নাহিন আশরাফ
বর্ষার মধ্য়ভাগে যখন তখন আকাশ ভেঙে বৃষ্টি নামবে এটা তো খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু বৃষ্টিতে যেন বিপাকে না পড়তে হয় তাই নিজেরও তো কিছু প্রস্তুতি থাকা চাই নাকি? সাধারণত এ সমটায় নারীরা একটু বড় ব্যাগই সঙ্গে নেন। কারণ বৃষ্টির পানি থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে দুয়েকটা বাড়তি জিনিস তো সঙ্গে নেওয়ার দরকার পড়ে। বর্ষাকালে কী কী রাখবেন তা জেনে নিন এক নজরে।
সকালে রোদ দেখলেও ব্যাগে ছাতা বা রেইনকোট রাখা উচিত কারণ এ সময় হুট করে বৃষ্টি হবার সম্ভবনা থাকে। বাজারে পকেট ছাতা পাওয়া যায় এতে পকেটে কিংবা ব্যাগের সাইডে ছাতা রেখে দেয়া যায় এতে ছাতা হারিয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে না আবার ক্যারি করাটাও সহজ হয়।
হারমনি স্পার স্বত্ত্বাধিকারী ও লাইফস্টাইল এক্সপার্ট রহিমা সুলতানা রিতা বলেন, ‘কাজে যাওয়ার সময় হঠাৎ বৃষ্টির কবলে পড়লে মেকআপ যেহেতু নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে সেহেতু গন্তব্য়ে পৌঁছে যেন টাচআপ করে নেওয়া যায় তাই ব্যাগে ফেস পাউডার, কাজল ও লিপস্টিক রাখতে হবে। তাছাড়া বৃষ্টির পানির সংস্পর্শে আসার ফলে ত্বক রুক্ষ হয়ে যেতে পারে তাই পরিচ্ছন্নতার জন্য ব্যাগে ক্লিনজার ও ময়শ্চারাইজার রাখতে হবে।’
ব্যাগে ছোট সাইজের তোয়ালে বা রুমাল রাখা উচিত। যাতে করে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে মাথা এবং চুল মুছে নেয়া যায়।
বৃষ্টির সময় রাস্তাঘাটে কাদা জমে থাকে এতে অনেক সময় জুতা নষ্ট হয়ে যায় কিংবা বৃষ্টির পানিতে ব্যাগ ভিজে যেতে পারে সে ক্ষেত্রে চট করে বের করে জুতা এবং ব্যাগ মুছে নিতে ব্যাগে টিস্যু রাখতে হবে।
বর্ষার সময় পানিবাহিত রোগের প্রবণতা বেড়ে যায়। যেখানে সেখানের অস্বাস্থ্যকর পানি পান করার ফলে ডায়রিয়া, জন্ডিস টাইফয়েড এর মত নানা ধরনের রোগ হতে পারে। সে ক্ষেত্রে বাসা থেকে বের হবার আগে ব্যাগে অবশ্যই একটি বিশুদ্ধ পানির বোতল পুরে নিন।
ব্যাগে দুয়েকটা বড় পলিব্যাগ রাখতে পারেন যাতে অতিবৃষ্টিতে ফোন, ওয়ালেট ও কাঁধব্যাগটাও পলিব্যাগে মুড়িয়ে নেওয়া যায়। এছাড়া দুয়েকটা মেকআপ আইটেম ও একটা পাতলা বাড়ি কাপড় তো রাখতেই পারেন।
বর্ষার মধ্য়ভাগে যখন তখন আকাশ ভেঙে বৃষ্টি নামবে এটা তো খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু বৃষ্টিতে যেন বিপাকে না পড়তে হয় তাই নিজেরও তো কিছু প্রস্তুতি থাকা চাই নাকি? সাধারণত এ সমটায় নারীরা একটু বড় ব্যাগই সঙ্গে নেন। কারণ বৃষ্টির পানি থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে দুয়েকটা বাড়তি জিনিস তো সঙ্গে নেওয়ার দরকার পড়ে। বর্ষাকালে কী কী রাখবেন তা জেনে নিন এক নজরে।
সকালে রোদ দেখলেও ব্যাগে ছাতা বা রেইনকোট রাখা উচিত কারণ এ সময় হুট করে বৃষ্টি হবার সম্ভবনা থাকে। বাজারে পকেট ছাতা পাওয়া যায় এতে পকেটে কিংবা ব্যাগের সাইডে ছাতা রেখে দেয়া যায় এতে ছাতা হারিয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে না আবার ক্যারি করাটাও সহজ হয়।
হারমনি স্পার স্বত্ত্বাধিকারী ও লাইফস্টাইল এক্সপার্ট রহিমা সুলতানা রিতা বলেন, ‘কাজে যাওয়ার সময় হঠাৎ বৃষ্টির কবলে পড়লে মেকআপ যেহেতু নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে সেহেতু গন্তব্য়ে পৌঁছে যেন টাচআপ করে নেওয়া যায় তাই ব্যাগে ফেস পাউডার, কাজল ও লিপস্টিক রাখতে হবে। তাছাড়া বৃষ্টির পানির সংস্পর্শে আসার ফলে ত্বক রুক্ষ হয়ে যেতে পারে তাই পরিচ্ছন্নতার জন্য ব্যাগে ক্লিনজার ও ময়শ্চারাইজার রাখতে হবে।’
ব্যাগে ছোট সাইজের তোয়ালে বা রুমাল রাখা উচিত। যাতে করে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে মাথা এবং চুল মুছে নেয়া যায়।
বৃষ্টির সময় রাস্তাঘাটে কাদা জমে থাকে এতে অনেক সময় জুতা নষ্ট হয়ে যায় কিংবা বৃষ্টির পানিতে ব্যাগ ভিজে যেতে পারে সে ক্ষেত্রে চট করে বের করে জুতা এবং ব্যাগ মুছে নিতে ব্যাগে টিস্যু রাখতে হবে।
বর্ষার সময় পানিবাহিত রোগের প্রবণতা বেড়ে যায়। যেখানে সেখানের অস্বাস্থ্যকর পানি পান করার ফলে ডায়রিয়া, জন্ডিস টাইফয়েড এর মত নানা ধরনের রোগ হতে পারে। সে ক্ষেত্রে বাসা থেকে বের হবার আগে ব্যাগে অবশ্যই একটি বিশুদ্ধ পানির বোতল পুরে নিন।
ব্যাগে দুয়েকটা বড় পলিব্যাগ রাখতে পারেন যাতে অতিবৃষ্টিতে ফোন, ওয়ালেট ও কাঁধব্যাগটাও পলিব্যাগে মুড়িয়ে নেওয়া যায়। এছাড়া দুয়েকটা মেকআপ আইটেম ও একটা পাতলা বাড়ি কাপড় তো রাখতেই পারেন।
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১১ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১৬ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১৭ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
২ দিন আগে