ভ্রমণ ডেস্ক
সম্প্রতি জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থা ২০২৩ সালের বিশ্বের সেরা পর্যটন গ্রামগুলোর তালিকা প্রকাশ করেছে। সেই তালিকার আকর্ষণীয় পাঁচটি গ্রাম নিয়ে এই আয়োজন।
হাকুবা, জাপান
জাপানের নাগানোর ছোট্ট গ্রাম হাকুবা। এ গ্রাম থেকে দেশটির জনপ্রিয় শিরোমা ও গোরিউ পর্বত ট্র্যাকিং শুরু করা হয়। এ গ্রামের মানুষের আতিথেয়তা মুগ্ধ করবে সবাইকে। হাকুবা গ্রাম সংস্কৃতিগতভাবেই অতিথিপরায়ণ। স্কিইংয়ের জন্য বিশ্বময় খ্যাতি আছে হাকুবা নামের এই গ্রামের। ১০টির বেশি স্কি রিসোর্ট রয়েছে এখানে। পাহাড়ঘেরা হাকুবা গ্রামে শীত আসে অনবদ্য সৌন্দর্য নিয়ে। তবে শরতে চেরি ফুলে ভরে থাকা হাকুবাও কোনো অংশে কম নৈসর্গিক নয়।
লেরিসি, ইতালি
ইতালির উত্তর-পশ্চিম উপকূলের লেরিসি গ্রামটিকে বলা হয় কবিদের উপসাগর। এ গ্রামের অধিবাসীরা নিয়মিত আয়োজন করে বিভিন্ন সংগীত ও সাহিত্য উৎসবের। সমুদ্রবেষ্টিত লেরিসি বিশ্বজুড়ে পরিচিত পরিষ্কার সমুদ্রসৈকত এবং রঙিন ঘরবাড়ির জন্য। লেরিসির অধিবাসীরা করে যাচ্ছে প্রাচীনতম পদ্ধতিতে ঝিনুকের চাষ। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতাকে প্রাধান্য দিয়ে এখানে নিষিদ্ধ করা হয়েছে প্লাস্টিকের ব্যবহার ও ধূমপান।
লেফিস, ইথিওপিয়া
এই গ্রামের নামকরণ করা হয়েছে লেফিস জলপ্রপাতের নামে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও আরণ্যক জীবনের বৈচিত্র্যে ভরপুর লেফিস নামের গ্রামটি মূলত ইকোট্যুরিজমের জন্য বিখ্যাত। এখানে লেফিস জলপ্রপাতের সঙ্গে দেখা পাওয়া যাবে কোলোবাস বানর, চিতাবাঘ ও পাহাড়ি নিয়ালার মতো প্রাণী। এ ছাড়া অ্যাবিসিয়ান অরিওল কিংবা তুরাকোর মতো বিচিত্র প্রজাতির পাখিরও দেখা পাওয়া যাবে সেখানে।
দৌমা, লেবানন
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১ হাজার ২০০ মিটার উঁচুতে অবস্থিত দৌমা লেবাননের একটি প্রাচীন গ্রাম। এটি নগরায়ণের প্রভাব থেকে নিজেদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে মুক্ত রাখতে পেরেছে এখনো। গ্রামটি তার খাদ্যসংস্কৃতিকেও পুরোপুরি ধরে রেখেছে। দৌমার ঐতিহ্যবাহী খাবারগুলোর অন্যতম হলো রাহা মিষ্টি, জাতার, জলপাই তেল, চিজ ও জ্যাম। নিজেদের গ্রামকে আরও সবুজ করতে অধিবাসীরা বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহার করছে সোলার প্যানেল, রোপণ করছে গাছ।
জাপাটোকা, কলম্বিয়া
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১ হাজার ৭০০ মিটার ওপরের এক মালভূমিতে অবস্থিত ছোট্ট গ্রাম জাপাটোকা। বিশ্বের প্রাচীনতম সামুদ্রিক জীবাশ্ম দেখা যাবে এখানে। প্রাচীন গুহা, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বন, পাহাড়ি পথে হাইকিংয়ের জন্য অনন্য জায়গা এটি। এখানে প্রায় সারা বছর তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে বলে এটি সিল্ক লাইক ক্লাইমেট গ্রাম হিসেবে পরিচিত। গ্রামটিতে আন্তর্জাতিক নৃত্য উৎসব, কলম্বিয়ার জাতীয় নৃত্য উৎসব আইরেস দে মি টিয়েররা, গুস্তাভো গোমেজ আরদিলা, আন্তর্জাতিক কয়্যার উৎসব, বেল উৎসবসহ অনেক সংগীত ও নৃত্য উৎসব অনুষ্ঠিত হয় বছরজুড়ে।
তথ্যসূত্র: ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম অর্গানাইজেশন
সম্প্রতি জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থা ২০২৩ সালের বিশ্বের সেরা পর্যটন গ্রামগুলোর তালিকা প্রকাশ করেছে। সেই তালিকার আকর্ষণীয় পাঁচটি গ্রাম নিয়ে এই আয়োজন।
হাকুবা, জাপান
জাপানের নাগানোর ছোট্ট গ্রাম হাকুবা। এ গ্রাম থেকে দেশটির জনপ্রিয় শিরোমা ও গোরিউ পর্বত ট্র্যাকিং শুরু করা হয়। এ গ্রামের মানুষের আতিথেয়তা মুগ্ধ করবে সবাইকে। হাকুবা গ্রাম সংস্কৃতিগতভাবেই অতিথিপরায়ণ। স্কিইংয়ের জন্য বিশ্বময় খ্যাতি আছে হাকুবা নামের এই গ্রামের। ১০টির বেশি স্কি রিসোর্ট রয়েছে এখানে। পাহাড়ঘেরা হাকুবা গ্রামে শীত আসে অনবদ্য সৌন্দর্য নিয়ে। তবে শরতে চেরি ফুলে ভরে থাকা হাকুবাও কোনো অংশে কম নৈসর্গিক নয়।
লেরিসি, ইতালি
ইতালির উত্তর-পশ্চিম উপকূলের লেরিসি গ্রামটিকে বলা হয় কবিদের উপসাগর। এ গ্রামের অধিবাসীরা নিয়মিত আয়োজন করে বিভিন্ন সংগীত ও সাহিত্য উৎসবের। সমুদ্রবেষ্টিত লেরিসি বিশ্বজুড়ে পরিচিত পরিষ্কার সমুদ্রসৈকত এবং রঙিন ঘরবাড়ির জন্য। লেরিসির অধিবাসীরা করে যাচ্ছে প্রাচীনতম পদ্ধতিতে ঝিনুকের চাষ। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতাকে প্রাধান্য দিয়ে এখানে নিষিদ্ধ করা হয়েছে প্লাস্টিকের ব্যবহার ও ধূমপান।
লেফিস, ইথিওপিয়া
এই গ্রামের নামকরণ করা হয়েছে লেফিস জলপ্রপাতের নামে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও আরণ্যক জীবনের বৈচিত্র্যে ভরপুর লেফিস নামের গ্রামটি মূলত ইকোট্যুরিজমের জন্য বিখ্যাত। এখানে লেফিস জলপ্রপাতের সঙ্গে দেখা পাওয়া যাবে কোলোবাস বানর, চিতাবাঘ ও পাহাড়ি নিয়ালার মতো প্রাণী। এ ছাড়া অ্যাবিসিয়ান অরিওল কিংবা তুরাকোর মতো বিচিত্র প্রজাতির পাখিরও দেখা পাওয়া যাবে সেখানে।
দৌমা, লেবানন
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১ হাজার ২০০ মিটার উঁচুতে অবস্থিত দৌমা লেবাননের একটি প্রাচীন গ্রাম। এটি নগরায়ণের প্রভাব থেকে নিজেদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে মুক্ত রাখতে পেরেছে এখনো। গ্রামটি তার খাদ্যসংস্কৃতিকেও পুরোপুরি ধরে রেখেছে। দৌমার ঐতিহ্যবাহী খাবারগুলোর অন্যতম হলো রাহা মিষ্টি, জাতার, জলপাই তেল, চিজ ও জ্যাম। নিজেদের গ্রামকে আরও সবুজ করতে অধিবাসীরা বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহার করছে সোলার প্যানেল, রোপণ করছে গাছ।
জাপাটোকা, কলম্বিয়া
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১ হাজার ৭০০ মিটার ওপরের এক মালভূমিতে অবস্থিত ছোট্ট গ্রাম জাপাটোকা। বিশ্বের প্রাচীনতম সামুদ্রিক জীবাশ্ম দেখা যাবে এখানে। প্রাচীন গুহা, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বন, পাহাড়ি পথে হাইকিংয়ের জন্য অনন্য জায়গা এটি। এখানে প্রায় সারা বছর তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে বলে এটি সিল্ক লাইক ক্লাইমেট গ্রাম হিসেবে পরিচিত। গ্রামটিতে আন্তর্জাতিক নৃত্য উৎসব, কলম্বিয়ার জাতীয় নৃত্য উৎসব আইরেস দে মি টিয়েররা, গুস্তাভো গোমেজ আরদিলা, আন্তর্জাতিক কয়্যার উৎসব, বেল উৎসবসহ অনেক সংগীত ও নৃত্য উৎসব অনুষ্ঠিত হয় বছরজুড়ে।
তথ্যসূত্র: ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম অর্গানাইজেশন
চল্লিশ বছর বয়সের পর চোখের নিচে বলিরেখা দেখা, ত্বকের অনুজ্জ্বল ভাব আরও স্পষ্ট হতে শুরু করে। এ সময় যত ব্যস্তই থাকুন না কেন, দিনের একটু সময় নিজের জন্য বরাদ্দ রাখুন, নিজের যত্ন নিন। খাদ্যতালিকায় শরীর ও ত্বকের উপযোগী খাবারকে প্রাধান্য দিন। তবেই ত্বক হাসবে নতুন করে।
৬ ঘণ্টা আগেসারা দিন হাতের ত্বকের ওপর সূর্যরশ্মির প্রচণ্ড অত্যাচার চলে। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবে হাতের ত্বকের রং মুখের ত্বকের তুলনায় গাঢ় হয়ে যায়। প্রায় সবার ক্ষেত্রে দেখা যায় মুখের রঙের তুলনায় হাতের রং একটু গাঢ়। ফলে পুরো দেহের ত্বকের রঙের এই ভারসাম্যহীনতা দূর করতে হাতের যত্ন নিতে হবে একটু মনে করেই।
১৭ ঘণ্টা আগেনবম থেকে এগারো শতকের জাপানে ছাতা ছিল কেবল ক্ষমতাবানদের ব্যবহার্য জিনিস। তখন শাসক বা ধর্মীয় নেতাদের মাথার ওপর সম্মান ও আধ্যাত্মিক ছায়ার প্রতীক হিসেবে দীর্ঘ হাতলযুক্ত বড় ছাতা ধরা হতো। বারো শতকের পর সাধারণ মানুষও ছাতা ব্যবহার শুরু করে।
১ দিন আগেড. উইনগার্ডের মতে, মশা কাকে বেশি কামড়াবে, তার ৮৫ শতাংশ নির্ভর করে আমাদের জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের ওপর। তবে বাকি অংশ আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি কিছু সাধারণ অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে। তিনি গ্রীষ্মকালে মশার হাত থেকে বাঁচতে ৫টি বৈজ্ঞানিক উপায় জানিয়েছেন।
১ দিন আগে