ডেস্ক রিপোর্ট
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হলো শেষ পর্যন্ত। ১ ডিসেম্বর ৪৮০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ঢাকা-কক্সবাজার রেলপথে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো ট্রেন যাত্রার। সেই যাত্রায় কক্সবাজার থেকে ঢাকা ভ্রমণ করেন ১ হাজার ২০ যাত্রী। এই রেলসেবা পর্যটনে গতি আনবে বলে মনে করছেন ভ্রমণসংশ্লিষ্টরা।
উদ্বোধনের দিন কক্সবাজার থেকে ঢাকা পর্যন্ত কক্সবাজার এক্সপ্রেসে ভ্রমণ করেছিলেন সজল জাহিদ। তিনি ঢাকায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাডমিন বিভাগে কর্মরত। এ ছাড়া তিনি পর্যটক হিসেবেও খ্যাতিমান। সজল জাহিদ জানান, প্রায় সারা রাত রেল ভ্রমণ করে সকালবেলা কক্সবাজার পৌঁছে ঘুরেফিরে সাড়ে ১২টার দিকে ট্রেনে চেপে রাত সাড়ে ১০টার মধ্যে ঢাকা পৌঁছে যাওয়া যায়। যাঁরা স্বল্প বাজেটে ভ্রমণ করতে চান, তাঁদের জন্য এ বিষয়টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এই রুটে রেলসেবা, বিশেষ করে তরুণ ভ্রমণকারীদের উৎসাহিত করবে অনেক বেশি। কুমিল্লার পর থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত পথের দুই ধারের সৌন্দর্য উপভোগ করতে করতে যাওয়ার দারুণ সুযোগ হবে এই পথে রেল ভ্রমণে।
তবে একই সঙ্গে সজল ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো এবং একেবারে শুরুর কারণে যে ছোটখাটো ত্রুটিবিচ্যুতি আছে, সেগুলো দ্রুত সমাধানের কথাও বলেন। বিশেষভাবে যে বিষয়টির কথা সজল উল্লেখ করেছেন তা হলো, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার প্রায় ১৫০ কিলোমিটার পথের পুরোটাতেই ধুলার পরিমাণ বেশি। নন-এসি কক্ষে ধুলার কারণে যাত্রীদের ভীষণ সমস্যা হয়েছে প্রথম দিন। সম্ভব হলে পুরো ট্রেন এসি করা উচিত বলে মনে করেন তিনি।
কক্সবাজার এক্সপ্রেস নামে বিরতিহীন আন্তনগর ট্রেনে ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে কক্সবাজার যেতে এখন সময় লাগবে প্রায় সোয়া ৮ ঘণ্টা। ট্রেনটি মঙ্গলবার ছাড়া চলবে সপ্তাহে ছয় দিন। কক্সবাজার এক্সপ্রেসে তিনটি এসি কেবিন, পাঁচটি এসি চেয়ার, ছয়টি শোভন চেয়ার এবং একটি বিশেষ চেয়ার কোচ আছে। ট্রেনটি কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসবে দুপুর সাড়ে ১২টায়। কমলাপুর স্টেশনে এটি পৌঁছাবে রাত ৯টা ১৫ মিনিটে। আর ঢাকা থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে রাত সাড়ে ১০টায়।
যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে
⬤ কক্সবাজারে পুরো স্টেশনের কোথাও যাত্রীদের জন্য পানির ব্যবস্থা নেই। খাবারের দোকানও নেই। সেগুলোর ব্যবস্থা করতে হবে নিজেদের।
⬤ রেলপথটি নতুন হওয়ায় এ পথে ধুলার পরিমাণ বেশি। তাই সম্ভব হলে এসি কামরায় যাতায়াত করতে হবে। এ ছাড়া ধুলা প্রতিরোধের ব্যবস্থা নিতে হবে নিজেদেরই।
⬤ এখনো ট্রেনে খাবারদাবারের অপ্রতুলতা এবং মানসম্মত পরিবেশনার অভাব আছে। যাত্রীদের সেগুলোর ব্যবস্থা করতে হবে নিজেদের।
⬤ লম্বা ট্রেন যাত্রা হলেও কামরাগুলোতে মোবাইল চার্জিং পয়েন্ট নেই। তাই মোবাইল চার্জার সঙ্গে রাখতে হবে।
⬤ চট্টগ্রামে ২০ মিনিটের ইঞ্জিন পরিবর্তন বিরতি থাকে। এখানে খাবারদাবার কেনা নিয়ে একটা হুলুস্থুল অবস্থার তৈরি হয়। খাবার কেনার জন্য দূরে যাওয়া যাবে না। তাতে ট্রেন মিস করার আশঙ্কা আছে।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হলো শেষ পর্যন্ত। ১ ডিসেম্বর ৪৮০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ঢাকা-কক্সবাজার রেলপথে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো ট্রেন যাত্রার। সেই যাত্রায় কক্সবাজার থেকে ঢাকা ভ্রমণ করেন ১ হাজার ২০ যাত্রী। এই রেলসেবা পর্যটনে গতি আনবে বলে মনে করছেন ভ্রমণসংশ্লিষ্টরা।
উদ্বোধনের দিন কক্সবাজার থেকে ঢাকা পর্যন্ত কক্সবাজার এক্সপ্রেসে ভ্রমণ করেছিলেন সজল জাহিদ। তিনি ঢাকায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাডমিন বিভাগে কর্মরত। এ ছাড়া তিনি পর্যটক হিসেবেও খ্যাতিমান। সজল জাহিদ জানান, প্রায় সারা রাত রেল ভ্রমণ করে সকালবেলা কক্সবাজার পৌঁছে ঘুরেফিরে সাড়ে ১২টার দিকে ট্রেনে চেপে রাত সাড়ে ১০টার মধ্যে ঢাকা পৌঁছে যাওয়া যায়। যাঁরা স্বল্প বাজেটে ভ্রমণ করতে চান, তাঁদের জন্য এ বিষয়টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এই রুটে রেলসেবা, বিশেষ করে তরুণ ভ্রমণকারীদের উৎসাহিত করবে অনেক বেশি। কুমিল্লার পর থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত পথের দুই ধারের সৌন্দর্য উপভোগ করতে করতে যাওয়ার দারুণ সুযোগ হবে এই পথে রেল ভ্রমণে।
তবে একই সঙ্গে সজল ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো এবং একেবারে শুরুর কারণে যে ছোটখাটো ত্রুটিবিচ্যুতি আছে, সেগুলো দ্রুত সমাধানের কথাও বলেন। বিশেষভাবে যে বিষয়টির কথা সজল উল্লেখ করেছেন তা হলো, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার প্রায় ১৫০ কিলোমিটার পথের পুরোটাতেই ধুলার পরিমাণ বেশি। নন-এসি কক্ষে ধুলার কারণে যাত্রীদের ভীষণ সমস্যা হয়েছে প্রথম দিন। সম্ভব হলে পুরো ট্রেন এসি করা উচিত বলে মনে করেন তিনি।
কক্সবাজার এক্সপ্রেস নামে বিরতিহীন আন্তনগর ট্রেনে ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে কক্সবাজার যেতে এখন সময় লাগবে প্রায় সোয়া ৮ ঘণ্টা। ট্রেনটি মঙ্গলবার ছাড়া চলবে সপ্তাহে ছয় দিন। কক্সবাজার এক্সপ্রেসে তিনটি এসি কেবিন, পাঁচটি এসি চেয়ার, ছয়টি শোভন চেয়ার এবং একটি বিশেষ চেয়ার কোচ আছে। ট্রেনটি কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসবে দুপুর সাড়ে ১২টায়। কমলাপুর স্টেশনে এটি পৌঁছাবে রাত ৯টা ১৫ মিনিটে। আর ঢাকা থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে রাত সাড়ে ১০টায়।
যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে
⬤ কক্সবাজারে পুরো স্টেশনের কোথাও যাত্রীদের জন্য পানির ব্যবস্থা নেই। খাবারের দোকানও নেই। সেগুলোর ব্যবস্থা করতে হবে নিজেদের।
⬤ রেলপথটি নতুন হওয়ায় এ পথে ধুলার পরিমাণ বেশি। তাই সম্ভব হলে এসি কামরায় যাতায়াত করতে হবে। এ ছাড়া ধুলা প্রতিরোধের ব্যবস্থা নিতে হবে নিজেদেরই।
⬤ এখনো ট্রেনে খাবারদাবারের অপ্রতুলতা এবং মানসম্মত পরিবেশনার অভাব আছে। যাত্রীদের সেগুলোর ব্যবস্থা করতে হবে নিজেদের।
⬤ লম্বা ট্রেন যাত্রা হলেও কামরাগুলোতে মোবাইল চার্জিং পয়েন্ট নেই। তাই মোবাইল চার্জার সঙ্গে রাখতে হবে।
⬤ চট্টগ্রামে ২০ মিনিটের ইঞ্জিন পরিবর্তন বিরতি থাকে। এখানে খাবারদাবার কেনা নিয়ে একটা হুলুস্থুল অবস্থার তৈরি হয়। খাবার কেনার জন্য দূরে যাওয়া যাবে না। তাতে ট্রেন মিস করার আশঙ্কা আছে।
টানা বর্ষণ ও পরিবেশগত ঝুঁকির কারণে দেশের দুটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্যে সাময়িকভাবে ভ্রমণ সীমিত করেছে স্থানীয় প্রশাসন। বান্দরবানের দেবতাখুম এবং সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর—এই দুটি জায়গায় পর্যটকদের চলাচলে নতুন করে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেশুধু সুরেলা কণ্ঠ দিয়েই নয়, সুনিধি রূপেও ভুলিয়েছেন দর্শক–শ্রোতাদের। আর এই রূপ ধরে রাখার জন্য যথেষ্ট কসরত করেন সুনিধি। ছবি তুলতে ভালোবাসেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিত্য় নতুন ছবিও দেখা যায় তাঁর। এমনই একগুচ্ছ ছবি নিয়ে আমাদের আয়োজন।
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ আট বছরের প্রেম এবং এক বছরের দাম্পত্য নিয়ে বেশ খুশি সোনাক্ষী-জাহির। ভক্তদেরও তাঁরা জানিয়েছেন সম্পর্ক সুন্দরভাবে টিকিয়ে রাখার মন্ত্র। সোনাক্ষী ও জাহিরের বিবাহবার্ষিকীতে জেনে নিতে পারেন দাম্পত্য বিষয়ে তাঁদের দেওয়া কয়েকটি টিপস।
১ দিন আগেইতস্তত করে হলেও স্বীকার করতেই হয়, এখনো অনেকের কাছে সৌন্দর্য মানে হলো ফরসা আর নিখুঁত ত্বক। প্রযুক্তির ঘনঘটা আর নারী স্বাধীনতার এ সময়ে এসেও পাত্রপক্ষ কনের ফরসা রঙেই বেশি মজে। ফলে নারীদের মধ্য়েও ছোটবেলা থেকে গায়ের রং উজ্জ্বল করে তোলার কসরত চলতে থাকে।
১ দিন আগে