ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
২০০৫ সালে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছিল ‘লাকি: নো টাইম ফর লাভ’ চলচ্চিত্রটি। এতে সালমান খানের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন স্নেহা উল্লাল। প্রচারের সময় থেকে এই ছবি নিয়ে ছিল দারুণ আলোচনা। সালমান খান নন, সেই আলোচনার কেন্দ্রে ছিলেন স্নেহা। কারণটা সবারই জানা। তাঁর মুখের আদল হুবহু ঐশ্বরিয়া রাইয়ের মতো। কোথা থেকে এই প্রায় হুবহু আরেক ঐশ্বর্য নিয়ে এলেন সালমান—সেটিই ছিল সে সময় সালমানভক্তদের প্রশ্ন।
২০০৫ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত তিনি প্রায় ১৯টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। হিন্দি, তেলুগু, কন্নড়, ইংরেজি ও বাংলা ভাষার চলচ্চিত্রে তিনি অভিনয় করেছিলেন।
মিষ্টি মেয়েটিকে দর্শকদের মনে ধরেছিল ঠিকই। কিন্তু পরপর কয়েকটি চলচ্চিত্র ব্যবসাসফল না হওয়ায় অভিনয়জগৎ থেকে নিজেই বেরিয়ে যান স্নেহা।
স্নেহা পেশায় আইনজীবী। তবে প্রাণীদের ভালো থাকা ও সুরক্ষা নিয়ে কাজ করতেই বেশি আগ্রহী তিনি। পশুপাখিদের প্রতি মানুষকে আরও সহানুভূতিশীল করে তুলতে, তাদের বিপদ থেকে বাঁচাতে ও সহায়তা করতে তিনি সব সময় প্রস্তুত। তাঁর ফেসবুক পোস্টও তাই বলে। কখনো জানালায় উড়ে আসা কাককে খাওয়াচ্ছেন তিনি, আবার কখনো নিজেই খেতে যাচ্ছেন নিরামিষ কোনো রেস্তোরাঁয়।
স্নেহা উল্লাল সম্প্রতি গোয়ায় বেড়াতে গেছেন। ফেসবুকে সাগরপাড়ে দাঁড়িয়ে থাকার রিলস ভেসে বেড়াচ্ছে। কয়েক দিন আগেই তিনি ফেসবুকে বেশ কয়েকটি ছবি আপলোড করেছেন। একটি ভেগান রেস্তোরাঁয় দিনের বেলার কোনো এক ভাগের খাবার খেতে গিয়েছিলেন তিনি।
বেবি ব্লুরঙা মিনি স্লিভলেস ফ্রক পরে তিনি বসে আছেন গোয়ার ‘বিন মি আপ’ রেস্তোরাঁয়। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘এখানে খেতে এসে পরিতৃপ্ত হলাম। এখানে সব খাবারই নিরামিষ।’ কী কী খাবার চেখে দেখেছিলেন সবুজাভ চোখের এই তারকা? আলফ্রেডো পাস্তা ও ব্লুবেরি ওয়াফল খেয়েছিলেন তিনি।
নিরামিষ খাবারের প্রতি বাড়তি আগ্রহ থাকার কারণও কিন্তু পশুপাখিদের প্রতি তাঁর অগাধ প্রেম।
সূত্র ও ছবি: স্নেহা উল্লালের ফেসবুক
২০০৫ সালে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছিল ‘লাকি: নো টাইম ফর লাভ’ চলচ্চিত্রটি। এতে সালমান খানের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন স্নেহা উল্লাল। প্রচারের সময় থেকে এই ছবি নিয়ে ছিল দারুণ আলোচনা। সালমান খান নন, সেই আলোচনার কেন্দ্রে ছিলেন স্নেহা। কারণটা সবারই জানা। তাঁর মুখের আদল হুবহু ঐশ্বরিয়া রাইয়ের মতো। কোথা থেকে এই প্রায় হুবহু আরেক ঐশ্বর্য নিয়ে এলেন সালমান—সেটিই ছিল সে সময় সালমানভক্তদের প্রশ্ন।
২০০৫ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত তিনি প্রায় ১৯টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। হিন্দি, তেলুগু, কন্নড়, ইংরেজি ও বাংলা ভাষার চলচ্চিত্রে তিনি অভিনয় করেছিলেন।
মিষ্টি মেয়েটিকে দর্শকদের মনে ধরেছিল ঠিকই। কিন্তু পরপর কয়েকটি চলচ্চিত্র ব্যবসাসফল না হওয়ায় অভিনয়জগৎ থেকে নিজেই বেরিয়ে যান স্নেহা।
স্নেহা পেশায় আইনজীবী। তবে প্রাণীদের ভালো থাকা ও সুরক্ষা নিয়ে কাজ করতেই বেশি আগ্রহী তিনি। পশুপাখিদের প্রতি মানুষকে আরও সহানুভূতিশীল করে তুলতে, তাদের বিপদ থেকে বাঁচাতে ও সহায়তা করতে তিনি সব সময় প্রস্তুত। তাঁর ফেসবুক পোস্টও তাই বলে। কখনো জানালায় উড়ে আসা কাককে খাওয়াচ্ছেন তিনি, আবার কখনো নিজেই খেতে যাচ্ছেন নিরামিষ কোনো রেস্তোরাঁয়।
স্নেহা উল্লাল সম্প্রতি গোয়ায় বেড়াতে গেছেন। ফেসবুকে সাগরপাড়ে দাঁড়িয়ে থাকার রিলস ভেসে বেড়াচ্ছে। কয়েক দিন আগেই তিনি ফেসবুকে বেশ কয়েকটি ছবি আপলোড করেছেন। একটি ভেগান রেস্তোরাঁয় দিনের বেলার কোনো এক ভাগের খাবার খেতে গিয়েছিলেন তিনি।
বেবি ব্লুরঙা মিনি স্লিভলেস ফ্রক পরে তিনি বসে আছেন গোয়ার ‘বিন মি আপ’ রেস্তোরাঁয়। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘এখানে খেতে এসে পরিতৃপ্ত হলাম। এখানে সব খাবারই নিরামিষ।’ কী কী খাবার চেখে দেখেছিলেন সবুজাভ চোখের এই তারকা? আলফ্রেডো পাস্তা ও ব্লুবেরি ওয়াফল খেয়েছিলেন তিনি।
নিরামিষ খাবারের প্রতি বাড়তি আগ্রহ থাকার কারণও কিন্তু পশুপাখিদের প্রতি তাঁর অগাধ প্রেম।
সূত্র ও ছবি: স্নেহা উল্লালের ফেসবুক
বাড়িতে লোকসংখ্যা যত, ব্যাগও কি তত? হিসাব করলে দেখা যাবে, ব্যাগের সংখ্যা বাসার মানুষের চেয়ে বেশি।
২৭ মিনিট আগেআমার বয়স ৩৫ বছর। পড়াশোনার পাশাপাশি চাকরি করছি। ইদানীং চুল খুব বেশি পড়ে যাচ্ছে। তা ছাড়া চুল পেকে যাচ্ছে। কী করলে সমস্যা থেকে আমি মুক্তি পেতে পারি?
১ ঘণ্টা আগেএ বছরের কার্যকর ও জনপ্রিয় পাঁচটি ফ্লাইট বুকিং সাইট সম্পর্কে জেনে নিন। প্রায় ১৫টি ওয়েবসাইট বিশ্লেষণ করে মূলত সাশ্রয়ী টিকিট পাওয়া, বুকিং সুবিধা, ভাড়ার পূর্বাভাস, ফিল্টার অপশন এবং গ্রাহক সুরক্ষা নীতির ভিত্তিতে এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেনির্জীব, রুক্ষ ও প্রাণহীন চুল সতেজ আর প্রাণোচ্ছল করতে অনেকে বেশ পয়সা খরচ করেন। পারলারে যান। তবে ঘরে বসেও চুলের সঠিক যত্ন নেওয়া যায়। পাওয়া যায় ঝলমলে ও সুন্দর চুল। চুল সুন্দর করে তুলতে ভালো কাজ করে টক দই। এতে থাকা বিভিন্ন উপাদান চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
১৪ ঘণ্টা আগে