ফিচার ডেস্ক
এবারের ঈদে বেশ লম্বা ছুটি পাওয়া যাবে। এই ছুটিগুলো কাটিয়ে দিতে পারেন ফ্যান্টাসি কিংডম ও ফয়’স লেক কনকর্ডে। ঢাকার কর্মব্যস্ত মানুষের জন্য বর্ণিলভাবে সাজানো হয়েছে থিম পার্ক ফ্যান্টাসি কিংডম, ওয়াটার কিংডম, এক্সট্রিম রেসিং আর হেরিটেজ পার্ক। আর চট্টগ্রামের মানুষদের জন্য আছে প্রকৃতির কোল ঘেঁষে তৈরি ফয়’স লেক কনকর্ড।
দেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ থিম পার্ক ফ্যান্টাসি কিংডমে থ্রিলিং সব রাইডের সঙ্গে আছে বিশাল ওয়াটার কিংডম। আধুনিক বিনোদন জগতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে রয়েছে রোমাঞ্চকর এক্সট্রিম রেসিং গো-কার্ট। আছে রোলার কোস্টার, ফেরিস হুইল, জুজু ট্রেন, বাম্পার কার, হ্যাপি ক্যাঙারু, ম্যাজিক কার্পেট, হারিকেন ৩৬০ ভি আরসহ ২০টির বেশি রাইড। আরও আছে দেশের বিভিন্ন ঐতিহাসিক নিদর্শনের রেপ্লিকা। খাবারের স্বাদ নিতে রয়েছে লিয়া রেস্টুরেন্টের মতো মাল্টি-কুইজিন রেস্টুরেন্ট। সঙ্গে রাতযাপন এবং বারবিকিউ উপভোগের জন্য রিসোর্ট আটলান্টিস।
ফ্যান্টাসি কিংডমের পাশেই আছে ওয়াটার কিংডম। এতে উপভোগ করা যাবে বিভিন্ন ওয়েভ রাইডস, জায়ান্ট পুল, লেজি রিভার এবং ডিজে পার্টি।
এই ঈদে চট্টগ্রামের ফয়’স লেক কনকর্ড দর্শনার্থীদের জন্য অপেক্ষা করছে ভিন্ন রকম সাজে। এই পার্ক কমপ্লেক্সে রয়েছে সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ড এবং ফয়’স লেক রিসোর্ট। পার্কটিতে শহরের কোলাহল নেই। পাবেন মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ আর জীববৈচিত্র্য। পাহাড়ের সঙ্গে আছে বিরল প্রজাতির বিভিন্ন গাছগাছালি। ফয়’স লেক কনকর্ড অ্যামিউজমেন্ট পার্ক সাজানো হয়েছে শিশু ও বড়দের বিভিন্ন রাইড দিয়ে। এখানকার রাইডগুলোর মধ্যে ফেরিস হুইল, বাম্পার কার, ফ্যামিলি রোলার কোস্টার, পাইরেট শিপ, পনি অ্যাডভেঞ্চার, বেবি ড্রাগন, সার্কাস ট্রেন প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।
এবারের ঈদে এখানে যোগ হতে যাচ্ছে এয়ারবর্ন শট, ফ্লাইং বাস, হ্যাপি ক্যাঙারু, সান অ্যান্ড মুন, স্কাই হুপার এবং রিয়েলিটি রাইড হারিকেন ৩৬০। এই রাইডগুলো অতিথিদের আনন্দ এবং রোমাঞ্চের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেবে।
এবারের ঈদে বেশ লম্বা ছুটি পাওয়া যাবে। এই ছুটিগুলো কাটিয়ে দিতে পারেন ফ্যান্টাসি কিংডম ও ফয়’স লেক কনকর্ডে। ঢাকার কর্মব্যস্ত মানুষের জন্য বর্ণিলভাবে সাজানো হয়েছে থিম পার্ক ফ্যান্টাসি কিংডম, ওয়াটার কিংডম, এক্সট্রিম রেসিং আর হেরিটেজ পার্ক। আর চট্টগ্রামের মানুষদের জন্য আছে প্রকৃতির কোল ঘেঁষে তৈরি ফয়’স লেক কনকর্ড।
দেশের প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ থিম পার্ক ফ্যান্টাসি কিংডমে থ্রিলিং সব রাইডের সঙ্গে আছে বিশাল ওয়াটার কিংডম। আধুনিক বিনোদন জগতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে রয়েছে রোমাঞ্চকর এক্সট্রিম রেসিং গো-কার্ট। আছে রোলার কোস্টার, ফেরিস হুইল, জুজু ট্রেন, বাম্পার কার, হ্যাপি ক্যাঙারু, ম্যাজিক কার্পেট, হারিকেন ৩৬০ ভি আরসহ ২০টির বেশি রাইড। আরও আছে দেশের বিভিন্ন ঐতিহাসিক নিদর্শনের রেপ্লিকা। খাবারের স্বাদ নিতে রয়েছে লিয়া রেস্টুরেন্টের মতো মাল্টি-কুইজিন রেস্টুরেন্ট। সঙ্গে রাতযাপন এবং বারবিকিউ উপভোগের জন্য রিসোর্ট আটলান্টিস।
ফ্যান্টাসি কিংডমের পাশেই আছে ওয়াটার কিংডম। এতে উপভোগ করা যাবে বিভিন্ন ওয়েভ রাইডস, জায়ান্ট পুল, লেজি রিভার এবং ডিজে পার্টি।
এই ঈদে চট্টগ্রামের ফয়’স লেক কনকর্ড দর্শনার্থীদের জন্য অপেক্ষা করছে ভিন্ন রকম সাজে। এই পার্ক কমপ্লেক্সে রয়েছে সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ড এবং ফয়’স লেক রিসোর্ট। পার্কটিতে শহরের কোলাহল নেই। পাবেন মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ আর জীববৈচিত্র্য। পাহাড়ের সঙ্গে আছে বিরল প্রজাতির বিভিন্ন গাছগাছালি। ফয়’স লেক কনকর্ড অ্যামিউজমেন্ট পার্ক সাজানো হয়েছে শিশু ও বড়দের বিভিন্ন রাইড দিয়ে। এখানকার রাইডগুলোর মধ্যে ফেরিস হুইল, বাম্পার কার, ফ্যামিলি রোলার কোস্টার, পাইরেট শিপ, পনি অ্যাডভেঞ্চার, বেবি ড্রাগন, সার্কাস ট্রেন প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।
এবারের ঈদে এখানে যোগ হতে যাচ্ছে এয়ারবর্ন শট, ফ্লাইং বাস, হ্যাপি ক্যাঙারু, সান অ্যান্ড মুন, স্কাই হুপার এবং রিয়েলিটি রাইড হারিকেন ৩৬০। এই রাইডগুলো অতিথিদের আনন্দ এবং রোমাঞ্চের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেবে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে স্বীকৃত সিঙ্গাপুর। চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে দেশটি ঘুরে দেখেছে প্রায় ৮০ লাখ বিদেশি পর্যটক। নামবেও ডট কম প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছে সিঙ্গাপুর।
৯ ঘণ্টা আগেপাহাড়, সবুজ গাছপালা আর ছায়াঘেরা পথজুড়ে সাজেক যেন এক মেঘকপ্রেমিক ভূখণ্ড। এখানে ভোরের আলো ফোটার আগেই চারপাশ ঢেকে যায় নরম তুলার মতো মেঘে। পাহাড় আর মেঘের এই মিতালি দেখে যেকেউ বিমোহিত হবেন। আর পাহাড়ের সৌন্দর্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায় বর্ষায়। মূলত পাহাড়ে যাওয়ার আদর্শ সময় এ ঋতু।
১১ ঘণ্টা আগেফ্রিজে যত দিন কোরবানির মাংস আছে, তত দিন বাড়িতে অতিথি এলে পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
১৩ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১ দিন আগে