আয়নাল হোসেন, ঢাকা
সৌদি আরব সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী বছরের (২০২৬) হজযাত্রীদের নিবন্ধনের সময় আগামী রোববার (১২ অক্টোবর) শেষ হচ্ছে। অথচ গতকাল বুধবার পর্যন্ত ৪৭০টি হজ এজেন্সির একজন হজযাত্রীও নিবন্ধন সম্পন্ন করেননি। তবে এগুলোর ৪১৩টি থেকে ২৪,৮৬৩ জন প্রাক্-নিবন্ধন করেছেন।
আগামী শুক্র ও শনিবার সরকারি ছুটি। ফলে ব্যাংক বন্ধ থাকার কথা। এ অবস্থায় আজ বৃহস্পতিবার ও আগামী রোববার এ দুই দিনের মধ্যে নিবন্ধন শেষ করতে হবে। তবে শনিবার ব্যাংক খোলা রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী বছর বাংলাদেশ থেকে হজে যাওয়ার সুযোগ পাবেন ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন যাত্রী। গত ২৭ জুলাই থেকে হজযাত্রীদের নিবন্ধন শুরু হয়েছে। গতকাল (৮ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত প্রাথমিক নিবন্ধন করেছেন সরকারি পর্যায়ে ২ হাজার ৩২২ জন এবং বেসরকারি পর্যায়ে ৮ হাজার ৫৮৫ জন। আর প্রাক্-প্রাথমিক নিবন্ধন করেছেন সরকারি পর্যায়ে ১ হাজার ৯১৩ জন এবং বেসরকারি পর্যায়ে ৬২ হাজার ৮২৬ জন।
মন্ত্রণালয় সূত্র আরও জানায়, হজযাত্রীদের প্রাথমিক ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমা দিয়ে নিবন্ধন করাতে হয়। দেশে নিবন্ধিত হজ এজেন্সি রয়েছে ৭৫০টি। গতকাল (৮ অক্টোবর) পর্যন্ত ৫৭টি এজেন্সি থেকে কেউই কোনো ধরনের নিবন্ধন করেননি। আর ৪১৩টি হজ এজেন্সি থেকে ২৪ হাজার ৮৬৩ জন ৩০ হাজার টাকা জমা দিয়ে প্রাক্-নিবন্ধন করেছেন। এ পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট এজেন্সিগুলোকে সতর্ক করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
ধর্ম মন্ত্রণালয় ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন-২০২৬’-এর অনুচ্ছেদ ১৩(১৩) অনুযায়ী, একটি এজেন্সি ন্যূনতম ৪৬ জন হজযাত্রী নিবন্ধন করবে। এজেন্সির যোগ্য তালিকা প্রকাশের পত্রে উল্লেখিত শর্ত (ক) মোতাবেক কোনো এজেন্সি হজ ২০২৬ মৌসুমে যৌক্তিক কারণ ছাড়া হজযাত্রীর নিবন্ধন না করলে সেই এজেন্সির বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানতে চাইলে হজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব)-এর মহাসচিব ফরিদ আহমেদ মজুমদার বলেন, নিবন্ধন করার প্রক্রিয়া চলছে। অনেক যাত্রী জমি বিক্রি করতে ব্যস্ত রয়েছেন। অনেকে মনে করছেন প্রতিবারই নিবন্ধনের সময় বাড়ানো হয়। এসব নিয়ে নিবন্ধনে দেরি হচ্ছে। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই যাতে সব যাত্রীর নিবন্ধন শেষ হয়, সে জন্য এজেন্সিগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নিবন্ধনের সময় বাকি চার দিন। এর মধ্যে দুই দিন সরকারি ছুটি রয়েছে। মাত্র দুই দিনের মধ্যে কীভাবে নিবন্ধন কার্যক্রম সম্পন্ন করবে? এ প্রশ্নে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (হজ অনুবিভাগ) মো. মঞ্জুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেসব এজেন্সি নিবন্ধন সম্পন্ন করেনি, তাদের সতর্ক করা হয়েছে। নিবন্ধনের কাজ যাতে চলমান থাকে, সে জন্য আগামী শনিবার ব্যাংক খোলা রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, আগামী বছরের পবিত্র হজ পালনের সম্ভাব্য তারিখ ২৬ মে। এ বছর হজযাত্রীদের জন্য উড়োজাহাজ ভাড়া কমানো হয়েছে। তবে হজের মোট খরচ কমেছে খুবই সামান্য।
জানা গেছে, আগামী বছর হজযাত্রীরা সরকারি মাধ্যমে ৬ লাখ ৯০ হাজার ৫৯৭ টাকায় বিশেষ প্যাকেজে হজ করতে পারবেন। আর ৫ লাখ ৫৮ হাজার ৮৮১ টাকায় প্যাকেজ-২ ও ৪ লাখ ৬৭ হাজার ১৬৭ টাকায় প্যাকেজ-৩ এবং বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে সর্বনিম্ন ৫ লাখ ৯ হাজার ১৮৫ টাকায় হজ করতে পারবেন।
সৌদি আরব সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী বছরের (২০২৬) হজযাত্রীদের নিবন্ধনের সময় আগামী রোববার (১২ অক্টোবর) শেষ হচ্ছে। অথচ গতকাল বুধবার পর্যন্ত ৪৭০টি হজ এজেন্সির একজন হজযাত্রীও নিবন্ধন সম্পন্ন করেননি। তবে এগুলোর ৪১৩টি থেকে ২৪,৮৬৩ জন প্রাক্-নিবন্ধন করেছেন।
আগামী শুক্র ও শনিবার সরকারি ছুটি। ফলে ব্যাংক বন্ধ থাকার কথা। এ অবস্থায় আজ বৃহস্পতিবার ও আগামী রোববার এ দুই দিনের মধ্যে নিবন্ধন শেষ করতে হবে। তবে শনিবার ব্যাংক খোলা রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী বছর বাংলাদেশ থেকে হজে যাওয়ার সুযোগ পাবেন ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন যাত্রী। গত ২৭ জুলাই থেকে হজযাত্রীদের নিবন্ধন শুরু হয়েছে। গতকাল (৮ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত প্রাথমিক নিবন্ধন করেছেন সরকারি পর্যায়ে ২ হাজার ৩২২ জন এবং বেসরকারি পর্যায়ে ৮ হাজার ৫৮৫ জন। আর প্রাক্-প্রাথমিক নিবন্ধন করেছেন সরকারি পর্যায়ে ১ হাজার ৯১৩ জন এবং বেসরকারি পর্যায়ে ৬২ হাজার ৮২৬ জন।
মন্ত্রণালয় সূত্র আরও জানায়, হজযাত্রীদের প্রাথমিক ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমা দিয়ে নিবন্ধন করাতে হয়। দেশে নিবন্ধিত হজ এজেন্সি রয়েছে ৭৫০টি। গতকাল (৮ অক্টোবর) পর্যন্ত ৫৭টি এজেন্সি থেকে কেউই কোনো ধরনের নিবন্ধন করেননি। আর ৪১৩টি হজ এজেন্সি থেকে ২৪ হাজার ৮৬৩ জন ৩০ হাজার টাকা জমা দিয়ে প্রাক্-নিবন্ধন করেছেন। এ পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট এজেন্সিগুলোকে সতর্ক করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
ধর্ম মন্ত্রণালয় ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন-২০২৬’-এর অনুচ্ছেদ ১৩(১৩) অনুযায়ী, একটি এজেন্সি ন্যূনতম ৪৬ জন হজযাত্রী নিবন্ধন করবে। এজেন্সির যোগ্য তালিকা প্রকাশের পত্রে উল্লেখিত শর্ত (ক) মোতাবেক কোনো এজেন্সি হজ ২০২৬ মৌসুমে যৌক্তিক কারণ ছাড়া হজযাত্রীর নিবন্ধন না করলে সেই এজেন্সির বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানতে চাইলে হজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব)-এর মহাসচিব ফরিদ আহমেদ মজুমদার বলেন, নিবন্ধন করার প্রক্রিয়া চলছে। অনেক যাত্রী জমি বিক্রি করতে ব্যস্ত রয়েছেন। অনেকে মনে করছেন প্রতিবারই নিবন্ধনের সময় বাড়ানো হয়। এসব নিয়ে নিবন্ধনে দেরি হচ্ছে। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই যাতে সব যাত্রীর নিবন্ধন শেষ হয়, সে জন্য এজেন্সিগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নিবন্ধনের সময় বাকি চার দিন। এর মধ্যে দুই দিন সরকারি ছুটি রয়েছে। মাত্র দুই দিনের মধ্যে কীভাবে নিবন্ধন কার্যক্রম সম্পন্ন করবে? এ প্রশ্নে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (হজ অনুবিভাগ) মো. মঞ্জুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেসব এজেন্সি নিবন্ধন সম্পন্ন করেনি, তাদের সতর্ক করা হয়েছে। নিবন্ধনের কাজ যাতে চলমান থাকে, সে জন্য আগামী শনিবার ব্যাংক খোলা রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, আগামী বছরের পবিত্র হজ পালনের সম্ভাব্য তারিখ ২৬ মে। এ বছর হজযাত্রীদের জন্য উড়োজাহাজ ভাড়া কমানো হয়েছে। তবে হজের মোট খরচ কমেছে খুবই সামান্য।
জানা গেছে, আগামী বছর হজযাত্রীরা সরকারি মাধ্যমে ৬ লাখ ৯০ হাজার ৫৯৭ টাকায় বিশেষ প্যাকেজে হজ করতে পারবেন। আর ৫ লাখ ৫৮ হাজার ৮৮১ টাকায় প্যাকেজ-২ ও ৪ লাখ ৬৭ হাজার ১৬৭ টাকায় প্যাকেজ-৩ এবং বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে সর্বনিম্ন ৫ লাখ ৯ হাজার ১৮৫ টাকায় হজ করতে পারবেন।