নিজস্ব প্রতিবেদক
গত ১৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম-সেন্ট মার্টিন রুটে চলাচল শুরু করেছে বিলাসবহুল জাহাজ ‘এমভি বে ওয়ান’। কর্ণফুলী ক্রুজলাইনের পাঁচ তারকা মানের সাততলা এই প্রমোদতরিটি চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে ছাড়বে সপ্তাহের প্রতি বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ৩০ মিনিটে। এটি সেন্ট মার্টিন পৌঁছাবে শুক্রবার ভোরে। সেখানে এক দিন এক রাত থেকে শনিবার সকাল ১০টায় সেন্ট মার্টিন থেকে পতেঙ্গার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে এমভি বে ওয়ান। এটি পতেঙ্গায় পৌঁছাবে সেদিন সন্ধ্যায়।
এ যাত্রায় যাঁরা চট্টগ্রামে না ফিরে কক্সবাজার যেতে চান, তাঁদের জন্য যেকোনো দিন এই প্রতিষ্ঠানের এমভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস ও এমভি বার আউলিয়া নামে দুটি জাহাজ প্রস্তুত রয়েছে। সেন্ট মার্টিন ক্রুজে চেপে সাগর থেকে পুরো প্রবালদ্বীপ ও ছেঁড়াদ্বীপের নয়নাভিরাম সূর্যাস্ত দেখার ব্যবস্থা রয়েছে।
সড়কপথে চট্টগ্রাম থেকে প্রায় ২৮২ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে সেন্ট মার্টিন যেতে হয়। কিন্তু এমভি বে ওয়ানে নৌপথে কোনো ঝামেলা ছাড়াই সেখানে যাওয়া যায়। নৌপথে যাত্রার বাড়তি পাওনা বিলাসবহুল জাহাজে নদী ও সাগরের বৈচিত্র্যপূর্ণ রূপ দেখার সুযোগ। রাতের সমুদ্র এবং এর সঙ্গে যুক্ত জীবনের টুকরো টুকরো দৃশ্যের দেখা পাওয়া যায় শুধু নৌপথে গেলেই। এ ছাড়া জাহাজে রয়েছে লাইভ মিউজিক শো। চাইলে সেখানে আপনি গানও করতে পারেন। রেস্তোরাঁ ও ক্যাফেতে রয়েছে সুস্বাদু খাদ্যের বিশাল সম্ভার। চলন্ত জাহাজের ব্যালকনিতে চা-কফির আড্ডাসহ বিভিন্ন বিষয় উপভোগ করতে করতে পৌঁছে যাওয়া যাবে সেন্ট মার্টিন।
ফিরতি পথে দিনের আলোয় দেখা যাবে সাগরের সৌন্দর্য। নীল সাগর ক্রমেই শেষ হয়ে আসবে। চোখে পড়বে ট্রলারে করে জেলেদের মাছ ধরা। সি ভিউ বুফেতে সাগর দেখতে দেখতে উপভোগ করা যাবে দুপুরের খাবার; আর বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নামতেই সাগরে সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য।
৪০০ ফুট দৈর্ঘ্যের সাততলা প্রমোদতরি এমভি বে ওয়ান কেন্দ্রীয়ভাবে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত। এক হাজার আসনের এই জাহাজটিতে রয়েছে সাধারণ চেয়ার থেকে বিলাসবহুল কেবিন, সি ভিউ, রুফটপ বুফেসহ একাধিক রেস্তোরাঁ, আইসক্রিম ও কফিবার, ব্র্যান্ডশপ ইত্যাদি। জাহাজ পরিচালনা ও পর্যটকদের সেবা দেওয়ার জন্য এতে নাবিক আছেন ১০০ জন।
বঙ্গোপসাগর পাড়ি দিতে হয় বলে জাহাজে প্রত্যেক যাত্রীর জন্য রয়েছে লাইফ জ্যাকেট, জীবনতরিসহ যাবতীয় নিরাপত্তা সরঞ্জাম। এ জাহাজে ঢেউ থেকে নিজের ভারসাম্য রক্ষার জন্য আছে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা। ফলে ঢেউয়ের মুখেও জাহাজ খুব একটা দোলে না।
যোগাযোগ:
০৯৬১০ ৮৪৯৯৭০
০১৮৭০ ৭৩২৫৯৮
ওয়েবসাইট: www.karnafuly cruiseline.com
ফেসবুক: facebook.com/ KarnafulyShipBuildersLimited
গত ১৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম-সেন্ট মার্টিন রুটে চলাচল শুরু করেছে বিলাসবহুল জাহাজ ‘এমভি বে ওয়ান’। কর্ণফুলী ক্রুজলাইনের পাঁচ তারকা মানের সাততলা এই প্রমোদতরিটি চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে ছাড়বে সপ্তাহের প্রতি বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ৩০ মিনিটে। এটি সেন্ট মার্টিন পৌঁছাবে শুক্রবার ভোরে। সেখানে এক দিন এক রাত থেকে শনিবার সকাল ১০টায় সেন্ট মার্টিন থেকে পতেঙ্গার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে এমভি বে ওয়ান। এটি পতেঙ্গায় পৌঁছাবে সেদিন সন্ধ্যায়।
এ যাত্রায় যাঁরা চট্টগ্রামে না ফিরে কক্সবাজার যেতে চান, তাঁদের জন্য যেকোনো দিন এই প্রতিষ্ঠানের এমভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস ও এমভি বার আউলিয়া নামে দুটি জাহাজ প্রস্তুত রয়েছে। সেন্ট মার্টিন ক্রুজে চেপে সাগর থেকে পুরো প্রবালদ্বীপ ও ছেঁড়াদ্বীপের নয়নাভিরাম সূর্যাস্ত দেখার ব্যবস্থা রয়েছে।
সড়কপথে চট্টগ্রাম থেকে প্রায় ২৮২ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে সেন্ট মার্টিন যেতে হয়। কিন্তু এমভি বে ওয়ানে নৌপথে কোনো ঝামেলা ছাড়াই সেখানে যাওয়া যায়। নৌপথে যাত্রার বাড়তি পাওনা বিলাসবহুল জাহাজে নদী ও সাগরের বৈচিত্র্যপূর্ণ রূপ দেখার সুযোগ। রাতের সমুদ্র এবং এর সঙ্গে যুক্ত জীবনের টুকরো টুকরো দৃশ্যের দেখা পাওয়া যায় শুধু নৌপথে গেলেই। এ ছাড়া জাহাজে রয়েছে লাইভ মিউজিক শো। চাইলে সেখানে আপনি গানও করতে পারেন। রেস্তোরাঁ ও ক্যাফেতে রয়েছে সুস্বাদু খাদ্যের বিশাল সম্ভার। চলন্ত জাহাজের ব্যালকনিতে চা-কফির আড্ডাসহ বিভিন্ন বিষয় উপভোগ করতে করতে পৌঁছে যাওয়া যাবে সেন্ট মার্টিন।
ফিরতি পথে দিনের আলোয় দেখা যাবে সাগরের সৌন্দর্য। নীল সাগর ক্রমেই শেষ হয়ে আসবে। চোখে পড়বে ট্রলারে করে জেলেদের মাছ ধরা। সি ভিউ বুফেতে সাগর দেখতে দেখতে উপভোগ করা যাবে দুপুরের খাবার; আর বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নামতেই সাগরে সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য।
৪০০ ফুট দৈর্ঘ্যের সাততলা প্রমোদতরি এমভি বে ওয়ান কেন্দ্রীয়ভাবে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত। এক হাজার আসনের এই জাহাজটিতে রয়েছে সাধারণ চেয়ার থেকে বিলাসবহুল কেবিন, সি ভিউ, রুফটপ বুফেসহ একাধিক রেস্তোরাঁ, আইসক্রিম ও কফিবার, ব্র্যান্ডশপ ইত্যাদি। জাহাজ পরিচালনা ও পর্যটকদের সেবা দেওয়ার জন্য এতে নাবিক আছেন ১০০ জন।
বঙ্গোপসাগর পাড়ি দিতে হয় বলে জাহাজে প্রত্যেক যাত্রীর জন্য রয়েছে লাইফ জ্যাকেট, জীবনতরিসহ যাবতীয় নিরাপত্তা সরঞ্জাম। এ জাহাজে ঢেউ থেকে নিজের ভারসাম্য রক্ষার জন্য আছে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা। ফলে ঢেউয়ের মুখেও জাহাজ খুব একটা দোলে না।
যোগাযোগ:
০৯৬১০ ৮৪৯৯৭০
০১৮৭০ ৭৩২৫৯৮
ওয়েবসাইট: www.karnafuly cruiseline.com
ফেসবুক: facebook.com/ KarnafulyShipBuildersLimited
পাহাড়, সবুজ গাছপালা আর ছায়াঘেরা পথজুড়ে সাজেক যেন এক মেঘকপ্রেমিক ভূখণ্ড। এখানে ভোরের আলো ফোটার আগেই চারপাশ ঢেকে যায় নরম তুলার মতো মেঘে। পাহাড় আর মেঘের এই মিতালি দেখে যেকেউ বিমোহিত হবেন। আর পাহাড়ের সৌন্দর্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায় বর্ষায়। মূলত পাহাড়ে যাওয়ার আদর্শ সময় এ ঋতু।
৪২ মিনিট আগেফ্রিজে যত দিন কোরবানির মাংস আছে, তত দিন বাড়িতে অতিথি এলে পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
৩ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
২১ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগে