জীবনধারা ডেস্ক
সবাই কি একই ধরনের খাবার খেতে ভালোবাসেন? মোটেও না। কারও প্রিয় মিষ্টিজাতীয় খাবার, আবার কারও ভীষণ টক। কারও আবার একটু তেতো স্বাদের খাবার খেতেই ভালো লাগে। কিন্তু কার কেমন খাবার পছন্দ এবং কে কী খেতে ভালোবাসেন—তা দিয়েই কিন্তু বোঝা যায় ব্যক্তিমানুষ হিসেবে তিনি কেমন। বিশ্বাস হচ্ছে না তো, তাহলে এক ঝলক দেখেই নিন না!
যদি ঝাল প্রিয় হয়
ঠোঁট পুড়ে গেলেও ঝাল খাবারই যাঁদের কাছে সবচেয়ে প্রিয়, তাঁদের বেলায় বলতে হয় যে জীবনে একটু ঝুঁকি নিয়েই বাঁচতে ভালোবাসেন তাঁরা। ঝাল খাবার মানেই চোখে, নাকে জল আর জিবে জ্বালাপোড়া হলেও ঝালপ্রেমীদের কাছে সেটাই বিলাসিতা। আর তাই তো পথের ধারে ফুচকা খেতে গেলেও তাঁরা বলেন, ‘ঝাল একটু বেশিই চাই!’
টক–মিষ্টির মিলমিশ হলে
মিষ্টিজাতীয় খাবার একটু আয়েশ করে বসেই খেতে ভালোবাসে মানুষ। অন্যদিকে শরীর খারাপ, অস্থিরতা দূর করার সময়ই টক খাবার বেশি খাওয়া হয়। ফলে কারও যদি টক–মিষ্টি খাবার একসঙ্গে খেতে ভালো লাগে, তাহলে বুঝতে হবে এ ধরনের মানুষ খুব সহজেই অস্থিরতায় ভোগেন ও দ্রুত সমস্যার সমাধান খোঁজেন।
নতুন স্বাদের সন্ধানে থাকেন যাঁরা
রেস্তোরাঁয় গিয়ে যাঁরা ‘সেইফ ফুড’ অর্ডার না দিয়ে ফিউশন ঘরানার খাবার খোঁজেন, তাঁদের বলা হয় রিস্ক টেকার। অর্থাৎ জীবনে নতুন কোনো অভিজ্ঞতা হলে তাঁরা ভড়কে না গিয়ে বরং মুখোমুখি হন।
পিৎজার নাম শুনলেই মন নেচে ওঠে?
বিকেলে অফিসের কাজে মুখ গুঁজে আছেন, এই সময় যদি আশপাশ থেকে কেউ বলে ওঠে ‘পিৎজ্জা অর্ডার করি?’ তক্ষুনি কি আপনার চোখ–মুখ থেকে সমস্ত ক্লান্তি দূর হয়ে যায়? তাহলে বোঝাই যাচ্ছে আপনি একজন বহির্মুখী স্বভাবের মানুষ। পিৎজাকে বলা হয় পার্টি ফুড। দামও হাতের নাগালে, কয়েকজন মিলে হইহই করে খাওয়াও যায়। ফলে একটা পিৎজা অর্ডার করলেই আড্ডা জমে ওঠে অনায়েসে।
ঐতিহ্য়বাহী খাবার খেতে ভালোবাসলে
যাঁরা নিজেদের দেশের বা অঞ্চলের ঐতিহ্য়বাহী খাবার খেতে পছন্দ করেন, তাঁরা মূলত নিজের শেকড়কে অনেক বেশি প্রাধান্য দেন। এ ধরনের মানুষেরা নিজের পরিবার, পরিবারিক মূল্যবোধ ও নিজেদের সংস্কৃতিকে সব সময়ই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন।
মিষ্টি হলে আর কিছুই লাগে না
কারও মিষ্টিজাতীয় খাবার প্রিয় মানে হলো, মানুষ হিসেবেও তিনি দারুণ মিষ্টি স্বভাবের। গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁদের সুইট ক্রেভিং হয়, তাঁরা তুলনামূলক বেশি ইতিবাচক, বন্ধুত্বপরায়ণ, শান্ত ও মিশুক।
প্রিয় ডেজার্ট আইসক্রিম?
যাঁরা আইসক্রিম খেতে ভালোবাসেন, তাঁদের মধ্য়ে শিশুসুলভ ব্যবহার ও নিষ্পাপ আচরণ লক্ষ করা যায়। মানে আপাদমস্তক একেবারেই নির্ভেজাল এরা।
শাকসবজিতে মানা নেই যাঁর
পাতে শাকসবজি তুলে নিতে ও দিতে যাঁদের একটুও আপত্তি নেই, তাঁরা মূলত স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে অভ্যস্ত। সুস্থতাই তাঁদের জীবনের মূল লক্ষ্য থাকে।
স্মুদি বা শেক না হলে কাজ জমে না?
ক্লাস বা অফিসে যাওয়ার আগে বা কাজ করতে করতে স্মুদি বা শেকের গ্লাসে চুমুক না দিলে যাঁরা শক্তি খুঁজে পান না, তাঁদের বলা হয় মাল্টিটাস্কার। একসঙ্গে একাধিক কাজ করতে তাঁরা পারদর্শী।
কফিপ্রেমীরা প্রশান্তিই খোঁজেন
কাজের চাপ, রিল্যাক্সেশন, নতুন কোনো কাজের শুরুতে যাঁদের একটু ভালো মানের কফিতে চুমুক দিতে মন চায়, বুঝতে হবে তাঁরা তৃপ্তি আর প্রশান্তিই খুঁজে বেড়ান সব সময়।
সূত্র: স্টারস ইনসাইডার
সবাই কি একই ধরনের খাবার খেতে ভালোবাসেন? মোটেও না। কারও প্রিয় মিষ্টিজাতীয় খাবার, আবার কারও ভীষণ টক। কারও আবার একটু তেতো স্বাদের খাবার খেতেই ভালো লাগে। কিন্তু কার কেমন খাবার পছন্দ এবং কে কী খেতে ভালোবাসেন—তা দিয়েই কিন্তু বোঝা যায় ব্যক্তিমানুষ হিসেবে তিনি কেমন। বিশ্বাস হচ্ছে না তো, তাহলে এক ঝলক দেখেই নিন না!
যদি ঝাল প্রিয় হয়
ঠোঁট পুড়ে গেলেও ঝাল খাবারই যাঁদের কাছে সবচেয়ে প্রিয়, তাঁদের বেলায় বলতে হয় যে জীবনে একটু ঝুঁকি নিয়েই বাঁচতে ভালোবাসেন তাঁরা। ঝাল খাবার মানেই চোখে, নাকে জল আর জিবে জ্বালাপোড়া হলেও ঝালপ্রেমীদের কাছে সেটাই বিলাসিতা। আর তাই তো পথের ধারে ফুচকা খেতে গেলেও তাঁরা বলেন, ‘ঝাল একটু বেশিই চাই!’
টক–মিষ্টির মিলমিশ হলে
মিষ্টিজাতীয় খাবার একটু আয়েশ করে বসেই খেতে ভালোবাসে মানুষ। অন্যদিকে শরীর খারাপ, অস্থিরতা দূর করার সময়ই টক খাবার বেশি খাওয়া হয়। ফলে কারও যদি টক–মিষ্টি খাবার একসঙ্গে খেতে ভালো লাগে, তাহলে বুঝতে হবে এ ধরনের মানুষ খুব সহজেই অস্থিরতায় ভোগেন ও দ্রুত সমস্যার সমাধান খোঁজেন।
নতুন স্বাদের সন্ধানে থাকেন যাঁরা
রেস্তোরাঁয় গিয়ে যাঁরা ‘সেইফ ফুড’ অর্ডার না দিয়ে ফিউশন ঘরানার খাবার খোঁজেন, তাঁদের বলা হয় রিস্ক টেকার। অর্থাৎ জীবনে নতুন কোনো অভিজ্ঞতা হলে তাঁরা ভড়কে না গিয়ে বরং মুখোমুখি হন।
পিৎজার নাম শুনলেই মন নেচে ওঠে?
বিকেলে অফিসের কাজে মুখ গুঁজে আছেন, এই সময় যদি আশপাশ থেকে কেউ বলে ওঠে ‘পিৎজ্জা অর্ডার করি?’ তক্ষুনি কি আপনার চোখ–মুখ থেকে সমস্ত ক্লান্তি দূর হয়ে যায়? তাহলে বোঝাই যাচ্ছে আপনি একজন বহির্মুখী স্বভাবের মানুষ। পিৎজাকে বলা হয় পার্টি ফুড। দামও হাতের নাগালে, কয়েকজন মিলে হইহই করে খাওয়াও যায়। ফলে একটা পিৎজা অর্ডার করলেই আড্ডা জমে ওঠে অনায়েসে।
ঐতিহ্য়বাহী খাবার খেতে ভালোবাসলে
যাঁরা নিজেদের দেশের বা অঞ্চলের ঐতিহ্য়বাহী খাবার খেতে পছন্দ করেন, তাঁরা মূলত নিজের শেকড়কে অনেক বেশি প্রাধান্য দেন। এ ধরনের মানুষেরা নিজের পরিবার, পরিবারিক মূল্যবোধ ও নিজেদের সংস্কৃতিকে সব সময়ই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন।
মিষ্টি হলে আর কিছুই লাগে না
কারও মিষ্টিজাতীয় খাবার প্রিয় মানে হলো, মানুষ হিসেবেও তিনি দারুণ মিষ্টি স্বভাবের। গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁদের সুইট ক্রেভিং হয়, তাঁরা তুলনামূলক বেশি ইতিবাচক, বন্ধুত্বপরায়ণ, শান্ত ও মিশুক।
প্রিয় ডেজার্ট আইসক্রিম?
যাঁরা আইসক্রিম খেতে ভালোবাসেন, তাঁদের মধ্য়ে শিশুসুলভ ব্যবহার ও নিষ্পাপ আচরণ লক্ষ করা যায়। মানে আপাদমস্তক একেবারেই নির্ভেজাল এরা।
শাকসবজিতে মানা নেই যাঁর
পাতে শাকসবজি তুলে নিতে ও দিতে যাঁদের একটুও আপত্তি নেই, তাঁরা মূলত স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে অভ্যস্ত। সুস্থতাই তাঁদের জীবনের মূল লক্ষ্য থাকে।
স্মুদি বা শেক না হলে কাজ জমে না?
ক্লাস বা অফিসে যাওয়ার আগে বা কাজ করতে করতে স্মুদি বা শেকের গ্লাসে চুমুক না দিলে যাঁরা শক্তি খুঁজে পান না, তাঁদের বলা হয় মাল্টিটাস্কার। একসঙ্গে একাধিক কাজ করতে তাঁরা পারদর্শী।
কফিপ্রেমীরা প্রশান্তিই খোঁজেন
কাজের চাপ, রিল্যাক্সেশন, নতুন কোনো কাজের শুরুতে যাঁদের একটু ভালো মানের কফিতে চুমুক দিতে মন চায়, বুঝতে হবে তাঁরা তৃপ্তি আর প্রশান্তিই খুঁজে বেড়ান সব সময়।
সূত্র: স্টারস ইনসাইডার
চল্লিশ বছর বয়সের পর চোখের নিচে বলিরেখা দেখা, ত্বকের অনুজ্জ্বল ভাব আরও স্পষ্ট হতে শুরু করে। এ সময় যত ব্যস্তই থাকুন না কেন, দিনের একটু সময় নিজের জন্য বরাদ্দ রাখুন, নিজের যত্ন নিন। খাদ্যতালিকায় শরীর ও ত্বকের উপযোগী খাবারকে প্রাধান্য দিন। তবেই ত্বক হাসবে নতুন করে।
৭ ঘণ্টা আগেসারা দিন হাতের ত্বকের ওপর সূর্যরশ্মির প্রচণ্ড অত্যাচার চলে। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবে হাতের ত্বকের রং মুখের ত্বকের তুলনায় গাঢ় হয়ে যায়। প্রায় সবার ক্ষেত্রে দেখা যায় মুখের রঙের তুলনায় হাতের রং একটু গাঢ়। ফলে পুরো দেহের ত্বকের রঙের এই ভারসাম্যহীনতা দূর করতে হাতের যত্ন নিতে হবে একটু মনে করেই।
১৭ ঘণ্টা আগেনবম থেকে এগারো শতকের জাপানে ছাতা ছিল কেবল ক্ষমতাবানদের ব্যবহার্য জিনিস। তখন শাসক বা ধর্মীয় নেতাদের মাথার ওপর সম্মান ও আধ্যাত্মিক ছায়ার প্রতীক হিসেবে দীর্ঘ হাতলযুক্ত বড় ছাতা ধরা হতো। বারো শতকের পর সাধারণ মানুষও ছাতা ব্যবহার শুরু করে।
১ দিন আগেড. উইনগার্ডের মতে, মশা কাকে বেশি কামড়াবে, তার ৮৫ শতাংশ নির্ভর করে আমাদের জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের ওপর। তবে বাকি অংশ আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি কিছু সাধারণ অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে। তিনি গ্রীষ্মকালে মশার হাত থেকে বাঁচতে ৫টি বৈজ্ঞানিক উপায় জানিয়েছেন।
১ দিন আগে