নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রেলওয়ে রাজধানীর জোয়ার সাহারা মৌজায় অবস্থিত দুটি মসজিদ ও একটি মন্দিরকে প্রতীকী মূল্যে জমি হস্তান্তর করেছে। তিনটি ধর্মীয় উপাসনালয়ের প্রতিটির জন্য ১ হাজার ১ টাকা হারে মোট ৩ হাজার ৩ টাকার বিনিময়ে এই জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। রেলওয়ের ইতিহাসে এটি প্রথম।
আজ বুধবার রেলভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ঢাকার বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক মো. মহিউদ্দিন আরিফ সংশ্লিষ্ট পরিচালনা কমিটির নিকট বরাদ্দপত্র তুলে দেন। এতে উপস্থিত ছিলেন রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার।
বরাদ্দ পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে, খিলক্ষেত রেলওয়ে জামে মসজিদ পেয়েছে ০.২০১১ একর (৮,৭৬০ বর্গফুট) ; আন-নূর-জামে মসজিদ ০.০৫৫২ একর (২,৪০৫ বর্গফুট) এবং খিলক্ষেত সার্বজনীন শ্রী শ্রী দুর্গা মন্দির পেয়েছে ০.০৫৬২ একর (২,৪৫০ বর্গফুট) জমি।
সব মিলিয়ে, মোট প্রায় ৩১ শতাংশ জমি তিনটি উপাসনালয়কে হস্তান্তর করা হয়েছে।
রেলওয়ের এই উদ্যোগকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য নজির হিসেবে উল্লেখ করে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যের রোল মডেল। তিনি আরও বলেন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান কিংবা উপাসনালয়গুলোকে যারা অপবিত্র করতে চায়, তাদের কোনো ধর্মীয় পরিচয় নেই, তারা দুষ্কৃতকারী। তিনি হিন্দু সম্প্রদায়ের বেদখল হয়ে যাওয়া দেবোত্তর সম্পত্তি পুনরুদ্ধারেও সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ।’ তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, কেউ এই সম্প্রীতি বিনষ্ট করার চেষ্টা করলে তাকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না এবং তার বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা রেলওয়ের এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম সংবাদ সম্মেলনে বলেন, রেলওয়ের আইনে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য জমি বরাদ্দ দেওয়ার কোনো বিধান ছিল না। তবে এই আইনকে কিছুটা পরিবর্তন করে হিন্দু ও মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য স্থায়ীভাবে জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
তবে অনেকে মনে করছেন, এই ধরনের সিদ্ধান্ত ভবিষ্যতে একটি নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে। কারণ, যেকোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এই দৃষ্টান্তকে ব্যবহার করে বাজার মূল্যের বাইরে জমি বরাদ্দের আবেদন করতে পারে। এ বিষয়ে একটি সুচিন্তিত নীতি গ্রহণ করা প্রয়োজন বলে তাঁরা মনে করেন। যদিও রেল উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ভবিষ্যতে রেলওয়ের জমি পেতে হলে বাজার মূল্যেই নিতে হবে।

রেলওয়ে রাজধানীর জোয়ার সাহারা মৌজায় অবস্থিত দুটি মসজিদ ও একটি মন্দিরকে প্রতীকী মূল্যে জমি হস্তান্তর করেছে। তিনটি ধর্মীয় উপাসনালয়ের প্রতিটির জন্য ১ হাজার ১ টাকা হারে মোট ৩ হাজার ৩ টাকার বিনিময়ে এই জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। রেলওয়ের ইতিহাসে এটি প্রথম।
আজ বুধবার রেলভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ঢাকার বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক মো. মহিউদ্দিন আরিফ সংশ্লিষ্ট পরিচালনা কমিটির নিকট বরাদ্দপত্র তুলে দেন। এতে উপস্থিত ছিলেন রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার।
বরাদ্দ পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে, খিলক্ষেত রেলওয়ে জামে মসজিদ পেয়েছে ০.২০১১ একর (৮,৭৬০ বর্গফুট) ; আন-নূর-জামে মসজিদ ০.০৫৫২ একর (২,৪০৫ বর্গফুট) এবং খিলক্ষেত সার্বজনীন শ্রী শ্রী দুর্গা মন্দির পেয়েছে ০.০৫৬২ একর (২,৪৫০ বর্গফুট) জমি।
সব মিলিয়ে, মোট প্রায় ৩১ শতাংশ জমি তিনটি উপাসনালয়কে হস্তান্তর করা হয়েছে।
রেলওয়ের এই উদ্যোগকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য নজির হিসেবে উল্লেখ করে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যের রোল মডেল। তিনি আরও বলেন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান কিংবা উপাসনালয়গুলোকে যারা অপবিত্র করতে চায়, তাদের কোনো ধর্মীয় পরিচয় নেই, তারা দুষ্কৃতকারী। তিনি হিন্দু সম্প্রদায়ের বেদখল হয়ে যাওয়া দেবোত্তর সম্পত্তি পুনরুদ্ধারেও সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ।’ তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, কেউ এই সম্প্রীতি বিনষ্ট করার চেষ্টা করলে তাকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না এবং তার বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা রেলওয়ের এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম সংবাদ সম্মেলনে বলেন, রেলওয়ের আইনে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য জমি বরাদ্দ দেওয়ার কোনো বিধান ছিল না। তবে এই আইনকে কিছুটা পরিবর্তন করে হিন্দু ও মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য স্থায়ীভাবে জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
তবে অনেকে মনে করছেন, এই ধরনের সিদ্ধান্ত ভবিষ্যতে একটি নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে। কারণ, যেকোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এই দৃষ্টান্তকে ব্যবহার করে বাজার মূল্যের বাইরে জমি বরাদ্দের আবেদন করতে পারে। এ বিষয়ে একটি সুচিন্তিত নীতি গ্রহণ করা প্রয়োজন বলে তাঁরা মনে করেন। যদিও রেল উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ভবিষ্যতে রেলওয়ের জমি পেতে হলে বাজার মূল্যেই নিতে হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রেলওয়ে রাজধানীর জোয়ার সাহারা মৌজায় অবস্থিত দুটি মসজিদ ও একটি মন্দিরকে প্রতীকী মূল্যে জমি হস্তান্তর করেছে। তিনটি ধর্মীয় উপাসনালয়ের প্রতিটির জন্য ১ হাজার ১ টাকা হারে মোট ৩ হাজার ৩ টাকার বিনিময়ে এই জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। রেলওয়ের ইতিহাসে এটি প্রথম।
আজ বুধবার রেলভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ঢাকার বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক মো. মহিউদ্দিন আরিফ সংশ্লিষ্ট পরিচালনা কমিটির নিকট বরাদ্দপত্র তুলে দেন। এতে উপস্থিত ছিলেন রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার।
বরাদ্দ পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে, খিলক্ষেত রেলওয়ে জামে মসজিদ পেয়েছে ০.২০১১ একর (৮,৭৬০ বর্গফুট) ; আন-নূর-জামে মসজিদ ০.০৫৫২ একর (২,৪০৫ বর্গফুট) এবং খিলক্ষেত সার্বজনীন শ্রী শ্রী দুর্গা মন্দির পেয়েছে ০.০৫৬২ একর (২,৪৫০ বর্গফুট) জমি।
সব মিলিয়ে, মোট প্রায় ৩১ শতাংশ জমি তিনটি উপাসনালয়কে হস্তান্তর করা হয়েছে।
রেলওয়ের এই উদ্যোগকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য নজির হিসেবে উল্লেখ করে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যের রোল মডেল। তিনি আরও বলেন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান কিংবা উপাসনালয়গুলোকে যারা অপবিত্র করতে চায়, তাদের কোনো ধর্মীয় পরিচয় নেই, তারা দুষ্কৃতকারী। তিনি হিন্দু সম্প্রদায়ের বেদখল হয়ে যাওয়া দেবোত্তর সম্পত্তি পুনরুদ্ধারেও সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ।’ তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, কেউ এই সম্প্রীতি বিনষ্ট করার চেষ্টা করলে তাকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না এবং তার বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা রেলওয়ের এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম সংবাদ সম্মেলনে বলেন, রেলওয়ের আইনে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য জমি বরাদ্দ দেওয়ার কোনো বিধান ছিল না। তবে এই আইনকে কিছুটা পরিবর্তন করে হিন্দু ও মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য স্থায়ীভাবে জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
তবে অনেকে মনে করছেন, এই ধরনের সিদ্ধান্ত ভবিষ্যতে একটি নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে। কারণ, যেকোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এই দৃষ্টান্তকে ব্যবহার করে বাজার মূল্যের বাইরে জমি বরাদ্দের আবেদন করতে পারে। এ বিষয়ে একটি সুচিন্তিত নীতি গ্রহণ করা প্রয়োজন বলে তাঁরা মনে করেন। যদিও রেল উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ভবিষ্যতে রেলওয়ের জমি পেতে হলে বাজার মূল্যেই নিতে হবে।

রেলওয়ে রাজধানীর জোয়ার সাহারা মৌজায় অবস্থিত দুটি মসজিদ ও একটি মন্দিরকে প্রতীকী মূল্যে জমি হস্তান্তর করেছে। তিনটি ধর্মীয় উপাসনালয়ের প্রতিটির জন্য ১ হাজার ১ টাকা হারে মোট ৩ হাজার ৩ টাকার বিনিময়ে এই জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। রেলওয়ের ইতিহাসে এটি প্রথম।
আজ বুধবার রেলভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ঢাকার বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক মো. মহিউদ্দিন আরিফ সংশ্লিষ্ট পরিচালনা কমিটির নিকট বরাদ্দপত্র তুলে দেন। এতে উপস্থিত ছিলেন রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার।
বরাদ্দ পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে, খিলক্ষেত রেলওয়ে জামে মসজিদ পেয়েছে ০.২০১১ একর (৮,৭৬০ বর্গফুট) ; আন-নূর-জামে মসজিদ ০.০৫৫২ একর (২,৪০৫ বর্গফুট) এবং খিলক্ষেত সার্বজনীন শ্রী শ্রী দুর্গা মন্দির পেয়েছে ০.০৫৬২ একর (২,৪৫০ বর্গফুট) জমি।
সব মিলিয়ে, মোট প্রায় ৩১ শতাংশ জমি তিনটি উপাসনালয়কে হস্তান্তর করা হয়েছে।
রেলওয়ের এই উদ্যোগকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য নজির হিসেবে উল্লেখ করে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যের রোল মডেল। তিনি আরও বলেন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান কিংবা উপাসনালয়গুলোকে যারা অপবিত্র করতে চায়, তাদের কোনো ধর্মীয় পরিচয় নেই, তারা দুষ্কৃতকারী। তিনি হিন্দু সম্প্রদায়ের বেদখল হয়ে যাওয়া দেবোত্তর সম্পত্তি পুনরুদ্ধারেও সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ।’ তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, কেউ এই সম্প্রীতি বিনষ্ট করার চেষ্টা করলে তাকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না এবং তার বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা রেলওয়ের এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম সংবাদ সম্মেলনে বলেন, রেলওয়ের আইনে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য জমি বরাদ্দ দেওয়ার কোনো বিধান ছিল না। তবে এই আইনকে কিছুটা পরিবর্তন করে হিন্দু ও মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য স্থায়ীভাবে জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
তবে অনেকে মনে করছেন, এই ধরনের সিদ্ধান্ত ভবিষ্যতে একটি নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে। কারণ, যেকোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এই দৃষ্টান্তকে ব্যবহার করে বাজার মূল্যের বাইরে জমি বরাদ্দের আবেদন করতে পারে। এ বিষয়ে একটি সুচিন্তিত নীতি গ্রহণ করা প্রয়োজন বলে তাঁরা মনে করেন। যদিও রেল উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান স্পষ্ট করে দিয়েছেন, ভবিষ্যতে রেলওয়ের জমি পেতে হলে বাজার মূল্যেই নিতে হবে।

সিইসি বলেন, ‘ভবিষ্যতের জন্য কী বাংলাদেশ রেখে যাব, কোন ধরনের বাংলাদেশ রেখে যাব, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রেখে যাব কি না, কীভাবে রেখে যাব—সেই চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ ভাবায়। এটাকে (সিইসির পদ) আমি ব্যক্তিগতভাবে রুটিন দায়িত্ব হিসেবে নিইনি, চাকরি হিসেবে নিইনি। এটাকে আমি মিশন হিসেবে নিয়েছি, চ্যালেঞ্জ হিসেবে...
১০ মিনিট আগে
সোমবার সকালে উত্তরা মেট্রোরেল ডিপিতে মেট্রোর সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানানোর অনুরোধ করেছে সরকার। এ সময়ের মধ্যে দলগুলোর পক্ষ থেকে দিকনির্দেশনা পেলে সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
৩ ঘণ্টা আগে
ড. কামাল সিদ্দিকী ২০০৬ সাল পর্যন্ত তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুখ্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া জাতিসংঘের শিশু অধিকার কমিটির নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশ কর্তৃক মনোনীত হন এবং ২০০৫ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ ‘সংকটময় অবস্থায়’ দাঁড়িয়ে আছে উল্লেখ করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, দেশ কোন দিকে যাবে, গণতন্ত্রের পথে কীভাবে হাঁটবে, সেটা নির্ভর করছে আগামী সংসদ নির্বাচনের ওপর। নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের গতিপথ নির্ধারণ হবে।
আজ সোমবার জাতীয় নির্বাচনে আনসার-ভিডিপির ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা মহড়া ও ২০২৫-২৬ সালের চতুর্থ ধাপের আনসার প্লাটুন সদস্যদের মৌলিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর ভাটারার আনসার গার্ড ব্যাটালিয়নে (এজিবি) এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়।
সিইসি বলেন, ‘ভবিষ্যতের জন্য কী বাংলাদেশ রেখে যাব, কোন ধরনের বাংলাদেশ রেখে যাব, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রেখে যাব কি না, কীভাবে রেখে যাব—সেই চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ ভাবায়। এটাকে (সিইসির পদ) আমি ব্যক্তিগতভাবে রুটিন দায়িত্ব হিসেবে নিইনি, চাকরি হিসেবে নিইনি। এটাকে আমি মিশন হিসেবে নিয়েছি, চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি। আমি গতানুগতিক ধারার কাজে বিশ্বাসী নই। বিশেষ করে, এ ধরনের সংকটময় মুহূর্তে দেশ যখন রয়েছে—এখানে গতানুগতিক ধারায় কাজ করলে হবে না। দায়িত্বসীমার বাইরে গিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘ভোটার, রাজনৈতিক দল, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়। সবাই মিলে আমরা একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দেব, যাতে দেশ এগিয়ে যায়, গণতন্ত্র এগিয়ে যায়।’
নির্বাচনে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে শুরু করে প্রায় ১০ লাখ লোক যুক্ত থাকবে জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘যাঁরা নির্বাচনের দায়িত্বে থাকেন, তাঁরা নিজেরাই ভোট দিতে পারেন না। আমরা এবার উদ্যোগ নিয়েছি, যাঁরা ভোটের দায়িত্বে থাকবেন, তাঁরা যেন সবাই ভোট দিতে পারেন। আইনি হেফাজতে যাঁরা কারাগারে রয়েছেন, তাঁরা এ দেশের নাগরিক। তাঁরাও যাতে ভোট দিতে পারেন, সে ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। এ ছাড়া প্রবাসীরা এবার ভোট দিতে পারবেন।’
তিনি বলেন, ভোটকেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার মূল শক্তি আনসার বাহিনীর সদস্যরা। তাঁরাই অধিকসংখ্যায় নিয়োজিত থাকেন। আগামী নির্বাচনে যারা দায়িত্বে থাকবেন, তাঁদের ওপর আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণের দায়িত্ব এসে পড়েছে। আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে গতিপথ নির্ধারণ হবে, সেখানে আনসার বাহিনীর বিশাল একটি ভূমিকা থাকবে।
এ সময় ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় আনসার প্লাটুন সদস্যদের প্রশিক্ষণ ‘স্বস্তির’ উল্লেখ করে দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশাল নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়ে এআইসহ যেকোনো অপপ্রচার রোধে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান সিইসি।
এ ছাড়া নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা সব বাহিনীর সদস্যদের নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রশিক্ষণ দেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
আনসার সদস্যসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে নাসির উদ্দিন বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু দেখলেই তা বিশ্বাস করবেন না, শেয়ার করবেন না। আগে সেই তথ্যের সঠিকতা যাচাই করবেন। তথ্য সঠিক হলে তারপর তা শেয়ার করবেন।’
এ সময় ইসির ম্যান্ডেট অনুযায়ী আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী কাজ করবে বলে জানান বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব।
তিনি জানান, নির্বাচনে প্রায় পাঁচ লাখ সদস্য মোতায়েন থাকবে। বাহিনীর সক্ষমতা বাড়ানো ও সুষ্ঠু ভোট আয়োজনে গত এক বছরে ১ লাখ ৪৫ হাজার নতুন সদস্য নিয়োগ দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ ‘সংকটময় অবস্থায়’ দাঁড়িয়ে আছে উল্লেখ করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, দেশ কোন দিকে যাবে, গণতন্ত্রের পথে কীভাবে হাঁটবে, সেটা নির্ভর করছে আগামী সংসদ নির্বাচনের ওপর। নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের গতিপথ নির্ধারণ হবে।
আজ সোমবার জাতীয় নির্বাচনে আনসার-ভিডিপির ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা মহড়া ও ২০২৫-২৬ সালের চতুর্থ ধাপের আনসার প্লাটুন সদস্যদের মৌলিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর ভাটারার আনসার গার্ড ব্যাটালিয়নে (এজিবি) এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়।
সিইসি বলেন, ‘ভবিষ্যতের জন্য কী বাংলাদেশ রেখে যাব, কোন ধরনের বাংলাদেশ রেখে যাব, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রেখে যাব কি না, কীভাবে রেখে যাব—সেই চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ ভাবায়। এটাকে (সিইসির পদ) আমি ব্যক্তিগতভাবে রুটিন দায়িত্ব হিসেবে নিইনি, চাকরি হিসেবে নিইনি। এটাকে আমি মিশন হিসেবে নিয়েছি, চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি। আমি গতানুগতিক ধারার কাজে বিশ্বাসী নই। বিশেষ করে, এ ধরনের সংকটময় মুহূর্তে দেশ যখন রয়েছে—এখানে গতানুগতিক ধারায় কাজ করলে হবে না। দায়িত্বসীমার বাইরে গিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘ভোটার, রাজনৈতিক দল, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়। সবাই মিলে আমরা একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দেব, যাতে দেশ এগিয়ে যায়, গণতন্ত্র এগিয়ে যায়।’
নির্বাচনে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে শুরু করে প্রায় ১০ লাখ লোক যুক্ত থাকবে জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘যাঁরা নির্বাচনের দায়িত্বে থাকেন, তাঁরা নিজেরাই ভোট দিতে পারেন না। আমরা এবার উদ্যোগ নিয়েছি, যাঁরা ভোটের দায়িত্বে থাকবেন, তাঁরা যেন সবাই ভোট দিতে পারেন। আইনি হেফাজতে যাঁরা কারাগারে রয়েছেন, তাঁরা এ দেশের নাগরিক। তাঁরাও যাতে ভোট দিতে পারেন, সে ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। এ ছাড়া প্রবাসীরা এবার ভোট দিতে পারবেন।’
তিনি বলেন, ভোটকেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার মূল শক্তি আনসার বাহিনীর সদস্যরা। তাঁরাই অধিকসংখ্যায় নিয়োজিত থাকেন। আগামী নির্বাচনে যারা দায়িত্বে থাকবেন, তাঁদের ওপর আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণের দায়িত্ব এসে পড়েছে। আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে গতিপথ নির্ধারণ হবে, সেখানে আনসার বাহিনীর বিশাল একটি ভূমিকা থাকবে।
এ সময় ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় আনসার প্লাটুন সদস্যদের প্রশিক্ষণ ‘স্বস্তির’ উল্লেখ করে দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশাল নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়ে এআইসহ যেকোনো অপপ্রচার রোধে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান সিইসি।
এ ছাড়া নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা সব বাহিনীর সদস্যদের নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রশিক্ষণ দেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
আনসার সদস্যসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে নাসির উদ্দিন বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু দেখলেই তা বিশ্বাস করবেন না, শেয়ার করবেন না। আগে সেই তথ্যের সঠিকতা যাচাই করবেন। তথ্য সঠিক হলে তারপর তা শেয়ার করবেন।’
এ সময় ইসির ম্যান্ডেট অনুযায়ী আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী কাজ করবে বলে জানান বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব।
তিনি জানান, নির্বাচনে প্রায় পাঁচ লাখ সদস্য মোতায়েন থাকবে। বাহিনীর সক্ষমতা বাড়ানো ও সুষ্ঠু ভোট আয়োজনে গত এক বছরে ১ লাখ ৪৫ হাজার নতুন সদস্য নিয়োগ দেওয়া হয়।

রেলওয়ে রাজধানীর জোয়ার সাহারা মৌজায় অবস্থিত দুটি মসজিদ ও একটি মন্দিরকে প্রতীকী মূল্যে জমি হস্তান্তর করেছে। তিনটি ধর্মীয় উপাসনালয়ের প্রতিটির জন্য ১ হাজার ১ টাকা হারে মোট ৩ হাজার ৩ টাকার বিনিময়ে এই জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। রেলওয়ের ইতিহাসে এটি প্রথম।
২৭ আগস্ট ২০২৫
সোমবার সকালে উত্তরা মেট্রোরেল ডিপিতে মেট্রোর সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানানোর অনুরোধ করেছে সরকার। এ সময়ের মধ্যে দলগুলোর পক্ষ থেকে দিকনির্দেশনা পেলে সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
৩ ঘণ্টা আগে
ড. কামাল সিদ্দিকী ২০০৬ সাল পর্যন্ত তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুখ্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া জাতিসংঘের শিশু অধিকার কমিটির নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশ কর্তৃক মনোনীত হন এবং ২০০৫ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অনেকগুলো ত্রুটি রেখেই তাড়াহুড়া করে মেট্রোরেল চালু করা হয়েছিল। মেট্রোরেলের কোনো ‘সেফটি অডিট’ (নিরাপত্তা নিরীক্ষা) হয়নি। তাই ইউরোপীয় কোনো প্রতিষ্ঠান দিয়ে সেফটি অডিট করাবে সরকার।
আজ সোমবার সকালে উত্তরা মেট্রোরেল ডিপিতে মেট্রোর সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ।
তিনি বলেন, ‘মেট্রোরেল প্রকল্পের নির্মাণকাজে কিছুটা তাড়াহুড়া হয়েছে। আর যেখানে দুর্ঘটনা (ফার্মগেটে বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে পথচারীর মৃত্যু) ঘটেছিল সেই অংশে অনেক ত্রুটি আছে।’
দ্রুতই সেফটি অডিট করানো হবে জানিয়ে ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘আমাদের কাছে ফ্রান্সের দুটি প্রতিষ্ঠান আবেদন করেছে। সেফটি অডিট করার জন্য আমরা খুব শিগগিরই টেন্ডার প্রক্রিয়ায় যাব।’
মেট্রোর বেয়ারিং প্যাড সম্পর্কে ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘মেট্রোর বিয়ারিং প্যাড হঠাৎ করে পড়ে যায়নি। এটা হঠাৎ করে পড়ে যাওয়ার জিনিস না। যেহেতু এটা নিয়ে তদন্ত চলছে ফলে এ বিষয়ে আমি জাজমেন্টাল হতে চাই না। তবে যেটা হতে পারে সেটা বলতে পারি— ডিজাইন ফল্ট হতে পারে। যে জিনিসের ওপর বসানোর কথা বলা হয়েছিল, যা যা দেওয়ার কথা ছিল সেটা বসানো হয়নি। যে ডিজাইনে হওয়ার কথা ছিল সেটা হয়তো ঠিকাদার করেনি। যে পরামর্শককে বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তারা হয়তো ঠিক করে জিনিসটা বুঝে নেয়নি। এই চারটা কারণে হতে পারে অথবা এর মধ্যে কোনো একটি কারণেও হতে পারে।’
ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘দোষ কিন্তু বিয়ারিংয়ের না। বিয়ারিং যে লাগিয়েছে, বাজেভাবে লাগানো হয়েছে কিনা, যার আসলে বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব ছিল সে বুঝে নিয়েছে কিনা—সেগুলো এখন আমাদের দেখতে হবে। আমরা বিদেশি পরামর্শক রেখেছি, বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব তাদের এবং পরামর্শকদের আমাদের বুঝিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব। আর ডিএমটিসিএল পরামর্শকের কাছ থেকে বুঝে নেবে। তখন এই কাজগুলো কিছুটা তাড়াহুড়া হয়েছে। কেন হয়েছে সেটার উত্তর তো আমি দিতে পারব না। যেখানে দুর্ঘটনা ঘটেছিল সেই অংশে অনেক ডিফেক্ট (ত্রুটি) আছে। ফলে সেটা এখনো আমরা বুঝে নিইনি।’
বিয়ারিং প্যাডের দুর্ঘটনার বিষয়ে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ‘যেখানে বিয়ারিং প্যাড পড়ে গিয়েছিল ওই অংশের ডিফেক্ট লায়াবিলিটি পিরিয়ড আছে ২০২৫ সালের ২৯ জুন পর্যন্ত। কিন্তু আমরা এই ডিফেক্ট লায়াবিলিটি পিরিয়ড একসেপ্ট করিনি এখনো। কারণ এখনো অনেক মেজর ডিফেক্ট রয়ে গেছে। সেগুলো ঠিক না করা পর্যন্ত ডিফেক্ট লায়াবিলিটির নোটিফিকেশন পিরিয়ড একসেপ্ট করব না। এটা এখনো ডিফেক্ট লায়াবিলিটি নোটিফিকেশন পিরিয়ডে আছে। যত সমস্যা আছে এগুলো ঠিকাদারকে মেরামত করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দুর্ঘটনার পর আমরা আবার সব পিলার পরিদর্শন করছি। আগেও যেসব স্থানে ত্রুটি শনাক্ত করে নোটিফিকেশন দেওয়া হয়েছিল, সেগুলোও পুনরায় যাচাই করা হচ্ছে। আমাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হলো—যেখানে ত্রুটি বা সমস্যা পাওয়া যাবে, সেখানে বিয়ারিং প্যাড অবশ্যই পরিবর্তন করা হবে।’
এমআরটি লাইন-৬ সম্পর্কে ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘প্রকল্পটি চালুর আগে ন্যূনতম ৬ থেকে ৯ মাসের ট্রায়াল রান ও বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু আমরা সে সময়টি দিতে পারিনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘তিন বছরে মেট্রো চালু হবে বা পাঁচ বছরে মেট্রো সম্পূর্ণ হবে—এ ধরনের ধারণা আসলে ভুল। কোনো মেট্রোর প্রথম সিভিল কন্ট্রাক্ট থেকে রাজস্ব অপারেশন শুরু করতে সাধারণত ছয় থেকে সাত বছর লাগে।’
মেট্রো প্রকল্প ব্যর্থ হয়নি—সরকার এই প্রকল্প সম্পন্ন করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ জানিয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো, দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন এই প্রকল্পের ঋণ পরিশোধ করতে সক্ষম হয়। বিপুল অর্থ ব্যয়ে লাইন-১-এর কাজ করা হয়েছে, আর এর মান সবাই নিশ্চয়ই উপলব্ধি করেছেন। সরকারের উদ্দেশ্য হলো, একটি প্রতিযোগিতামূলক বাজার তৈরি করা, যাতে একাধিক প্রতিষ্ঠান অংশ নিতে পারে এবং কম খরচে উন্নতমানের মেট্রো নির্মাণ সম্ভব হয়। মেট্রো আমাদের করতেই হবে—তবে তা হবে স্মার্ট ফাইন্যান্সিংয়ের মাধ্যমে।’

অনেকগুলো ত্রুটি রেখেই তাড়াহুড়া করে মেট্রোরেল চালু করা হয়েছিল। মেট্রোরেলের কোনো ‘সেফটি অডিট’ (নিরাপত্তা নিরীক্ষা) হয়নি। তাই ইউরোপীয় কোনো প্রতিষ্ঠান দিয়ে সেফটি অডিট করাবে সরকার।
আজ সোমবার সকালে উত্তরা মেট্রোরেল ডিপিতে মেট্রোর সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ।
তিনি বলেন, ‘মেট্রোরেল প্রকল্পের নির্মাণকাজে কিছুটা তাড়াহুড়া হয়েছে। আর যেখানে দুর্ঘটনা (ফার্মগেটে বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে পথচারীর মৃত্যু) ঘটেছিল সেই অংশে অনেক ত্রুটি আছে।’
দ্রুতই সেফটি অডিট করানো হবে জানিয়ে ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘আমাদের কাছে ফ্রান্সের দুটি প্রতিষ্ঠান আবেদন করেছে। সেফটি অডিট করার জন্য আমরা খুব শিগগিরই টেন্ডার প্রক্রিয়ায় যাব।’
মেট্রোর বেয়ারিং প্যাড সম্পর্কে ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘মেট্রোর বিয়ারিং প্যাড হঠাৎ করে পড়ে যায়নি। এটা হঠাৎ করে পড়ে যাওয়ার জিনিস না। যেহেতু এটা নিয়ে তদন্ত চলছে ফলে এ বিষয়ে আমি জাজমেন্টাল হতে চাই না। তবে যেটা হতে পারে সেটা বলতে পারি— ডিজাইন ফল্ট হতে পারে। যে জিনিসের ওপর বসানোর কথা বলা হয়েছিল, যা যা দেওয়ার কথা ছিল সেটা বসানো হয়নি। যে ডিজাইনে হওয়ার কথা ছিল সেটা হয়তো ঠিকাদার করেনি। যে পরামর্শককে বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তারা হয়তো ঠিক করে জিনিসটা বুঝে নেয়নি। এই চারটা কারণে হতে পারে অথবা এর মধ্যে কোনো একটি কারণেও হতে পারে।’
ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘দোষ কিন্তু বিয়ারিংয়ের না। বিয়ারিং যে লাগিয়েছে, বাজেভাবে লাগানো হয়েছে কিনা, যার আসলে বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব ছিল সে বুঝে নিয়েছে কিনা—সেগুলো এখন আমাদের দেখতে হবে। আমরা বিদেশি পরামর্শক রেখেছি, বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব তাদের এবং পরামর্শকদের আমাদের বুঝিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব। আর ডিএমটিসিএল পরামর্শকের কাছ থেকে বুঝে নেবে। তখন এই কাজগুলো কিছুটা তাড়াহুড়া হয়েছে। কেন হয়েছে সেটার উত্তর তো আমি দিতে পারব না। যেখানে দুর্ঘটনা ঘটেছিল সেই অংশে অনেক ডিফেক্ট (ত্রুটি) আছে। ফলে সেটা এখনো আমরা বুঝে নিইনি।’
বিয়ারিং প্যাডের দুর্ঘটনার বিষয়ে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ‘যেখানে বিয়ারিং প্যাড পড়ে গিয়েছিল ওই অংশের ডিফেক্ট লায়াবিলিটি পিরিয়ড আছে ২০২৫ সালের ২৯ জুন পর্যন্ত। কিন্তু আমরা এই ডিফেক্ট লায়াবিলিটি পিরিয়ড একসেপ্ট করিনি এখনো। কারণ এখনো অনেক মেজর ডিফেক্ট রয়ে গেছে। সেগুলো ঠিক না করা পর্যন্ত ডিফেক্ট লায়াবিলিটির নোটিফিকেশন পিরিয়ড একসেপ্ট করব না। এটা এখনো ডিফেক্ট লায়াবিলিটি নোটিফিকেশন পিরিয়ডে আছে। যত সমস্যা আছে এগুলো ঠিকাদারকে মেরামত করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দুর্ঘটনার পর আমরা আবার সব পিলার পরিদর্শন করছি। আগেও যেসব স্থানে ত্রুটি শনাক্ত করে নোটিফিকেশন দেওয়া হয়েছিল, সেগুলোও পুনরায় যাচাই করা হচ্ছে। আমাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হলো—যেখানে ত্রুটি বা সমস্যা পাওয়া যাবে, সেখানে বিয়ারিং প্যাড অবশ্যই পরিবর্তন করা হবে।’
এমআরটি লাইন-৬ সম্পর্কে ডিএমটিসিএলের এমডি বলেন, ‘প্রকল্পটি চালুর আগে ন্যূনতম ৬ থেকে ৯ মাসের ট্রায়াল রান ও বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু আমরা সে সময়টি দিতে পারিনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘তিন বছরে মেট্রো চালু হবে বা পাঁচ বছরে মেট্রো সম্পূর্ণ হবে—এ ধরনের ধারণা আসলে ভুল। কোনো মেট্রোর প্রথম সিভিল কন্ট্রাক্ট থেকে রাজস্ব অপারেশন শুরু করতে সাধারণত ছয় থেকে সাত বছর লাগে।’
মেট্রো প্রকল্প ব্যর্থ হয়নি—সরকার এই প্রকল্প সম্পন্ন করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ জানিয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো, দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন এই প্রকল্পের ঋণ পরিশোধ করতে সক্ষম হয়। বিপুল অর্থ ব্যয়ে লাইন-১-এর কাজ করা হয়েছে, আর এর মান সবাই নিশ্চয়ই উপলব্ধি করেছেন। সরকারের উদ্দেশ্য হলো, একটি প্রতিযোগিতামূলক বাজার তৈরি করা, যাতে একাধিক প্রতিষ্ঠান অংশ নিতে পারে এবং কম খরচে উন্নতমানের মেট্রো নির্মাণ সম্ভব হয়। মেট্রো আমাদের করতেই হবে—তবে তা হবে স্মার্ট ফাইন্যান্সিংয়ের মাধ্যমে।’

রেলওয়ে রাজধানীর জোয়ার সাহারা মৌজায় অবস্থিত দুটি মসজিদ ও একটি মন্দিরকে প্রতীকী মূল্যে জমি হস্তান্তর করেছে। তিনটি ধর্মীয় উপাসনালয়ের প্রতিটির জন্য ১ হাজার ১ টাকা হারে মোট ৩ হাজার ৩ টাকার বিনিময়ে এই জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। রেলওয়ের ইতিহাসে এটি প্রথম।
২৭ আগস্ট ২০২৫
সিইসি বলেন, ‘ভবিষ্যতের জন্য কী বাংলাদেশ রেখে যাব, কোন ধরনের বাংলাদেশ রেখে যাব, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রেখে যাব কি না, কীভাবে রেখে যাব—সেই চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ ভাবায়। এটাকে (সিইসির পদ) আমি ব্যক্তিগতভাবে রুটিন দায়িত্ব হিসেবে নিইনি, চাকরি হিসেবে নিইনি। এটাকে আমি মিশন হিসেবে নিয়েছি, চ্যালেঞ্জ হিসেবে...
১০ মিনিট আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানানোর অনুরোধ করেছে সরকার। এ সময়ের মধ্যে দলগুলোর পক্ষ থেকে দিকনির্দেশনা পেলে সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
৩ ঘণ্টা আগে
ড. কামাল সিদ্দিকী ২০০৬ সাল পর্যন্ত তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুখ্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া জাতিসংঘের শিশু অধিকার কমিটির নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশ কর্তৃক মনোনীত হন এবং ২০০৫ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়ন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানানোর অনুরোধ করেছে সরকার। এ সময়ের মধ্যে দলগুলোর পক্ষ থেকে দিকনির্দেশনা পেলে সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
আজ সোমবার জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের পর প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান উপদেষ্টা।
সকাল ১০টার দিকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে রাজধানীর তেজগাঁও কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
আইন উপদেষ্টা বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে সরকারকে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানাতে অনুরোধ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আজ জাতীয় ঐক্যমত কমিশন কর্তৃক প্রণীত জুলাই সনদ এবং এর বাস্তবায়ন সংক্রান্ত বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদের একটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সংস্কার বিষয়ে ঐকমত্য স্থাপনের প্রচেষ্টার জন্য এবং বহু বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার জন্য ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়। ’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদের সভায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবিত জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) আদেশ চূড়ান্তকরণ এবং এতে উল্লেখিত গণভোট আয়োজন ও গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করা হয়। এতে লক্ষ্য করা হয় যে, ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘদিন আলোচনার পরও কয়েকটি সংস্কারের সুপারিশ বিষয়ে ভিন্ন মত রয়েছে। এ ছাড়া, গণভোট কবে অনুষ্ঠিত হবে ও এর বিষয়বস্তু কী হবে এসব প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে মতভেদ দেখা দিয়েছে, সে জন্য সভায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।’
তিনি বলেন, ‘এই পরিপ্রেক্ষিতে গণভোটের সময় কখন হবে, গণভোটের বিষয়বস্তু কী হবে, জুলাই সনদে বর্ণিত ভিন্নমতগুলো প্রসঙ্গে কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে, তা নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবগুলোর আলোকে জরুরি ভিত্তিতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা প্রয়োজন বলে সভা অভিমত ব্যক্ত করে।’
এসব ক্ষেত্রে ফ্যসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের দীর্ঘদিনের মিত্র রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজেদের মধ্যে আলাপ আলোচনা করে দ্রুততম সময়ে (সম্ভব হলে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে) সরকারকে ঐক্যবদ্ধ দিকনির্দেশনা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। এমন নির্দেশনা পেলে সরকারের পক্ষে সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনেক সহজ হবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে কালক্ষেপণের যে কোনো সুযোগ নাই সেটাও আমাদের সবার বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন। ’
সভায় ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্থে আগামী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে সরকারের সংকল্প পুনর্ব্যক্ত করা হয় বলে উল্লেখ করেন আইন উপদেষ্টা।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ কবে জারি হতে পারে— এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করেছে। ওনাদের কিছু সময় দিতে চাই। যেসব বিষয় উল্লেখ করেছি সেগুলোতে ওনারা আলোচনা করে একমত হতে পারেন কিনা আমরা দেখি।’ দলগুলে একমত না হলে সরকার কী করবে এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা অপেক্ষা করব, তারপর অবশ্যই সরকার সরকারের মতো অ্যাক্ট (পদক্ষেপ) নেবে।’
সরকার কি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নতি স্বীকার করেছে— এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমি বলেছিলাম চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদ। এ সিদ্ধান্ত থেকে আমরা মোটেও সরে আসি নাই। সেক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ঐক্যবদ্ধ সুপারিশ প্রত্যাশা করা ইতিবাচক হিসেবে দেখতে পারেন।’
রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলোচনার আয়োজন সরকার করে দেবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘সরকার আয়োজন করে বহু আলোচনা করেছে। সরকার আর কোনো আয়োজন করতে যাচ্ছে না। ফ্যাসিবাদ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো গত ১৫ বছর নিজেরা নিজেরা আলোচনা করে বহু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ওনারা অত্যন্ত প্রতিকূল সময়ে একসঙ্গে আন্দোলন করেছেন, নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এখন ওনারা নিজ উদ্যোগে আলোচনা করে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত নেবেন, এ প্রত্যাশা করছি। আমি কালকেই দেখলাম, একটি দলের পক্ষ থেকে আলোচনার আহ্বান জানানো হয়েছে—আমরা এটাকে স্বাগত জানাই।’
জুলাই জাতীয় সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর আপত্তি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘এ প্রসঙ্গে আমাদের এখন কোনো মন্তব্য নেই। দলগুলো এ বিষয়ে একটা ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত নেবেন বলে আশা করি। তাঁরা আলাপ-আলোচনা করলে আমাদের কাজটা সহজ হবে। তাঁরা ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত দিতে না পারলে, অবশ্যই সরকার সরকারের মতো সিদ্ধান্ত নেবে।’

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানানোর অনুরোধ করেছে সরকার। এ সময়ের মধ্যে দলগুলোর পক্ষ থেকে দিকনির্দেশনা পেলে সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
আজ সোমবার জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের পর প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান উপদেষ্টা।
সকাল ১০টার দিকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে রাজধানীর তেজগাঁও কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
আইন উপদেষ্টা বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে সরকারকে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানাতে অনুরোধ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আজ জাতীয় ঐক্যমত কমিশন কর্তৃক প্রণীত জুলাই সনদ এবং এর বাস্তবায়ন সংক্রান্ত বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদের একটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সংস্কার বিষয়ে ঐকমত্য স্থাপনের প্রচেষ্টার জন্য এবং বহু বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার জন্য ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়। ’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদের সভায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবিত জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) আদেশ চূড়ান্তকরণ এবং এতে উল্লেখিত গণভোট আয়োজন ও গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করা হয়। এতে লক্ষ্য করা হয় যে, ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘদিন আলোচনার পরও কয়েকটি সংস্কারের সুপারিশ বিষয়ে ভিন্ন মত রয়েছে। এ ছাড়া, গণভোট কবে অনুষ্ঠিত হবে ও এর বিষয়বস্তু কী হবে এসব প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে মতভেদ দেখা দিয়েছে, সে জন্য সভায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।’
তিনি বলেন, ‘এই পরিপ্রেক্ষিতে গণভোটের সময় কখন হবে, গণভোটের বিষয়বস্তু কী হবে, জুলাই সনদে বর্ণিত ভিন্নমতগুলো প্রসঙ্গে কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে, তা নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবগুলোর আলোকে জরুরি ভিত্তিতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা প্রয়োজন বলে সভা অভিমত ব্যক্ত করে।’
এসব ক্ষেত্রে ফ্যসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের দীর্ঘদিনের মিত্র রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজেদের মধ্যে আলাপ আলোচনা করে দ্রুততম সময়ে (সম্ভব হলে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে) সরকারকে ঐক্যবদ্ধ দিকনির্দেশনা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। এমন নির্দেশনা পেলে সরকারের পক্ষে সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনেক সহজ হবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে কালক্ষেপণের যে কোনো সুযোগ নাই সেটাও আমাদের সবার বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন। ’
সভায় ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্থে আগামী সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে সরকারের সংকল্প পুনর্ব্যক্ত করা হয় বলে উল্লেখ করেন আইন উপদেষ্টা।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ কবে জারি হতে পারে— এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করেছে। ওনাদের কিছু সময় দিতে চাই। যেসব বিষয় উল্লেখ করেছি সেগুলোতে ওনারা আলোচনা করে একমত হতে পারেন কিনা আমরা দেখি।’ দলগুলে একমত না হলে সরকার কী করবে এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা অপেক্ষা করব, তারপর অবশ্যই সরকার সরকারের মতো অ্যাক্ট (পদক্ষেপ) নেবে।’
সরকার কি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নতি স্বীকার করেছে— এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমি বলেছিলাম চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদ। এ সিদ্ধান্ত থেকে আমরা মোটেও সরে আসি নাই। সেক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ঐক্যবদ্ধ সুপারিশ প্রত্যাশা করা ইতিবাচক হিসেবে দেখতে পারেন।’
রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলোচনার আয়োজন সরকার করে দেবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘সরকার আয়োজন করে বহু আলোচনা করেছে। সরকার আর কোনো আয়োজন করতে যাচ্ছে না। ফ্যাসিবাদ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো গত ১৫ বছর নিজেরা নিজেরা আলোচনা করে বহু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ওনারা অত্যন্ত প্রতিকূল সময়ে একসঙ্গে আন্দোলন করেছেন, নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এখন ওনারা নিজ উদ্যোগে আলোচনা করে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত নেবেন, এ প্রত্যাশা করছি। আমি কালকেই দেখলাম, একটি দলের পক্ষ থেকে আলোচনার আহ্বান জানানো হয়েছে—আমরা এটাকে স্বাগত জানাই।’
জুলাই জাতীয় সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর আপত্তি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, ‘এ প্রসঙ্গে আমাদের এখন কোনো মন্তব্য নেই। দলগুলো এ বিষয়ে একটা ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত নেবেন বলে আশা করি। তাঁরা আলাপ-আলোচনা করলে আমাদের কাজটা সহজ হবে। তাঁরা ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত দিতে না পারলে, অবশ্যই সরকার সরকারের মতো সিদ্ধান্ত নেবে।’

রেলওয়ে রাজধানীর জোয়ার সাহারা মৌজায় অবস্থিত দুটি মসজিদ ও একটি মন্দিরকে প্রতীকী মূল্যে জমি হস্তান্তর করেছে। তিনটি ধর্মীয় উপাসনালয়ের প্রতিটির জন্য ১ হাজার ১ টাকা হারে মোট ৩ হাজার ৩ টাকার বিনিময়ে এই জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। রেলওয়ের ইতিহাসে এটি প্রথম।
২৭ আগস্ট ২০২৫
সিইসি বলেন, ‘ভবিষ্যতের জন্য কী বাংলাদেশ রেখে যাব, কোন ধরনের বাংলাদেশ রেখে যাব, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রেখে যাব কি না, কীভাবে রেখে যাব—সেই চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ ভাবায়। এটাকে (সিইসির পদ) আমি ব্যক্তিগতভাবে রুটিন দায়িত্ব হিসেবে নিইনি, চাকরি হিসেবে নিইনি। এটাকে আমি মিশন হিসেবে নিয়েছি, চ্যালেঞ্জ হিসেবে...
১০ মিনিট আগে
সোমবার সকালে উত্তরা মেট্রোরেল ডিপিতে মেট্রোর সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
ড. কামাল সিদ্দিকী ২০০৬ সাল পর্যন্ত তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুখ্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া জাতিসংঘের শিশু অধিকার কমিটির নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশ কর্তৃক মনোনীত হন এবং ২০০৫ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল সিদ্দিকী মারা গেছেন। আজ সোমবার ভোরে গুলশানে নিজ বাসভবনে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। সকালে এক সরকারি তথ্য বিবরণীতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আজ আছর নামাজের পর গুলশান আজাদ মসজিদে তাঁর নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁকে সমাহিত করা হবে।
কামাল সিদ্দিকী ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি ২০০৬ সাল পর্যন্ত তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মুখ্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি জাতিসংঘের শিশু অধিকার কমিটির নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশ কর্তৃক মনোনীত হন এবং ২০০৫ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।
ড. কামাল সিদ্দিকী ২০০৬ সাল পর্যন্ত এনসাইক্লোপিডিয়া অব ফ্লোরা অ্যান্ড ফাউনা অব বাংলাদেশের প্রধান সম্পাদক ছিলেন। এটির প্রথম খণ্ড ২০০৮ সালে এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত হয়।

সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল সিদ্দিকী মারা গেছেন। আজ সোমবার ভোরে গুলশানে নিজ বাসভবনে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। সকালে এক সরকারি তথ্য বিবরণীতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আজ আছর নামাজের পর গুলশান আজাদ মসজিদে তাঁর নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁকে সমাহিত করা হবে।
কামাল সিদ্দিকী ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি ২০০৬ সাল পর্যন্ত তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মুখ্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি জাতিসংঘের শিশু অধিকার কমিটির নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশ কর্তৃক মনোনীত হন এবং ২০০৫ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।
ড. কামাল সিদ্দিকী ২০০৬ সাল পর্যন্ত এনসাইক্লোপিডিয়া অব ফ্লোরা অ্যান্ড ফাউনা অব বাংলাদেশের প্রধান সম্পাদক ছিলেন। এটির প্রথম খণ্ড ২০০৮ সালে এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত হয়।

রেলওয়ে রাজধানীর জোয়ার সাহারা মৌজায় অবস্থিত দুটি মসজিদ ও একটি মন্দিরকে প্রতীকী মূল্যে জমি হস্তান্তর করেছে। তিনটি ধর্মীয় উপাসনালয়ের প্রতিটির জন্য ১ হাজার ১ টাকা হারে মোট ৩ হাজার ৩ টাকার বিনিময়ে এই জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। রেলওয়ের ইতিহাসে এটি প্রথম।
২৭ আগস্ট ২০২৫
সিইসি বলেন, ‘ভবিষ্যতের জন্য কী বাংলাদেশ রেখে যাব, কোন ধরনের বাংলাদেশ রেখে যাব, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ রেখে যাব কি না, কীভাবে রেখে যাব—সেই চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ ভাবায়। এটাকে (সিইসির পদ) আমি ব্যক্তিগতভাবে রুটিন দায়িত্ব হিসেবে নিইনি, চাকরি হিসেবে নিইনি। এটাকে আমি মিশন হিসেবে নিয়েছি, চ্যালেঞ্জ হিসেবে...
১০ মিনিট আগে
সোমবার সকালে উত্তরা মেট্রোরেল ডিপিতে মেট্রোর সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোকে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত জানানোর অনুরোধ করেছে সরকার। এ সময়ের মধ্যে দলগুলোর পক্ষ থেকে দিকনির্দেশনা পেলে সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
৩ ঘণ্টা আগে