নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সড়ক-মহাসড়ক প্রস্তুতির কাজ চলছে অনেক স্থানেই। ২০ মার্চের মধ্যে সড়কের মেরামতকাজ শেষ করার জন্য বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঈদ যাত্রায় যানজট কমানোর পাশাপাশি সড়কগুলোর নিরাপত্তা বাড়ানো হবে, যাতে যাত্রীরা নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরতে পারেন।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলীর সভাপতিত্বে সড়ক ভবনে ৬ মার্চ ঈদ উপলক্ষে সড়ক প্রস্তুত করা নিয়ে সভা হয়েছে। সেই সভায় সড়কের প্রস্তুতি নিয়ে নানা ধরনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে সভা সূত্রে জানা গেছে।
সওজ সূত্রে জানা গেছে, ২০ মার্চের মধ্যে রাস্তার খানাখন্দ ভরাট করে যান চলাচলের উপযোগী করতে হবে। যেসব সড়কের উন্নয়নকাজ চলছে, ঈদের আগেই তা শেষ করতে বলা হয়েছে। যানবাহন চলাচলের সুবিধার জন্য প্রয়োজনে রাস্তা প্রশস্ত করে দেওয়া হবে। এ ছাড়া সড়কে সাইন, সিগন্যাল এবং লেন মার্কিংগুলো পুনরায় দেওয়ার বিষয়ে জোর দেওয়া হয়।
সার্বিক প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সড়কের মেজর করিডরে যেন যানজট না হয়, তার জন্য যা যা করণীয় আমরা করব। এ মাসের শেষ নাগাদ যমুনা সেতুর আগে ও পরে ৪ লেন খুলে দেওয়া হবে। এ ছাড়া সড়কের যেখানেই কাজ চলছে, সেখানে যেন লেন ফ্যাসিলিটিগুলো ঠিক করে দেওয়া হয়, তার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঈদের আগে যানজট এবং ঈদের পরে দুর্ঘটনা—এ দুটি বিষয় কমানোর জন্য আমরা সর্বোচ্চ পরিকল্পনা করছি। আর ট্রাফিক ম্যানেজমেন্টের জন্য হাইওয়ে পুলিশের সঙ্গে আমরা নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি, আশা করছি নিরাপদ যাত্রা হবে ঈদে।’
এদিকে আগামীকাল রোববার ঈদযাত্রার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিদ্যুৎ ভবনে সভা ডেকেছে সড়ক ও রেলপথ মন্ত্রণালয়। সভায় উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল করিম খান বিস্তারিত জানাবেন।
সওজ সূত্র জানিয়েছে, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে উত্তরের যাত্রীদের প্রতিবারই যানজটে ভোগান্তি হয়। ফলে এই মহাসড়কের বিষয়ে আগাম প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল পর্যন্ত চার লেন আছে। কিন্তু টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা থেকে রংপুর পর্যন্ত চার লেন সড়ক নির্মাণের কাজ চলছে। ফলে যমুনা সেতুর আগে এলেঙ্গা এলাকায় এবং পরে সেতুর পশ্চিম এলাকায় ব্যাপক যানজট হয়, যা পুরো সড়কে ছড়িয়ে পড়ে।
তবে এলেঙ্গা-রংপুর সড়ক নির্মাণ প্রকল্প কর্তৃপক্ষ সভায় জানিয়েছে, এলেঙ্গা থেকে রংপুর পর্যন্ত চার লেন এবার উন্মুক্ত থাকবে। ফলে যানজট হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। তবে হাইওয়ে পুলিশকে তাঁদের কাজ ঠিকমতো করতে হবে। চার লেনের কাজের কারণে বগুড়া এবং গাইবান্ধা এলাকায় কিছুটা যানজট হতে পারে।
সভা সূত্র জানিয়েছে, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে যানজট এবং ভোগান্তির বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। কারণ ঢাকা-সিলেট রুটেও চার লেন সড়ক নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। ফলে সেখানেও রাস্তার অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। ঈদের আগেই এই মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখার বিষয়ে জোর দেওয়া হয়। তবে জয়দেবপুর চৌরাস্তায় অতিরিক্ত যানবাহনের চাপ ও বিআরটিএর করিডরের কাজের কারণে গাজীপুর-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যানজটের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এদিকে সভায় ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের ক্ষতিগ্রস্ত টোল বুথ মেরামত করে সব কটি চালু রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। পদ্মা সেতুর পর ভাঙ্গা থেকে ফরিদপুর মহাসড়কের খানাখন্দ ঈদের আগেই মেরামত করতে বলা হয়েছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের যাত্রাবাড়ী থেকে দাউদকান্দি পর্যন্ত রাস্তা দ্রুত মেরামত করতে বলা হয়েছে। চট্টগ্রামের শাহ আমানত সেতুতে যানজটের বিষয়টিও নজরে আনা হয় সভায়।
সভায় অংশ নেওয়া সওজের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘মহাসড়কের কারণে কোথাও কোনো যানজট হবে না। তবে আমরা ধারণা করছি, হাইওয়ে পুলিশ এখনো ভালোমতো ফাংশনিং (কাজ) করছে না। অন্যবারের মতো এবার ঈদের প্রস্তুতি নিয়েও হাইওয়ে পুলিশ ও জেলা প্রশাসকের খুব একটা তৎপরতা নেই। ফলে ঈদের সময় হাইওয়ে পুলিশ ঠিকমতো কাজ করবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। যানজট শুধু রাস্তা খারাপের জন্য হয় না, সঠিক ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট না করলেও যানজট হবে।’
হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মো. দেলোয়ার হোসেন মিঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাস্তায় হাইওয়ে পুলিশের লোকজন থাকবে। যেখানে হাইওয়ে পুলিশ থাকবে না, সেখানে জেলা পুলিশের সহায়তা নিয়েছি। ইতিমধ্যে এ পরিকল্পনা হয়ে গেছে। ঈদের এক সপ্তাহ পর পর্যন্ত আমরা মাঠে কাজ করব। আমাদের তরফ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা পাবে সবাই। রাস্তার কোথায় যানজট হয় বা হতে পারে, সে জায়গাগুলো ঠিক রাখার পরিকল্পনা করছি। রোববারের সভায় বিষয়গুলো তুলে ধরা হবে।’
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মহাসড়ক শুধু ঈদের জন্য নয়, সারা বছরই প্রস্তুত রাখা উচিত। সেটা যদি থাকত, তাহলে এখন মেরামত করতে হতো না। সারা বছর করা হয় না ঈদের সময় কাজ বেড়ে যায়। বিগত সময়ে দেখা গেছে, ঈদের সময় কোনো ব্যবস্থাপনাই কাজ করে না। কারণ কারও সঙ্গে কারও সমন্বয় থাকে না। ফলে সঠিক পরিকল্পনা করে সবাই একসঙ্গে কাজ করলে ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করা সম্ভব।
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সড়ক-মহাসড়ক প্রস্তুতির কাজ চলছে অনেক স্থানেই। ২০ মার্চের মধ্যে সড়কের মেরামতকাজ শেষ করার জন্য বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঈদ যাত্রায় যানজট কমানোর পাশাপাশি সড়কগুলোর নিরাপত্তা বাড়ানো হবে, যাতে যাত্রীরা নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরতে পারেন।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলীর সভাপতিত্বে সড়ক ভবনে ৬ মার্চ ঈদ উপলক্ষে সড়ক প্রস্তুত করা নিয়ে সভা হয়েছে। সেই সভায় সড়কের প্রস্তুতি নিয়ে নানা ধরনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে সভা সূত্রে জানা গেছে।
সওজ সূত্রে জানা গেছে, ২০ মার্চের মধ্যে রাস্তার খানাখন্দ ভরাট করে যান চলাচলের উপযোগী করতে হবে। যেসব সড়কের উন্নয়নকাজ চলছে, ঈদের আগেই তা শেষ করতে বলা হয়েছে। যানবাহন চলাচলের সুবিধার জন্য প্রয়োজনে রাস্তা প্রশস্ত করে দেওয়া হবে। এ ছাড়া সড়কে সাইন, সিগন্যাল এবং লেন মার্কিংগুলো পুনরায় দেওয়ার বিষয়ে জোর দেওয়া হয়।
সার্বিক প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সড়কের মেজর করিডরে যেন যানজট না হয়, তার জন্য যা যা করণীয় আমরা করব। এ মাসের শেষ নাগাদ যমুনা সেতুর আগে ও পরে ৪ লেন খুলে দেওয়া হবে। এ ছাড়া সড়কের যেখানেই কাজ চলছে, সেখানে যেন লেন ফ্যাসিলিটিগুলো ঠিক করে দেওয়া হয়, তার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঈদের আগে যানজট এবং ঈদের পরে দুর্ঘটনা—এ দুটি বিষয় কমানোর জন্য আমরা সর্বোচ্চ পরিকল্পনা করছি। আর ট্রাফিক ম্যানেজমেন্টের জন্য হাইওয়ে পুলিশের সঙ্গে আমরা নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি, আশা করছি নিরাপদ যাত্রা হবে ঈদে।’
এদিকে আগামীকাল রোববার ঈদযাত্রার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিদ্যুৎ ভবনে সভা ডেকেছে সড়ক ও রেলপথ মন্ত্রণালয়। সভায় উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল করিম খান বিস্তারিত জানাবেন।
সওজ সূত্র জানিয়েছে, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে উত্তরের যাত্রীদের প্রতিবারই যানজটে ভোগান্তি হয়। ফলে এই মহাসড়কের বিষয়ে আগাম প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল পর্যন্ত চার লেন আছে। কিন্তু টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা থেকে রংপুর পর্যন্ত চার লেন সড়ক নির্মাণের কাজ চলছে। ফলে যমুনা সেতুর আগে এলেঙ্গা এলাকায় এবং পরে সেতুর পশ্চিম এলাকায় ব্যাপক যানজট হয়, যা পুরো সড়কে ছড়িয়ে পড়ে।
তবে এলেঙ্গা-রংপুর সড়ক নির্মাণ প্রকল্প কর্তৃপক্ষ সভায় জানিয়েছে, এলেঙ্গা থেকে রংপুর পর্যন্ত চার লেন এবার উন্মুক্ত থাকবে। ফলে যানজট হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। তবে হাইওয়ে পুলিশকে তাঁদের কাজ ঠিকমতো করতে হবে। চার লেনের কাজের কারণে বগুড়া এবং গাইবান্ধা এলাকায় কিছুটা যানজট হতে পারে।
সভা সূত্র জানিয়েছে, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে যানজট এবং ভোগান্তির বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। কারণ ঢাকা-সিলেট রুটেও চার লেন সড়ক নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। ফলে সেখানেও রাস্তার অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। ঈদের আগেই এই মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখার বিষয়ে জোর দেওয়া হয়। তবে জয়দেবপুর চৌরাস্তায় অতিরিক্ত যানবাহনের চাপ ও বিআরটিএর করিডরের কাজের কারণে গাজীপুর-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যানজটের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এদিকে সভায় ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের ক্ষতিগ্রস্ত টোল বুথ মেরামত করে সব কটি চালু রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। পদ্মা সেতুর পর ভাঙ্গা থেকে ফরিদপুর মহাসড়কের খানাখন্দ ঈদের আগেই মেরামত করতে বলা হয়েছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের যাত্রাবাড়ী থেকে দাউদকান্দি পর্যন্ত রাস্তা দ্রুত মেরামত করতে বলা হয়েছে। চট্টগ্রামের শাহ আমানত সেতুতে যানজটের বিষয়টিও নজরে আনা হয় সভায়।
সভায় অংশ নেওয়া সওজের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘মহাসড়কের কারণে কোথাও কোনো যানজট হবে না। তবে আমরা ধারণা করছি, হাইওয়ে পুলিশ এখনো ভালোমতো ফাংশনিং (কাজ) করছে না। অন্যবারের মতো এবার ঈদের প্রস্তুতি নিয়েও হাইওয়ে পুলিশ ও জেলা প্রশাসকের খুব একটা তৎপরতা নেই। ফলে ঈদের সময় হাইওয়ে পুলিশ ঠিকমতো কাজ করবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। যানজট শুধু রাস্তা খারাপের জন্য হয় না, সঠিক ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট না করলেও যানজট হবে।’
হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মো. দেলোয়ার হোসেন মিঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাস্তায় হাইওয়ে পুলিশের লোকজন থাকবে। যেখানে হাইওয়ে পুলিশ থাকবে না, সেখানে জেলা পুলিশের সহায়তা নিয়েছি। ইতিমধ্যে এ পরিকল্পনা হয়ে গেছে। ঈদের এক সপ্তাহ পর পর্যন্ত আমরা মাঠে কাজ করব। আমাদের তরফ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা পাবে সবাই। রাস্তার কোথায় যানজট হয় বা হতে পারে, সে জায়গাগুলো ঠিক রাখার পরিকল্পনা করছি। রোববারের সভায় বিষয়গুলো তুলে ধরা হবে।’
যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মহাসড়ক শুধু ঈদের জন্য নয়, সারা বছরই প্রস্তুত রাখা উচিত। সেটা যদি থাকত, তাহলে এখন মেরামত করতে হতো না। সারা বছর করা হয় না ঈদের সময় কাজ বেড়ে যায়। বিগত সময়ে দেখা গেছে, ঈদের সময় কোনো ব্যবস্থাপনাই কাজ করে না। কারণ কারও সঙ্গে কারও সমন্বয় থাকে না। ফলে সঠিক পরিকল্পনা করে সবাই একসঙ্গে কাজ করলে ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করা সম্ভব।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৭ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৯ ঘণ্টা আগে