Ajker Patrika

চিকিৎসক নিয়োগ: ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হতে পারে কাল

রাহুল শর্মা, ঢাকা 
আপডেট : ২৮ মে ২০২৫, ১৬: ৪৭
সরকারি কর্ম কমিশন। ছবি: সংগৃহীত
সরকারি কর্ম কমিশন। ছবি: সংগৃহীত

চিকিৎসক নিয়োগে ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি আগামীকাল প্রকাশ হতে পারে। এ বিসিএসে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে। সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সূত্র বলছে, ৪৮তম বিসিএসে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে। এর মধ্যে সহকারী সার্জনের শূন্য পদ ২ হাজার ৭০০টি এবং সহকারী ডেন্টাল সার্জন ৩০০টি।

জানতে চাইলে আজ বুধবার দুপুরে পিএসসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোবাশ্বের মোনেম আজকের পত্রিকা'কে বলেন, আশা করছি, দুই-একদিনের মধ্যে ৪৮তম বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। এ বিসিএসের মাধ্যমে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ করা হবে।

এর আগে বিশেষ ৩৯তম ও ৪২তম বিসিএসের মাধ্যমে প্রায় ৯ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হয়।

পিএসসি থেকে জানা যায়, আপাতত সিদ্ধান্ত হয়েছে চিকিৎসক নিয়োগে ৪৮তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। আর শিক্ষক নিয়োগে বিশেষ বিসিএসের সিদ্ধান্ত হলে তা হবে ৪৯তম বিসিএস।

এদিকে গতকাল মঙ্গলবার রাতে বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার মানবণ্টন ও সিলেবাসের প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

প্রজ্ঞাপনের তথ্য বলছে, বিশেষ বিসিএসে পরীক্ষা হবে সর্বমোট ৩০০ নম্বরের। এর মধ্যে ২০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে এমসিকিউ পদ্ধতিতে। আর বাকি ১০০ নম্বর থাকবে মৌখিক পরীক্ষার জন্য।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০০ নম্বর বণ্টন হবে— প্রার্থী যে বিষয়ের জন্য পরীক্ষা দেবেন, সেই বিষয়ের ওপর ১০০ নম্বরের পরীক্ষা আর বাকি ১০০ নম্বর হবে সাধারণ বিষয়ে। সাধারণ বিষয়ে ১০০ নম্বর নম্বর বণ্টন হবে— বাংলায় ২০ নম্বর, ইংরেজিতে ২০ নম্বর, বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে ২০ নম্বর, আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে ২০ নম্বর, গাণিতিক যুক্তিতে ১০ নম্বর ও মানসিক দক্ষতায় ১০ নম্বর। এই পরীক্ষার জন্য সর্বমোট সময় থাকবে ২ ঘণ্টা।

প্রজ্ঞাপনে আরও জানানো হয়, প্রতিটি এমসিকিউ প্রশ্নের সঠিক উত্তরের জন্য ১ নম্বর দেওয়া হবে এবং ভুল উত্তরের জন্য ০.৫০ নম্বর কাটা যাবে। আর মৌখিক পরীক্ষায় পাস করতে প্রার্থীকে ন্যূনতম ৫০ নম্বর পেতে হবে।

আরও খবর পড়ুন:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ভোটের সময় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাসহ ৭ দাবি হিন্দু মহাজোটের, সিইসির আশ্বাস

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের নেতারা। ছবি: সংগৃহীত
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের নেতারা। ছবি: সংগৃহীত

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত, নির্বাচনী প্রচারে ধর্মের ব্যবহার বন্ধ ও নির্বিঘ্ন ভোটের পরিবেশের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট।

আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে সাত দফা দাবি তুলে ধরেন মহাজোটের নেতারা।

বৈঠক শেষে হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী মহাসচিব ও মুখপাত্র পলাশ কান্তি দে প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘সিইসি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে আলোচনা করে গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন—“ভোটের দিন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। আপনারা সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন।” আমরাও কথা দিয়েছি, নাগরিক অধিকার প্রয়োগ করতে চাই।’

পলাশ কান্তি দে বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার পর এসে দেখলাম বাসাবাড়ি, মঠ-মন্দির ভাঙচুর হয়েছে—এ ধরনের পরিস্থিতি যেন না হয়, সে বিষয়ে সিইসির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। সিইসি নিশ্চয়তা দিয়ে বলেছেন, “এবার কেউ অত্যাচার করতে পারবে না। আমরা শক্তভাবে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেব।”’

হিন্দু মহাজোটের শঙ্কা কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আমাদের ভয়ের জায়গাটা অমূলক নয়। দুইটা সময় আমরা খুব উদ্বিগ্ন থাকি—দুর্গাপূজা আর নির্বাচন। নির্বাচন কখনো হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য সুখকর ছিল না। স্থানীয় সরকার ও সংসদের প্রতিটি নির্বাচনের আগে-পরে, প্রত্যেকটা সরকারের সময় সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আঘাত হানা নিয়মিত ব্যাপার। কমিশন বলেছে, অপরাধীরা এবার পার পাবে না।’

হিন্দু মহাজোটের সাত দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—ভোটের ১০ দিন আগে ও ভোটের ১০ দিন পর পর্যন্ত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাসাবাড়ি ও মঠ-মন্দিরের নিরাপত্তা জোরদার; ভোটে সেনা মোতায়েন; হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে প্রচার ও সমাবেশ না করা; ভোটে ধর্মের ব্যবহার না করা; হামলা হলে সেই আসনের ভোট স্থগিত ও তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া; সংখ্যালঘু ও নারী ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল করা এবং ভোটকেন্দ্রে যাওয়া-আসার নির্বিঘ্ন ব্যবস্থা করা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামানের এপিএসের ১০ কোটি টাকা দামের ২টি নৌযান জব্দের নির্দেশ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সাবেক সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মনির হোসেনের নামে থাকা দুটি নৌযান জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ নির্দেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।

নৌযান দুটি হচ্ছে এমডি সেইলর-১ ও এমডি সেইলর-২; যার মূল্য ১০ কোটি টাকা দেখানো হয়েছে।

দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।

তিনি নিজ নামে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলে ৩১ কোটি ৩১ লাখ ৭০ হাজার ৮৩৪ টাকা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তরের মাধ্যমে সন্দেহজনক অসংখ্য লেনদেন করেন।

এই অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১), মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করায় মনির হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।

আসামি তাঁর সম্পত্তি অন্যত্র বিক্রি, হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন বলে গোপন সূত্রে জানা গেছে। মামলা নিষ্পত্তির আগে এসব সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে রাষ্ট্রের সমূহ ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তাই এসব সম্পদ জব্দ একান্ত প্রয়োজন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জেমকনের কাজী আনিসের ৭ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
জেমকন গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কাজী আনিস আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত
জেমকন গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কাজী আনিস আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জেমকন গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কাজী আনিস আহমেদের ৭ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক ও ১০৭ কোটি টাকার হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।

কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।

আর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ৩৯টি বিও হিসাবের ৮৪ কোটি ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮২৫ টাকা। এ ছাড়া রয়েছে ২০টি ব্যাংক হিসাবের ২২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।

কাজী আনিস আহমেদের এসব সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধের নির্দেশ চেয়ে আদালতের কাছে করা আবেদনে দুদকের সহকারী পরিচালক আল-আমিন বলেন, জেমকন গ্রুপের সিইও আসামি কাজী আনিস আহমেদ অবৈধভাবে বিপুল অর্থ ও সম্পদের মালিক হয়েছেন। তিনি জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৮০ কোটি ৩৫ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৫ টাকার সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রেখেছেন। এই অপরাধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারায় গত ১৯ সেপ্টেম্বর মামলা করে দুদক।

আবেদনে বলা হয়, কাজী আনিস আহমেদ নিজের, যৌথ ও তাঁর প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে পরিচালিত ২০টি হিসাবে ৪০ কোটি ৬৯ লাখ ১৭ হাজার ৬৫১ টাকা জমা ও ৩৮ কোটি ৪৫ লাখ ৩০ হাজার ৩০৪ টাকা উত্তোলন করেছেন, যা তিনি তাঁর ব্যবসায় যে পরিমাণ মূলধন বিনিয়োগ করেছেন, তার তুলনায় অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক মর্মে প্রতীয়মান হয়। মানি লন্ডারিং আইনেও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।

মামলার তদন্তকালে কাজী আনিসের স্থাবর ও অস্থাবর যেসব সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে, তা ক্রোক ও অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন। কারণ, দুদক বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে, এসব সম্পদ তিনি বিক্রি, হস্তান্তর ও স্থানান্তর করতে পারেন। যদি তা হয়, তাহলে মামলার তদন্তে ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে এবং অবৈধ সম্পদ তিনি অন্যত্র সরিয়ে ফেললে রাষ্ট্রের ক্ষতি হবে।

একই তদন্ত কর্মকর্তা আজ কাজী আনিসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন করলে আদালত সেই আবেদনও মঞ্জুর করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

গ্রাহকদের ৮৫৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ: এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

গ্রাহকদের ৮৫৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় এক্সিম ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।

গ্রাহকদের শত শত কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় আজ বিকেলে ফিরোজ হোসেনকে আদালতে হাজির করে দুদক।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।

অন্যদিকে ফিরোজের আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন। দুদকের বিশেষ পিপি দেলোয়ার জাহান রুমি তাঁর জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে আজ দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচা থেকে দুদকের সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজের নেতৃত্বে একটি দল সাবেক এমডিকে গ্রেপ্তার করে।

এক্সিম ব্যাংকের ৮৫৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে গত ১৭ আগস্ট ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার ও এমডি ফিরোজ হোসেনসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।

ওকে: জসীম

জাতীয়

ট্যাগ: এক্সিম ব্যাংক, এমডি, কারাগার, আদালত, টাকা আত্মসাৎ, দুদক

মেটা:

ছবি: Firoz (national)

ক্যাপশন:

পজিশন: ৫

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত