মোশারফ হোসেন
দক্ষিণ ভারতের তেলেগু সিনেমার জনপ্রিয় তারকা আল্লু অর্জুন। ২০২১ সালের শেষের দিকে ‘পুষ্পা: দ্য রাইজ’ সিনেমা দিয়ে মাত করেছেন দর্শকদের। ‘সন অব সত্যমূর্তি’, ‘রেস গুররাম’ এর মতো সুপারহিট সিনেমায় অভিনয় করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন স্টাইলিশ আইকন নামে। সিনেমায় নিজের স্থান পাকাপোক্তের পাশাপাশি অর্জুন বেশ ফ্যাশন সচেতন। ট্রেন্ডের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ক্ল্যাসিক লুকে অনন্য ধারা যোগ করেছেন অর্জুন। আর দক্ষ ডিজাইনারদের তৈরি যেকোনো পোশাকই সহজেই তাঁর সঙ্গে মানিয়ে যায়।
যে ধরনের পোশাক পরেন
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ট্রেন্ডি পোশাক পরেন আল্লু অর্জুন। তাই পোশাক নির্বাচনের ক্ষেত্রে তিনি খুব স্মার্ট এবং সৃজনশীল।
ক্যাজুয়াল পোশাক: আল্লু অর্জুন সাধারণত আরামদায়ক পোশাক, যেমন–টিশার্ট, জিনস, হুডি পরে থাকেন। সঠিক আনুষঙ্গিক এবং সাজসজ্জার মাধ্যমে সাদামাটা পোশাকে নিজেকে আকর্ষণীয় করে তুলতে তিনি বেশ পটু।
ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় পোশাক: ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় পোশাকে একটা টান অনুভব করেন অর্জুন। তাঁকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে শেরওয়ানি, কুর্তা এবং ধুতি পরতে দেখা গেছে। এসব পোশাকে মার্জিতরূপে নিজেকে বেশ ভালোভাবেই উপস্থাপন করেছেন তিনি।
ফরমাল লুক: লাল গালিচা ও অন্যান্য অনুষ্ঠানে অর্জুনকে ফরমাল পোশাকে দেখা যায়। এসব পোশাকের মধ্যে রয়েছে–স্যুট, টাক্সিডো ও অন্যান্য আনুষ্ঠানিক পোশাক।
এ ছাড়াও আল্লু অর্জুনকে ট্র্যাকসুট, স্নিকার্স এবং বেসবল ক্যাপ পরতেও দেখা যায়।
ফ্যাশনের মূলমন্ত্র
• আরামদায়ক পোশাকে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন আল্লু অর্জুন। এ জন্য ফরমাল পোশাকের থেকে ক্যাজুয়াল পোশাকেই তাঁর আগ্রহ বেশি।
• পোশাকে মনোগ্রাম ও মোটিফের মতো অনন্য জিনিস যোগ করতে বেশ পছন্দ করেন।
• পোশাক নিয়ে পরীক্ষা–নিরীক্ষা করতে ভয় করেন না তিনি। ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় পোশাকের সঙ্গে আধুনিকতার মেলবন্ধনও ঘটিয়েছেন। অর্জুন ফুলের সূচিকর্ম ও অলংকরণের মতো ডিজাইনের শেরওয়ানি পড়েছেন।
• চুল এবং দাড়ির স্টাইলের জন্য তিনি বেশ পরিচিত।
• পোশাকের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের অনুষঙ্গ পড়েন। স্টাইলিশ ঘড়ি, সানগ্লাস এবং বিভিন্ন ধরনের এক্সেসরিজ পড়েন অর্জুন।
তথ্যসূত্র: লাইফস্টাইল সিম্ফলিফাই ও ওয়াটানজ
দক্ষিণ ভারতের তেলেগু সিনেমার জনপ্রিয় তারকা আল্লু অর্জুন। ২০২১ সালের শেষের দিকে ‘পুষ্পা: দ্য রাইজ’ সিনেমা দিয়ে মাত করেছেন দর্শকদের। ‘সন অব সত্যমূর্তি’, ‘রেস গুররাম’ এর মতো সুপারহিট সিনেমায় অভিনয় করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন স্টাইলিশ আইকন নামে। সিনেমায় নিজের স্থান পাকাপোক্তের পাশাপাশি অর্জুন বেশ ফ্যাশন সচেতন। ট্রেন্ডের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ক্ল্যাসিক লুকে অনন্য ধারা যোগ করেছেন অর্জুন। আর দক্ষ ডিজাইনারদের তৈরি যেকোনো পোশাকই সহজেই তাঁর সঙ্গে মানিয়ে যায়।
যে ধরনের পোশাক পরেন
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ট্রেন্ডি পোশাক পরেন আল্লু অর্জুন। তাই পোশাক নির্বাচনের ক্ষেত্রে তিনি খুব স্মার্ট এবং সৃজনশীল।
ক্যাজুয়াল পোশাক: আল্লু অর্জুন সাধারণত আরামদায়ক পোশাক, যেমন–টিশার্ট, জিনস, হুডি পরে থাকেন। সঠিক আনুষঙ্গিক এবং সাজসজ্জার মাধ্যমে সাদামাটা পোশাকে নিজেকে আকর্ষণীয় করে তুলতে তিনি বেশ পটু।
ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় পোশাক: ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় পোশাকে একটা টান অনুভব করেন অর্জুন। তাঁকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে শেরওয়ানি, কুর্তা এবং ধুতি পরতে দেখা গেছে। এসব পোশাকে মার্জিতরূপে নিজেকে বেশ ভালোভাবেই উপস্থাপন করেছেন তিনি।
ফরমাল লুক: লাল গালিচা ও অন্যান্য অনুষ্ঠানে অর্জুনকে ফরমাল পোশাকে দেখা যায়। এসব পোশাকের মধ্যে রয়েছে–স্যুট, টাক্সিডো ও অন্যান্য আনুষ্ঠানিক পোশাক।
এ ছাড়াও আল্লু অর্জুনকে ট্র্যাকসুট, স্নিকার্স এবং বেসবল ক্যাপ পরতেও দেখা যায়।
ফ্যাশনের মূলমন্ত্র
• আরামদায়ক পোশাকে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন আল্লু অর্জুন। এ জন্য ফরমাল পোশাকের থেকে ক্যাজুয়াল পোশাকেই তাঁর আগ্রহ বেশি।
• পোশাকে মনোগ্রাম ও মোটিফের মতো অনন্য জিনিস যোগ করতে বেশ পছন্দ করেন।
• পোশাক নিয়ে পরীক্ষা–নিরীক্ষা করতে ভয় করেন না তিনি। ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় পোশাকের সঙ্গে আধুনিকতার মেলবন্ধনও ঘটিয়েছেন। অর্জুন ফুলের সূচিকর্ম ও অলংকরণের মতো ডিজাইনের শেরওয়ানি পড়েছেন।
• চুল এবং দাড়ির স্টাইলের জন্য তিনি বেশ পরিচিত।
• পোশাকের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের অনুষঙ্গ পড়েন। স্টাইলিশ ঘড়ি, সানগ্লাস এবং বিভিন্ন ধরনের এক্সেসরিজ পড়েন অর্জুন।
তথ্যসূত্র: লাইফস্টাইল সিম্ফলিফাই ও ওয়াটানজ
আজ ৪ মে, কিংবদন্তি তারকা অড্রে হেপবার্নের জন্মদিন। অড্রে কেবল একজন চলচ্চিত্র তারকাই নন, তিনি ছিলেন সৌন্দর্য ও শৈলীর জীবন্ত প্রতিমা। তাঁর চপলতা, কোমলতা ও সহজাত সৌন্দর্য আজও সময়ের গণ্ডি পেরিয়ে মানুষের মনে গেঁথে রয়েছে। এই সৌন্দর্যের জন্য কী করতেন তিনি? খুব বেশি কিছু নয়, বেশ কয়েকটি ভালো অভ্যাসই তাঁকে এত
৫ ঘণ্টা আগেএই একুশ শতকে কোনো এলাকায় মোটরগাড়ি চলে না, এটা বিশ্বাস করা যায়! অবিশ্বাস্য হলেও খোদ যুক্তরাষ্ট্রে এমন একটি দ্বীপ আছে, যেখানে মোটরগাড়ি নেই। নেই যুক্তরাষ্ট্রের আভিজাত্যের প্রতীক গলফ কোর্টও। কিন্তু সেই দ্বীপের বাসিন্দাদের সবার জন্য আছে একটি করে ঘোড়া। সেই সব ঘোড়ায় চলাফেরা করে তারা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে।
১ দিন আগেসেদ্ধ ডিমের খোসা ছাড়ানোর ক্ষেত্রে দুই সমস্যা খুবই সাধারণ। একটি হলো, খোসার সঙ্গে ডিমের সাদা অংশ লেগে থাকা; অন্যটি হলো, খোসা ছাড়ানোর পরও ডিমের ওপর পাতলা আবরণ লেগে থাকা। ইন্টারনেটে এসব সমস্যা সমাধানের নানা ‘হ্যাক’ বা কৌশল পাওয়া যায়। ডিমের খোসা ছাড়ানো কঠিন হওয়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে।
১ দিন আগেঅফিসের পরিবেশ আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে। অনেকে অফিসে যাওয়ার কথা ভাবতেই হতাশ হয়ে পড়েন। এর কারণ হয়তো খিটখিটে বস, অতিরিক্ত কাজের চাপ কিংবা সহকর্মীদের খারাপ ব্যবহার। এতে দেখা দিতে পারে মানসিক চাপ, ঘুমের সমস্যা, এমনকি বিষণ্নতাও।
২ দিন আগে