সানজিদা সামরিন
সকালবেলা কাজে বের হওয়ার সময় ছাতা, সানগ্লাস আর স্কার্ফ এখন ব্যাগে পুরতেই হবে। বাইরে এখন ঝাঁ ঝাঁ করে রোদ্দুর। প্রচণ্ড রোদে শরীর তো দরদর করে ঘামেই, তার ওপর ত্বকে র্যাশ, চুলকানিসহ নানা সমস্যা দেখা দেয়। এমন দিনে প্রশান্তি এনে দেয় শীতল স্নান। শীতের দিনগুলোয় স্নানে যে গড়িমসি চলে, তা কিন্তু এই ঋতু থেকেই কাটতে শুরু করে। যেন শরীরে যতই পানি ঢালা যায় ততই আরাম।
স্নানের সঠিক নিয়ম
স্নানের ক্ষেত্রে আমরা বেশির ভাগই যে ভুলটা করি তা হলো প্রথমে মাথায় পানি ঢেলে ফেলি। এটা স্বাস্থ্যকর নয়। স্নানের শুরুতে প্রথমে হাত ও পা ভেজাতে হবে। তারপর শরীরে পানি ঢালতে হবে আর সবশেষে মাথায় পানি দিতে হবে। যখন মাথা ভেজাবেন, তখন অনেকটা সময় মাথায় পানি ঢালতে হবে বা শাওয়ারের নিচে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। যাতে পানি শরীর বেয়ে নামতে থাকে ও শরীরের ভেতর যে গরম তাপমাত্রা রয়েছে, তা আস্তে আস্তে বেরিয়ে যায়। এতে শরীরের ক্লান্তি ও অবসাদ ধীরে ধীরে কেটে যাবে।
দিনে কতবার
গরমের সময় অনেকেই রাতে ঘুমানোর আগে স্নান করেন। এতে ঘুম খুব ভালো হয়। শীতকালে শরীরের তাপমাত্রা কম থাকে বলে দ্রুত ঘুমাতে খুব একটা অসুবিধা হয় না। কিন্তু গরমের সময় ত্বক এমনিতেই গরম থাকে। ফলে ঘুমানোর আগে যদি অল্প সময়ের একটা স্নান সেরে ফেলা যায়, তাহলে আরামবোধ হয়। তবে দিনে সর্বোচ্চ দুই থেকে তিনবার স্নান করা যেতে পারে। তার বেশি নয়।
স্নানের পানি
স্নানের পানি ত্বকের পক্ষে অবশ্যই সহনীয় হতে হবে। যত গরমই হোক অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি দিয়ে স্নান করা যাবে না। তবে মুখে বরফ-ঠান্ডা পানি দিয়ে বারবার ঝাপটা
দিতে পারেন।
ঘাম নিয়ন্ত্রণে করণীয়
গরমে স্বাভাবিকভাবেই প্রচুর ঘাম হয়। অনেকে আবার একটু বেশি ঘামেন। এ কারণে সুতির কাপড় পরতে হবে। বেশি ঘাম হলে সঙ্গে সঙ্গেই কাপড় বদলে নিতে হবে। সম্ভব হলে পানিতে ফিটকিরি দিয়ে স্নান করতে পারেন। এতে ঘাম কমবে।
এ সময়ে যেমন স্ক্র্যাব
আবহাওয়ার কারণে এ সময়ে ত্বকে শুষ্কতা ও টান টান ভাব দেখা দেয় প্রায় সবার ত্বকেই। ফলে রোদে বের হওয়ার কিছুক্ষণ পরই ত্বকে টান ধরে। এই শুষ্কতা এড়াতে স্নানের পর ময়েশ্চারাইজার লাগানো যেমন প্রয়োজন, তেমনি ত্বকের মরা কোষ ও সাদাটে ভাব দূর করতে স্ক্র্যাবও করতে হবে সপ্তাহে তিন দিন। মরা কোষের পরত দূর হলে ত্বকের গভীরে গিয়ে ময়েশ্চারাইজার ভালোভাবে কাজ করতে পারে। স্নানের সময় স্ক্র্যাব হিসেবে চালের গুঁড়োর সঙ্গে হলুদবাটা ও টক দই মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করা যেতে পারে।
ত্বকের ময়লা কাটাতে প্যাক
গরমে যেহেতু অনেক বেশি ঘাম হয় তাই ত্বকে ময়লা একটু বেশি জমে। সে জন্য সপ্তাহে অন্তত দুই দিন প্যাক লাগাতে হবে। এ সময় রোদের তাপ বেশি থাকার ফলে ত্বকে সানট্যান পড়ে। সানট্যান দূর করতে টক দইয়ের সঙ্গে মধু মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন। এই প্যাক ত্বকের ময়লা ও সানট্যান দুটোই দূর করতে সাহায্য করবে। ত্বকের ময়লা কাটাতে মুলতানি মাটির সঙ্গে শসার রস মিশিয়েও ত্বকে ম্যাসাজ করা যেতে পারে। হালকা শুকিয়ে এলে তোয়ালে দিয়ে আলতো করে রগড়ে ধুয়ে ফেললে ত্বক অনেক পরিচ্ছন্ন দেখাবে।
সকালবেলা কাজে বের হওয়ার সময় ছাতা, সানগ্লাস আর স্কার্ফ এখন ব্যাগে পুরতেই হবে। বাইরে এখন ঝাঁ ঝাঁ করে রোদ্দুর। প্রচণ্ড রোদে শরীর তো দরদর করে ঘামেই, তার ওপর ত্বকে র্যাশ, চুলকানিসহ নানা সমস্যা দেখা দেয়। এমন দিনে প্রশান্তি এনে দেয় শীতল স্নান। শীতের দিনগুলোয় স্নানে যে গড়িমসি চলে, তা কিন্তু এই ঋতু থেকেই কাটতে শুরু করে। যেন শরীরে যতই পানি ঢালা যায় ততই আরাম।
স্নানের সঠিক নিয়ম
স্নানের ক্ষেত্রে আমরা বেশির ভাগই যে ভুলটা করি তা হলো প্রথমে মাথায় পানি ঢেলে ফেলি। এটা স্বাস্থ্যকর নয়। স্নানের শুরুতে প্রথমে হাত ও পা ভেজাতে হবে। তারপর শরীরে পানি ঢালতে হবে আর সবশেষে মাথায় পানি দিতে হবে। যখন মাথা ভেজাবেন, তখন অনেকটা সময় মাথায় পানি ঢালতে হবে বা শাওয়ারের নিচে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। যাতে পানি শরীর বেয়ে নামতে থাকে ও শরীরের ভেতর যে গরম তাপমাত্রা রয়েছে, তা আস্তে আস্তে বেরিয়ে যায়। এতে শরীরের ক্লান্তি ও অবসাদ ধীরে ধীরে কেটে যাবে।
দিনে কতবার
গরমের সময় অনেকেই রাতে ঘুমানোর আগে স্নান করেন। এতে ঘুম খুব ভালো হয়। শীতকালে শরীরের তাপমাত্রা কম থাকে বলে দ্রুত ঘুমাতে খুব একটা অসুবিধা হয় না। কিন্তু গরমের সময় ত্বক এমনিতেই গরম থাকে। ফলে ঘুমানোর আগে যদি অল্প সময়ের একটা স্নান সেরে ফেলা যায়, তাহলে আরামবোধ হয়। তবে দিনে সর্বোচ্চ দুই থেকে তিনবার স্নান করা যেতে পারে। তার বেশি নয়।
স্নানের পানি
স্নানের পানি ত্বকের পক্ষে অবশ্যই সহনীয় হতে হবে। যত গরমই হোক অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি দিয়ে স্নান করা যাবে না। তবে মুখে বরফ-ঠান্ডা পানি দিয়ে বারবার ঝাপটা
দিতে পারেন।
ঘাম নিয়ন্ত্রণে করণীয়
গরমে স্বাভাবিকভাবেই প্রচুর ঘাম হয়। অনেকে আবার একটু বেশি ঘামেন। এ কারণে সুতির কাপড় পরতে হবে। বেশি ঘাম হলে সঙ্গে সঙ্গেই কাপড় বদলে নিতে হবে। সম্ভব হলে পানিতে ফিটকিরি দিয়ে স্নান করতে পারেন। এতে ঘাম কমবে।
এ সময়ে যেমন স্ক্র্যাব
আবহাওয়ার কারণে এ সময়ে ত্বকে শুষ্কতা ও টান টান ভাব দেখা দেয় প্রায় সবার ত্বকেই। ফলে রোদে বের হওয়ার কিছুক্ষণ পরই ত্বকে টান ধরে। এই শুষ্কতা এড়াতে স্নানের পর ময়েশ্চারাইজার লাগানো যেমন প্রয়োজন, তেমনি ত্বকের মরা কোষ ও সাদাটে ভাব দূর করতে স্ক্র্যাবও করতে হবে সপ্তাহে তিন দিন। মরা কোষের পরত দূর হলে ত্বকের গভীরে গিয়ে ময়েশ্চারাইজার ভালোভাবে কাজ করতে পারে। স্নানের সময় স্ক্র্যাব হিসেবে চালের গুঁড়োর সঙ্গে হলুদবাটা ও টক দই মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করা যেতে পারে।
ত্বকের ময়লা কাটাতে প্যাক
গরমে যেহেতু অনেক বেশি ঘাম হয় তাই ত্বকে ময়লা একটু বেশি জমে। সে জন্য সপ্তাহে অন্তত দুই দিন প্যাক লাগাতে হবে। এ সময় রোদের তাপ বেশি থাকার ফলে ত্বকে সানট্যান পড়ে। সানট্যান দূর করতে টক দইয়ের সঙ্গে মধু মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন। এই প্যাক ত্বকের ময়লা ও সানট্যান দুটোই দূর করতে সাহায্য করবে। ত্বকের ময়লা কাটাতে মুলতানি মাটির সঙ্গে শসার রস মিশিয়েও ত্বকে ম্যাসাজ করা যেতে পারে। হালকা শুকিয়ে এলে তোয়ালে দিয়ে আলতো করে রগড়ে ধুয়ে ফেললে ত্বক অনেক পরিচ্ছন্ন দেখাবে।
ইতস্তত করে হলেও স্বীকার করতেই হয়, এখনো অনেকের কাছে সৌন্দর্য মানে হলো ফরসা আর নিখুঁত ত্বক। প্রযুক্তির ঘনঘটা আর নারী স্বাধীনতার এ সময়ে এসেও পাত্রপক্ষ কনের ফরসা রঙেই বেশি মজে। ফলে নারীদের মধ্য়েও ছোটবেলা থেকে গায়ের রং উজ্জ্বল করে তোলার কসরত চলতে থাকে।
৯ ঘণ্টা আগেবিটরুটের সালাদ আর ভাজি তো সব সময় খাওয়া হয়। স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ ইদানীং বিটরুটের জুসও পান করছেন। বেশ ট্রেন্ডে রয়েছে এই জুস। তবে চাইলে বিটরুট দিয়ে ভিন্ন স্বাদের স্ন্যাকস ও ডেজার্ট তৈরি করা যায়।
৯ ঘণ্টা আগেএকজন স্বাস্থ্যবতী নারী যদি বলেন, ‘আমার যা পরতে ভালো লাগে, তা-ই পরব।’ তাহলে আশপাশে মুখ টিপে হাসার মতো মানুষের অভাব হয় না। এখন কথা হচ্ছে, প্লাস সাইজের কোনো মানুষ কি ফ্যাশন নিয়ে ভাববেন না?
৯ ঘণ্টা আগেকারও পছন্দ হাতলওয়ালা চিরুনি আবার কারও পছন্দ চিকন দাঁতের। একসময় হাতির দাঁতের চিরুনি তৈরি হতো। শঙ্খ দিয়ে তৈরি চিরুনির কথাও শোনা যায়। তবে সেসব দিন গত হয়েছে। এখন বেশির ভাগ চিরুনি তৈরি হয় প্লাস্টিক থেকে। কখনো দেখা যায় কাঠের চিরুনিও।
৯ ঘণ্টা আগে