লাইফস্টাইল ডেস্ক
পথে, রেস্তোরাঁ বা বিয়েবাড়িতে একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, আজকাল মিডি বা লং ফ্রক বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে তরুণীদের কাছে। ফ্যাশন হাউস বা অনলাইনের বিভিন্ন পেজেও এখন নানা ধরনের ছাপার ও নকশার ফ্রক পাওয়া যাচ্ছে। এই ফ্রক জনপ্রিয় হয়ে ওঠার অন্যতম কারণ আরাম। গরমের জন্য তো বেশ ভালো, শীতেও জেগিংস বা লেগিংসের সঙ্গে পরে ফেলা যায়। ফ্যাশন হাউসগুলোয় এবারের ঈদের আয়োজনেও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ফ্রক। গরমে ঈদে ফ্রক কেনার সময় কাপড়, রং ও ফিটিংয়ের কিছু বিষয় বুঝে কেনা প্রয়োজন।
হালকা বা সুতি কাপড়ে প্রাধান্য দিন
উৎসব হলেও গরমে মোটা ও খসখসে কাপড় এড়িয়ে চলাই ভালো। এ ধরনের কাপড় আরামদায়ক তো নয়ই; বরং পরার পর ঘেমে ত্বকেও র্যাশ দেখা দিতে পারে। অন্যদিকে হালকা বা সুতি কাপড় বেশ আরামদায়ক। শরীরে বাতাস ঢুকতে সাহায্য করে এবং ঘাম শুষে নেয় বলে সারা দিন ফুরফুরে থাকা যায়।
ঢিলেঢালা হলেই ভালো
ফ্রক হাঁটু পর্যন্ত হোক বা গোড়ালি—একটু ঢিলেঢালা হলেই কিন্তু আরাম। গরমে টাইট ফিটিং পোশাক আরামদায়ক নয়। শরীর গরমে ঘামতেই পারে। আঁটসাঁট পোশাকে শরীরে ঘাম ভালোভাবে শুকাতে পারে না। হাঁসফাঁস লাগে। এর চেয়ে ঢিলেঢালা পোশাকে শরীর অনেকটাই হালকা লাগবে। শরীরে বাতাস ঢুকবে এবং ঘাম তাড়াতাড়ি শুকাবে।
হালকা রং আরামদায়ক
গরমে আরামের জন্য যেমন ফ্রক বেছে নিচ্ছেন, তেমনি ফ্রকের রংও কিন্তু আপনার পুরো লুক বদলে দিতে পারে। এ সময় পোশাকের রং হালকা হওয়াই ভালো। সাদা, হালকা গোলাপি, হালকা বেগুনি, হালকা নীল, বাদামি, আকাশি, হালকা হলুদ, ধূসরসহ হালকা রঙের পোশাক প্রাধান্য দিতে পারেন। গরমে হালকা রঙের পোশাক শুধু তাপ শোষণই করে না, সেই সঙ্গে চোখকে প্রশান্তি দেয়। গরম ও ঈদের কথা বিবেচনা করে দেশীয় ফ্যাশন হাউস বর্ণন লাইফস্টাইল তরুণীদের ফ্রক নকশায় কোরাল পিংক, পেঁয়াজ ও আইভরি রং প্রাধান্য দিয়েছে। অন্যদিকে রঙ বাংলাদেশের ফ্রকগুলোয় দেখা গেছে হালকা কয়েটি রঙের মিশ্রণ।
কাটিং
গরমে ছোট বা স্লিভলেস ফ্রক অনেকের পছন্দ। যাঁরা একটু লম্বা হাতা পরে অভ্যস্ত, তাঁরা আমব্রেলা কাট স্লিভ বা লং পাভ স্লিভের ফ্রক বেছে নিতে পারেন। গরমে উঁচু গলার ফ্রক এড়িয়ে চলাই ভালো। গোল, বোটনেক, চার কোনা, পানপাতা ও ভি-আকৃতির গলা রয়েছে এমন ফ্রক পরলে বেশি আরাম পাওয়া যাবে।
পথে, রেস্তোরাঁ বা বিয়েবাড়িতে একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, আজকাল মিডি বা লং ফ্রক বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে তরুণীদের কাছে। ফ্যাশন হাউস বা অনলাইনের বিভিন্ন পেজেও এখন নানা ধরনের ছাপার ও নকশার ফ্রক পাওয়া যাচ্ছে। এই ফ্রক জনপ্রিয় হয়ে ওঠার অন্যতম কারণ আরাম। গরমের জন্য তো বেশ ভালো, শীতেও জেগিংস বা লেগিংসের সঙ্গে পরে ফেলা যায়। ফ্যাশন হাউসগুলোয় এবারের ঈদের আয়োজনেও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ফ্রক। গরমে ঈদে ফ্রক কেনার সময় কাপড়, রং ও ফিটিংয়ের কিছু বিষয় বুঝে কেনা প্রয়োজন।
হালকা বা সুতি কাপড়ে প্রাধান্য দিন
উৎসব হলেও গরমে মোটা ও খসখসে কাপড় এড়িয়ে চলাই ভালো। এ ধরনের কাপড় আরামদায়ক তো নয়ই; বরং পরার পর ঘেমে ত্বকেও র্যাশ দেখা দিতে পারে। অন্যদিকে হালকা বা সুতি কাপড় বেশ আরামদায়ক। শরীরে বাতাস ঢুকতে সাহায্য করে এবং ঘাম শুষে নেয় বলে সারা দিন ফুরফুরে থাকা যায়।
ঢিলেঢালা হলেই ভালো
ফ্রক হাঁটু পর্যন্ত হোক বা গোড়ালি—একটু ঢিলেঢালা হলেই কিন্তু আরাম। গরমে টাইট ফিটিং পোশাক আরামদায়ক নয়। শরীর গরমে ঘামতেই পারে। আঁটসাঁট পোশাকে শরীরে ঘাম ভালোভাবে শুকাতে পারে না। হাঁসফাঁস লাগে। এর চেয়ে ঢিলেঢালা পোশাকে শরীর অনেকটাই হালকা লাগবে। শরীরে বাতাস ঢুকবে এবং ঘাম তাড়াতাড়ি শুকাবে।
হালকা রং আরামদায়ক
গরমে আরামের জন্য যেমন ফ্রক বেছে নিচ্ছেন, তেমনি ফ্রকের রংও কিন্তু আপনার পুরো লুক বদলে দিতে পারে। এ সময় পোশাকের রং হালকা হওয়াই ভালো। সাদা, হালকা গোলাপি, হালকা বেগুনি, হালকা নীল, বাদামি, আকাশি, হালকা হলুদ, ধূসরসহ হালকা রঙের পোশাক প্রাধান্য দিতে পারেন। গরমে হালকা রঙের পোশাক শুধু তাপ শোষণই করে না, সেই সঙ্গে চোখকে প্রশান্তি দেয়। গরম ও ঈদের কথা বিবেচনা করে দেশীয় ফ্যাশন হাউস বর্ণন লাইফস্টাইল তরুণীদের ফ্রক নকশায় কোরাল পিংক, পেঁয়াজ ও আইভরি রং প্রাধান্য দিয়েছে। অন্যদিকে রঙ বাংলাদেশের ফ্রকগুলোয় দেখা গেছে হালকা কয়েটি রঙের মিশ্রণ।
কাটিং
গরমে ছোট বা স্লিভলেস ফ্রক অনেকের পছন্দ। যাঁরা একটু লম্বা হাতা পরে অভ্যস্ত, তাঁরা আমব্রেলা কাট স্লিভ বা লং পাভ স্লিভের ফ্রক বেছে নিতে পারেন। গরমে উঁচু গলার ফ্রক এড়িয়ে চলাই ভালো। গোল, বোটনেক, চার কোনা, পানপাতা ও ভি-আকৃতির গলা রয়েছে এমন ফ্রক পরলে বেশি আরাম পাওয়া যাবে।
নবম থেকে এগারো শতকের জাপানে ছাতা ছিল কেবল ক্ষমতাবানদের ব্যবহার্য জিনিস। তখন শাসক বা ধর্মীয় নেতাদের মাথার ওপর সম্মান ও আধ্যাত্মিক ছায়ার প্রতীক হিসেবে দীর্ঘ হাতলযুক্ত বড় ছাতা ধরা হতো। বারো শতকের পর সাধারণ মানুষও ছাতা ব্যবহার শুরু করে।
৬ ঘণ্টা আগেড. উইনগার্ডের মতে, মশা কাকে বেশি কামড়াবে, তার ৮৫ শতাংশ নির্ভর করে আমাদের জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের ওপর। তবে বাকি অংশ আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি কিছু সাধারণ অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে। তিনি গ্রীষ্মকালে মশার হাত থেকে বাঁচতে ৫টি বৈজ্ঞানিক উপায় জানিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগেরান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রং ও স্বাদ—দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন, তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১৫ ঘণ্টা আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১৯ ঘণ্টা আগে