লাইফস্টাইল ডেস্ক
অব্যবস্থাপনা ও অসাবধানতার জন্য যেকোনো উৎস থেকে হঠাৎ অগ্নিদুর্ঘটনা ঘটতে পারে। কিন্তু অকস্মাৎ কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে কী করতে হবে, তা জানা থাকলে মোকাবিলা করা সহজ হয়। আগুন যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গায় লাগতে পারে। জেনে নিন, আগুন লাগলে করণীয় কী।
বাড়িতে আগুন লাগলে আতঙ্কিত না হয়ে পরিবারের অন্য সদস্যদের সতর্ক করুন। আগুনের উৎস খুঁজে বের করুন ও আশপাশের লোকজনকে জানানোর চেষ্টা করুন।
শুধু ওয়ালেট ও ঘরের চাবি নিয়ে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে করে দ্রুত বাইরে বেরিয়ে আসুন। মূল্যবান জিনিস সংগ্রহ করতে গিয়ে সময় নষ্ট করবেন না।
বাইরে এসে ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে আগুন লাগার সংবাদ দিন। আপনার কাছের ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফোন নম্বর না থাকলে জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-তে ফোন দিন।
বৈদ্যুতিক লাইনে অথবা যন্ত্রপাতিতে আগুন ধরলে পানি ব্যবহার করবেন না। বহনযোগ্য কার্বন ডাই-অক্সাইড বা ড্রাই কেমিক্যাল পাউডার এক্সটিংগুইশার ব্যবহার করুন। না পেলে শুকনা বালু ব্যবহার করুন। গ্যাস লিক হলে মূল চাবি বন্ধ করে দিতে হবে। তেলজাতীয় পদার্থ থেকে লাগা আগুনে পানি ব্যবহার করবেন না। বহনযোগ্য ফোম-টাইপ ফায়ার এক্সটিংগুইশার, শুকনা বালু, ভেজা মোটা কাপড় অথবা ভেজা চটের বস্তা দিয়ে চাপা দিন।
কারও গায়ে আগুন লাগলে না দৌড়ে মেঝেতে গড়াগড়ি করুন। এ সময় পাশের লোকজনের উচিত, বিপদগ্রস্ত লোকটির গায়ে ভেজা কাপড় কিংবা মোটা কাপড় জড়িয়ে দেওয়া। তাতে আগুন ছড়াবে না। দৌড়ালে আগুন শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়তে পারে।
ভবনে আগুন লাগলে ফ্ল্যাট থেকে বের হওয়ার সময় যদি দেখেন দরজা গরম, দরজার নিচ দিয়ে বা ফাঁকা জায়গা দিয়ে ধোঁয়া আসছে এবং দরজার হাতলও গরম, তাহলে দরজা খুলবেন না। তার মানে, বুঝতে হবে আগুন কাছে চলে এসেছে। যদি দেখেন দরজার হাতল ঠান্ডা, দরজার ফাঁক দিয়ে ধোঁয়া আসছে না, তাহলে ধীরে ও সাবধানতার সঙ্গে দরজা খুলুন এবং তাড়াতাড়ি ভবন থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করুন।
সিঁড়িঘরে গেলে যদি ধোঁয়া দেখতে পান, তাহলে ওপরে উঠবেন না বা ছাদে যাওয়ার চেষ্টা করবেন না। বারান্দা বা জানালার কাছে চলে যান। ভারী কিছু দিয়ে জানালার কাচ ভেঙে ফেলে আশপাশের ভবনগুলো থেকে সাহায্য চান।
ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন পথ ব্যবহার করবেন না। যেতে বাধ্য হলে উপুড় হয়ে বা হামাগুড়ি দিয়ে বের হওয়ার চেষ্টা করবেন। ধোঁয়া ওপরে ওঠে বলে নিচের বাতাসে অক্সিজেন বেশি থাকে।
যদি ঘরের মধ্যে বন্দী হয়ে পড়েন, তাহলে ভেজা তোয়ালে বা কাপড় দিয়ে দরজা, এর আশপাশের সব ফাঁকা জায়গা ও বাতাস চলাচলের পথ বন্ধ করে দিন ।
আগুন পুরোপুরি না নেভা পর্যন্ত বাড়ির ভেতর ঢোকার চেষ্টা করবেন না। এ সময় সামান্য আহত হলেও চিকিৎসা নিতে হবে। হঠাৎ আগুন লাগলে কী করবেন, তার পূর্বপ্রস্তুতি থাকতে হবে। দরজা, জানালা, সিঁড়ির অবস্থান ও দ্রুত বেরিয়ে যাওয়ার বিকল্প রাস্তা আগে থেকেই নির্দিষ্ট করে রাখতে হবে। বাড়ির সবাইকে এ বিষয়ে জানিয়ে রাখুন।
বৈদ্যুতিক সুইচবোর্ড বা মাল্টিপ্লাগের আশপাশে কাগজপত্র বা এ ধরনের জিনিস রাখবেন না। টিভি, ফ্রিজ, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, মোবাইল ফোনের চার্জার ইত্যাদি বৈদ্যুতিক প্লাগে লাগিয়ে রাখবেন না। কাজ শেষ হলে সুইচ বন্ধ করে প্লাগ থেকে খুলে রাখুন। বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে আগুন লাগলে প্রথমেই মূল সুইচ বন্ধ করে দিন।
অব্যবস্থাপনা ও অসাবধানতার জন্য যেকোনো উৎস থেকে হঠাৎ অগ্নিদুর্ঘটনা ঘটতে পারে। কিন্তু অকস্মাৎ কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে কী করতে হবে, তা জানা থাকলে মোকাবিলা করা সহজ হয়। আগুন যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গায় লাগতে পারে। জেনে নিন, আগুন লাগলে করণীয় কী।
বাড়িতে আগুন লাগলে আতঙ্কিত না হয়ে পরিবারের অন্য সদস্যদের সতর্ক করুন। আগুনের উৎস খুঁজে বের করুন ও আশপাশের লোকজনকে জানানোর চেষ্টা করুন।
শুধু ওয়ালেট ও ঘরের চাবি নিয়ে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে করে দ্রুত বাইরে বেরিয়ে আসুন। মূল্যবান জিনিস সংগ্রহ করতে গিয়ে সময় নষ্ট করবেন না।
বাইরে এসে ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে আগুন লাগার সংবাদ দিন। আপনার কাছের ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফোন নম্বর না থাকলে জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-তে ফোন দিন।
বৈদ্যুতিক লাইনে অথবা যন্ত্রপাতিতে আগুন ধরলে পানি ব্যবহার করবেন না। বহনযোগ্য কার্বন ডাই-অক্সাইড বা ড্রাই কেমিক্যাল পাউডার এক্সটিংগুইশার ব্যবহার করুন। না পেলে শুকনা বালু ব্যবহার করুন। গ্যাস লিক হলে মূল চাবি বন্ধ করে দিতে হবে। তেলজাতীয় পদার্থ থেকে লাগা আগুনে পানি ব্যবহার করবেন না। বহনযোগ্য ফোম-টাইপ ফায়ার এক্সটিংগুইশার, শুকনা বালু, ভেজা মোটা কাপড় অথবা ভেজা চটের বস্তা দিয়ে চাপা দিন।
কারও গায়ে আগুন লাগলে না দৌড়ে মেঝেতে গড়াগড়ি করুন। এ সময় পাশের লোকজনের উচিত, বিপদগ্রস্ত লোকটির গায়ে ভেজা কাপড় কিংবা মোটা কাপড় জড়িয়ে দেওয়া। তাতে আগুন ছড়াবে না। দৌড়ালে আগুন শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়তে পারে।
ভবনে আগুন লাগলে ফ্ল্যাট থেকে বের হওয়ার সময় যদি দেখেন দরজা গরম, দরজার নিচ দিয়ে বা ফাঁকা জায়গা দিয়ে ধোঁয়া আসছে এবং দরজার হাতলও গরম, তাহলে দরজা খুলবেন না। তার মানে, বুঝতে হবে আগুন কাছে চলে এসেছে। যদি দেখেন দরজার হাতল ঠান্ডা, দরজার ফাঁক দিয়ে ধোঁয়া আসছে না, তাহলে ধীরে ও সাবধানতার সঙ্গে দরজা খুলুন এবং তাড়াতাড়ি ভবন থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করুন।
সিঁড়িঘরে গেলে যদি ধোঁয়া দেখতে পান, তাহলে ওপরে উঠবেন না বা ছাদে যাওয়ার চেষ্টা করবেন না। বারান্দা বা জানালার কাছে চলে যান। ভারী কিছু দিয়ে জানালার কাচ ভেঙে ফেলে আশপাশের ভবনগুলো থেকে সাহায্য চান।
ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন পথ ব্যবহার করবেন না। যেতে বাধ্য হলে উপুড় হয়ে বা হামাগুড়ি দিয়ে বের হওয়ার চেষ্টা করবেন। ধোঁয়া ওপরে ওঠে বলে নিচের বাতাসে অক্সিজেন বেশি থাকে।
যদি ঘরের মধ্যে বন্দী হয়ে পড়েন, তাহলে ভেজা তোয়ালে বা কাপড় দিয়ে দরজা, এর আশপাশের সব ফাঁকা জায়গা ও বাতাস চলাচলের পথ বন্ধ করে দিন ।
আগুন পুরোপুরি না নেভা পর্যন্ত বাড়ির ভেতর ঢোকার চেষ্টা করবেন না। এ সময় সামান্য আহত হলেও চিকিৎসা নিতে হবে। হঠাৎ আগুন লাগলে কী করবেন, তার পূর্বপ্রস্তুতি থাকতে হবে। দরজা, জানালা, সিঁড়ির অবস্থান ও দ্রুত বেরিয়ে যাওয়ার বিকল্প রাস্তা আগে থেকেই নির্দিষ্ট করে রাখতে হবে। বাড়ির সবাইকে এ বিষয়ে জানিয়ে রাখুন।
বৈদ্যুতিক সুইচবোর্ড বা মাল্টিপ্লাগের আশপাশে কাগজপত্র বা এ ধরনের জিনিস রাখবেন না। টিভি, ফ্রিজ, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, মোবাইল ফোনের চার্জার ইত্যাদি বৈদ্যুতিক প্লাগে লাগিয়ে রাখবেন না। কাজ শেষ হলে সুইচ বন্ধ করে প্লাগ থেকে খুলে রাখুন। বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে আগুন লাগলে প্রথমেই মূল সুইচ বন্ধ করে দিন।
বাঙালির উৎসব মানেই বিশেষ খাওয়াদাওয়ার আয়োজন। দুর্গাপূজায়ও এর ব্যতিক্রম ঘটে না। ষষ্ঠী থেকে শুরু করে দশমী পর্যন্ত চলতে থাকে নানান পদের খাবারের আয়োজন।
১ ঘণ্টা আগেলোকমুখে শোনা যায়, সকালটা ভালোভাবে শুরু হলে সারা দিন শরীর ও মন ফুরফুরে থাকে। তাই দিনের শুরুটা হওয়া চাই স্বাস্থ্যকর অভ্যাস দিয়ে। বলিউডের লাস্যময়ী তারকারাও কিন্তু এ কথায় বিশ্বাসী। নামিদামি তারকারা দিনের শুরুটা করেন ডিটক্স পানীয় পানের মাধ্যমে।
২ ঘণ্টা আগেপার্ল অব দ্য অ্যাড্রিয়াটিক বা অ্যাড্রিয়াটিকের মুক্তা নামে পরিচিত ক্রোয়েশিয়ার পোস্টকার্ডের মতো পুরোনো শহর ডুব্রোভনিক। শহরটি বিশেষভাবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে ‘গেম অব থ্রোনস’ দেখা কোটি কোটি দর্শকের মধ্যে। এখানে আছে কিংস ল্যান্ডিং ও সেরসি ল্যানিস্টারের বিখ্যাত ‘ওয়াক অব শেম’-এর মঞ্চ।
৩ ঘণ্টা আগেবাতাসে পূজার গন্ধ বইতে শুরু করেছে। যত আধুনিক নারীই হোক না কেন, উৎসবের আয়োজনে বাঙালি মেয়েদের প্রথম পছন্দ শাড়ি। শাড়িতে সাজের পূর্ণতার জন্য চুলের সাজটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যতই দিন যাচ্ছে, চুলের সাজে আসছে নিত্যনতুন স্টাইল। নবমীতে একটু ভিন্ন লুকে হাজির হতে চাচ্ছেন?
৭ ঘণ্টা আগে