রুবায়েত হোসেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের পাশের বটগাছে ঝুলছে একটি বাক্স। গায়ে লেখা ‘মনের বাক্স’। এই বাক্সে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা মনের দুঃখ, কষ্ট, হতাশা, বিষণ্নতা ইত্যাদির কথা চিঠি আকারে লিখে জানাতে পারবেন। কেউ তাঁদের পরিচয় জানবে না। প্রতি মাসে ভিডিও বার্তার মাধ্যমে বাক্সে জমা হওয়া চিঠিগুলোতে লেখা মানসিক সমস্যার সমাধান দেবেন একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ।
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে ভিন্নধর্মী এই উদ্যোগ নিয়েছে সামাজিক সংগঠন রোটার্যাক্ট ক্লাব অব খুলনা ইউনিভার্সিটি। শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে তারা সম্প্রতি ‘মনের জানালা’ শীর্ষক একটি ইভেন্ট আয়োজন করেছিল। সেই ইভেন্টের অংশ হিসেবে বটগাছে ‘মনের বাক্স’ স্থাপন করেন সংগঠনটির সদস্যরা। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় রোটার্যাক্ট ক্লাবের দায়িত্বশীল সদস্যরা জানান, মনের বাক্সে শিক্ষার্থীরা গোপনীয়তা বজায় রেখে নিজেদের না-বলা কথাগুলো চিঠির মাধ্যমে লিখে জানাতে পারবেন। প্রতি মাসে অন্তত একবার করে ‘মনের বাক্স’তে লেখা চিঠিগুলোর সমাধান দেওয়া হবে ক্লাব পেজের মাধ্যমে।
বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়তই বিভিন্ন মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। নানান কারণে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছেন অনেক শিক্ষার্থী। মানসিক সমস্যার বেড়াজাল থেকে বের হতে না পেরে অনেকেই বেছে নিচ্ছেন আত্মহত্যার পথ। এতে যেমন দেশ একজন মেধাবী শিক্ষার্থী হারাচ্ছে, পাশাপাশি পরিবার হারাচ্ছে তাদের সন্তানকে। নিজের সমস্যার কথা কাউকে বলতে না পারা মানসিক সমস্যা বা আত্মহত্যার মতো ঘটনার বড় কারণ।
সংগঠনের সভাপতি মেহেরাব হোসেন জানিয়েছেন, ‘মনের জানালা’ শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি প্রচেষ্টা। মনের বাক্সে লেখা চিঠিগুলোর সমাধানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা খুব সহজেই তাঁদের মানসিক সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন। এতে আত্মহত্যার প্রবণতাও অনেকটাই হ্রাস পাবে বলে তিনি আশা করেন।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের পাশের বটগাছে ঝুলছে একটি বাক্স। গায়ে লেখা ‘মনের বাক্স’। এই বাক্সে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা মনের দুঃখ, কষ্ট, হতাশা, বিষণ্নতা ইত্যাদির কথা চিঠি আকারে লিখে জানাতে পারবেন। কেউ তাঁদের পরিচয় জানবে না। প্রতি মাসে ভিডিও বার্তার মাধ্যমে বাক্সে জমা হওয়া চিঠিগুলোতে লেখা মানসিক সমস্যার সমাধান দেবেন একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ।
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে ভিন্নধর্মী এই উদ্যোগ নিয়েছে সামাজিক সংগঠন রোটার্যাক্ট ক্লাব অব খুলনা ইউনিভার্সিটি। শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে তারা সম্প্রতি ‘মনের জানালা’ শীর্ষক একটি ইভেন্ট আয়োজন করেছিল। সেই ইভেন্টের অংশ হিসেবে বটগাছে ‘মনের বাক্স’ স্থাপন করেন সংগঠনটির সদস্যরা। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় রোটার্যাক্ট ক্লাবের দায়িত্বশীল সদস্যরা জানান, মনের বাক্সে শিক্ষার্থীরা গোপনীয়তা বজায় রেখে নিজেদের না-বলা কথাগুলো চিঠির মাধ্যমে লিখে জানাতে পারবেন। প্রতি মাসে অন্তত একবার করে ‘মনের বাক্স’তে লেখা চিঠিগুলোর সমাধান দেওয়া হবে ক্লাব পেজের মাধ্যমে।
বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়তই বিভিন্ন মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। নানান কারণে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছেন অনেক শিক্ষার্থী। মানসিক সমস্যার বেড়াজাল থেকে বের হতে না পেরে অনেকেই বেছে নিচ্ছেন আত্মহত্যার পথ। এতে যেমন দেশ একজন মেধাবী শিক্ষার্থী হারাচ্ছে, পাশাপাশি পরিবার হারাচ্ছে তাদের সন্তানকে। নিজের সমস্যার কথা কাউকে বলতে না পারা মানসিক সমস্যা বা আত্মহত্যার মতো ঘটনার বড় কারণ।
সংগঠনের সভাপতি মেহেরাব হোসেন জানিয়েছেন, ‘মনের জানালা’ শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি প্রচেষ্টা। মনের বাক্সে লেখা চিঠিগুলোর সমাধানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা খুব সহজেই তাঁদের মানসিক সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন। এতে আত্মহত্যার প্রবণতাও অনেকটাই হ্রাস পাবে বলে তিনি আশা করেন।
শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
৩ ঘণ্টা আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১৫ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগেত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
১ দিন আগে