সানজিদা সামরিন
আজ বিশ্বখ্যাত অভিনেত্রী মেরিলিন মনরোর জন্মদিন। ১৯২৬ সালের ১ জুন তিনি আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলস শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
মেরিলিন মনরো, লাস্যময়ী এ হলিউড তারকার রূপ রহস্য জানতে চাননি এমন নারী খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। ত্বকের যত্ন ও মেকআপ হিসেবে কী কী তিনি ব্যবহার করবেন বা তাঁর হ্যান্ডব্যাগে কোন ধরনের সৌন্দর্য উপকরণ থাকত তা জানতে রোজ কম মানুষ গুগল করেন না! তবে ত্বকের যত্নে মেরিলিন মনরো কী কী করতেন তা এবার একটু হলেও জানা গেছে।
নিউ ইয়র্ক সিটির মেকআপ মিউজিয়াম সম্প্রতি হলিউড হার্টথ্রব মেরিলিন মনরোর রূপের রহস্য ও সৌন্দর্য রক্ষায় খাবার তালিকা থেকে কোন কোন খাবার ছেঁটে ফেলেছিলেন তা সবার সামনে এনেছে। মিউজিয়ামে একটি প্রেসক্রিপশন প্রদর্শন করা হয়েছে। যেখানে তারিখ দেওয়া রয়েছে ১৭ মার্চ ১৯৫৯। মেরিলিন মনরোকে দেওয়া এই প্রেসক্রিপশনে আমেরিকান চর্ম বিশেষজ্ঞ এর্নো লাজলো লিখেছিলেন, ধাপে ধাপে কীভাবে ত্বকের যত্ন নিতে হবে। এই নথি অনুযায়ী, মনরোকে মুখের অতিরিক্ত তেল অপসারণের জন্য এবং লোমকূপ ছোট রাখতে কুসুম গরম জল ও ক্লিনজিং বার দিয়ে মুখ ও ঘার ধুতে হতো।
এরপর চোখের চারপাশ বাকি রেখে আলতো হাতে তিনি অল্প পরিমাণে এনার্জাইজার ক্রিম লাগাতেন। সবশেষে এর্নো লাজলোর কোম্পানির লুজ ফেস পাউডার লাগিয়ে ময়েশ্চার লক করতেন তিনি। পাশাপাশি পেতেন ম্যাট লুক। সন্ধ্যায় ঠিক কী নিয়মে ত্বকের যত্ন নিতেন তিনি তারও বিস্তারিত রয়েছে এখানে। এর্নো লাজলোর ব্র্যান্ডিং অফিসার প্যাট্রিসিয়া শুফেনহাওয়্যার বলেন, এর্নো তাঁর সব ক্লায়েন্টদের প্রেসক্রিপশন ব্যক্তিগতকরণ করতেন। মেরিলিন মনরোর প্রেসক্রিপশন ছিল শুষ্ক ত্বকের ক্যাটাগরিতে। ছাপা এই কাগজে চোখ বুলালেই দেখা যায়, তাঁকে যেসব সৌন্দর্যপণ্য ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল সেগুলোর সবই ত্বক হাইড্রেটেড রাখতে সহায়তা করত।
নিউ ইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, রোজ সকালে মেরিলিন মনরো ত্বকে ভ্যাসলিন ম্যাসাজ করে তিন ঘণ্টা ধরে হট বাথ নিতেন। তাঁর প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী, মেরিলিন মনরো কোনো ধরনের বাদাম, চকলেট, জলপাই, ওয়েস্টার ও লবণ খেতেন না। এগুলো ত্বককে ডিহাইড্রেটেড করে ও চোখের নিচে ফোলাভাব তৈরি করে।
আজ বিশ্বখ্যাত অভিনেত্রী মেরিলিন মনরোর জন্মদিন। ১৯২৬ সালের ১ জুন তিনি আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলস শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
মেরিলিন মনরো, লাস্যময়ী এ হলিউড তারকার রূপ রহস্য জানতে চাননি এমন নারী খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। ত্বকের যত্ন ও মেকআপ হিসেবে কী কী তিনি ব্যবহার করবেন বা তাঁর হ্যান্ডব্যাগে কোন ধরনের সৌন্দর্য উপকরণ থাকত তা জানতে রোজ কম মানুষ গুগল করেন না! তবে ত্বকের যত্নে মেরিলিন মনরো কী কী করতেন তা এবার একটু হলেও জানা গেছে।
নিউ ইয়র্ক সিটির মেকআপ মিউজিয়াম সম্প্রতি হলিউড হার্টথ্রব মেরিলিন মনরোর রূপের রহস্য ও সৌন্দর্য রক্ষায় খাবার তালিকা থেকে কোন কোন খাবার ছেঁটে ফেলেছিলেন তা সবার সামনে এনেছে। মিউজিয়ামে একটি প্রেসক্রিপশন প্রদর্শন করা হয়েছে। যেখানে তারিখ দেওয়া রয়েছে ১৭ মার্চ ১৯৫৯। মেরিলিন মনরোকে দেওয়া এই প্রেসক্রিপশনে আমেরিকান চর্ম বিশেষজ্ঞ এর্নো লাজলো লিখেছিলেন, ধাপে ধাপে কীভাবে ত্বকের যত্ন নিতে হবে। এই নথি অনুযায়ী, মনরোকে মুখের অতিরিক্ত তেল অপসারণের জন্য এবং লোমকূপ ছোট রাখতে কুসুম গরম জল ও ক্লিনজিং বার দিয়ে মুখ ও ঘার ধুতে হতো।
এরপর চোখের চারপাশ বাকি রেখে আলতো হাতে তিনি অল্প পরিমাণে এনার্জাইজার ক্রিম লাগাতেন। সবশেষে এর্নো লাজলোর কোম্পানির লুজ ফেস পাউডার লাগিয়ে ময়েশ্চার লক করতেন তিনি। পাশাপাশি পেতেন ম্যাট লুক। সন্ধ্যায় ঠিক কী নিয়মে ত্বকের যত্ন নিতেন তিনি তারও বিস্তারিত রয়েছে এখানে। এর্নো লাজলোর ব্র্যান্ডিং অফিসার প্যাট্রিসিয়া শুফেনহাওয়্যার বলেন, এর্নো তাঁর সব ক্লায়েন্টদের প্রেসক্রিপশন ব্যক্তিগতকরণ করতেন। মেরিলিন মনরোর প্রেসক্রিপশন ছিল শুষ্ক ত্বকের ক্যাটাগরিতে। ছাপা এই কাগজে চোখ বুলালেই দেখা যায়, তাঁকে যেসব সৌন্দর্যপণ্য ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল সেগুলোর সবই ত্বক হাইড্রেটেড রাখতে সহায়তা করত।
নিউ ইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, রোজ সকালে মেরিলিন মনরো ত্বকে ভ্যাসলিন ম্যাসাজ করে তিন ঘণ্টা ধরে হট বাথ নিতেন। তাঁর প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী, মেরিলিন মনরো কোনো ধরনের বাদাম, চকলেট, জলপাই, ওয়েস্টার ও লবণ খেতেন না। এগুলো ত্বককে ডিহাইড্রেটেড করে ও চোখের নিচে ফোলাভাব তৈরি করে।
আজ টুনা দিবস। বিশ্বব্যাপী খাদ্যনিরাপত্তা, সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য এবং অর্থনীতিতে টুনার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছরের ২ মে বিশ্ব টুনা দিবস পালিত হয়। টুনা মাছের প্রজননপ্রক্রিয়া যেন ব্যাহত না হয়, সেদিকে গুরুত্ব দিয়ে মাছ ধরাকে উৎসাহিত করতেই দিবসটি পালিত হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী খাদ্যনিরাপত্তা, সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য এবং অর্থনীতিতে টুনার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিবছরের ২ মে বিশ্ব টুনা দিবস পালিত হয়। টুনা মাছের প্রজননপ্রক্রিয়া যেন ব্যাহত না হয়, সেদিকে গুরুত্ব দিয়ে মাছ ধরাকে উৎসাহিত করতেই দিবসটি পালিত হয়।
১৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের আলোকচিত্রী নিকা রিতচেল ব্যালেরিনাদের ছবি তুলে যুদ্ধের অমানিশা ভুলে থাকার চেষ্টা করছেন। কিয়েভের বোমার শব্দের মধ্যেও থেমে না থেকে তিনি শিল্পচর্চায় আগ্রহীদের মনে জাগিয়ে তুলছেন সাহস, আশাবাদ ও স্বাধীনতার স্বপ্ন।
১ দিন আগেযারা হাইকিং ভালোবাসেন এবং পৃথিবীর বিভিন্ন ট্রেইলে হাইকিং করে থাকেন, তাঁদের অনন্য অভিজ্ঞতা দেবে থাইল্যান্ডের ট্রেইলগুলো। এসব ট্রেইল ধরে হাঁটার সময় এক ভিন্ন রকম উপকূলীয় সৌন্দর্য এবং থাইল্যান্ডের এক ভিন্ন রকম সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হওয়া যাবে। ঘন জঙ্গল, ধানখেত, কুয়াশাচ্ছন্ন পাহাড় ও পাহাড়ের ওপরের মন্
২ দিন আগে