নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিরা সঠিকভাবে কাজ না করায় অনেকে তাঁদের গালি দেন এবং তাঁরা গালি পাওয়ার যোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিইডি) মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। পৌরসভাগুলোতে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নিয়োগের প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন করেছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সচিবালয়ের গণমাধ্যম কেন্দ্রে সোমবার বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) আয়োজিত সংলাপে অংশ নিয়ে এ কথা বলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ইউনিয়নের মেম্বার বলেন, সারা দিন আমরা গালি দেই। সম্ভবত অনেক কারণও আছে। মেম্বার, চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদকে আমরা গালি দেই। আমি মনে করি তাঁরা (গালি) পাওয়ার যোগ্য। কী কারণে? তাঁরা সঠিকভাবে সেবা দেন না এবং এ প্রতিষ্ঠানগুলো যে দুর্নীতিমুক্ত এটা বলা যাচ্ছে না। এ প্রতিষ্ঠানগুলো মানুষের যেসব দায়িত্ব পালন করার কথা সেগুলো ঠিকভাবে পালন করে না। এটা মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত। এই ব্যর্থতা তাঁদের নয়, ব্যর্থতা আমার। আমাকে খুঁজে বের করতে হবে ব্যর্থতাটা কার। যে মানুষ জবাবদিহির আওতায় থাকবে না সে নষ্ট হবে। এ জন্য স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। আমরা জনপ্রতিনিধিদের ঠিক করতে পারিনি, জনপ্রতিনিধিদের ঠিক করার দায়িত্ব আমাদের। মেম্বারের পজিশন যে মর্যাদাপূর্ণ সেটা বোঝানোর চেষ্টা করতে হবে।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার সময় ৪৮টি পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়মিত বেতন হচ্ছিল না উল্লেখ করে মন্ত্রী তাজুল বলেন, আমাদের নানা উদ্যোগের ফলে এখন ৮০ শতাংশের বেশি পৌরসভায় বেতন ক্লিয়ার আছে। পৌরসভায় সিইও দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী রাজি হয়েছেন। এটা করা হলে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ থাকে। জেলা পরিষদ ও পৌরসভায় অডিটর নিয়োগের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এতে স্বচ্ছতা আসবে, প্রতিষ্ঠান স্বনির্ভর হবে।
মন্ত্রী জানান, স্থানীয় সরকারের আইনগুলোতে ছোটখাটো ত্রুটি-বিচ্যুতি আছে। সেগুলো পরিবর্তনে কাজ করছেন তাঁরা। স্থানীয় সরকারের কোনো প্রতিষ্ঠানে জনপ্রতিনিধির মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে সেখানে প্রশাসক নিয়োগ করতে কোথায় কোথায় ত্রুটি বিচ্যুতি আছে সেগুলো পরিবর্তন করা হচ্ছে।
সঠিকভাবে সেবা দিতে হলে সড়কের আইডি নম্বর থাকা দরকার। পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনের সড়কে আইডি নম্বরের বিষয়ে অল্প সময়ের মধ্যে পরিপত্র জারি করা হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
মন্ত্রী জানান, আইডি থাকলে সড়ক মেরামত করা হলো তার স্থায়িত্ব কত দিন, মেরামতের জন্য কত দিন পর টাকা দেওয়া হবে। একটা রাস্তা দুইবার দেখিয়ে টাকা নিচ্ছে কি-না, সেটিও সহজে ধরা যাবে। আইডি নম্বর করা হচ্ছে কোথাও অনিয়ম পাওয়া গেলে দ্রুত যাতে ব্যবস্থা নেওয়া যায় এ জন্য। পৌরসভায় অটোমেশন করা নেই, এ জন্য কমিটি করে দেওয়া হয়েছে।
বিএসআরএফ সভাপতি তপন বিশ্বাস, সহসভাপতি মোতাহার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক সংলাপে বক্তব্য রাখেন।

স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিরা সঠিকভাবে কাজ না করায় অনেকে তাঁদের গালি দেন এবং তাঁরা গালি পাওয়ার যোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিইডি) মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। পৌরসভাগুলোতে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নিয়োগের প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন করেছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সচিবালয়ের গণমাধ্যম কেন্দ্রে সোমবার বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) আয়োজিত সংলাপে অংশ নিয়ে এ কথা বলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ইউনিয়নের মেম্বার বলেন, সারা দিন আমরা গালি দেই। সম্ভবত অনেক কারণও আছে। মেম্বার, চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদকে আমরা গালি দেই। আমি মনে করি তাঁরা (গালি) পাওয়ার যোগ্য। কী কারণে? তাঁরা সঠিকভাবে সেবা দেন না এবং এ প্রতিষ্ঠানগুলো যে দুর্নীতিমুক্ত এটা বলা যাচ্ছে না। এ প্রতিষ্ঠানগুলো মানুষের যেসব দায়িত্ব পালন করার কথা সেগুলো ঠিকভাবে পালন করে না। এটা মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত। এই ব্যর্থতা তাঁদের নয়, ব্যর্থতা আমার। আমাকে খুঁজে বের করতে হবে ব্যর্থতাটা কার। যে মানুষ জবাবদিহির আওতায় থাকবে না সে নষ্ট হবে। এ জন্য স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। আমরা জনপ্রতিনিধিদের ঠিক করতে পারিনি, জনপ্রতিনিধিদের ঠিক করার দায়িত্ব আমাদের। মেম্বারের পজিশন যে মর্যাদাপূর্ণ সেটা বোঝানোর চেষ্টা করতে হবে।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার সময় ৪৮টি পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়মিত বেতন হচ্ছিল না উল্লেখ করে মন্ত্রী তাজুল বলেন, আমাদের নানা উদ্যোগের ফলে এখন ৮০ শতাংশের বেশি পৌরসভায় বেতন ক্লিয়ার আছে। পৌরসভায় সিইও দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী রাজি হয়েছেন। এটা করা হলে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ থাকে। জেলা পরিষদ ও পৌরসভায় অডিটর নিয়োগের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এতে স্বচ্ছতা আসবে, প্রতিষ্ঠান স্বনির্ভর হবে।
মন্ত্রী জানান, স্থানীয় সরকারের আইনগুলোতে ছোটখাটো ত্রুটি-বিচ্যুতি আছে। সেগুলো পরিবর্তনে কাজ করছেন তাঁরা। স্থানীয় সরকারের কোনো প্রতিষ্ঠানে জনপ্রতিনিধির মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে সেখানে প্রশাসক নিয়োগ করতে কোথায় কোথায় ত্রুটি বিচ্যুতি আছে সেগুলো পরিবর্তন করা হচ্ছে।
সঠিকভাবে সেবা দিতে হলে সড়কের আইডি নম্বর থাকা দরকার। পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনের সড়কে আইডি নম্বরের বিষয়ে অল্প সময়ের মধ্যে পরিপত্র জারি করা হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
মন্ত্রী জানান, আইডি থাকলে সড়ক মেরামত করা হলো তার স্থায়িত্ব কত দিন, মেরামতের জন্য কত দিন পর টাকা দেওয়া হবে। একটা রাস্তা দুইবার দেখিয়ে টাকা নিচ্ছে কি-না, সেটিও সহজে ধরা যাবে। আইডি নম্বর করা হচ্ছে কোথাও অনিয়ম পাওয়া গেলে দ্রুত যাতে ব্যবস্থা নেওয়া যায় এ জন্য। পৌরসভায় অটোমেশন করা নেই, এ জন্য কমিটি করে দেওয়া হয়েছে।
বিএসআরএফ সভাপতি তপন বিশ্বাস, সহসভাপতি মোতাহার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক সংলাপে বক্তব্য রাখেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিরা সঠিকভাবে কাজ না করায় অনেকে তাঁদের গালি দেন এবং তাঁরা গালি পাওয়ার যোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিইডি) মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। পৌরসভাগুলোতে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নিয়োগের প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন করেছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সচিবালয়ের গণমাধ্যম কেন্দ্রে সোমবার বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) আয়োজিত সংলাপে অংশ নিয়ে এ কথা বলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ইউনিয়নের মেম্বার বলেন, সারা দিন আমরা গালি দেই। সম্ভবত অনেক কারণও আছে। মেম্বার, চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদকে আমরা গালি দেই। আমি মনে করি তাঁরা (গালি) পাওয়ার যোগ্য। কী কারণে? তাঁরা সঠিকভাবে সেবা দেন না এবং এ প্রতিষ্ঠানগুলো যে দুর্নীতিমুক্ত এটা বলা যাচ্ছে না। এ প্রতিষ্ঠানগুলো মানুষের যেসব দায়িত্ব পালন করার কথা সেগুলো ঠিকভাবে পালন করে না। এটা মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত। এই ব্যর্থতা তাঁদের নয়, ব্যর্থতা আমার। আমাকে খুঁজে বের করতে হবে ব্যর্থতাটা কার। যে মানুষ জবাবদিহির আওতায় থাকবে না সে নষ্ট হবে। এ জন্য স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। আমরা জনপ্রতিনিধিদের ঠিক করতে পারিনি, জনপ্রতিনিধিদের ঠিক করার দায়িত্ব আমাদের। মেম্বারের পজিশন যে মর্যাদাপূর্ণ সেটা বোঝানোর চেষ্টা করতে হবে।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার সময় ৪৮টি পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়মিত বেতন হচ্ছিল না উল্লেখ করে মন্ত্রী তাজুল বলেন, আমাদের নানা উদ্যোগের ফলে এখন ৮০ শতাংশের বেশি পৌরসভায় বেতন ক্লিয়ার আছে। পৌরসভায় সিইও দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী রাজি হয়েছেন। এটা করা হলে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ থাকে। জেলা পরিষদ ও পৌরসভায় অডিটর নিয়োগের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এতে স্বচ্ছতা আসবে, প্রতিষ্ঠান স্বনির্ভর হবে।
মন্ত্রী জানান, স্থানীয় সরকারের আইনগুলোতে ছোটখাটো ত্রুটি-বিচ্যুতি আছে। সেগুলো পরিবর্তনে কাজ করছেন তাঁরা। স্থানীয় সরকারের কোনো প্রতিষ্ঠানে জনপ্রতিনিধির মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে সেখানে প্রশাসক নিয়োগ করতে কোথায় কোথায় ত্রুটি বিচ্যুতি আছে সেগুলো পরিবর্তন করা হচ্ছে।
সঠিকভাবে সেবা দিতে হলে সড়কের আইডি নম্বর থাকা দরকার। পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনের সড়কে আইডি নম্বরের বিষয়ে অল্প সময়ের মধ্যে পরিপত্র জারি করা হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
মন্ত্রী জানান, আইডি থাকলে সড়ক মেরামত করা হলো তার স্থায়িত্ব কত দিন, মেরামতের জন্য কত দিন পর টাকা দেওয়া হবে। একটা রাস্তা দুইবার দেখিয়ে টাকা নিচ্ছে কি-না, সেটিও সহজে ধরা যাবে। আইডি নম্বর করা হচ্ছে কোথাও অনিয়ম পাওয়া গেলে দ্রুত যাতে ব্যবস্থা নেওয়া যায় এ জন্য। পৌরসভায় অটোমেশন করা নেই, এ জন্য কমিটি করে দেওয়া হয়েছে।
বিএসআরএফ সভাপতি তপন বিশ্বাস, সহসভাপতি মোতাহার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক সংলাপে বক্তব্য রাখেন।

স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিরা সঠিকভাবে কাজ না করায় অনেকে তাঁদের গালি দেন এবং তাঁরা গালি পাওয়ার যোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিইডি) মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। পৌরসভাগুলোতে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নিয়োগের প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন করেছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সচিবালয়ের গণমাধ্যম কেন্দ্রে সোমবার বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) আয়োজিত সংলাপে অংশ নিয়ে এ কথা বলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ইউনিয়নের মেম্বার বলেন, সারা দিন আমরা গালি দেই। সম্ভবত অনেক কারণও আছে। মেম্বার, চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদকে আমরা গালি দেই। আমি মনে করি তাঁরা (গালি) পাওয়ার যোগ্য। কী কারণে? তাঁরা সঠিকভাবে সেবা দেন না এবং এ প্রতিষ্ঠানগুলো যে দুর্নীতিমুক্ত এটা বলা যাচ্ছে না। এ প্রতিষ্ঠানগুলো মানুষের যেসব দায়িত্ব পালন করার কথা সেগুলো ঠিকভাবে পালন করে না। এটা মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত। এই ব্যর্থতা তাঁদের নয়, ব্যর্থতা আমার। আমাকে খুঁজে বের করতে হবে ব্যর্থতাটা কার। যে মানুষ জবাবদিহির আওতায় থাকবে না সে নষ্ট হবে। এ জন্য স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। আমরা জনপ্রতিনিধিদের ঠিক করতে পারিনি, জনপ্রতিনিধিদের ঠিক করার দায়িত্ব আমাদের। মেম্বারের পজিশন যে মর্যাদাপূর্ণ সেটা বোঝানোর চেষ্টা করতে হবে।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার সময় ৪৮টি পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়মিত বেতন হচ্ছিল না উল্লেখ করে মন্ত্রী তাজুল বলেন, আমাদের নানা উদ্যোগের ফলে এখন ৮০ শতাংশের বেশি পৌরসভায় বেতন ক্লিয়ার আছে। পৌরসভায় সিইও দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী রাজি হয়েছেন। এটা করা হলে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ থাকে। জেলা পরিষদ ও পৌরসভায় অডিটর নিয়োগের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এতে স্বচ্ছতা আসবে, প্রতিষ্ঠান স্বনির্ভর হবে।
মন্ত্রী জানান, স্থানীয় সরকারের আইনগুলোতে ছোটখাটো ত্রুটি-বিচ্যুতি আছে। সেগুলো পরিবর্তনে কাজ করছেন তাঁরা। স্থানীয় সরকারের কোনো প্রতিষ্ঠানে জনপ্রতিনিধির মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে সেখানে প্রশাসক নিয়োগ করতে কোথায় কোথায় ত্রুটি বিচ্যুতি আছে সেগুলো পরিবর্তন করা হচ্ছে।
সঠিকভাবে সেবা দিতে হলে সড়কের আইডি নম্বর থাকা দরকার। পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনের সড়কে আইডি নম্বরের বিষয়ে অল্প সময়ের মধ্যে পরিপত্র জারি করা হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
মন্ত্রী জানান, আইডি থাকলে সড়ক মেরামত করা হলো তার স্থায়িত্ব কত দিন, মেরামতের জন্য কত দিন পর টাকা দেওয়া হবে। একটা রাস্তা দুইবার দেখিয়ে টাকা নিচ্ছে কি-না, সেটিও সহজে ধরা যাবে। আইডি নম্বর করা হচ্ছে কোথাও অনিয়ম পাওয়া গেলে দ্রুত যাতে ব্যবস্থা নেওয়া যায় এ জন্য। পৌরসভায় অটোমেশন করা নেই, এ জন্য কমিটি করে দেওয়া হয়েছে।
বিএসআরএফ সভাপতি তপন বিশ্বাস, সহসভাপতি মোতাহার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক সংলাপে বক্তব্য রাখেন।

আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
১২ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
২৩ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) কর জালিয়াতি ও প্রতিষ্ঠানের নামে অনৈতিক অর্থ সুবিধা নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৮ জনের...
১ ঘণ্টা আগে
দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘জুলাই বিপ্লবীরা যদি ঐক্যবদ্ধভাবে বলত, “আমরা ৭২-এর সংবিধান চাই না, আমরা নতুন সংবিধান রচনা করতে চাই”—তাহলে সেটাই হতো সংবিধান। কিন্তু তাদের মধ্যে বিভেদ থাকলে হবে না। ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানিতে আজ বুধবার এসব কথা বলেন রাষ্ট্রের প্রধান এই আইন কর্মকর্তা।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বিভাগে অষ্টম দিনের মতো এ বিষয়ে শুনানি হয়।
এদিন আরও শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আনীক আর হক এবং বিএনপি-সমর্থিত আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল।
শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘হাকিম নড়ে তো হুকুম নড়ে না। খায়রুল হক সাহেবরা হুকুম নড়ায়ে দিয়েছেন সংক্ষিপ্ত রায় এবং পূর্ণাঙ্গ রায়ের মধ্য দিয়ে; যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। শাস্তি হতে পারে সর্বোচ্চ সাত বছরের কারাদণ্ড। সংবিধান একটা অরগানিক ডকুমেন্ট। এটা বিভিন্ন রকমভাবে উপস্থাপিত হয়। কোরআন কিংবা বাইবেল—কেউ পরিবর্তন করতে পারবে না। সংবিধান পরিবর্তনযোগ্য। আজকে সংবিধানের অ্যামেন্ডমেন্টে (সংশোধন) যদি বলে দেন, তত্ত্বাবধায়কে ফিরে গেলাম, সেটাই যে অ্যাবসোলিউট (যথাযথ) হবে—তাও না। এটাও জনগণের চাহিদা অনুসারে হবে। জনগণ যদি মনে করে, এটাতে তার ভোটাধিকার নিশ্চিত হচ্ছে না, জনগণ ইচ্ছা করলে এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে পারবে।’
মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা মনে করি, ওই (তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল) রায় থাকা উচিত না। আমরা বিশ্বাস করি, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রায়টা লেখা হয়েছে একটি বিশেষ দলকে সুবিধা দেওয়ার জন্য। এই রায় দুটি গ্রাউন্ডে বাতিল হবে। সাতজন মিলে ঘোষণা করলেন, আগামী দুটি সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে হবে। সেখানে উনারা ডেভিয়েট (বিচ্যুত) করে পূর্ণাঙ্গ যে রায় দিলেন, তা ওপেন ঘোষণা রায়ের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। ঘোষিত রায় পরিবর্তন করার জন্য রিভিউ করতে হবে। রিভিউ যেকোনো পক্ষ করতে পারে। আদালত স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও করতে পারেন। খায়রুল হক সেই পথে না গিয়ে যে পথে হেঁটেছেন, তা আইনের ব্যত্যয়। রিভিউ না করে উনি রায় পরিবর্তন করেছেন। এটা দণ্ডবিধির ২১৯ ধারা অনুসারে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। উনি পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে জানতেন, এ ধরনের পরিবর্তন করা আইনে সম্ভব নয়। তারপরও উনি সেটা করেছেন।’
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর হত্যা, গুম, রাতের বেলায় ভোট দেওয়া, মিথ্যা মামলায় মানুষকে কারাগারে পাঠানো—এ ধরনের রাজনীতি শুরু হয়। ৭০ লাখের মতো মানুষ গায়েবি মামলায় আসামি হয়। সেই কারণে এটা ২১৯ ধারার অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘জুলাই বিপ্লবীরা যদি ঐক্যবদ্ধভাবে বলত, “আমরা ৭২-এর সংবিধান চাই না, আমরা নতুন সংবিধান রচনা করতে চাই”—তাহলে সেটাই হতো সংবিধান। কিন্তু তাদের মধ্যে বিভেদ থাকলে হবে না। ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানিতে আজ বুধবার এসব কথা বলেন রাষ্ট্রের প্রধান এই আইন কর্মকর্তা।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বিভাগে অষ্টম দিনের মতো এ বিষয়ে শুনানি হয়।
এদিন আরও শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আনীক আর হক এবং বিএনপি-সমর্থিত আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল।
শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘হাকিম নড়ে তো হুকুম নড়ে না। খায়রুল হক সাহেবরা হুকুম নড়ায়ে দিয়েছেন সংক্ষিপ্ত রায় এবং পূর্ণাঙ্গ রায়ের মধ্য দিয়ে; যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। শাস্তি হতে পারে সর্বোচ্চ সাত বছরের কারাদণ্ড। সংবিধান একটা অরগানিক ডকুমেন্ট। এটা বিভিন্ন রকমভাবে উপস্থাপিত হয়। কোরআন কিংবা বাইবেল—কেউ পরিবর্তন করতে পারবে না। সংবিধান পরিবর্তনযোগ্য। আজকে সংবিধানের অ্যামেন্ডমেন্টে (সংশোধন) যদি বলে দেন, তত্ত্বাবধায়কে ফিরে গেলাম, সেটাই যে অ্যাবসোলিউট (যথাযথ) হবে—তাও না। এটাও জনগণের চাহিদা অনুসারে হবে। জনগণ যদি মনে করে, এটাতে তার ভোটাধিকার নিশ্চিত হচ্ছে না, জনগণ ইচ্ছা করলে এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে পারবে।’
মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা মনে করি, ওই (তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল) রায় থাকা উচিত না। আমরা বিশ্বাস করি, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রায়টা লেখা হয়েছে একটি বিশেষ দলকে সুবিধা দেওয়ার জন্য। এই রায় দুটি গ্রাউন্ডে বাতিল হবে। সাতজন মিলে ঘোষণা করলেন, আগামী দুটি সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে হবে। সেখানে উনারা ডেভিয়েট (বিচ্যুত) করে পূর্ণাঙ্গ যে রায় দিলেন, তা ওপেন ঘোষণা রায়ের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। ঘোষিত রায় পরিবর্তন করার জন্য রিভিউ করতে হবে। রিভিউ যেকোনো পক্ষ করতে পারে। আদালত স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও করতে পারেন। খায়রুল হক সেই পথে না গিয়ে যে পথে হেঁটেছেন, তা আইনের ব্যত্যয়। রিভিউ না করে উনি রায় পরিবর্তন করেছেন। এটা দণ্ডবিধির ২১৯ ধারা অনুসারে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। উনি পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে জানতেন, এ ধরনের পরিবর্তন করা আইনে সম্ভব নয়। তারপরও উনি সেটা করেছেন।’
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর হত্যা, গুম, রাতের বেলায় ভোট দেওয়া, মিথ্যা মামলায় মানুষকে কারাগারে পাঠানো—এ ধরনের রাজনীতি শুরু হয়। ৭০ লাখের মতো মানুষ গায়েবি মামলায় আসামি হয়। সেই কারণে এটা ২১৯ ধারার অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার সময় ৪৮টি পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়মিত বেতন হচ্ছিল না উল্লেখ করে মন্ত্রী তাজুল বলেন, আমাদের নানা উদ্যোগের ফলে এখন ৮০ শতাংশের বেশি পৌরসভায় বেতন ক্লিয়ার আছে। পৌরসভায় সিইও দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী রাজি হয়েছেন। এটা করা হলে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
২৩ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) কর জালিয়াতি ও প্রতিষ্ঠানের নামে অনৈতিক অর্থ সুবিধা নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৮ জনের...
১ ঘণ্টা আগে
দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
রিটকারীরা হলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, আবদুল্লাহ সাদিক, মো. মিজানুল হক, আব্দুল ওয়াদুদ, রহিম উল্লাহ, আমিনুল ইসলাম শাকিল, ঢাকার জেলা জজ আদালতের আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ, শিক্ষানবিশ আইনজীবী সাব্বির রহমান, মাহমুদুল হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের শিক্ষার্থী সাখাওয়াত জাকারিয়া, রাফিউল সাব্বির, শামিম সাহিদি ও হাবিবুর রহমান আল হাসান।
রিট আবেদনে বলা হয়, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সংবিধানের মৌলিক কাঠামোর অংশ। সংবিধানের ৯৪(৪) ও ১৪৭(২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের আর্থিক স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা সংবিধান প্রদত্ত অধিকার। তবে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২১ ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক (ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৩ অনুযায়ী বিচারকদের বেতন, পেনশন ও বিশেষাধিকার এমনভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে, যা বাস্তবে তাঁদের আর্থিক স্বাধীনতা ও প্রাতিষ্ঠানিক মর্যাদাকে ক্ষুণ্ন করছে।
আবেদনে এশিয়ার বিভিন্ন দেশের প্রধান বিচারপতি ও বিচারকদের বেতনকাঠামো তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়, বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের আর্থিক অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় নিম্ন স্তরে রয়েছে। এই অসামঞ্জস্য শুধু আর্থিক নয়, বরং বিচার বিভাগের মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের মানের প্রতি সাংঘর্ষিক।
রিটে আরও বলা হয়, সংবিধানে প্রদত্ত বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও ক্ষমতার বিভাজনের নীতিকে উপেক্ষা করে সংসদ তার সাংবিধানিক ক্ষমতার সীমা অতিক্রম করে উক্ত আইন দুটি প্রণয়ন করেছে। এর ফলে বিচারপতিদের জন্য এক অন্যায্য ও বৈষম্যমূলক বেতনকাঠামো সৃষ্টি হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
রিটকারীরা হলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, আবদুল্লাহ সাদিক, মো. মিজানুল হক, আব্দুল ওয়াদুদ, রহিম উল্লাহ, আমিনুল ইসলাম শাকিল, ঢাকার জেলা জজ আদালতের আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ, শিক্ষানবিশ আইনজীবী সাব্বির রহমান, মাহমুদুল হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের শিক্ষার্থী সাখাওয়াত জাকারিয়া, রাফিউল সাব্বির, শামিম সাহিদি ও হাবিবুর রহমান আল হাসান।
রিট আবেদনে বলা হয়, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সংবিধানের মৌলিক কাঠামোর অংশ। সংবিধানের ৯৪(৪) ও ১৪৭(২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের আর্থিক স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা সংবিধান প্রদত্ত অধিকার। তবে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২১ ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক (ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৩ অনুযায়ী বিচারকদের বেতন, পেনশন ও বিশেষাধিকার এমনভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে, যা বাস্তবে তাঁদের আর্থিক স্বাধীনতা ও প্রাতিষ্ঠানিক মর্যাদাকে ক্ষুণ্ন করছে।
আবেদনে এশিয়ার বিভিন্ন দেশের প্রধান বিচারপতি ও বিচারকদের বেতনকাঠামো তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়, বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের আর্থিক অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় নিম্ন স্তরে রয়েছে। এই অসামঞ্জস্য শুধু আর্থিক নয়, বরং বিচার বিভাগের মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের মানের প্রতি সাংঘর্ষিক।
রিটে আরও বলা হয়, সংবিধানে প্রদত্ত বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও ক্ষমতার বিভাজনের নীতিকে উপেক্ষা করে সংসদ তার সাংবিধানিক ক্ষমতার সীমা অতিক্রম করে উক্ত আইন দুটি প্রণয়ন করেছে। এর ফলে বিচারপতিদের জন্য এক অন্যায্য ও বৈষম্যমূলক বেতনকাঠামো সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার সময় ৪৮টি পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়মিত বেতন হচ্ছিল না উল্লেখ করে মন্ত্রী তাজুল বলেন, আমাদের নানা উদ্যোগের ফলে এখন ৮০ শতাংশের বেশি পৌরসভায় বেতন ক্লিয়ার আছে। পৌরসভায় সিইও দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী রাজি হয়েছেন। এটা করা হলে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
১২ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) কর জালিয়াতি ও প্রতিষ্ঠানের নামে অনৈতিক অর্থ সুবিধা নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৮ জনের...
১ ঘণ্টা আগে
দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) কর জালিয়াতি ও প্রতিষ্ঠানের নামে অনৈতিক অর্থ সুবিধা নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৮ জনের নামে মামলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পুতুল সিআরআইয়ের ট্রাস্টি ও ভাইস চেয়ারম্যান।
দুদকের প্রধান কার্যালয়ে কমিশনের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিকেলে মামলাটি অনুমোদনের বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান। তিনি জানান, জনকল্যাণের নামে গঠিত এই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় কমিশন থেকে মামলা করার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
অন্য যে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে, তাঁরা হলেন সিআরআইয়ের ট্রাস্টি রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি (শেখ রেহানার ছেলে), নসরুল হামিদ বিপু (সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী), নির্বাহী পরিচালক শাব্বির বিন শামস, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (কর আপিল) রওশন আরা আক্তার, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া এবং সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩-১৪ থেকে ২০২৩-২৪ কর বর্ষ পর্যন্ত সিআরআই ২৩টি কোম্পানির কাছ থেকে ৪৫ কোটি ৩৫ লাখ ৯৫ হাজার টাকা অনুদান হিসেবে নেয়। এ ছাড়া একই সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অনুদান হিসেবে ১০০ কোটি ৩১ লাখ ৪০ হাজার ৪৮৬ টাকা নেয়। বৈধ ব্যয় বাদে হিসাব অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটির ব্যাংক হিসাবে ৭০ কোটি ৮০ লাখ ৪২ হাজার ৩৯০ টাকা স্থিতি থাকার কথা। কিন্তু পাওয়া গেছে ৫৫ কোটি ১১ লাখ ৮২ হাজার ৮৯৬ টাকা। অর্থাৎ ১৫ কোটি ৬৮ লাখ ৫৯ হাজার ৫২১ টাকা কম; যা আত্মসাৎ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সমাজসেবা অধিদপ্তরে নিবন্ধিত না থাকা সত্ত্বেও সিআরআই কর সুবিধা লাভের জন্য চাপ প্রয়োগ, প্রতিষ্ঠানটি সুনির্দিষ্ট এসআরও জারি করিয়ে সরকার থেকে কর মওকুফের সুযোগ নিয়েছে। এতে প্রতিষ্ঠানটি জনকল্যাণের নামে প্রাপ্ত তহবিলকে নিজের সুবিধার্থে ব্যবহার করেছে এবং বহু কোটি টাকা অবৈধভাবে আয় ও আত্মসাৎ করেছে।
দুদক বলছে, অভিযুক্তরা ২৫টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৪৩৯ কোটি ৬ লাখ ৭৯ হাজার ৪৮০ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন এবং আয়কর পরিশোধ না করে সরকারের রাজস্ব ক্ষতি করেছেন।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) কর জালিয়াতি ও প্রতিষ্ঠানের নামে অনৈতিক অর্থ সুবিধা নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৮ জনের নামে মামলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পুতুল সিআরআইয়ের ট্রাস্টি ও ভাইস চেয়ারম্যান।
দুদকের প্রধান কার্যালয়ে কমিশনের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিকেলে মামলাটি অনুমোদনের বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান। তিনি জানান, জনকল্যাণের নামে গঠিত এই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় কমিশন থেকে মামলা করার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
অন্য যে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে, তাঁরা হলেন সিআরআইয়ের ট্রাস্টি রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি (শেখ রেহানার ছেলে), নসরুল হামিদ বিপু (সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী), নির্বাহী পরিচালক শাব্বির বিন শামস, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (কর আপিল) রওশন আরা আক্তার, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া এবং সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩-১৪ থেকে ২০২৩-২৪ কর বর্ষ পর্যন্ত সিআরআই ২৩টি কোম্পানির কাছ থেকে ৪৫ কোটি ৩৫ লাখ ৯৫ হাজার টাকা অনুদান হিসেবে নেয়। এ ছাড়া একই সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অনুদান হিসেবে ১০০ কোটি ৩১ লাখ ৪০ হাজার ৪৮৬ টাকা নেয়। বৈধ ব্যয় বাদে হিসাব অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটির ব্যাংক হিসাবে ৭০ কোটি ৮০ লাখ ৪২ হাজার ৩৯০ টাকা স্থিতি থাকার কথা। কিন্তু পাওয়া গেছে ৫৫ কোটি ১১ লাখ ৮২ হাজার ৮৯৬ টাকা। অর্থাৎ ১৫ কোটি ৬৮ লাখ ৫৯ হাজার ৫২১ টাকা কম; যা আত্মসাৎ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সমাজসেবা অধিদপ্তরে নিবন্ধিত না থাকা সত্ত্বেও সিআরআই কর সুবিধা লাভের জন্য চাপ প্রয়োগ, প্রতিষ্ঠানটি সুনির্দিষ্ট এসআরও জারি করিয়ে সরকার থেকে কর মওকুফের সুযোগ নিয়েছে। এতে প্রতিষ্ঠানটি জনকল্যাণের নামে প্রাপ্ত তহবিলকে নিজের সুবিধার্থে ব্যবহার করেছে এবং বহু কোটি টাকা অবৈধভাবে আয় ও আত্মসাৎ করেছে।
দুদক বলছে, অভিযুক্তরা ২৫টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৪৩৯ কোটি ৬ লাখ ৭৯ হাজার ৪৮০ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন এবং আয়কর পরিশোধ না করে সরকারের রাজস্ব ক্ষতি করেছেন।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার সময় ৪৮টি পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়মিত বেতন হচ্ছিল না উল্লেখ করে মন্ত্রী তাজুল বলেন, আমাদের নানা উদ্যোগের ফলে এখন ৮০ শতাংশের বেশি পৌরসভায় বেতন ক্লিয়ার আছে। পৌরসভায় সিইও দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী রাজি হয়েছেন। এটা করা হলে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
১২ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
২৩ মিনিট আগে
দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়। কিন্তু বাস্তবে যেসব জেলায় তামাক চাষ হয়, সেসব এলাকায় দারিদ্র্যের হার তুলনামূলকভাবে বেশি; যা কোম্পানির প্রচারণার সম্পূর্ণ বিপরীত। তামাকপাতা রপ্তানিতে শুল্ক প্রত্যাহার ও কোম্পানির আগ্রাসী প্রভাব কৃষকদের বিভ্রান্ত করছে, স্থানীয় অর্থনীতিতে বাড়ছে ক্ষতি।
গতকাল বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনৈতিক গবেষণা ব্যুরো (বিইআর) মিলনায়তনে আয়োজিত এক কর্মশালায় এসব তথ্য তুলে ধরেন বক্তারা। কর্মশালার আয়োজন করে বিইআর, বাংলাদেশ কৃষি সাংবাদিক ফোরাম (বিএজেএফ) এবং বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক ফর টোব্যাকো ট্যাক্স পলিসি (বিএনটিটিপি)। কর্মশালার বিষয় ছিল, ‘কোম্পানির আগ্রাসনে বাড়ছে তামাক চাষ, জনস্বাস্থ্য ও খাদ্যনিরাপত্তায় হুমকি’। এতে বিভিন্ন গণমাধ্যমের ৩৫ সাংবাদিক অংশ নেন।
কর্মশালার সেশন পরিচালনা করেন তামাক নিয়ন্ত্রণবিষয়ক গবেষক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য সুশান্ত সিনহা। তিনি বলেন, তামাকপাতা রপ্তানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার তামাক চাষ বৃদ্ধির প্রধান অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে। শুল্ক প্রত্যাহারের পর তামাক রপ্তানির পাশাপাশি চাষও বেড়েছে, যা পরিবেশ, জনস্বাস্থ্য ও অর্থনীতিতে ভয়াবহ ক্ষতি ডেকে আনছে। কোম্পানিগুলো ‘তামাক চাষ লাভজনক’—এমন একটি মিথ্যা তথ্য মানুষকে বিশ্বাস করাতে সক্ষম হয়েছে। বাস্তবতা হলো, যেসব জেলায় তামাক চাষ হয়, দারিদ্র্য সূচকে সেসব জেলার অবস্থান সবার ওপরে।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক ড. রুমানা হক বলেন, তামাক চাষ থেকে বের হয়ে আসার উপায় খুঁজতে হবে। এর প্রথম পদক্ষেপ হলো, দ্রুত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন করা। কৃষকেরা যেন বিকল্প ফসলের ন্যায্যমূল্য পান, সেই ব্যবস্থা করতে হবে। একই সঙ্গে তামাকপাতা ও তামাকজাত পণ্যের রপ্তানিতে পুনরায় ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে হবে। কারণ, তামাক থেকে যে রাজস্ব আয় হয়, তার দ্বিগুণের বেশি ব্যয় হয় তামাকজনিত রোগের চিকিৎসায়।
বিএজেএফ সভাপতি সাহানোয়ার সাইদ শাহীন বলেন, তামাক কোম্পানি ১০টি খাতে ব্যাপক ক্ষতি করছে। তাদের কর ফাঁকির প্রকৃত হিসাব নেই। তামাক চাষের কারণে পরিবেশ ও স্বাস্থ্যগত ক্ষতি বৃদ্ধির পাশাপাশি রাজস্ব ফাঁকিও বাড়ছে। তামাক চাষের কারণে দেশে প্রতিবছর প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে।
সাহানোয়ার সাইদ শাহীন অভিযোগ করেন, তামাকপাতার দাম নির্ধারণে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের কমিটিতে কোম্পানির প্রতিনিধিরাই প্রভাবশালী। যাঁরা তামাক কিনবেন, তাঁরাই আবার দাম ঠিক করবেন—এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।
জনস্বাস্থ্যবিষয়ক নীতি বিশ্লেষক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম তাহিন বলেন, হাইকোর্টের অ্যাপিলেট ডিভিশনের আদেশে বলা হয়েছিল, দেশে তামাক চাষ কমাতে হবে এবং নতুন কোনো তামাক কোম্পানিকে অনুমতি দেওয়া যাবে না। কিন্তু সেই আদেশ অমান্য করে নতুন করে নিকোটিন পাউচ উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনবে।

দেশে দ্রুত বাড়ছে তামাক চাষ। কৃষিজমি দখল করে তামাকের এই সম্প্রসারণ শুধু কৃষিকে নয়, দেশের খাদ্যনিরাপত্তাকেও ভয়াবহ হুমকির মুখে ফেলছে। তামাক কোম্পানিগুলোর প্রচারণায় বলা হয়, তামাক চাষে কর্মসংস্থান বাড়ে এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধি পায়। কিন্তু বাস্তবে যেসব জেলায় তামাক চাষ হয়, সেসব এলাকায় দারিদ্র্যের হার তুলনামূলকভাবে বেশি; যা কোম্পানির প্রচারণার সম্পূর্ণ বিপরীত। তামাকপাতা রপ্তানিতে শুল্ক প্রত্যাহার ও কোম্পানির আগ্রাসী প্রভাব কৃষকদের বিভ্রান্ত করছে, স্থানীয় অর্থনীতিতে বাড়ছে ক্ষতি।
গতকাল বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনৈতিক গবেষণা ব্যুরো (বিইআর) মিলনায়তনে আয়োজিত এক কর্মশালায় এসব তথ্য তুলে ধরেন বক্তারা। কর্মশালার আয়োজন করে বিইআর, বাংলাদেশ কৃষি সাংবাদিক ফোরাম (বিএজেএফ) এবং বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক ফর টোব্যাকো ট্যাক্স পলিসি (বিএনটিটিপি)। কর্মশালার বিষয় ছিল, ‘কোম্পানির আগ্রাসনে বাড়ছে তামাক চাষ, জনস্বাস্থ্য ও খাদ্যনিরাপত্তায় হুমকি’। এতে বিভিন্ন গণমাধ্যমের ৩৫ সাংবাদিক অংশ নেন।
কর্মশালার সেশন পরিচালনা করেন তামাক নিয়ন্ত্রণবিষয়ক গবেষক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য সুশান্ত সিনহা। তিনি বলেন, তামাকপাতা রপ্তানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার তামাক চাষ বৃদ্ধির প্রধান অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে। শুল্ক প্রত্যাহারের পর তামাক রপ্তানির পাশাপাশি চাষও বেড়েছে, যা পরিবেশ, জনস্বাস্থ্য ও অর্থনীতিতে ভয়াবহ ক্ষতি ডেকে আনছে। কোম্পানিগুলো ‘তামাক চাষ লাভজনক’—এমন একটি মিথ্যা তথ্য মানুষকে বিশ্বাস করাতে সক্ষম হয়েছে। বাস্তবতা হলো, যেসব জেলায় তামাক চাষ হয়, দারিদ্র্য সূচকে সেসব জেলার অবস্থান সবার ওপরে।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক ড. রুমানা হক বলেন, তামাক চাষ থেকে বের হয়ে আসার উপায় খুঁজতে হবে। এর প্রথম পদক্ষেপ হলো, দ্রুত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন করা। কৃষকেরা যেন বিকল্প ফসলের ন্যায্যমূল্য পান, সেই ব্যবস্থা করতে হবে। একই সঙ্গে তামাকপাতা ও তামাকজাত পণ্যের রপ্তানিতে পুনরায় ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে হবে। কারণ, তামাক থেকে যে রাজস্ব আয় হয়, তার দ্বিগুণের বেশি ব্যয় হয় তামাকজনিত রোগের চিকিৎসায়।
বিএজেএফ সভাপতি সাহানোয়ার সাইদ শাহীন বলেন, তামাক কোম্পানি ১০টি খাতে ব্যাপক ক্ষতি করছে। তাদের কর ফাঁকির প্রকৃত হিসাব নেই। তামাক চাষের কারণে পরিবেশ ও স্বাস্থ্যগত ক্ষতি বৃদ্ধির পাশাপাশি রাজস্ব ফাঁকিও বাড়ছে। তামাক চাষের কারণে দেশে প্রতিবছর প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে।
সাহানোয়ার সাইদ শাহীন অভিযোগ করেন, তামাকপাতার দাম নির্ধারণে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের কমিটিতে কোম্পানির প্রতিনিধিরাই প্রভাবশালী। যাঁরা তামাক কিনবেন, তাঁরাই আবার দাম ঠিক করবেন—এটা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।
জনস্বাস্থ্যবিষয়ক নীতি বিশ্লেষক ও বিএনটিটিপির টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম তাহিন বলেন, হাইকোর্টের অ্যাপিলেট ডিভিশনের আদেশে বলা হয়েছিল, দেশে তামাক চাষ কমাতে হবে এবং নতুন কোনো তামাক কোম্পানিকে অনুমতি দেওয়া যাবে না। কিন্তু সেই আদেশ অমান্য করে নতুন করে নিকোটিন পাউচ উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনবে।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার সময় ৪৮টি পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়মিত বেতন হচ্ছিল না উল্লেখ করে মন্ত্রী তাজুল বলেন, আমাদের নানা উদ্যোগের ফলে এখন ৮০ শতাংশের বেশি পৌরসভায় বেতন ক্লিয়ার আছে। পৌরসভায় সিইও দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী রাজি হয়েছেন। এটা করা হলে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ
২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
আসাদুজ্জামান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে দেশে যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাংলাদেশে আসার পরে যেভাবে দেশের গণতন্ত্র উন্নত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিলোপের পরে সেই সুযোগ হয়নি। এই ব্যবস্থা বাতিল করার পর...
১২ মিনিট আগে
সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের পারিতোষিক, ছুটি, পেনশন ও বিশেষাধিকারসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। ১৩ জনের পক্ষে এ রিট করা হয়েছে বলে আজ বুধবার জানিয়েছেন তাঁদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
২৩ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) কর জালিয়াতি ও প্রতিষ্ঠানের নামে অনৈতিক অর্থ সুবিধা নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৮ জনের...
১ ঘণ্টা আগে