অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় অপরাধের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রহিত করা সম্ভব নয় বলে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ককে জানিয়ে দিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে তাঁর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ডের বিধান রহিত করা যায় কি-না সে বিষয়ে মি. টুর্ক কথা বলেছেন। এ প্রসঙ্গে তাকে বলা হয়েছে, বর্তমান বাস্তবতায় এটা সম্ভব না। বাংলাদেশের পেনাল সিস্টেম ও শত বছরের জাস্টিস সিস্টেমে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রয়েছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘যে ফ্যাসিস্টদের হাতে হাজার হাজার তরুণ নিহত হয়েছে, তাদের হত্যার বিচারকে সামনে রেখে হঠাৎ করে মৃত্যুদণ্ড বাতিল করার প্রশ্নই আসে না। তাছাড়া যে কোনো বড় ধরণের আইনগত পরিবর্তন সমাজ আকাঙ্খার সঙ্গে মিল রেখে করতে হয়।’
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে বিচার নিয়ে ফলকার টুর্ককে আশ্বস্ত করে আইন উপদেষ্টা বলেছেন, ‘এই ট্রাইব্যুনালে সুবিচার করা হবে। প্রতিশোধ নেওয়ার ইচ্ছা থেকে এটা করা হচ্ছে না। অবিচার করার জন্য আগের আদালতে যেরকম হয়েছে, সেরকম অবিচার করা হবে না। এখানে কোন কিছু লুকানোর নেই। যে কেউ এসে এই বিচার দেখতে পারবেন।’
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে বিচারকে অধিকতর গ্রহণযোগ্য করতে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন আইনগত সংস্কারে জড়িত রয়েছে। এছাড়া সংস্থাটি ফরেনসিক সাপোর্ট, টেকনিক্যাল সাপোর্ট বা ক্যাপাসিটি বিল্ডিংয়েও সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে বলে তিনি জানান।
উপদেষ্টা বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার বর্তমান সরকারের বিভিন্ন কাজ বিশেষ করে সংস্কার কাজ, ট্রান্জিশনাল ট্রান্সফরমেশন, ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক অভ্যুত্থান পরবর্তী অন্তবর্তী সরকারের প্রতি সর্বাত্মক সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। সরকারের সংস্কার কার্যক্রমের প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
তিনি বলেন, ‘তাঁর পক্ষ থেকে দুটি প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন, একটি বিচার বিভাগ স্বাধীন করা। তাঁকে বলা হয়েছে, এ প্রসঙ্গে অবশ্যই কমিটেড। প্রধান বিচারপতি ইতোমধ্যে একটি পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দিয়েছেন। এটি নীতিগতভাবে গ্রহণ করা হয়েছে। এর ‘মডালিটিজ’ কেমন হবে, সেটা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করা হবে। এটা ছাড়াও বিচার বিভাগীয় সংস্কার কমিশন সম্পর্কে তাঁকে অবহিত করা হয়েছে।’
আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণে উচ্চ আদালত ও নিম্ন আদালত নিয়ে আমাদের সরকারের পক্ষ থেকে কী কী সংস্কার ভাবনা রয়েছে, সেটা হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে। তিনি এসব বিষয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।’
বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় অপরাধের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রহিত করা সম্ভব নয় বলে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ককে জানিয়ে দিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে তাঁর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ডের বিধান রহিত করা যায় কি-না সে বিষয়ে মি. টুর্ক কথা বলেছেন। এ প্রসঙ্গে তাকে বলা হয়েছে, বর্তমান বাস্তবতায় এটা সম্ভব না। বাংলাদেশের পেনাল সিস্টেম ও শত বছরের জাস্টিস সিস্টেমে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রয়েছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘যে ফ্যাসিস্টদের হাতে হাজার হাজার তরুণ নিহত হয়েছে, তাদের হত্যার বিচারকে সামনে রেখে হঠাৎ করে মৃত্যুদণ্ড বাতিল করার প্রশ্নই আসে না। তাছাড়া যে কোনো বড় ধরণের আইনগত পরিবর্তন সমাজ আকাঙ্খার সঙ্গে মিল রেখে করতে হয়।’
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে বিচার নিয়ে ফলকার টুর্ককে আশ্বস্ত করে আইন উপদেষ্টা বলেছেন, ‘এই ট্রাইব্যুনালে সুবিচার করা হবে। প্রতিশোধ নেওয়ার ইচ্ছা থেকে এটা করা হচ্ছে না। অবিচার করার জন্য আগের আদালতে যেরকম হয়েছে, সেরকম অবিচার করা হবে না। এখানে কোন কিছু লুকানোর নেই। যে কেউ এসে এই বিচার দেখতে পারবেন।’
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে বিচারকে অধিকতর গ্রহণযোগ্য করতে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন আইনগত সংস্কারে জড়িত রয়েছে। এছাড়া সংস্থাটি ফরেনসিক সাপোর্ট, টেকনিক্যাল সাপোর্ট বা ক্যাপাসিটি বিল্ডিংয়েও সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে বলে তিনি জানান।
উপদেষ্টা বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার বর্তমান সরকারের বিভিন্ন কাজ বিশেষ করে সংস্কার কাজ, ট্রান্জিশনাল ট্রান্সফরমেশন, ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক অভ্যুত্থান পরবর্তী অন্তবর্তী সরকারের প্রতি সর্বাত্মক সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। সরকারের সংস্কার কার্যক্রমের প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
তিনি বলেন, ‘তাঁর পক্ষ থেকে দুটি প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন, একটি বিচার বিভাগ স্বাধীন করা। তাঁকে বলা হয়েছে, এ প্রসঙ্গে অবশ্যই কমিটেড। প্রধান বিচারপতি ইতোমধ্যে একটি পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দিয়েছেন। এটি নীতিগতভাবে গ্রহণ করা হয়েছে। এর ‘মডালিটিজ’ কেমন হবে, সেটা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করা হবে। এটা ছাড়াও বিচার বিভাগীয় সংস্কার কমিশন সম্পর্কে তাঁকে অবহিত করা হয়েছে।’
আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণে উচ্চ আদালত ও নিম্ন আদালত নিয়ে আমাদের সরকারের পক্ষ থেকে কী কী সংস্কার ভাবনা রয়েছে, সেটা হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে। তিনি এসব বিষয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।’
ফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, নৌকাবাইচের মতো অনুমোদিত খেলায় আর্থিক ঝুঁকি তৈরি হলে সেগুলোকে জুয়া হিসেবে গণ্য করা হবে। এ জন্য দুই বছর কারাদণ্ড, ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। জুয়া নিয়ে ফেসবুকে প্রচার করলেও দেওয়া হবে জেল-জরিমানা। অফলাইন ও অনলাইনে জুয়া খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করতে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করেছে
৩২ মিনিট আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
৫ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৭ ঘণ্টা আগে