হেয়ার স্পার উপকারিতা
মাথার ত্বকে প্রোটিনের জোগান দিতে ও চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে এই স্পা। নিয়মিত হেয়ার স্পা করালে মাথার ত্বক খুশকিমুক্ত থাকে। এ ছাড়া বাইরে বের হওয়ার কারণে চুলে ধুলোবালু জমে যায়। ফলে চুল গভীরভাবে পরিষ্কার করতে হয়। এ ক্ষেত্রে স্পা খুব ভালো কাজ করে। যাঁরা প্রায় নিয়মিত হেয়ার ড্রায়ার কিংবা হেয়ার স্ট্রেইটনার ব্যবহার করেন, তাঁদের চুল ভঙ্গুর হয়ে যায়। নিয়ম করে স্পা করালে নিস্তেজ চুল সতেজ হয়ে ওঠে। পাশাপাশি এটি চুল ঘন করে। যাঁদের চুল রং করা, তাঁদের চুলের বাড়তি যত্ন নিতেও হেয়ার স্পা করা
যেতে পারে।
বাড়িতেই হবে
হেয়ার স্পা করার সময় এলেই প্রথমে মনে হয় পারলারের কথা। কিন্তু ব্যস্ততায় অনেকে সময় বের করে পারলারে যেতে পারেন না।পারলারে না গেলে হেয়ার স্পা হবে না, এই ভেবে দিনের পর দিন অনেকে চুলের যত্নই নেন না ঠিকমতো। চাইলে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে ঘরেই স্পা করতে পারেন। আর এর উপকরণ রয়েছে আপনার রান্নাঘরেই।
প্রথমে বাটিতে নারকেল তেল নিয়ে চুলের গোড়ায় ভালো করে ম্যাসাজ করে নিতে হবে। এরপর গরম পানিতে একটি তোয়ালে ভিজিয়ে রেখে সহনীয় গরম অবস্থায় মাথায় ৩০ মিনিট রাখতে হবে। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিতে হবে। অবশ্যই শ্যাম্পু করার পর কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। পরবর্তী ধাপে একটি হেয়ার মাস্ক তৈরি করে নিতে হবে। কলা, মধু, টক দই ও অলিভ অয়েল একসঙ্গে মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে নিতে হবে, কিংবা দুটি ডিম ও নারকেল তেলের মিশ্রণে একটি হেয়ার মাস্ক বানিয়ে চুলে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করতে হবে। হেয়ার মাস্ক ব্যবহারের পর শ্যাম্পু করার সময় অবশ্যই ঠান্ডা পানি ব্যবহার করতে হবে। গরম পানি চুলের গোড়া নরম করে দিতে পারে। এতে চুল পড়ার হার বেড়ে যেতে পারে।
হেয়ার স্পার উপকারিতা
মাথার ত্বকে প্রোটিনের জোগান দিতে ও চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে এই স্পা। নিয়মিত হেয়ার স্পা করালে মাথার ত্বক খুশকিমুক্ত থাকে। এ ছাড়া বাইরে বের হওয়ার কারণে চুলে ধুলোবালু জমে যায়। ফলে চুল গভীরভাবে পরিষ্কার করতে হয়। এ ক্ষেত্রে স্পা খুব ভালো কাজ করে। যাঁরা প্রায় নিয়মিত হেয়ার ড্রায়ার কিংবা হেয়ার স্ট্রেইটনার ব্যবহার করেন, তাঁদের চুল ভঙ্গুর হয়ে যায়। নিয়ম করে স্পা করালে নিস্তেজ চুল সতেজ হয়ে ওঠে। পাশাপাশি এটি চুল ঘন করে। যাঁদের চুল রং করা, তাঁদের চুলের বাড়তি যত্ন নিতেও হেয়ার স্পা করা
যেতে পারে।
বাড়িতেই হবে
হেয়ার স্পা করার সময় এলেই প্রথমে মনে হয় পারলারের কথা। কিন্তু ব্যস্ততায় অনেকে সময় বের করে পারলারে যেতে পারেন না।পারলারে না গেলে হেয়ার স্পা হবে না, এই ভেবে দিনের পর দিন অনেকে চুলের যত্নই নেন না ঠিকমতো। চাইলে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে ঘরেই স্পা করতে পারেন। আর এর উপকরণ রয়েছে আপনার রান্নাঘরেই।
প্রথমে বাটিতে নারকেল তেল নিয়ে চুলের গোড়ায় ভালো করে ম্যাসাজ করে নিতে হবে। এরপর গরম পানিতে একটি তোয়ালে ভিজিয়ে রেখে সহনীয় গরম অবস্থায় মাথায় ৩০ মিনিট রাখতে হবে। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিতে হবে। অবশ্যই শ্যাম্পু করার পর কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। পরবর্তী ধাপে একটি হেয়ার মাস্ক তৈরি করে নিতে হবে। কলা, মধু, টক দই ও অলিভ অয়েল একসঙ্গে মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে নিতে হবে, কিংবা দুটি ডিম ও নারকেল তেলের মিশ্রণে একটি হেয়ার মাস্ক বানিয়ে চুলে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করতে হবে। হেয়ার মাস্ক ব্যবহারের পর শ্যাম্পু করার সময় অবশ্যই ঠান্ডা পানি ব্যবহার করতে হবে। গরম পানি চুলের গোড়া নরম করে দিতে পারে। এতে চুল পড়ার হার বেড়ে যেতে পারে।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
৪ ঘণ্টা আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
৮ ঘণ্টা আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২০ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে