জীবনধারা ডেস্ক
হয়তো অনেকেই খেয়াল করেননি, কারিনা-শহীদ অভিনীত ‘জাব উই মিট’ চলচ্চিত্রে ছিলেন ওয়ামিকা গাব্বিও। এরপর ২০১৩ সালে বলিউড চলচ্চিত্র ‘সিক্সটিন’ এ দেখা যায় সুনয়না এই তারকাকে। ২০২৩ সালে আমাজন প্রাইমের ওয়েব সিরিজ ‘জুবিলি’র মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনায় আসেন ৩০ বছর বয়সী এ নায়িকা। বহুল আলোচিত সিনেমা ‘খুফিয়াতে’ও গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন ওয়ামিকা।
সম্প্রতি নেটফ্লিক্সে ‘মা-ই’ নামক একটি ওয়েব সিরিজেও দেখা গেছে তাঁকে। বেছে বেছে কাজ করা এই নায়িকার ইনস্টাগ্রাম অনুসারী নেহাত কম নয়। লোকে ঘুরে ঘুরে দেখেন তাঁর শেয়ার করা ছবিগুলো। এর কারণও আছে। কাজের ব্যাপারে যেমন খুঁতখুঁতে, তেমনি ফ্যাশন ও স্টাইলের ক্ষেত্রেও বেশ সচেতন ওয়ামিকা। ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’তে ফ্যাশন বিষয়ক কিছু টিপস তিনি দিয়েছেন। এক নজরে দেখে নিন-
বেশির ভাগ সময়ই চুল খোলা রাখতে দেখা যায় ওয়ামিকা গাব্বিকে। তবে তাঁর ভাষ্য, চুল কেবল চিবুকের নিচে ছড়িয়ে রাখলেই চলে না। এর জন্য প্রতিদিন যত্নও নেওয়া চাই। ভালোভাবে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করলে তবেই চুল ঝলমল করবে।
জমকালো দেখানোর জন্য খুব বেশি মেকআপ করার প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন না ওয়ামিকা। কেবল লিটল ব্ল্যাক ড্রেস ও ন্য়ুড মেকআপেই আভিজাত্য় ছড়ানো সম্ভব।
পোশাক আশাকের ব্যাপারে বেশ ফিউশনধর্মী তিনি। জমকালো নকশার লেহেঙ্গার ওপর একরঙা মিনিমাল ক্রপটপ আর অরগাঞ্জার ওড়না পরেই বাজিমাত করা সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।
বান্ধবীদের সঙ্গে ব্রাঞ্চ করতে যাওয়ার জন্য কয়েক রঙের মিশেলে বডিকন পরলেই যথেষ্ট মনে করেন তিনি।
কালো পোশাকের সঙ্গে রুপার গয়না যেন স্বর্গীয় এক ব্যাপার। এমনই ক্যাপশন দিয়েছিলেন তিনি ইনস্টা পোস্টে।
ওয়ামিকা গাব্বি মনে করেন, প্রত্যেক নারীর ওয়ার্ডরোবেই মিডি স্লিপ ড্রেস থাকা উচিত।
হাতের কাছেই অক্সিডাইজ জুয়েলারিগুলো রাখা উচিত। ওয়ামিকার ভাষ্য, ‘তাড়াহুড়োর মধ্য়ে এগুলো এক প্রকার জীবন বাঁচায়।’
উৎসবে পরার জন্য ওয়ামিকা গাব্বির কাছে সাদাই সেরা। তিনি বলেন, ‘এর চাইতে অভিজাত রং আর কী–ই বা আছে!’
হয়তো অনেকেই খেয়াল করেননি, কারিনা-শহীদ অভিনীত ‘জাব উই মিট’ চলচ্চিত্রে ছিলেন ওয়ামিকা গাব্বিও। এরপর ২০১৩ সালে বলিউড চলচ্চিত্র ‘সিক্সটিন’ এ দেখা যায় সুনয়না এই তারকাকে। ২০২৩ সালে আমাজন প্রাইমের ওয়েব সিরিজ ‘জুবিলি’র মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনায় আসেন ৩০ বছর বয়সী এ নায়িকা। বহুল আলোচিত সিনেমা ‘খুফিয়াতে’ও গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন ওয়ামিকা।
সম্প্রতি নেটফ্লিক্সে ‘মা-ই’ নামক একটি ওয়েব সিরিজেও দেখা গেছে তাঁকে। বেছে বেছে কাজ করা এই নায়িকার ইনস্টাগ্রাম অনুসারী নেহাত কম নয়। লোকে ঘুরে ঘুরে দেখেন তাঁর শেয়ার করা ছবিগুলো। এর কারণও আছে। কাজের ব্যাপারে যেমন খুঁতখুঁতে, তেমনি ফ্যাশন ও স্টাইলের ক্ষেত্রেও বেশ সচেতন ওয়ামিকা। ‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’তে ফ্যাশন বিষয়ক কিছু টিপস তিনি দিয়েছেন। এক নজরে দেখে নিন-
বেশির ভাগ সময়ই চুল খোলা রাখতে দেখা যায় ওয়ামিকা গাব্বিকে। তবে তাঁর ভাষ্য, চুল কেবল চিবুকের নিচে ছড়িয়ে রাখলেই চলে না। এর জন্য প্রতিদিন যত্নও নেওয়া চাই। ভালোভাবে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করলে তবেই চুল ঝলমল করবে।
জমকালো দেখানোর জন্য খুব বেশি মেকআপ করার প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন না ওয়ামিকা। কেবল লিটল ব্ল্যাক ড্রেস ও ন্য়ুড মেকআপেই আভিজাত্য় ছড়ানো সম্ভব।
পোশাক আশাকের ব্যাপারে বেশ ফিউশনধর্মী তিনি। জমকালো নকশার লেহেঙ্গার ওপর একরঙা মিনিমাল ক্রপটপ আর অরগাঞ্জার ওড়না পরেই বাজিমাত করা সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।
বান্ধবীদের সঙ্গে ব্রাঞ্চ করতে যাওয়ার জন্য কয়েক রঙের মিশেলে বডিকন পরলেই যথেষ্ট মনে করেন তিনি।
কালো পোশাকের সঙ্গে রুপার গয়না যেন স্বর্গীয় এক ব্যাপার। এমনই ক্যাপশন দিয়েছিলেন তিনি ইনস্টা পোস্টে।
ওয়ামিকা গাব্বি মনে করেন, প্রত্যেক নারীর ওয়ার্ডরোবেই মিডি স্লিপ ড্রেস থাকা উচিত।
হাতের কাছেই অক্সিডাইজ জুয়েলারিগুলো রাখা উচিত। ওয়ামিকার ভাষ্য, ‘তাড়াহুড়োর মধ্য়ে এগুলো এক প্রকার জীবন বাঁচায়।’
উৎসবে পরার জন্য ওয়ামিকা গাব্বির কাছে সাদাই সেরা। তিনি বলেন, ‘এর চাইতে অভিজাত রং আর কী–ই বা আছে!’
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে স্বীকৃত সিঙ্গাপুর। চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে দেশটি ঘুরে দেখেছে প্রায় ৮০ লাখ বিদেশি পর্যটক। নামবেও ডট কম প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছে সিঙ্গাপুর।
২ ঘণ্টা আগেপাহাড়, সবুজ গাছপালা আর ছায়াঘেরা পথজুড়ে সাজেক যেন এক মেঘকপ্রেমিক ভূখণ্ড। এখানে ভোরের আলো ফোটার আগেই চারপাশ ঢেকে যায় নরম তুলার মতো মেঘে। পাহাড় আর মেঘের এই মিতালি দেখে যেকেউ বিমোহিত হবেন। আর পাহাড়ের সৌন্দর্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায় বর্ষায়। মূলত পাহাড়ে যাওয়ার আদর্শ সময় এ ঋতু।
৫ ঘণ্টা আগেফ্রিজে যত দিন কোরবানির মাংস আছে, তত দিন বাড়িতে অতিথি এলে পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
৭ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১ দিন আগে