নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পূর্ব ঘোষণা ছাড়া জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে ডাকা ধর্মঘট প্রত্যাহার না করে তিন দফা দাবি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ কাভার্ডভ্যান-ট্রাক-প্রাইমুভার পণ্য পরিবহন মালিক অ্যাসোসিয়েশন।
আর রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর তেজগাঁও ট্রাক স্ট্যান্ডে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরেন সংগঠনটির অতিরিক্ত মহাসচিব আব্দুল মোতালেব।
লিখিত বক্তব্যে আব্দুল মোতালেব বলেন, জ্বালানি তেলের (ডিজেল ও কেরোসিন) বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহার। যমুনা ও মুক্তারপুর সেতুর বর্ধিত টোল প্রত্যাহার। দেশের সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাগুলো কর্তৃক পণ্য পরিবহন যানের ওপর টোলের নামে চাঁদাবাজি বন্ধ করা। এই তিন দফা দাবিতে ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, প্রাইমুভার-টেইলার, মিনিট্রাক ও পিকআপ ভ্যানের চলমান কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে। এই তিন দফা দাবি পূরণ না করা পর্যন্ত সারা দেশে পণ্য পরিবহন অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মোতালেব বলেন, জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর পর আমরা ধর্মঘট ডেকেছি। এখন আমরা প্রতিদিন পোশাক পরে প্রস্তুত থাকি। অথচ কেউ আলোচনার জন্য আমাদের ডাকে না।
শ্রমিক সংগঠনটির মহাসচিব বলেন, অযৌক্তিকভাবে সরকার জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমাদের অভিভাবক। আমরা বিষয়টি সমাধানের জন্য তাঁর বাসায় গিয়েছি। তিনি আমাদের কথা শুনেছেন। তিনি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে আমাদের সিদ্ধান্ত জানাবেন। কিন্তু এ বিষয়ে আমাদের কিছুই জানানো হয়নি।
আপনারা কি কারও সঙ্গে বসবেন না? প্রধানমন্ত্রী দেশে আসতে দেরি আছে। তাহলে এত দিন কি ট্রাক বন্ধ থাকবে? উত্তরে তিনি বলেন, আমরা প্রতিদিন বাসা থেকে রেডি হয়ে এসে বসে থাকি কেউ আমাদের ডাকবেন বলে। ডেকে একটা সমাধান দেবেন। কিন্তু আমাদের ডাকা হয় না। আমাদের কাজ বন্ধ হয়ে আছে। আমরা তো কাজ না করে বসে থাকতে চাই না। আমাদের ডেকে সমাধান দিলে অবশ্যই আমরা কর্মসূচি প্রত্যাহার করবো।
পূর্ব ঘোষণা ছাড়া জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে ডাকা ধর্মঘট প্রত্যাহার না করে তিন দফা দাবি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ কাভার্ডভ্যান-ট্রাক-প্রাইমুভার পণ্য পরিবহন মালিক অ্যাসোসিয়েশন।
আর রোববার বিকেল ৪টায় রাজধানীর তেজগাঁও ট্রাক স্ট্যান্ডে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরেন সংগঠনটির অতিরিক্ত মহাসচিব আব্দুল মোতালেব।
লিখিত বক্তব্যে আব্দুল মোতালেব বলেন, জ্বালানি তেলের (ডিজেল ও কেরোসিন) বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহার। যমুনা ও মুক্তারপুর সেতুর বর্ধিত টোল প্রত্যাহার। দেশের সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাগুলো কর্তৃক পণ্য পরিবহন যানের ওপর টোলের নামে চাঁদাবাজি বন্ধ করা। এই তিন দফা দাবিতে ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, প্রাইমুভার-টেইলার, মিনিট্রাক ও পিকআপ ভ্যানের চলমান কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে। এই তিন দফা দাবি পূরণ না করা পর্যন্ত সারা দেশে পণ্য পরিবহন অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মোতালেব বলেন, জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর পর আমরা ধর্মঘট ডেকেছি। এখন আমরা প্রতিদিন পোশাক পরে প্রস্তুত থাকি। অথচ কেউ আলোচনার জন্য আমাদের ডাকে না।
শ্রমিক সংগঠনটির মহাসচিব বলেন, অযৌক্তিকভাবে সরকার জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমাদের অভিভাবক। আমরা বিষয়টি সমাধানের জন্য তাঁর বাসায় গিয়েছি। তিনি আমাদের কথা শুনেছেন। তিনি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে আমাদের সিদ্ধান্ত জানাবেন। কিন্তু এ বিষয়ে আমাদের কিছুই জানানো হয়নি।
আপনারা কি কারও সঙ্গে বসবেন না? প্রধানমন্ত্রী দেশে আসতে দেরি আছে। তাহলে এত দিন কি ট্রাক বন্ধ থাকবে? উত্তরে তিনি বলেন, আমরা প্রতিদিন বাসা থেকে রেডি হয়ে এসে বসে থাকি কেউ আমাদের ডাকবেন বলে। ডেকে একটা সমাধান দেবেন। কিন্তু আমাদের ডাকা হয় না। আমাদের কাজ বন্ধ হয়ে আছে। আমরা তো কাজ না করে বসে থাকতে চাই না। আমাদের ডেকে সমাধান দিলে অবশ্যই আমরা কর্মসূচি প্রত্যাহার করবো।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
২ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
২ ঘণ্টা আগে