নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফেনীসহ দেশের ১০টির বেশি জেলা বন্যার পানিতে এখনো ডুবে রয়েছে। সেখানে ব্যাপকভাবে বাসস্থান, খাবারসহ যোগাযোগের সংকট চলছে। সেই সঙ্গে কয়েক দিন ধরেই বিদ্যুৎ ও মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন। গত ২৪ ঘণ্টায় বেশ কয়েকটি জেলায় টেলিযোগাযোগ সেবা সচল করা হলেও ফেনী জেলার ৯০ শতাংশ টাওয়ারই এখনো অচল হয়ে রয়েছে।
বিটিআরসি কর্তৃপক্ষ বলছে, বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় এবং সেখানে তীব্র পানির স্রোতের কারণে প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) তথ্য অনুযায়ী, রোববার সকাল ৯টা পর্যন্ত অচল মোবাইল টাওয়ারের সংখ্যা ১ হাজার ৪২। শনিবার রাতে এই সংখ্যা ছিল ১ হাজার ২৬৩। তবে ফেনী জেলায় এখনো পুরোপুরিভাবে নেটওয়ার্ক পুনঃস্থাপনের কাজ শুরু করা যাচ্ছে না। সেখানে এখনো ৯০ শতাংশ টাওয়ার অচল অবস্থায় আছে।
এ বিষয়ে বিটিআরসির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশনস বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মুস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফেনী জেলার তিনটি উপজেলা পুরোপুরি পানিতে নিমজ্জিত থাকায় নেটওয়ার্ক পুনরুদ্ধারের কাজ শুরু করা যায়নি। উপজেলাগুলোর বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় এবং সেখানে তীব্র পানির স্রোতের কারণে দুর্গম এলাকাগুলোতে বিশেষ প্রশিক্ষিত লোকবল ছাড়া সাধারণের গমন বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। জানমালের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা এবং ওই এলাকাগুলোতে অনুকূল কাজের পরিবেশ না থাকায়, জেনারেটর, টেলিকম সরঞ্জাম ও অন্যান্য লজিস্টিকস পাঠিয়েও আপাতত নেটওয়ার্ক পুনরুদ্ধার কার্যক্রমকে ফলপ্রসূ করা যায়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘মোবাইল অপারেটরদের গ্রিন ফিল্ড সাইটগুলো পানিতে ডুবে রয়েছে। মূল ট্রান্সমিশন হাব সাইটগুলো গ্রিন ফিল্ড টাওয়ারের ওপর নির্ভর করে। গতকাল (শনিবার) পর্যন্ত জেনারেটর দিয়ে সেই সব এলাকায় বিকল্প ব্যবস্থায় অচল সাইট দ্রুত সচল করা সম্ভব হয়নি।’
তিনি জানান, আজ রোববার অপারেটরদের টেকনিক্যাল জনবল, নেটওয়ার্ক সরঞ্জাম, জেনারেটর ও জ্বালানি সরবরাহ করার জন্য গ্রামীণফোন, রবি ও বাংলালিংককে পাঁচটি স্পিডবোট দিয়ে সহযোগিতা করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। পানির উচ্চতা ক্রমশ নেমে এলে এবং বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে নেটওয়ার্ক পুনঃস্থাপন কার্যক্রমের দ্রুত অগ্রগতি হবে বলে বিটিআরসি মনে করছে।
ফেনীসহ দেশের ১০টির বেশি জেলা বন্যার পানিতে এখনো ডুবে রয়েছে। সেখানে ব্যাপকভাবে বাসস্থান, খাবারসহ যোগাযোগের সংকট চলছে। সেই সঙ্গে কয়েক দিন ধরেই বিদ্যুৎ ও মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন। গত ২৪ ঘণ্টায় বেশ কয়েকটি জেলায় টেলিযোগাযোগ সেবা সচল করা হলেও ফেনী জেলার ৯০ শতাংশ টাওয়ারই এখনো অচল হয়ে রয়েছে।
বিটিআরসি কর্তৃপক্ষ বলছে, বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় এবং সেখানে তীব্র পানির স্রোতের কারণে প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) তথ্য অনুযায়ী, রোববার সকাল ৯টা পর্যন্ত অচল মোবাইল টাওয়ারের সংখ্যা ১ হাজার ৪২। শনিবার রাতে এই সংখ্যা ছিল ১ হাজার ২৬৩। তবে ফেনী জেলায় এখনো পুরোপুরিভাবে নেটওয়ার্ক পুনঃস্থাপনের কাজ শুরু করা যাচ্ছে না। সেখানে এখনো ৯০ শতাংশ টাওয়ার অচল অবস্থায় আছে।
এ বিষয়ে বিটিআরসির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশনস বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মুস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফেনী জেলার তিনটি উপজেলা পুরোপুরি পানিতে নিমজ্জিত থাকায় নেটওয়ার্ক পুনরুদ্ধারের কাজ শুরু করা যায়নি। উপজেলাগুলোর বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় এবং সেখানে তীব্র পানির স্রোতের কারণে দুর্গম এলাকাগুলোতে বিশেষ প্রশিক্ষিত লোকবল ছাড়া সাধারণের গমন বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। জানমালের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা এবং ওই এলাকাগুলোতে অনুকূল কাজের পরিবেশ না থাকায়, জেনারেটর, টেলিকম সরঞ্জাম ও অন্যান্য লজিস্টিকস পাঠিয়েও আপাতত নেটওয়ার্ক পুনরুদ্ধার কার্যক্রমকে ফলপ্রসূ করা যায়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘মোবাইল অপারেটরদের গ্রিন ফিল্ড সাইটগুলো পানিতে ডুবে রয়েছে। মূল ট্রান্সমিশন হাব সাইটগুলো গ্রিন ফিল্ড টাওয়ারের ওপর নির্ভর করে। গতকাল (শনিবার) পর্যন্ত জেনারেটর দিয়ে সেই সব এলাকায় বিকল্প ব্যবস্থায় অচল সাইট দ্রুত সচল করা সম্ভব হয়নি।’
তিনি জানান, আজ রোববার অপারেটরদের টেকনিক্যাল জনবল, নেটওয়ার্ক সরঞ্জাম, জেনারেটর ও জ্বালানি সরবরাহ করার জন্য গ্রামীণফোন, রবি ও বাংলালিংককে পাঁচটি স্পিডবোট দিয়ে সহযোগিতা করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। পানির উচ্চতা ক্রমশ নেমে এলে এবং বিদ্যুৎ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে নেটওয়ার্ক পুনঃস্থাপন কার্যক্রমের দ্রুত অগ্রগতি হবে বলে বিটিআরসি মনে করছে।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৬ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৮ ঘণ্টা আগে