মারুফ কিবরিয়া, ঢাকা
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ২০০ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে অনুসন্ধান করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। কিন্তু তিন বছর কেটে গেলেও প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাবে শেষ হচ্ছে না অনুসন্ধান। অনুসন্ধানের স্বার্থে দুদক বেশ কয়েকবার এই দম্পতিকে তলব করলেও এতে সাড়া দেননি তাঁরা। তাই দুদক এবার ব্যাংকের দ্বারস্থ হয়েছে। রুহুল আমিন হাওলাদার ও তাঁর স্ত্রীর লেনদেনের তথ্য চেয়ে আইএফআইসি ব্যাংকে চিঠি দিয়েছে সংস্থাটি।
জানা গেছে, চলতি মাসে দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে আইএফআইসি ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখায় সেই চিঠি পাঠানো হয়। তবে এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোনো জবাব পায়নি দুদক।
২০২১ সালে ব্যাংক থেকে নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের জন্য ঋণ গ্রহণ এবং বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সন্দেহজনক লেনদেনসংক্রান্ত একটি অভিযোগ ওঠে জাপার এই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে। প্রায় ২০০ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনে নাম আসে রুহুল আমিন হাওলাদারের স্ত্রী নাসরিন জাহান রত্নারও। সে সময়
বাংলাদেশ ব্যাংকের নজরদারিতে আসে বিষয়টি। পরে দুদককে তা অনুসন্ধানের জন্য অনুরোধ করা হয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে। কিন্তু দীর্ঘ দিন কেটে গেলেও অনুসন্ধান শেষ করতে পারেনি দুদক। এর মধ্যে দুদকের উপপরিচালক মাসুদ-উর রহমানকে পরিবর্তন করে অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয় উপপরিচালক আব্দুল মাজেদকে।
দুদক সূত্র জানিয়েছে, অভিযোগ অনুসন্ধানের স্বার্থে বেশ কয়েকবার তলব করা হয় রুহুল আমিন হাওলাদার ও তাঁর স্ত্রী রত্নাকে। কিন্তু তাঁরা এখন পর্যন্ত সে ডাকে সাড়া দেননি।
এ অবস্থায় ৪ মে দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে আইএফআইসি ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখায় চিঠি দেন দুদকের উপপরিচালক আব্দুল মাজেদ। এতে ২১ মের মধ্যে ব্যাংক থেকে রুহুল আমিন হাওলাদারের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান কে আর ইন্টারন্যাশনালের নামে নেওয়া ঋণের তথ্য জানতে চাওয়া হয়।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে দুদকের একজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রুহুল আমিন হাওলাদার ও তাঁর স্ত্রীর নামে থাকা প্রতিষ্ঠান কী পরিমাণ ঋণ নিয়েছেন ও ব্যাংকে লেনদেন করেছেন, সে বিষয়ে জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছেও তাঁদের লেনদেনের তথ্য চাওয়া হয়েছে। সব কটি তথ্য একসঙ্গে নিয়ে অনুসন্ধানের কাজ দ্রুত শেষ করা হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রুহুল আমিন হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুদক আমার ও আমার স্ত্রীর অস্বাভাবিক লেনদেন নিয়ে একটি অনুসন্ধান করেছে। ব্যাংকে চিঠি পাঠিয়েছে। আমাকে কিছু জানায়নি। এ ব্যাপারে মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।’
জানতে চাইলে দুদক কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, অনুসন্ধানাধীন বিষয়ে নিয়ে কোনো কথা বলা উচিত হবে না। অনুসন্ধান চলছে।
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ২০০ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে অনুসন্ধান করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। কিন্তু তিন বছর কেটে গেলেও প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাবে শেষ হচ্ছে না অনুসন্ধান। অনুসন্ধানের স্বার্থে দুদক বেশ কয়েকবার এই দম্পতিকে তলব করলেও এতে সাড়া দেননি তাঁরা। তাই দুদক এবার ব্যাংকের দ্বারস্থ হয়েছে। রুহুল আমিন হাওলাদার ও তাঁর স্ত্রীর লেনদেনের তথ্য চেয়ে আইএফআইসি ব্যাংকে চিঠি দিয়েছে সংস্থাটি।
জানা গেছে, চলতি মাসে দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে আইএফআইসি ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখায় সেই চিঠি পাঠানো হয়। তবে এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোনো জবাব পায়নি দুদক।
২০২১ সালে ব্যাংক থেকে নিজ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের জন্য ঋণ গ্রহণ এবং বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সন্দেহজনক লেনদেনসংক্রান্ত একটি অভিযোগ ওঠে জাপার এই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে। প্রায় ২০০ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনে নাম আসে রুহুল আমিন হাওলাদারের স্ত্রী নাসরিন জাহান রত্নারও। সে সময়
বাংলাদেশ ব্যাংকের নজরদারিতে আসে বিষয়টি। পরে দুদককে তা অনুসন্ধানের জন্য অনুরোধ করা হয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে। কিন্তু দীর্ঘ দিন কেটে গেলেও অনুসন্ধান শেষ করতে পারেনি দুদক। এর মধ্যে দুদকের উপপরিচালক মাসুদ-উর রহমানকে পরিবর্তন করে অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয় উপপরিচালক আব্দুল মাজেদকে।
দুদক সূত্র জানিয়েছে, অভিযোগ অনুসন্ধানের স্বার্থে বেশ কয়েকবার তলব করা হয় রুহুল আমিন হাওলাদার ও তাঁর স্ত্রী রত্নাকে। কিন্তু তাঁরা এখন পর্যন্ত সে ডাকে সাড়া দেননি।
এ অবস্থায় ৪ মে দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে আইএফআইসি ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখায় চিঠি দেন দুদকের উপপরিচালক আব্দুল মাজেদ। এতে ২১ মের মধ্যে ব্যাংক থেকে রুহুল আমিন হাওলাদারের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান কে আর ইন্টারন্যাশনালের নামে নেওয়া ঋণের তথ্য জানতে চাওয়া হয়।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে দুদকের একজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রুহুল আমিন হাওলাদার ও তাঁর স্ত্রীর নামে থাকা প্রতিষ্ঠান কী পরিমাণ ঋণ নিয়েছেন ও ব্যাংকে লেনদেন করেছেন, সে বিষয়ে জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছেও তাঁদের লেনদেনের তথ্য চাওয়া হয়েছে। সব কটি তথ্য একসঙ্গে নিয়ে অনুসন্ধানের কাজ দ্রুত শেষ করা হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রুহুল আমিন হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুদক আমার ও আমার স্ত্রীর অস্বাভাবিক লেনদেন নিয়ে একটি অনুসন্ধান করেছে। ব্যাংকে চিঠি পাঠিয়েছে। আমাকে কিছু জানায়নি। এ ব্যাপারে মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।’
জানতে চাইলে দুদক কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, অনুসন্ধানাধীন বিষয়ে নিয়ে কোনো কথা বলা উচিত হবে না। অনুসন্ধান চলছে।
স্বাস্থ্যের দুটি বড় প্রকল্প; বাস্তবায়ন কাল ২০২৪ সালের জুলাই থেকে ২০২৯ সালের জুন। বিস্তারিত প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) অনুযায়ী, মোট প্রাক্কলিত ব্যয় ১৯ হাজার ৮০৮ কোটি টাকা। এত বড় প্রকল্প গ্রহণের আগে চালানো হয়নি কোনো প্রকার সমীক্ষা, এমনকি প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই পর্যন্ত করা হয়নি। শুধু তা-ই নয়,
২ ঘণ্টা আগেশর্ত সাপেক্ষে এক ব্যক্তি সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি। এ ক্ষেত্রে দলটির শর্ত—সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগে সাংবিধানিক কমিটি করা যাবে না। তাই প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্ধারণে অধিকাংশ দল একমত হলেও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গেল ঝুলে। আবার জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের
৩ ঘণ্টা আগেসরকার মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স (শূন্য সহনশীলতা)’ নীতির কথা বললেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন। ২০২০ সাল থেকে পাঁচ বছরে নিম্ন আদালতে রায় হওয়া মামলার ৫৭ শতাংশেরই আসামি খালাস পেয়েছেন। এসব মামলার রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে কোনো আপিলও করা হয়নি। এজাহার থেকে সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে সংশ্লিষ্ট
৪ ঘণ্টা আগেফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, থ্রেডস, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপসহ বেশ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং যোগাযোগ প্ল্যাটফর্ম পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান মেটাকে সামাজিক সম্প্রীতি ব্যাহত করে এবং ঘৃণা ছড়ায় এমন অপতথ্যের মোকাবিলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
৮ ঘণ্টা আগে