অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সরকার এই হামলাকে কেবল একজন ব্যক্তি নয়, বরং ন্যায়বিচার, জবাবদিহি এবং জনগণের অধিকার আদায়ের জন্য গড়ে ওঠা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মূল স্পিরিটের ওপর আঘাত হিসেবে গণ্য করছে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আজ শনিবার এক বিবৃতিতে এ ঘটনা নিন্দা জানিয়ে জনগণকে আশ্বস্ত করে বলেছে, এই নৃশংস ঘটনার একটি পূর্ণাঙ্গ ও নিরপেক্ষ তদন্ত সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে সম্পন্ন করা হবে। এই হামলার সঙ্গে জড়িত কোনো ব্যক্তি, তার পদমর্যাদা বা প্রভাব যাই হোক না কেন, কোনোভাবেই জবাবদিহি থেকে রেহাই পাবে না। সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও দ্রুততার সঙ্গে এই ঘটনার বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।
এদিকে হামলায় গুরুতর আহত নুরুল হক নুর এবং তাঁর দলের অন্যান্য আহত সদস্যদের চিকিৎসার কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের জন্য একটি বিশেষায়িত মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আহতদের সর্বোচ্চ মানের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রয়োজনে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাষ্ট্রীয় খরচে তাঁদের বিদেশে পাঠানোর বিষয়েও সরকার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সংকটময় মুহূর্তে নুরুল হক নুর, তাঁর দলের আহত সদস্য এবং তাঁদের পরিবারের প্রতি পুরো জাতির সহমর্মিতা ও সংহতি রয়েছে।
বিবৃতিতে নুরুল হক নুরের রাজনৈতিক অবদান ও ত্যাগকে বিশেষভাবে স্মরণ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে কোটা সংস্কার আন্দোলনের একজন ছাত্রনেতা হিসেবে তিনি তরুণদের সংগঠিত করেছিলেন এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে নির্ভীকভাবে দাঁড়িয়েছিলেন। তাঁর সেই ভূমিকা ছিল ঐতিহাসিক। চব্বিশের জুলাই মাসের গণ-অভ্যুত্থান চলাকালে তাঁকে গ্রেপ্তার করে হেফাজতে নিয়ে নির্মম নির্যাতন করা হয়েছিল। নুরুল হক নুরের সাহস ও আত্মত্যাগ একটি স্বাধীন, সুষ্ঠু ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্য আমাদের জনগণের সম্মিলিত আকাঙ্ক্ষার প্রতীক।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই সংকটকালীন মুহূর্তে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সব রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির প্রতি ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছে। সরকার বলেছে, জনগণের সংগ্রামের অর্জন রক্ষা করতে, জনবিরোধী সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রে সফল উত্তরণ নিশ্চিত করতে এই ঐক্য অপরিহার্য।
বিবৃতিতে সরকার দৃঢ়ভাবে বলেছে, আগামী জাতীয় নির্বাচন যথাসময়ে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন বিলম্বিত বা বানচাল করার জন্য কোনো ষড়যন্ত্র, বাধা বা প্রচেষ্টাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং দেশের জনগণ দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করবে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, জনগণের ইচ্ছা জয়ী হবে এবং কোনো অশুভ শক্তিকে গণতন্ত্রের পথে আমাদের অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে দেওয়া হবে না।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সরকার এই হামলাকে কেবল একজন ব্যক্তি নয়, বরং ন্যায়বিচার, জবাবদিহি এবং জনগণের অধিকার আদায়ের জন্য গড়ে ওঠা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মূল স্পিরিটের ওপর আঘাত হিসেবে গণ্য করছে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আজ শনিবার এক বিবৃতিতে এ ঘটনা নিন্দা জানিয়ে জনগণকে আশ্বস্ত করে বলেছে, এই নৃশংস ঘটনার একটি পূর্ণাঙ্গ ও নিরপেক্ষ তদন্ত সর্বোচ্চ গুরুত্ব সহকারে সম্পন্ন করা হবে। এই হামলার সঙ্গে জড়িত কোনো ব্যক্তি, তার পদমর্যাদা বা প্রভাব যাই হোক না কেন, কোনোভাবেই জবাবদিহি থেকে রেহাই পাবে না। সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও দ্রুততার সঙ্গে এই ঘটনার বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।
এদিকে হামলায় গুরুতর আহত নুরুল হক নুর এবং তাঁর দলের অন্যান্য আহত সদস্যদের চিকিৎসার কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের জন্য একটি বিশেষায়িত মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আহতদের সর্বোচ্চ মানের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রয়োজনে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাষ্ট্রীয় খরচে তাঁদের বিদেশে পাঠানোর বিষয়েও সরকার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সংকটময় মুহূর্তে নুরুল হক নুর, তাঁর দলের আহত সদস্য এবং তাঁদের পরিবারের প্রতি পুরো জাতির সহমর্মিতা ও সংহতি রয়েছে।
বিবৃতিতে নুরুল হক নুরের রাজনৈতিক অবদান ও ত্যাগকে বিশেষভাবে স্মরণ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে কোটা সংস্কার আন্দোলনের একজন ছাত্রনেতা হিসেবে তিনি তরুণদের সংগঠিত করেছিলেন এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে নির্ভীকভাবে দাঁড়িয়েছিলেন। তাঁর সেই ভূমিকা ছিল ঐতিহাসিক। চব্বিশের জুলাই মাসের গণ-অভ্যুত্থান চলাকালে তাঁকে গ্রেপ্তার করে হেফাজতে নিয়ে নির্মম নির্যাতন করা হয়েছিল। নুরুল হক নুরের সাহস ও আত্মত্যাগ একটি স্বাধীন, সুষ্ঠু ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্য আমাদের জনগণের সম্মিলিত আকাঙ্ক্ষার প্রতীক।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই সংকটকালীন মুহূর্তে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সব রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির প্রতি ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছে। সরকার বলেছে, জনগণের সংগ্রামের অর্জন রক্ষা করতে, জনবিরোধী সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রে সফল উত্তরণ নিশ্চিত করতে এই ঐক্য অপরিহার্য।
বিবৃতিতে সরকার দৃঢ়ভাবে বলেছে, আগামী জাতীয় নির্বাচন যথাসময়ে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন বিলম্বিত বা বানচাল করার জন্য কোনো ষড়যন্ত্র, বাধা বা প্রচেষ্টাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং দেশের জনগণ দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করবে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, জনগণের ইচ্ছা জয়ী হবে এবং কোনো অশুভ শক্তিকে গণতন্ত্রের পথে আমাদের অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে দেওয়া হবে না।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘প্রত্যাশা অনুযায়ী মিডিয়ার সংস্কার হয়নি। ডিজিএফআই আগে যেভাবে নিয়ন্ত্রণ করত, এখনো সেই চর্চা রয়েছে। মিডিয়া রাজনৈতিক দলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, বিভিন্ন করপোরেট প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আমি দায়িত্বে থাকাকালে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন করেছিলাম।
১ মিনিট আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘৫ আগস্টের আগে র্যাবের যে কর্মকাণ্ড, সেটি আর নেই। এখন সবাই ভালোভাবে কাজ করে যাচ্ছে। র্যাবের পারফরম্যান্স এখন অনেক ভালো। মাদক ও হাতিয়ার উদ্ধারের ক্ষেত্রে, সেই সঙ্গে দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে র্যাবের অভিযান এখন প্রশংসার দাবিদার। তার জন্য আমি র্যাবের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।’
২৪ মিনিট আগেঅমর একুশে বইমেলা ২০২৬ শুরু হবে চলতি বছরের ১৭ ডিসেম্বর। আজ বৃহস্পতিবার বাংলা একাডেমিতে বইমেলার তারিখ নির্ধারণ সংক্রান্ত এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে জেলাপর্যায়ে দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক হয়ে যাচ্ছে। এতে করে দেওয়ানি ও ফৌজদারি—উভয় আদালতেই মামলা নিষ্পত্তির পরিমাণ ও গতি আগের চেয়ে অনেক বাড়বে। ফলে বিদ্যমান মামলাজট উল্লেখযোগ্যভাবে কমবে বলে আশা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে