আজ বিশ্ব সুখ দিবস। এই দিনে বিশ্বের সবচেয়ে সুখী কোন দেশের মানুষ তা জানতে ইচ্ছা করতেই পারে আপনার। আর এই মোক্ষম সময়েই প্রকাশ পেয়েছে দ্য ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট। বরাবরের মতোই সুখী দেশের তালিকার শীর্ষস্থান দখল করেছে নরডিক দেশগুলো। কিন্তু সবার ওপরে আছে কোন দেশ?
এবার তালিকায় এক নম্বরে থাকা, অর্থাৎ বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশটি টানা সাত বছর ধরে তার অবস্থান ধরে রেখেছে। কেউ কেউ হয়তো উত্তরটা পেয়ে গেছেন, দেশটির নাম ফিনল্যান্ড।
এ বছর প্রথমবারের মতো বয়স ধরে আলাদা আলাদা তালিকা করা হয়েছে। এতে বিশ্বের কিছু অংশে তরুণদের মধ্যে জীবন নিয়ে সন্তুষ্টির বিষয়ে খারাপ খবরই এসেছে।
রিপোর্টটি বলছে, উত্তর আমেরিকার তরুণেরা এখন সেখানকার বয়স্কদের চেয়ে কম সুখী। আর তরুণেরা কম সুখী হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ২০১২ সালে রিপোর্ট প্রকাশ শুরু হওয়ার পর প্রথমবার সেরা বিশের মধ্যে জায়গা করে নিতে ব্যর্থ হয়েছে।
অবশ্য যুক্তরাষ্ট্রসহ কিছু দেশের তালিকায় নিচের দিকে নামার পেছনে বিশেষ করে পূর্ব ইউরোপের কয়েকটি দেশের উত্থানও ভূমিকা রেখেছে।
সুখী দেশগুলো
জাতিসংঘ ঘোষিত বিশ্ব সুখ দিবস, অর্থাৎ ২০ মার্চ ঘোষিত তালিকাটি করা হয়েছে ১৪০টির বেশি দেশের মানুষের থেকে নেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে।
দেশগুলোকে পূর্ববর্তী তিন বছরের (এ ক্ষেত্রে ২০২১ থেকে ২০২৩ সাল) গড় জীবনমান মূল্যায়নের ভিত্তিতে তালিকাটি করা হয়েছে।
গ্যালাপ, অক্সফোর্ড ওয়েলবিয়িং রিসার্চ সেন্টার, ইউএন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সলিউশনস নেটওয়ার্ক ও একটি অতিরিক্ত বোর্ডের সমন্বয়ে এই রিপোর্ট প্রকাশ করেছেন।
ব্রিটিশ কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ্যাংকুবার স্কুল অব ইকোনমিকসের অর্থনীতির ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্টের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক জন হেলিওয়েল বলেন, জরিপটি প্রতিটি অংশগ্রহণকারীকে তাদের জীবনের সবকিছু বিবেচনা করে সামগ্রিকভাবে স্কোর করতে বলে।
‘আপনি দেখবেন, ফিনল্যান্ড এসব বিষয়ে বেশ সমৃদ্ধ। যেমন রাস্তায় কারও মানিব্যাগ পড়ে গেলে তা ফেরত পায়, লোকেরা একে অপরকে সাহায্য করে এবং এখানে খুব উচ্চমানের এবং সর্বজনীন স্বাস্থ্য ও শিক্ষাব্যবস্থা চোখে পড়ে।’ বলেন জন হেলিওয়েল।
তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, ফিনল্যান্ডে সুখী অভিবাসী রয়েছে। ‘তাই এটি এমন কিছু, যা তারা নতুনদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে প্রস্তুত।’
প্রতিবেদনটি জীবনমান ব্যাখ্যা করতে সাহায্য করার জন্য ছয়টি বিষয়ের দিকে নজর দেওয়া হয়, মাথাপিছু জিডিপি, সামাজিক সমর্থন, স্বাস্থ্যকর জীবন প্রত্যাশা, স্বাধীনতা, উদারতা ও দুর্নীতির উপলব্ধি।
ফিনল্যান্ডের নরডিক প্রতিবেশীরাও এই সূচকে ওপরের দিকেই আছে। ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড এবং সুইডেন আছে তালিকায় যথাক্রমে দুই, তিন ও চারে। নরওয়েও আছে শীর্ষ দশে। তাদের অবস্থান সাত।
হামাসের সঙ্গে যুদ্ধের পরও তালিকায় ইসরায়েল আছে পাঁচে। অবশ্য ২০২২ সাল থেকে সেরা দশে আছে দেশটি। প্রতিবেদনটির লেখকেরা উল্লেখ করেছেন, তিন বছরের গড় করে এই তালিকা করা হয়েছে। এতে তাই ‘একটি নির্দিষ্ট বছরে ঘটে যাওয়া বিপর্যয়মূলক ঘটনা’ বড় প্রভাবক না-ও হতে পারে।
তালিকায় আছে ফিলিস্তিনও, অবস্থান ১০৩। তবে ফিলিস্তিনের গাজা ও পশ্চিম তীরে জরিপ চালানো হয় এবারের ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর আগে।
তালিকার শীর্ষ দশে থাকা অপর দেশগুলো হলো নেদারল্যান্ডস (৬), লুক্সেমবার্গ (৮), সুইজারল্যান্ড (৯) ও অস্ট্রেলিয়া (১০)।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রথমবার শীর্ষ ২০-এর বাইরে
যুক্তরাষ্ট্র (২৩) ও জার্মানি (২৪) ছিটকে পড়েছে তালিকার শীর্ষ ২০ থেকে। এর একটি বড় কারণ সূচকে চেক প্রজাতন্ত্র (১৯), লিথুয়ানিয়া (১৯) ও স্লোভেনিয়ার (২১) মতো দেশগুলোর উত্থান। শীর্ষ ২০-এ শেষ স্থানটি দখল করেছে যুক্তরাজ্য।
লিথুয়ানিয়া তালিকায় ১৯ নম্বরে থাকলেও ৩০ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে তারা বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ। সমস্যাটা হলো, ৬০ বছরের বেশি মানুষের বেলায় আবার দেশটির অবস্থান ৪৪।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় ৩০ বছরের কম বয়সীরা ৬০ কিংবা এর চেয়ে বেশি মানুষের তুলনায় অনেকটাই কম সুখী।
কম বয়স্কদের বেলায় অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডও র্যাঙ্কিংয়ে বেশ পিছিয়ে।
হেলিওয়েল বলেন যে এই দেশগুলোর তরুণদের কম স্কোর করার কারণ কম শিক্ষা, কম আয় বা অসুস্থতা নয়।
তবে তরুণদের জন্য সব খবরই যে খারাপ তা নয়।
‘সামগ্রিকভাবে, বিশ্বব্যাপী, ১৫-২৫ বছর বয়সী তরুণেরা ২০০৬ থেকে ২০২৯ সালের মধ্যে উন্নত জীবনের জন্য সন্তুষ্ট এবং তারপর থেকে স্থিতিশীল জীবনের সন্তুষ্ট’, বলা হয় প্রতিবেদনটিতে, ‘কিন্তু অঞ্চলভেদে চিত্রটি আলাদা।’
এ ছাড়া তালিকায় শীর্ষ বিশের মধ্যে আরও যেসব দেশ আছে তারা হলো নিউজিল্যান্ড (১১), কোস্টারিকা (১২), কুয়েত (১৩), অস্ট্রিয়া (১৪), কানাডা (১৫), বেলজিয়াম (১৬) ও আয়ারল্যান্ড (১৭)।
তালিকায় সবচেয়ে নিচের স্থানটি দখল করেছে আফগানিস্তান। এর কাছাকাছিই আছে লেবানন, লেসোথো, সিয়েরালিওন এবং কঙ্গো।
আজ বিশ্ব সুখ দিবস। এই দিনে বিশ্বের সবচেয়ে সুখী কোন দেশের মানুষ তা জানতে ইচ্ছা করতেই পারে আপনার। আর এই মোক্ষম সময়েই প্রকাশ পেয়েছে দ্য ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট। বরাবরের মতোই সুখী দেশের তালিকার শীর্ষস্থান দখল করেছে নরডিক দেশগুলো। কিন্তু সবার ওপরে আছে কোন দেশ?
এবার তালিকায় এক নম্বরে থাকা, অর্থাৎ বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশটি টানা সাত বছর ধরে তার অবস্থান ধরে রেখেছে। কেউ কেউ হয়তো উত্তরটা পেয়ে গেছেন, দেশটির নাম ফিনল্যান্ড।
এ বছর প্রথমবারের মতো বয়স ধরে আলাদা আলাদা তালিকা করা হয়েছে। এতে বিশ্বের কিছু অংশে তরুণদের মধ্যে জীবন নিয়ে সন্তুষ্টির বিষয়ে খারাপ খবরই এসেছে।
রিপোর্টটি বলছে, উত্তর আমেরিকার তরুণেরা এখন সেখানকার বয়স্কদের চেয়ে কম সুখী। আর তরুণেরা কম সুখী হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ২০১২ সালে রিপোর্ট প্রকাশ শুরু হওয়ার পর প্রথমবার সেরা বিশের মধ্যে জায়গা করে নিতে ব্যর্থ হয়েছে।
অবশ্য যুক্তরাষ্ট্রসহ কিছু দেশের তালিকায় নিচের দিকে নামার পেছনে বিশেষ করে পূর্ব ইউরোপের কয়েকটি দেশের উত্থানও ভূমিকা রেখেছে।
সুখী দেশগুলো
জাতিসংঘ ঘোষিত বিশ্ব সুখ দিবস, অর্থাৎ ২০ মার্চ ঘোষিত তালিকাটি করা হয়েছে ১৪০টির বেশি দেশের মানুষের থেকে নেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে।
দেশগুলোকে পূর্ববর্তী তিন বছরের (এ ক্ষেত্রে ২০২১ থেকে ২০২৩ সাল) গড় জীবনমান মূল্যায়নের ভিত্তিতে তালিকাটি করা হয়েছে।
গ্যালাপ, অক্সফোর্ড ওয়েলবিয়িং রিসার্চ সেন্টার, ইউএন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সলিউশনস নেটওয়ার্ক ও একটি অতিরিক্ত বোর্ডের সমন্বয়ে এই রিপোর্ট প্রকাশ করেছেন।
ব্রিটিশ কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ্যাংকুবার স্কুল অব ইকোনমিকসের অর্থনীতির ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্টের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক জন হেলিওয়েল বলেন, জরিপটি প্রতিটি অংশগ্রহণকারীকে তাদের জীবনের সবকিছু বিবেচনা করে সামগ্রিকভাবে স্কোর করতে বলে।
‘আপনি দেখবেন, ফিনল্যান্ড এসব বিষয়ে বেশ সমৃদ্ধ। যেমন রাস্তায় কারও মানিব্যাগ পড়ে গেলে তা ফেরত পায়, লোকেরা একে অপরকে সাহায্য করে এবং এখানে খুব উচ্চমানের এবং সর্বজনীন স্বাস্থ্য ও শিক্ষাব্যবস্থা চোখে পড়ে।’ বলেন জন হেলিওয়েল।
তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, ফিনল্যান্ডে সুখী অভিবাসী রয়েছে। ‘তাই এটি এমন কিছু, যা তারা নতুনদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে প্রস্তুত।’
প্রতিবেদনটি জীবনমান ব্যাখ্যা করতে সাহায্য করার জন্য ছয়টি বিষয়ের দিকে নজর দেওয়া হয়, মাথাপিছু জিডিপি, সামাজিক সমর্থন, স্বাস্থ্যকর জীবন প্রত্যাশা, স্বাধীনতা, উদারতা ও দুর্নীতির উপলব্ধি।
ফিনল্যান্ডের নরডিক প্রতিবেশীরাও এই সূচকে ওপরের দিকেই আছে। ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড এবং সুইডেন আছে তালিকায় যথাক্রমে দুই, তিন ও চারে। নরওয়েও আছে শীর্ষ দশে। তাদের অবস্থান সাত।
হামাসের সঙ্গে যুদ্ধের পরও তালিকায় ইসরায়েল আছে পাঁচে। অবশ্য ২০২২ সাল থেকে সেরা দশে আছে দেশটি। প্রতিবেদনটির লেখকেরা উল্লেখ করেছেন, তিন বছরের গড় করে এই তালিকা করা হয়েছে। এতে তাই ‘একটি নির্দিষ্ট বছরে ঘটে যাওয়া বিপর্যয়মূলক ঘটনা’ বড় প্রভাবক না-ও হতে পারে।
তালিকায় আছে ফিলিস্তিনও, অবস্থান ১০৩। তবে ফিলিস্তিনের গাজা ও পশ্চিম তীরে জরিপ চালানো হয় এবারের ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর আগে।
তালিকার শীর্ষ দশে থাকা অপর দেশগুলো হলো নেদারল্যান্ডস (৬), লুক্সেমবার্গ (৮), সুইজারল্যান্ড (৯) ও অস্ট্রেলিয়া (১০)।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রথমবার শীর্ষ ২০-এর বাইরে
যুক্তরাষ্ট্র (২৩) ও জার্মানি (২৪) ছিটকে পড়েছে তালিকার শীর্ষ ২০ থেকে। এর একটি বড় কারণ সূচকে চেক প্রজাতন্ত্র (১৯), লিথুয়ানিয়া (১৯) ও স্লোভেনিয়ার (২১) মতো দেশগুলোর উত্থান। শীর্ষ ২০-এ শেষ স্থানটি দখল করেছে যুক্তরাজ্য।
লিথুয়ানিয়া তালিকায় ১৯ নম্বরে থাকলেও ৩০ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে তারা বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ। সমস্যাটা হলো, ৬০ বছরের বেশি মানুষের বেলায় আবার দেশটির অবস্থান ৪৪।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় ৩০ বছরের কম বয়সীরা ৬০ কিংবা এর চেয়ে বেশি মানুষের তুলনায় অনেকটাই কম সুখী।
কম বয়স্কদের বেলায় অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডও র্যাঙ্কিংয়ে বেশ পিছিয়ে।
হেলিওয়েল বলেন যে এই দেশগুলোর তরুণদের কম স্কোর করার কারণ কম শিক্ষা, কম আয় বা অসুস্থতা নয়।
তবে তরুণদের জন্য সব খবরই যে খারাপ তা নয়।
‘সামগ্রিকভাবে, বিশ্বব্যাপী, ১৫-২৫ বছর বয়সী তরুণেরা ২০০৬ থেকে ২০২৯ সালের মধ্যে উন্নত জীবনের জন্য সন্তুষ্ট এবং তারপর থেকে স্থিতিশীল জীবনের সন্তুষ্ট’, বলা হয় প্রতিবেদনটিতে, ‘কিন্তু অঞ্চলভেদে চিত্রটি আলাদা।’
এ ছাড়া তালিকায় শীর্ষ বিশের মধ্যে আরও যেসব দেশ আছে তারা হলো নিউজিল্যান্ড (১১), কোস্টারিকা (১২), কুয়েত (১৩), অস্ট্রিয়া (১৪), কানাডা (১৫), বেলজিয়াম (১৬) ও আয়ারল্যান্ড (১৭)।
তালিকায় সবচেয়ে নিচের স্থানটি দখল করেছে আফগানিস্তান। এর কাছাকাছিই আছে লেবানন, লেসোথো, সিয়েরালিওন এবং কঙ্গো।
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৩ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১৮ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১৯ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
২ দিন আগে