থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়াসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশ গোটা বিশ্বের পর্যটকদের কাছেই ভ্রমণ গন্তব্য হিসেবে খুব জনপ্রিয়। তেমনি বাংলাদেশের পর্যটকেরাও এসব জায়গা ভ্রমণে আনন্দ পান। এখনকার উষ্ণমণ্ডলীয় আবহাওয়া, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময় এলাকা, চমৎকার খাবার ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। ২০১৯ সালে এই অঞ্চলে আসেন ১৪ কোটি ৭০ লাখ পর্যটক। তবে সঙ্গে প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস না থাকলে এসব এলাকায় ভ্রমণটা মোটেই আনন্দদায়ক হবে না আপনার জন্য।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডারের সিঙ্গাপুরে বসবাস করা প্রতিবেদকেরা তাঁদের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে থাইল্যান্ড, ভিয়েতনামসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশ ভ্রমণে সঙ্গে রাখা জরুরি এমন জিনিসগুলোর কথা জানিয়েছেন। যা রোদে বলুন কী বৃষ্টিতে আপনার ভ্রমণটিকে আনন্দময় করবে।
১. দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশেই সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাব আছে বেশ। তাই এই রশ্মি থেকে নিজেকে রক্ষায় সানস্ক্রিন সঙ্গে রাখাটা জরুরি। থাইল্যান্ডসহ এখানকার বেশির ভাগ দেশ উষ্ণ ও জলীয় বাষ্পের মাত্রা বেশি। কাজেই সহজে বহন করা যায় এমন ছোট রিচার্জেবল ফ্যান থাকাটা জরুরি। তেমনি অতিবেগুনি রশ্মি ও বৃষ্টি থেকে রক্ষার জন্য বিশেষ ধরনের ইউভি ছাতা সঙ্গে রাখবেন।
২. শীতল রুমাল বা টিস্যুর মতো জিনিস সঙ্গে রাখাটা গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো নানা ধরনের আছে। কোনোটা মুখমণ্ডলের জন্য, কোনোটা দুর্গন্ধ দূর করে, কোনো আবার সুগন্ধি। এগুলো গরমে আপনার শরীরটাকে শীতল করতে সাহায্য করবে। তা ছাড়া এমন পোশাক পড়তে হবে যেটা দ্রুত ঘাম টেনে নেবে এবং শুকিয়ে যাবে।
৩. থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, কিংবা মালয়েশিয়ায় ভ্রমণ করার সময়, রেস্তোরাঁ এবং হোটেলে বিল দেওয়া, ঘুরে বেড়ানোর জন্য গাড়ি ডাকতে অ্যাপ ব্যবহার এবং হারিয়ে যাওয়া এড়াতে গুগল ম্যাপ ব্যবহার করতে হবে আপনাকে। তাই মোবাইলসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক গ্যাজেট চার্জ করা গুরুত্বপূর্ণ। পোর্টেবল ব্যাটারি সব সময় একটি ব্যাকআপ হিসেবে কাজ করে। শুধু ফোনের জন্য নয়, ইয়ারফোন এবং ঘড়ির জন্যও চার্জার দরকার। তাই থ্রি-ইন-ওয়ান অর্থাৎ একের ভেতর তিন চার্জিং স্টেশন সঙ্গে রাখা জরুরি।
৪. ব্যয়বহুল রোমিং ফি এড়াতে সঙ্গে একটি টুরিস্ট ই-সিম কার্ড নেওয়াটা জরুরি। আর এটা কিনে নিতে হবে ভ্রমণের আগেই।
৫. ভ্রমণের আগে ফোনে রাইডে কাজে লাগবে অ্যাপ ইনস্টল এবং আপডেট করার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কিছু শহরের রাস্তায় মিটারবিহীন ট্যাক্সি পেলেও এগুলো আপনার জন্য ভোগান্তির কারণ হতে পারে। কিন্তু অ্যাপগুলি থাইল্যান্ডের মতো জায়গায় ট্যাক্সি, স্কুটার বা টুক-টুক ডেকে আনা সহজ করে দেয়। ভ্রমণের আগে উবারের দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় বিকল্প গ্র্যাব এবং গোজেকের অ্যাপ ইনস্টল করে নেওয়াটা জরুরি। এই অঞ্চলের আটটি দেশে গ্র্যাব পাওয়া যায়। গোজেক ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর এবং ভিয়েতনামে পাওয়া যায়।
৬. দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ভ্রমণ কাটলারি অর্থাৎ ছুরি-কাঁটা চামচের মতো জিনিসগুলোর একটি সেট সঙ্গে থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। এটি খারাপভাবে সজ্জিত হোস্টেলের রান্নাঘরের পাশাপাশি যাত্রাপথে বাস বা ট্রেনে কাজে লাগবে। এটি প্লাস্টিকের ব্যবহার কমাতেও সাহায্য করবে।
৭. উন্নত ধরনের জলরোধী স্যান্ডেল সঙ্গে রাখাটা জরুরি। এটা এমন হতে হবে যে সহজে ভাঙবে না। তেমনি পাথরে খোঁচায় কিংবা ছোট কোনো প্রাণীর কামড়ে ছিদ্র হবে না।
৮. দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতেও ডেঙ্গু একটা বড় সমস্যা। তাই সব সময় ভ্রমণে মশা প্রতিরোধক অয়েনমেন্ট বা ওষুধ সঙ্গে রাখা জরুরি। আপনি যদি ভিয়েতনামের রাস্তার পাশের খাবারের দোকানে বা ইন্দোনেশিয়ার সমুদ্র সৈকতে বসে দিন কাটানোর পরিকল্পনা করেন তবে এটি সঙ্গে থাকাটা খুব জরুরি।
থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়াসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশ গোটা বিশ্বের পর্যটকদের কাছেই ভ্রমণ গন্তব্য হিসেবে খুব জনপ্রিয়। তেমনি বাংলাদেশের পর্যটকেরাও এসব জায়গা ভ্রমণে আনন্দ পান। এখনকার উষ্ণমণ্ডলীয় আবহাওয়া, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময় এলাকা, চমৎকার খাবার ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। ২০১৯ সালে এই অঞ্চলে আসেন ১৪ কোটি ৭০ লাখ পর্যটক। তবে সঙ্গে প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস না থাকলে এসব এলাকায় ভ্রমণটা মোটেই আনন্দদায়ক হবে না আপনার জন্য।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডারের সিঙ্গাপুরে বসবাস করা প্রতিবেদকেরা তাঁদের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে থাইল্যান্ড, ভিয়েতনামসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশ ভ্রমণে সঙ্গে রাখা জরুরি এমন জিনিসগুলোর কথা জানিয়েছেন। যা রোদে বলুন কী বৃষ্টিতে আপনার ভ্রমণটিকে আনন্দময় করবে।
১. দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশেই সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাব আছে বেশ। তাই এই রশ্মি থেকে নিজেকে রক্ষায় সানস্ক্রিন সঙ্গে রাখাটা জরুরি। থাইল্যান্ডসহ এখানকার বেশির ভাগ দেশ উষ্ণ ও জলীয় বাষ্পের মাত্রা বেশি। কাজেই সহজে বহন করা যায় এমন ছোট রিচার্জেবল ফ্যান থাকাটা জরুরি। তেমনি অতিবেগুনি রশ্মি ও বৃষ্টি থেকে রক্ষার জন্য বিশেষ ধরনের ইউভি ছাতা সঙ্গে রাখবেন।
২. শীতল রুমাল বা টিস্যুর মতো জিনিস সঙ্গে রাখাটা গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো নানা ধরনের আছে। কোনোটা মুখমণ্ডলের জন্য, কোনোটা দুর্গন্ধ দূর করে, কোনো আবার সুগন্ধি। এগুলো গরমে আপনার শরীরটাকে শীতল করতে সাহায্য করবে। তা ছাড়া এমন পোশাক পড়তে হবে যেটা দ্রুত ঘাম টেনে নেবে এবং শুকিয়ে যাবে।
৩. থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, কিংবা মালয়েশিয়ায় ভ্রমণ করার সময়, রেস্তোরাঁ এবং হোটেলে বিল দেওয়া, ঘুরে বেড়ানোর জন্য গাড়ি ডাকতে অ্যাপ ব্যবহার এবং হারিয়ে যাওয়া এড়াতে গুগল ম্যাপ ব্যবহার করতে হবে আপনাকে। তাই মোবাইলসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক গ্যাজেট চার্জ করা গুরুত্বপূর্ণ। পোর্টেবল ব্যাটারি সব সময় একটি ব্যাকআপ হিসেবে কাজ করে। শুধু ফোনের জন্য নয়, ইয়ারফোন এবং ঘড়ির জন্যও চার্জার দরকার। তাই থ্রি-ইন-ওয়ান অর্থাৎ একের ভেতর তিন চার্জিং স্টেশন সঙ্গে রাখা জরুরি।
৪. ব্যয়বহুল রোমিং ফি এড়াতে সঙ্গে একটি টুরিস্ট ই-সিম কার্ড নেওয়াটা জরুরি। আর এটা কিনে নিতে হবে ভ্রমণের আগেই।
৫. ভ্রমণের আগে ফোনে রাইডে কাজে লাগবে অ্যাপ ইনস্টল এবং আপডেট করার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কিছু শহরের রাস্তায় মিটারবিহীন ট্যাক্সি পেলেও এগুলো আপনার জন্য ভোগান্তির কারণ হতে পারে। কিন্তু অ্যাপগুলি থাইল্যান্ডের মতো জায়গায় ট্যাক্সি, স্কুটার বা টুক-টুক ডেকে আনা সহজ করে দেয়। ভ্রমণের আগে উবারের দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় বিকল্প গ্র্যাব এবং গোজেকের অ্যাপ ইনস্টল করে নেওয়াটা জরুরি। এই অঞ্চলের আটটি দেশে গ্র্যাব পাওয়া যায়। গোজেক ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর এবং ভিয়েতনামে পাওয়া যায়।
৬. দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ভ্রমণ কাটলারি অর্থাৎ ছুরি-কাঁটা চামচের মতো জিনিসগুলোর একটি সেট সঙ্গে থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। এটি খারাপভাবে সজ্জিত হোস্টেলের রান্নাঘরের পাশাপাশি যাত্রাপথে বাস বা ট্রেনে কাজে লাগবে। এটি প্লাস্টিকের ব্যবহার কমাতেও সাহায্য করবে।
৭. উন্নত ধরনের জলরোধী স্যান্ডেল সঙ্গে রাখাটা জরুরি। এটা এমন হতে হবে যে সহজে ভাঙবে না। তেমনি পাথরে খোঁচায় কিংবা ছোট কোনো প্রাণীর কামড়ে ছিদ্র হবে না।
৮. দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতেও ডেঙ্গু একটা বড় সমস্যা। তাই সব সময় ভ্রমণে মশা প্রতিরোধক অয়েনমেন্ট বা ওষুধ সঙ্গে রাখা জরুরি। আপনি যদি ভিয়েতনামের রাস্তার পাশের খাবারের দোকানে বা ইন্দোনেশিয়ার সমুদ্র সৈকতে বসে দিন কাটানোর পরিকল্পনা করেন তবে এটি সঙ্গে থাকাটা খুব জরুরি।
সকালের নাশতায় রোজ কি রুটির সঙ্গে আলুভাজি খেতে ভালো লাগে? কোনো একদিন সকালে বানিয়ে ফেলুন ফুলকো লুচি, আর সঙ্গে থাকতে পারে কাবলি ছোলার ঘুগনি। আপনাদের জন্য কাবলি ছোলার ঘুগনির রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১৭ ঘণ্টা আগেআজ আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস। প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে জাতিসংঘের সদস্যরাষ্ট্রগুলো ১১ অক্টোবর দিনটিকে আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস হিসেবে পালন করে। আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘দ্য গার্ল, আই অ্যাম দ্য চেঞ্জ লিড: গার্লস অন দ্য ফ্রন্টলাইনস অব ক্রাইসিস’ বা ‘আমি সেই মেয়ে, আমিই পরিবর্তনের...
১৮ ঘণ্টা আগেবাড়িতে থাকলে সকালে উঠেই চা বা কফি পান করা অনেকের প্রধান অভ্যাস। কোথাও ছুটিতে গেলেও সেই অভ্যাস ছাড়তে পারেন না তাঁরা। ভ্রমণের সময় হোটেলের যে কক্ষে থাকেন, সকালে উঠে সেখানেই সকালের চা-কফির পর্ব সেরে নিতে চান অনেকে। কিন্তু আপনি কি জানেন, কেটলি কতটা স্বাস্থ্যসম্মত? পরের বার যখন কোনো হোটেল রুমে থাকবেন..
১৯ ঘণ্টা আগেরক্তে শর্করা বা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা শুধু ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য নয়। সুস্থ থাকা এবং দীর্ঘ মেয়াদে রোগ প্রতিরোধের জন্যও এটি সমান জরুরি। আমাদের অনেকের ধারণা, ‘আমি তো বেশি মিষ্টি খাই না, তাহলে রক্তে শর্করা বেড়ে যাবে কেন?’ কিন্তু আসল সমস্যা হলো কিছু সাধারণ দৈনন্দিন অভ্যাস। যেগুলো আমরা...
২০ ঘণ্টা আগে