ফিচার ডেস্ক
পৃথিবীর এক-তৃতীয়াংশ ভূমি এবং বিশ্বের অর্ধেকের বেশি জনসংখ্যার বাস এশিয়া মহাদেশে। এখানকার প্রতিটি দেশ ও অঞ্চলের ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতি, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব আছে। এ বৈচিত্র্য সব সময় আকর্ষণ করে পর্যটকদের।
এসব কিছুকে বিবেচনা করে ‘লোনলি প্ল্যানেট’ সম্প্রতি প্রকাশ করেছে এশিয়ার সেরা ২২টি জায়গার তালিকা। নতুন বছরের ভ্রমণতালিকায় রাখতে পারেন এসব নাম।
লুয়াং প্রবাং, লাওস
সকালে সূর্যোদয়ের আগেই জেগে ওঠে লুয়াং প্রবাং শহর। এখানে বৌদ্ধধর্ম, প্রাচীন রাজবংশের ঐতিহ্য, ফরাসি উপনিবেশের প্রভাব এবং প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে করা শিল্পীদের শৈল্পিক কাজ চোখে পড়বে। লুয়াং প্রবাংয়ে প্রায় ৩০টি মন্দির ও বিহার রয়েছে। এখানে আছে রাজার প্রাসাদ জাদুঘরও।
ব্যাংকক, থাইল্যান্ড
এশিয়ার জনপ্রিয় গন্তব্যগুলোর শীর্ষে আছে ব্যাংকক। পর্যটকদের আদর্শ শহর এটি। পুরো শহরই সাজানো তাঁদের জন্য। এখানে আছে সুকুম্বিতের মতো জনপ্রিয় এলাকা। ব্যাংকক এমন এক শহর, যার প্রতিটি কোণ পর্যটকদের নতুন অভিজ্ঞতা দেয়।
আংকর মন্দির, কম্বোডিয়া
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কোনো ভ্রমণ আংকর মন্দির দেখা ছাড়া অসম্পূর্ণ। এটি কম্বোডিয়ার জাতীয় গর্ব। প্রায় ৯০০ বছর আগে খমের রাজারা তৈরি করেছিলেন বিশাল এই মন্দির। আজও সেটি ট্রপিক্যাল জঙ্গলের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে পর্যটকদের বিস্মিত করার জন্য।
হোই আন, ভিয়েতনাম
ইউনেসকো তালিকাভুক্ত এ শহরে পর্যটকদের বেশ ভিড় জমে এখন। হোই আনের জনপ্রিয় দিক হলো এর সেলাইশিল্প। এখানে তিন শতাধিক টেইলর শপ রয়েছে। এ শহরকে বিশ্বের ‘সেলাই রাজধানী’ বলা হয়।
হুঞ্জা ভ্যালি, পাকিস্তান
পাকিস্তানের উত্তরে অবস্থিত হুঞ্জা ভ্যালি। এটি বহু বছর বিশ্বের অন্যান্য অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল। ফলে এখানকার মানুষের নিজস্ব সংস্কৃতি, ভাষা ও রান্নার ধারা গড়ে উঠেছে। সম্প্রতি এখানে পর্যটনের জোয়ার বেড়েছে।
জয়পুর, ভারত
‘পিংক সিটি’ নামে পরিচিত জয়পুর শহরটি হালকা গোলাপি রঙের ভবনের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। এ ছাড়া রাজকীয় সৌন্দর্য, মনোমুগ্ধকর দুর্গ এবং বর্ণিল বাজারের সমন্বয়ে জয়পুর যেন এক স্বপ্নরাজ্য।
পোখরা, নেপাল
নেপালের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর পোখরা। কাঠমান্ডুর হইচই ও ব্যস্ততা থেকে দূরে এই শহর প্রশান্তি দেয় পর্যটকদের। ফেওয়া লেকের চারপাশে অবস্থিত পোখরা হিমালয়ের অসাধারণ দৃশ্য এবং আরামদায়ক পরিবেশের জন্য পরিচিত।
এল্লা, শ্রীলঙ্কা
শ্রীলঙ্কার আধ্যাত্মিক কেন্দ্র ক্যান্ডি থেকে ছয় ঘণ্টার ট্রেনযাত্রা আপনাকে নিয়ে যাবে এই পাহাড়ি এলাকায়। এটি একসময় ছিল নিতান্তই সাদামাটা এক গ্রাম। কিন্তু গত এক দশকে এটি শ্রীলঙ্কার অন্যতম রোমাঞ্চকর ভ্রমণ গন্তব্যে পরিণত হয়েছে।
সিঙ্গাপুর
বিশ্বের অন্যতম সেরা বিমানবন্দর এবং আধুনিক শহর হিসেবে পরিচিত সিঙ্গাপুর। এর মারিনা বে স্যান্ডস এবং গার্ডেনস বাই দ্য বে বেশ জনপ্রিয় আন্তর্জাতিক পর্যটকদের কাছে।
কেরালা ব্যাকওয়াটার, ভারত
কেরালার সবুজ প্রাকৃতিক দৃশ্য, দুধারে নারিকেলগাছসহ প্যাঁচানো খালের সৌন্দর্য মুগ্ধ করে সবাইকে। এ অঞ্চলের প্রধান আকর্ষণ ঘরোয়া খাবার, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা এবং অসাধারণ আতিথেয়তা। হাউসবোটে চড়ে প্রকৃতি উপভোগ করা যায় এখানে।
‘লোনলি প্ল্যানেট’-এর তালিকায় আরও আছে পেট্রা (জর্ডান), মালদ্বীপ, পেনাং (মালয়েশিয়া), পারো (ভুটান), সেতুচি (জাপান), সিউল (দক্ষিণ কোরিয়া), সিয়ারগাও (ফিলিপাইন), বালি (ইন্দোনেশিয়া), সমরখন্দ (উজবেকিস্তান), ইউনান (চীন), টোকিও (জাপান) ও হংকং।
সূত্র: লোনলি প্ল্যানেট
পৃথিবীর এক-তৃতীয়াংশ ভূমি এবং বিশ্বের অর্ধেকের বেশি জনসংখ্যার বাস এশিয়া মহাদেশে। এখানকার প্রতিটি দেশ ও অঞ্চলের ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতি, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব আছে। এ বৈচিত্র্য সব সময় আকর্ষণ করে পর্যটকদের।
এসব কিছুকে বিবেচনা করে ‘লোনলি প্ল্যানেট’ সম্প্রতি প্রকাশ করেছে এশিয়ার সেরা ২২টি জায়গার তালিকা। নতুন বছরের ভ্রমণতালিকায় রাখতে পারেন এসব নাম।
লুয়াং প্রবাং, লাওস
সকালে সূর্যোদয়ের আগেই জেগে ওঠে লুয়াং প্রবাং শহর। এখানে বৌদ্ধধর্ম, প্রাচীন রাজবংশের ঐতিহ্য, ফরাসি উপনিবেশের প্রভাব এবং প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে করা শিল্পীদের শৈল্পিক কাজ চোখে পড়বে। লুয়াং প্রবাংয়ে প্রায় ৩০টি মন্দির ও বিহার রয়েছে। এখানে আছে রাজার প্রাসাদ জাদুঘরও।
ব্যাংকক, থাইল্যান্ড
এশিয়ার জনপ্রিয় গন্তব্যগুলোর শীর্ষে আছে ব্যাংকক। পর্যটকদের আদর্শ শহর এটি। পুরো শহরই সাজানো তাঁদের জন্য। এখানে আছে সুকুম্বিতের মতো জনপ্রিয় এলাকা। ব্যাংকক এমন এক শহর, যার প্রতিটি কোণ পর্যটকদের নতুন অভিজ্ঞতা দেয়।
আংকর মন্দির, কম্বোডিয়া
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কোনো ভ্রমণ আংকর মন্দির দেখা ছাড়া অসম্পূর্ণ। এটি কম্বোডিয়ার জাতীয় গর্ব। প্রায় ৯০০ বছর আগে খমের রাজারা তৈরি করেছিলেন বিশাল এই মন্দির। আজও সেটি ট্রপিক্যাল জঙ্গলের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে পর্যটকদের বিস্মিত করার জন্য।
হোই আন, ভিয়েতনাম
ইউনেসকো তালিকাভুক্ত এ শহরে পর্যটকদের বেশ ভিড় জমে এখন। হোই আনের জনপ্রিয় দিক হলো এর সেলাইশিল্প। এখানে তিন শতাধিক টেইলর শপ রয়েছে। এ শহরকে বিশ্বের ‘সেলাই রাজধানী’ বলা হয়।
হুঞ্জা ভ্যালি, পাকিস্তান
পাকিস্তানের উত্তরে অবস্থিত হুঞ্জা ভ্যালি। এটি বহু বছর বিশ্বের অন্যান্য অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল। ফলে এখানকার মানুষের নিজস্ব সংস্কৃতি, ভাষা ও রান্নার ধারা গড়ে উঠেছে। সম্প্রতি এখানে পর্যটনের জোয়ার বেড়েছে।
জয়পুর, ভারত
‘পিংক সিটি’ নামে পরিচিত জয়পুর শহরটি হালকা গোলাপি রঙের ভবনের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। এ ছাড়া রাজকীয় সৌন্দর্য, মনোমুগ্ধকর দুর্গ এবং বর্ণিল বাজারের সমন্বয়ে জয়পুর যেন এক স্বপ্নরাজ্য।
পোখরা, নেপাল
নেপালের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর পোখরা। কাঠমান্ডুর হইচই ও ব্যস্ততা থেকে দূরে এই শহর প্রশান্তি দেয় পর্যটকদের। ফেওয়া লেকের চারপাশে অবস্থিত পোখরা হিমালয়ের অসাধারণ দৃশ্য এবং আরামদায়ক পরিবেশের জন্য পরিচিত।
এল্লা, শ্রীলঙ্কা
শ্রীলঙ্কার আধ্যাত্মিক কেন্দ্র ক্যান্ডি থেকে ছয় ঘণ্টার ট্রেনযাত্রা আপনাকে নিয়ে যাবে এই পাহাড়ি এলাকায়। এটি একসময় ছিল নিতান্তই সাদামাটা এক গ্রাম। কিন্তু গত এক দশকে এটি শ্রীলঙ্কার অন্যতম রোমাঞ্চকর ভ্রমণ গন্তব্যে পরিণত হয়েছে।
সিঙ্গাপুর
বিশ্বের অন্যতম সেরা বিমানবন্দর এবং আধুনিক শহর হিসেবে পরিচিত সিঙ্গাপুর। এর মারিনা বে স্যান্ডস এবং গার্ডেনস বাই দ্য বে বেশ জনপ্রিয় আন্তর্জাতিক পর্যটকদের কাছে।
কেরালা ব্যাকওয়াটার, ভারত
কেরালার সবুজ প্রাকৃতিক দৃশ্য, দুধারে নারিকেলগাছসহ প্যাঁচানো খালের সৌন্দর্য মুগ্ধ করে সবাইকে। এ অঞ্চলের প্রধান আকর্ষণ ঘরোয়া খাবার, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা এবং অসাধারণ আতিথেয়তা। হাউসবোটে চড়ে প্রকৃতি উপভোগ করা যায় এখানে।
‘লোনলি প্ল্যানেট’-এর তালিকায় আরও আছে পেট্রা (জর্ডান), মালদ্বীপ, পেনাং (মালয়েশিয়া), পারো (ভুটান), সেতুচি (জাপান), সিউল (দক্ষিণ কোরিয়া), সিয়ারগাও (ফিলিপাইন), বালি (ইন্দোনেশিয়া), সমরখন্দ (উজবেকিস্তান), ইউনান (চীন), টোকিও (জাপান) ও হংকং।
সূত্র: লোনলি প্ল্যানেট
ইতস্তত করে হলেও স্বীকার করতেই হয়, এখনো অনেকের কাছে সৌন্দর্য মানে হলো ফরসা আর নিখুঁত ত্বক। প্রযুক্তির ঘনঘটা আর নারী স্বাধীনতার এ সময়ে এসেও পাত্রপক্ষ কনের ফরসা রঙেই বেশি মজে। ফলে নারীদের মধ্য়েও ছোটবেলা থেকে গায়ের রং উজ্জ্বল করে তোলার কসরত চলতে থাকে।
৯ মিনিট আগেবিটরুটের সালাদ আর ভাজি তো সব সময় খাওয়া হয়। স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ ইদানীং বিটরুটের জুসও পান করছেন। বেশ ট্রেন্ডে রয়েছে এই জুস। তবে চাইলে বিটরুট দিয়ে ভিন্ন স্বাদের স্ন্যাকস ও ডেজার্ট তৈরি করা যায়।
১৬ মিনিট আগেএকজন স্বাস্থ্যবতী নারী যদি বলেন, ‘আমার যা পরতে ভালো লাগে, তা-ই পরব।’ তাহলে আশপাশে মুখ টিপে হাসার মতো মানুষের অভাব হয় না। এখন কথা হচ্ছে, প্লাস সাইজের কোনো মানুষ কি ফ্যাশন নিয়ে ভাববেন না?
২৪ মিনিট আগেকারও পছন্দ হাতলওয়ালা চিরুনি আবার কারও পছন্দ চিকন দাঁতের। একসময় হাতির দাঁতের চিরুনি তৈরি হতো। শঙ্খ দিয়ে তৈরি চিরুনির কথাও শোনা যায়। তবে সেসব দিন গত হয়েছে। এখন বেশির ভাগ চিরুনি তৈরি হয় প্লাস্টিক থেকে। কখনো দেখা যায় কাঠের চিরুনিও।
২৯ মিনিট আগে