মোহাম্মদ নাদের হোসেন ভূঁইয়া
শীতের হিমেল হাওয়া থেকে বাঁচতে বাইকারদের পোশাক নিয়ে থাকতে হয় সচেতন। তাই এ সময় বাইকারদের পোশাকে আসে বিশেষ পরিবর্তন। বাইকারদের পোশাক যেমন শীত নিবারক হতে হয়, তেমনি হতে হয় আরামদায়ক। কী কী থাকবে সে পোশাকে?
জ্যাকেট
এ সময় বাইকারদের জন্য আদর্শ পোশাক হলো রাইডিং জ্যাকেট। ভেড়া বা কৃত্রিম চামড়া থেকে তৈরি করা হয় এগুলো। তবে লাইনার অথবা ইনার দেওয়া জ্যাকেট ব্যবহার করেন অনেকে। লাইনার বা ইনার কিছুটা রেক্সিনের মতো কৃত্রিম তন্তু দিয়ে তৈরি। এটি জ্যাকেটের সঙ্গে লাগানো থাকে। গরম বোধ করলে ইনার খুলে শুধু জ্যাকেট পরা যাবে।
গ্লাভস
সাধারণত হাতের তাপ সহজে কমে না। কিন্তু একবার কমতে থাকলে তা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। তাই শীতে বাইক চালানোর সময় হাত ঠান্ডা হওয়া থেকে রক্ষা করতে এবং তাপমাত্রা ধরে রাখতে গ্লাভস ব্যবহার করতে হবে। মিটেনস বা আঙুল আধা ঢাকা এবং আঙুলসহ পুরো হাত ঢাকা—দুই ধরনের গ্লাভস পাওয়া যায় বাইকারদের জন্য। শীতে দরকার পুরো আঙুল ঢাকা গ্লাভস।
জুতা ও মোজা
শুধু জুতা পরে শরীরের তাপ ধরে রাখা সম্ভব হয় না। তাই জুতার সঙ্গে অবশ্যই মোজা পরতে হবে। সুতির মোজা আরামদায়ক। আর বাইক চালানোর জুতা হিসেবে বুট বা স্নিকার্স (প্রচলিত কেডস) ভালো।
চেস্ট প্রটেক্টর
অনেক সময় জ্যাকেট, সোয়েটার বা চাদর বাতাস ঠেকাতে পারে না। তখন চেস্ট প্রটেক্টর ব্যবহার করতে হয়। জ্যাকেটের পিঠ সামনের দিকে রেখে চেইন পেছনে রাখলে যে অবস্থা হয়, চেস্ট প্রটেক্টর সে রকম। তবে সোয়েটার, শার্ট বা চাদরের নিচে ব্যবহার করা হয় বলে এগুলো হাফহাতা হয়ে থাকে। রেক্সিন বা লেদারের তৈরি চেস্ট প্রটেক্টর ব্যবহার করা ভালো।
হেলমেট
শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা—ঋতু যা-ই হোক না কেন, হেলমেট বাইকারদের জন্য অপরিহার্য। এটি যেমন বাইকারদের দুর্ঘটনার ক্ষতি থেকে অনেকটা রক্ষা করতে পারে, তেমনি শীতের হিমেল হাওয়া থেকেও। সামনে ভিজরস বা হালকা গ্লাসযুক্ত হেলমেট ব্যবহার করলে মাথা ও কানের সঙ্গে আপনার মুখমণ্ডলও ঠান্ডা থেকে সুরক্ষিত থাকবে।
কোথায় পাবেন
ঢাকার মিরপুর ১০, আগারগাঁওয়ের ৬০ ফুট, বংশাল, হাজারীবাগ এবং বসুন্ধরা সিটির বিপরীতে বেশ কিছু দোকানে বাইকারদের প্রায় সব অনুষঙ্গ পাওয়া যায়। এ ছাড়া ঢাকা শহরে বেশ কিছু অভিজাত আউটলেট আছে এসব বিক্রির। সেগুলোতে গুণগত অনুষঙ্গ পাওয়া যায়। তা ছাড়া ঢাকার বাইরের যেকোনো জেলা শহরেও খুঁজলে পাওয়া যাবে বাইকারদের প্রায় সব অনুষঙ্গ।
দরদাম
গুণগত মান অনুযায়ী রাইডিং জ্যাকেট ৪ হাজার ৫০০ থেকে ৪০ হাজার টাকায় পাওয়া যাবে। আর গ্লাভস ৪০০ থেকে ৮ হাজার টাকায়। ভালো হেলমেটের দাম শুরু হয় প্রায় ৪ হাজার টাকা থেকে। চেস্ট প্রটেক্টর পাওয়া যায় ১ হাজার টাকার মধ্যে।
শীতের হিমেল হাওয়া থেকে বাঁচতে বাইকারদের পোশাক নিয়ে থাকতে হয় সচেতন। তাই এ সময় বাইকারদের পোশাকে আসে বিশেষ পরিবর্তন। বাইকারদের পোশাক যেমন শীত নিবারক হতে হয়, তেমনি হতে হয় আরামদায়ক। কী কী থাকবে সে পোশাকে?
জ্যাকেট
এ সময় বাইকারদের জন্য আদর্শ পোশাক হলো রাইডিং জ্যাকেট। ভেড়া বা কৃত্রিম চামড়া থেকে তৈরি করা হয় এগুলো। তবে লাইনার অথবা ইনার দেওয়া জ্যাকেট ব্যবহার করেন অনেকে। লাইনার বা ইনার কিছুটা রেক্সিনের মতো কৃত্রিম তন্তু দিয়ে তৈরি। এটি জ্যাকেটের সঙ্গে লাগানো থাকে। গরম বোধ করলে ইনার খুলে শুধু জ্যাকেট পরা যাবে।
গ্লাভস
সাধারণত হাতের তাপ সহজে কমে না। কিন্তু একবার কমতে থাকলে তা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। তাই শীতে বাইক চালানোর সময় হাত ঠান্ডা হওয়া থেকে রক্ষা করতে এবং তাপমাত্রা ধরে রাখতে গ্লাভস ব্যবহার করতে হবে। মিটেনস বা আঙুল আধা ঢাকা এবং আঙুলসহ পুরো হাত ঢাকা—দুই ধরনের গ্লাভস পাওয়া যায় বাইকারদের জন্য। শীতে দরকার পুরো আঙুল ঢাকা গ্লাভস।
জুতা ও মোজা
শুধু জুতা পরে শরীরের তাপ ধরে রাখা সম্ভব হয় না। তাই জুতার সঙ্গে অবশ্যই মোজা পরতে হবে। সুতির মোজা আরামদায়ক। আর বাইক চালানোর জুতা হিসেবে বুট বা স্নিকার্স (প্রচলিত কেডস) ভালো।
চেস্ট প্রটেক্টর
অনেক সময় জ্যাকেট, সোয়েটার বা চাদর বাতাস ঠেকাতে পারে না। তখন চেস্ট প্রটেক্টর ব্যবহার করতে হয়। জ্যাকেটের পিঠ সামনের দিকে রেখে চেইন পেছনে রাখলে যে অবস্থা হয়, চেস্ট প্রটেক্টর সে রকম। তবে সোয়েটার, শার্ট বা চাদরের নিচে ব্যবহার করা হয় বলে এগুলো হাফহাতা হয়ে থাকে। রেক্সিন বা লেদারের তৈরি চেস্ট প্রটেক্টর ব্যবহার করা ভালো।
হেলমেট
শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা—ঋতু যা-ই হোক না কেন, হেলমেট বাইকারদের জন্য অপরিহার্য। এটি যেমন বাইকারদের দুর্ঘটনার ক্ষতি থেকে অনেকটা রক্ষা করতে পারে, তেমনি শীতের হিমেল হাওয়া থেকেও। সামনে ভিজরস বা হালকা গ্লাসযুক্ত হেলমেট ব্যবহার করলে মাথা ও কানের সঙ্গে আপনার মুখমণ্ডলও ঠান্ডা থেকে সুরক্ষিত থাকবে।
কোথায় পাবেন
ঢাকার মিরপুর ১০, আগারগাঁওয়ের ৬০ ফুট, বংশাল, হাজারীবাগ এবং বসুন্ধরা সিটির বিপরীতে বেশ কিছু দোকানে বাইকারদের প্রায় সব অনুষঙ্গ পাওয়া যায়। এ ছাড়া ঢাকা শহরে বেশ কিছু অভিজাত আউটলেট আছে এসব বিক্রির। সেগুলোতে গুণগত অনুষঙ্গ পাওয়া যায়। তা ছাড়া ঢাকার বাইরের যেকোনো জেলা শহরেও খুঁজলে পাওয়া যাবে বাইকারদের প্রায় সব অনুষঙ্গ।
দরদাম
গুণগত মান অনুযায়ী রাইডিং জ্যাকেট ৪ হাজার ৫০০ থেকে ৪০ হাজার টাকায় পাওয়া যাবে। আর গ্লাভস ৪০০ থেকে ৮ হাজার টাকায়। ভালো হেলমেটের দাম শুরু হয় প্রায় ৪ হাজার টাকা থেকে। চেস্ট প্রটেক্টর পাওয়া যায় ১ হাজার টাকার মধ্যে।
শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
২ ঘণ্টা আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১৪ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগেত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
১ দিন আগে