ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
‘বোঝে না সে বোঝে না’ ধারাবাহিকের পাখির কথা মনে আছে? পাখি এখন বড় হয়ে গেছেন। টেলিভিশন ধারাবাহিকের চৌহদ্দি পেরিয়ে তিনি এখন চলচ্চিত্র ও ওটিটিও মাতাচ্ছেন। ‘পরিবর্তন’, ‘লাভ আজ কাল পরশু’, ‘চিনি’, ‘দিলখুশ’, ‘সূর্য’, ‘কুলের আচার’ এর মতো একাধিক সিনেমা রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। পুরোদস্তুর তারকা হয়ে উঠেছেন তিনি। ফলে তাঁকে মেনে চলতে হচ্ছে অনেক কিছু। খাওয়া থেকে ঘুম, বেডরুম থেকে জিম—সবকিছু নিয়ে দারুণ সচেতন থাকতে হচ্ছে তাঁকে।
এদিকে বাতাসে গুঞ্জন ভেসে বেড়াচ্ছে, এই টালি তারকা নাকি ডিসেম্বরে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন। কোনো কোনো সূত্র আবার বিয়ে ও বউভাতের তারিখ জানিয়ে দিচ্ছে! যদিও নায়িকার ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে এখনো পর্যন্ত তেমন কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি নিজের পক্ষ থেকে। তবে মোমের পুতুলের মতো দেখতে এই অভিনেত্রীর যে ভালোবাসার মানুষ রয়েছে, তা একেবারে নিশ্চিত। কুমারের নাম দেবমাল্য। পশ্চিমবঙ্গের স্বনামধন্য একটি গণমাধ্যমের কাছে সে কথা স্বীকারও করেছেন মধুমিতা।
ভালোবাসার মানুষ থাকাটা স্বাভাবিক। কিন্তু মধুমিতা এত সুন্দর হয়ে উঠছেন কেন? আগেই বলেছি, তারকা হয়ে উঠছেন তিনি। এই হয়ে ওঠার কালে তাঁকে মেনে চলতে হচ্ছে নিজের শরীরের উপযোগী ডায়েট, রূপচর্চা, ওয়ার্কআউট আর ঘুমের রুটিন। ফলে শুধু ওপর থেকে তাঁকে সুন্দর লাগছে না এখন, তিনি ভেতর থেকেও হয়ে উঠেছেন সুস্বাস্থ্যের অধিকারী এক দারুণ অভিনেত্রী।
ধীরে ধীরে নিজের ফিটনেস ও ফ্যাশনে যে পরিবর্তন এনেছেন মধুমিতা। তাতে ‘বাহ’ না বলে উপায় নেই।
এক সাক্ষাৎকারে মধুমিতা বলেছিলেন, তিনি পাহাড় খুব ভালোবাসেন। অচেনা পাহাড়ি গ্রামে নিজের মতো একা ঘুরে বেড়ানো তাঁর শখ। এমন অ্যাডভেঞ্চার যাঁর পছন্দ ফিটনেস সম্পর্কে তাঁর সচেতনতা বরাবর বেশি থাকবে, সেটাই স্বাভাবিক। মধুমিতা নিয়মিত কার্ডিও ওয়ার্কআউটের মাধ্যমে হৃদ্যন্ত্রের স্বাস্থ্য ঠিক রাখেন। এতে শরীরে শক্তিও বাড়ে। এর পাশাপাশি দৌড়ানো, সাইকেল চালানো, সাঁতারের মতো ব্যায়ামগুলো করেন নিয়ম মেনে।
মধুমিতাকে পর্দায় যাঁরা একেবারে শুরু থেকে দেখছেন, তাঁরা জানেন, শরীরকে কী পরিমাণে টোনিং করেছেন তিনি। কোমরের মাপকে কতখানি বাগে এনেছেন। তবে তাই বলে শরীরে পুষ্টি ঘাটতি হতে দেওয়ার ব্যাপারে মোটেও রাজি নন তিনি। সব ধরনের খনিজ, ভিটামিন, প্রোটিন যেন শরীর পায়, সেদিকেও নজর রয়েছে তাঁর। তিনি প্রতিদিন সকালে দুটি ডিম খেয়ে দিন শুরু করেন, যা তাঁকে প্রয়োজনীয় প্রোটিন সরবরাহ করে।
মধুমিতার ধারণা, মানুষ শুধু ফিটনেসের জন্য জিমে যায় না। মানসিকভাবে তরতাজা হতেও যায় এবং সেটা সুস্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কেবল কোমরের মাপ ঠিক রাখতেই নয়, মন ফুরফুরে রাখতেও তিনি জিমে পর্যাপ্ত সময় কাটান।
মধুমিতা মনে করেন, জীবনে শান্তি না থাকলে আর স্থির হতে না পারলে সফল হওয়া তো দূরের কথা; কোনো লক্ষ্যই পূরণ সম্ভব নয়। দৈনিক পর্যাপ্ত ঘুম শরীরকে পরবর্তী দিনের কাজের জন্য প্রস্তুত করে এবং সার্বিক সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাই ঘুমের রুটিনে কোনো হেরফের তাঁর একেবারেই পছন্দ নয়। আর শান্তির ঘুম তখন সম্ভব, যখন মানসিক চাপ থাকে না। মধুমিতা মানসিক চাপ কমাতে ধ্যান এবং বিভিন্ন যোগব্যায়াম করেন।
ছবি: ফেসবুক
‘বোঝে না সে বোঝে না’ ধারাবাহিকের পাখির কথা মনে আছে? পাখি এখন বড় হয়ে গেছেন। টেলিভিশন ধারাবাহিকের চৌহদ্দি পেরিয়ে তিনি এখন চলচ্চিত্র ও ওটিটিও মাতাচ্ছেন। ‘পরিবর্তন’, ‘লাভ আজ কাল পরশু’, ‘চিনি’, ‘দিলখুশ’, ‘সূর্য’, ‘কুলের আচার’ এর মতো একাধিক সিনেমা রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। পুরোদস্তুর তারকা হয়ে উঠেছেন তিনি। ফলে তাঁকে মেনে চলতে হচ্ছে অনেক কিছু। খাওয়া থেকে ঘুম, বেডরুম থেকে জিম—সবকিছু নিয়ে দারুণ সচেতন থাকতে হচ্ছে তাঁকে।
এদিকে বাতাসে গুঞ্জন ভেসে বেড়াচ্ছে, এই টালি তারকা নাকি ডিসেম্বরে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন। কোনো কোনো সূত্র আবার বিয়ে ও বউভাতের তারিখ জানিয়ে দিচ্ছে! যদিও নায়িকার ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে এখনো পর্যন্ত তেমন কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি নিজের পক্ষ থেকে। তবে মোমের পুতুলের মতো দেখতে এই অভিনেত্রীর যে ভালোবাসার মানুষ রয়েছে, তা একেবারে নিশ্চিত। কুমারের নাম দেবমাল্য। পশ্চিমবঙ্গের স্বনামধন্য একটি গণমাধ্যমের কাছে সে কথা স্বীকারও করেছেন মধুমিতা।
ভালোবাসার মানুষ থাকাটা স্বাভাবিক। কিন্তু মধুমিতা এত সুন্দর হয়ে উঠছেন কেন? আগেই বলেছি, তারকা হয়ে উঠছেন তিনি। এই হয়ে ওঠার কালে তাঁকে মেনে চলতে হচ্ছে নিজের শরীরের উপযোগী ডায়েট, রূপচর্চা, ওয়ার্কআউট আর ঘুমের রুটিন। ফলে শুধু ওপর থেকে তাঁকে সুন্দর লাগছে না এখন, তিনি ভেতর থেকেও হয়ে উঠেছেন সুস্বাস্থ্যের অধিকারী এক দারুণ অভিনেত্রী।
ধীরে ধীরে নিজের ফিটনেস ও ফ্যাশনে যে পরিবর্তন এনেছেন মধুমিতা। তাতে ‘বাহ’ না বলে উপায় নেই।
এক সাক্ষাৎকারে মধুমিতা বলেছিলেন, তিনি পাহাড় খুব ভালোবাসেন। অচেনা পাহাড়ি গ্রামে নিজের মতো একা ঘুরে বেড়ানো তাঁর শখ। এমন অ্যাডভেঞ্চার যাঁর পছন্দ ফিটনেস সম্পর্কে তাঁর সচেতনতা বরাবর বেশি থাকবে, সেটাই স্বাভাবিক। মধুমিতা নিয়মিত কার্ডিও ওয়ার্কআউটের মাধ্যমে হৃদ্যন্ত্রের স্বাস্থ্য ঠিক রাখেন। এতে শরীরে শক্তিও বাড়ে। এর পাশাপাশি দৌড়ানো, সাইকেল চালানো, সাঁতারের মতো ব্যায়ামগুলো করেন নিয়ম মেনে।
মধুমিতাকে পর্দায় যাঁরা একেবারে শুরু থেকে দেখছেন, তাঁরা জানেন, শরীরকে কী পরিমাণে টোনিং করেছেন তিনি। কোমরের মাপকে কতখানি বাগে এনেছেন। তবে তাই বলে শরীরে পুষ্টি ঘাটতি হতে দেওয়ার ব্যাপারে মোটেও রাজি নন তিনি। সব ধরনের খনিজ, ভিটামিন, প্রোটিন যেন শরীর পায়, সেদিকেও নজর রয়েছে তাঁর। তিনি প্রতিদিন সকালে দুটি ডিম খেয়ে দিন শুরু করেন, যা তাঁকে প্রয়োজনীয় প্রোটিন সরবরাহ করে।
মধুমিতার ধারণা, মানুষ শুধু ফিটনেসের জন্য জিমে যায় না। মানসিকভাবে তরতাজা হতেও যায় এবং সেটা সুস্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কেবল কোমরের মাপ ঠিক রাখতেই নয়, মন ফুরফুরে রাখতেও তিনি জিমে পর্যাপ্ত সময় কাটান।
মধুমিতা মনে করেন, জীবনে শান্তি না থাকলে আর স্থির হতে না পারলে সফল হওয়া তো দূরের কথা; কোনো লক্ষ্যই পূরণ সম্ভব নয়। দৈনিক পর্যাপ্ত ঘুম শরীরকে পরবর্তী দিনের কাজের জন্য প্রস্তুত করে এবং সার্বিক সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাই ঘুমের রুটিনে কোনো হেরফের তাঁর একেবারেই পছন্দ নয়। আর শান্তির ঘুম তখন সম্ভব, যখন মানসিক চাপ থাকে না। মধুমিতা মানসিক চাপ কমাতে ধ্যান এবং বিভিন্ন যোগব্যায়াম করেন।
ছবি: ফেসবুক
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিস্তারের ফলে নতুন প্রজন্মের মধ্যে ঐতিহাসিক পোশাক ও পুরোনো স্টাইল আইকনের প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টের কস্টিউম ইনস্টিটিউটের প্রদর্শনী ও মেট গালা অনুষ্ঠান এসব আগ্রহ আরও উসকে দিচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেফ্রিজে মাঝে মাঝে বরফ এত বেশি জমাট বাঁধে যে সেগুলো দেখতে গুহার মতো লাগে। ফলে ফ্রিজের ভেতরের জায়গা কমে যায়, খাবার ঠিকমতো সংরক্ষণ করা যায় না, মেশিনের কাজের দক্ষতা কমে যায় এবং বিদ্যুতের বিল বাড়ে।
৬ ঘণ্টা আগেনীল রং নিয়ে আমাদের আদিখ্যেতার শেষ নেই। কত যে উপমা তৈরি করা হয়েছে এই রং নিয়ে, তার হিসাব নেই। কিন্তু জানেন তো, এটি কষ্টেরও রং! শুধু মানসিক কষ্ট নয়, ত্বকবিশেষজ্ঞরা বলছেন, আপনার ব্যবহার করা মোবাইল ফোন, কম্পিউটারসহ যেকোনো ডিভাইস থেকে বের হওয়া নীল আলো বা ব্লু লাইট ত্বকেরও কষ্টের কারণ!
৮ ঘণ্টা আগেস্বভাবে অলস, অথচ গাছপ্রেমী; এমন মানুষদের অফিসের ডেস্কে, ড্রয়িংরুমে কিংবা বেড সাইড টেবিলে যে উদ্ভিদ শোভা পায়, তার নাম লাকি ব্যাম্বু। সহজে মাটি অথবা পানিতে বেড়ে ওঠা এই উদ্ভিদ আমাদের দেশেও ভীষণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে গত ১০ বছরে।
৯ ঘণ্টা আগে