নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নিজের পছন্দের প্রার্থীদের পক্ষে ভোট চাওয়ায় ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমানকে তলব করেছিল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার শুনানিতে এসে তিনি দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা চেয়েছেন। তাঁকে মাফ করা হয়েছে। তাঁর আইনজীবী হিসেবে এসেছিলেন সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।
ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমানের পক্ষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ‘বিষয়টি আপনি যে আমার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ আনছেন। আমি নির্বাচনী প্রচারণায় যাইনি। আমি গিয়েছিলাম ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত একটি জায়গায়। এই জায়গাটাতে যে গেছি, মাথায় তো আমার ঘূর্ণিঝড়, মাথায় তো আমার নির্বাচনের আইন ছিল না। আমি আসলে ঠিক আইনের যে ব্যত্যয়টা ইনটেনশনালি ঘটিয়েছি, সেটি কিন্তু নয়।’
ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ‘আমাকে আরেকটু সতর্ক হওয়া দরকার ছিল, এ রকম একটি বড় সমাগম যখন হয় বা সমাবেশ হয়, তখন যেন কোনোভাবেই কোনো জিনিসের প্রতি সিগন্যাল না থাকে।’
প্রতিমন্ত্রীর আইনজীবী ও সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সুমন সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাঁর বিপক্ষে একটি শোকজ নোটিশ এসেছিল। আমি তাঁর আইনজীবী হিসেবে এসেছি। একটি ভিডিও এখানে দেখানো হয়েছে। যে ভিডিওটির মধ্যে তিনজনের জন্য ভোট চাওয়ার কথা বলা হয়েছে। এখানে কোনো নাম নেই, কার জন্য কোনো কিছু নেই। ভিডিওটা দেখা যাচ্ছে, যে জায়গাটায় ভোট চাওয়ার বিষয়টি এটা দুইবার বলা হয়েছে। এর মানে এডিট করা, সুপার এডিট করার যথেষ্ট পরিমাণ দেখা যাচ্ছে, পাওয়া যাচ্ছে। এখন তো দেখা যাচ্ছে এইগুলো চ্যালেঞ্জ করলে সময় আছে মাত্র দুই-তিন দিন। এটি পাঠাতে হবে ফরেনসিকে। তারপরেও মন্ত্রী সাহেব যেহেতু রাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ একটি মন্ত্রণালয়ে দায়িত্বে আছেন এবং এটি একটি ভালো প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনকে তাদের এই কর্মকাণ্ডের জন্য উনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন। নির্বাচনের ইমেজ যাতে কোনোভাবেই নষ্ট না হয়। এ জন্য উনি এটিও বলেছেন, যেকোনো কারণে আমার জানার বাইরে এই রকম কোনো কারণেও যদি কোনো আইন ভঙ্গ হয়ে থাকে—এটার জন্য আমি দুঃখ প্রকাশ করছি এবং ভবিষ্যতে আমরা আরও সতর্ক থাকব।’
প্রতিমন্ত্রী এ সময় হাসছিলেন। সাংবাদিকেরা বিষয়টি নজরে আনলে তিনি বলেন, ‘উনি আসলে অতি শোকে পাথর হয়ে গেছেন। তাঁর মতো একজন ভদ্রলোকের বিরুদ্ধে এ রকম কথা বলার কারণে অতি শোকে পাথর। পাথরকে আর কিছু জিজ্ঞেস কইরেন না।’
এর আগে গত শুক্রবার নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের কারণে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমানকে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে ইসি তলব করে চিঠি দেওয়া হয়। একই দিন প্রতিমন্ত্রী ভোট চাওয়ার কারণে রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মু. সাইদুজ্জামান মামুন, ভাইস চেয়ারম্যান রওশন মৃধা ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বেগম ফেরদৌসী পারভীনকেও ইসিতে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়।
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নিজের পছন্দের প্রার্থীদের পক্ষে ভোট চাওয়ায় ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমানকে তলব করেছিল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার শুনানিতে এসে তিনি দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা চেয়েছেন। তাঁকে মাফ করা হয়েছে। তাঁর আইনজীবী হিসেবে এসেছিলেন সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।
ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমানের পক্ষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ‘বিষয়টি আপনি যে আমার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ আনছেন। আমি নির্বাচনী প্রচারণায় যাইনি। আমি গিয়েছিলাম ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত একটি জায়গায়। এই জায়গাটাতে যে গেছি, মাথায় তো আমার ঘূর্ণিঝড়, মাথায় তো আমার নির্বাচনের আইন ছিল না। আমি আসলে ঠিক আইনের যে ব্যত্যয়টা ইনটেনশনালি ঘটিয়েছি, সেটি কিন্তু নয়।’
ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ‘আমাকে আরেকটু সতর্ক হওয়া দরকার ছিল, এ রকম একটি বড় সমাগম যখন হয় বা সমাবেশ হয়, তখন যেন কোনোভাবেই কোনো জিনিসের প্রতি সিগন্যাল না থাকে।’
প্রতিমন্ত্রীর আইনজীবী ও সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সুমন সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাঁর বিপক্ষে একটি শোকজ নোটিশ এসেছিল। আমি তাঁর আইনজীবী হিসেবে এসেছি। একটি ভিডিও এখানে দেখানো হয়েছে। যে ভিডিওটির মধ্যে তিনজনের জন্য ভোট চাওয়ার কথা বলা হয়েছে। এখানে কোনো নাম নেই, কার জন্য কোনো কিছু নেই। ভিডিওটা দেখা যাচ্ছে, যে জায়গাটায় ভোট চাওয়ার বিষয়টি এটা দুইবার বলা হয়েছে। এর মানে এডিট করা, সুপার এডিট করার যথেষ্ট পরিমাণ দেখা যাচ্ছে, পাওয়া যাচ্ছে। এখন তো দেখা যাচ্ছে এইগুলো চ্যালেঞ্জ করলে সময় আছে মাত্র দুই-তিন দিন। এটি পাঠাতে হবে ফরেনসিকে। তারপরেও মন্ত্রী সাহেব যেহেতু রাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ একটি মন্ত্রণালয়ে দায়িত্বে আছেন এবং এটি একটি ভালো প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনকে তাদের এই কর্মকাণ্ডের জন্য উনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন। নির্বাচনের ইমেজ যাতে কোনোভাবেই নষ্ট না হয়। এ জন্য উনি এটিও বলেছেন, যেকোনো কারণে আমার জানার বাইরে এই রকম কোনো কারণেও যদি কোনো আইন ভঙ্গ হয়ে থাকে—এটার জন্য আমি দুঃখ প্রকাশ করছি এবং ভবিষ্যতে আমরা আরও সতর্ক থাকব।’
প্রতিমন্ত্রী এ সময় হাসছিলেন। সাংবাদিকেরা বিষয়টি নজরে আনলে তিনি বলেন, ‘উনি আসলে অতি শোকে পাথর হয়ে গেছেন। তাঁর মতো একজন ভদ্রলোকের বিরুদ্ধে এ রকম কথা বলার কারণে অতি শোকে পাথর। পাথরকে আর কিছু জিজ্ঞেস কইরেন না।’
এর আগে গত শুক্রবার নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের কারণে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমানকে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে ইসি তলব করে চিঠি দেওয়া হয়। একই দিন প্রতিমন্ত্রী ভোট চাওয়ার কারণে রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মু. সাইদুজ্জামান মামুন, ভাইস চেয়ারম্যান রওশন মৃধা ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বেগম ফেরদৌসী পারভীনকেও ইসিতে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়।
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
১৯ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
১ ঘণ্টা আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে