অলকানন্দা রায়, ঢাকা
নানা পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ডিম খেতেও যেমন ভালো তেমনি ত্বকের চর্চায়ও এর জুড়ি মেলা ভার। ডিমে রয়েছে প্রোটিন সমৃদ্ধ নানান পুষ্টিগুণ। ডিমের সাদা অংশের ব্যবহার ত্বককে ঝকঝকে মসৃণ করতে সাহায্য করে। ত্বকের উপরিভাগের তেলতেলে ভাব দূর করে, অবাঞ্ছি লোম অপসারণেও সহায়তা করে। ত্বকের ইলাস্টিসিটি বাড়িয়ে ত্বককে টান টান করে সতেজ করে তোলে। এর নিয়মিত ব্যবহারে তারুণ্য ধরে রাখতেও সাহায্য করে। তাই বাড়িতেই করা যেতে পারে প্রাকৃতিক এই উপদানের সঙ্গে আর দু একটি উপাদান মিশিয়ে ফেসপ্যাক বানিয়ে ত্বকচর্চা।
উপকরণ-১
একটি ডিমের সাদা অংশ এবং চালের গুঁড়ো বা ওটস।
ব্যবহার প্রক্রিয়া
রাতে ঘুমাতে যাবার আগে ভালো করে ফেসওয়াশে মুখ পরিষ্কার করে নিন। একটি ডিমের কুসুম সরিয়ে একটি ছোট বাটিতে ডিমের সাদা অংশটুকু নিন। এবার ২ চা- চামচ ওটসের গুঁড়ো বা চালের গুঁড়োর সঙ্গে ডিমের সাদা অংশটুকু সামান্য পানি দিয়ে মিশিয়ে নিন। তারপর সারা মুখে মেখে পনেরো থেকে বিশ মিনিট রেখে দিন। শুকিয়ে টান টান হয়ে এলে কুসুম গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের লোমের গোড়ায় জমে থাকা তেল, মরা সাদা মরা চামড়া, ব্ল্যাকহেডস দূর করে ত্বককের ভেতরে পুষ্টি যুগিয়ে পরিষ্কার ঝকঝকে করে তুলবে।
এর প্রথম ব্যবহার থেকে থেকেই বুঝতে পারবেন ত্বকের নরম কোমল ভাব। এই প্যাকটি সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহারে পাওয়া যাবে আশানুরূপ ফলাফল।
উপকরণ-২
ডিমের সাদা অংশ ও লেবুর রস
ব্যবহার প্রক্রিয়া
হালকা কুসুম গরম পানিতে তোয়ালে বা রুমাল ভিজিয়ে মুখ, ঘাড় ও গলা মুছে নিন। এরপর পছন্দমত ফেইসওয়াশ দিয়ে ভালোমতো ত্বক পরিষ্কার করে নিন। তারপর ডিমের সাদা অংশ এবং লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মুখমণ্ডল এবং ঘাড় গলায় সমানভাবে লাগিয়ে পনেরো বিশ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
উপকরণ-৩
ডিমের সাদা অংশ এবং একটি ব্রাশ
ব্যবহার প্রক্রিয়া
প্রথমে একটি ব্রাশ নিয়ে ডিমের সাদা অংশ পাতলা করে মুখে মেখে নিতে হবে। শুকিয়ে গেলে আরও একবার মাখতে হবে। এভাবে দুই থেকে তিনবার ডিমের সাদা অংশ দিয়ে মুখে প্রলেপ লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিতে হবে। তারপর ওই প্রলেপ পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে, টেনে তুলে ফেললে ত্বক যেমন প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান পাবে তেমনি মুখের অবাঞ্ছিত লোম দূর করতেও সহায়তা করবে।
এ তো গেল ডিমের সাদা অংশের গুণগান। এবার আসা যাক ডিমের কুসুমের কথায়। ত্বকের চর্চায় ডিমের কুসুমেরও রয়েছে অনন্য ভূমিকা। ডিমের কুসুম শুষ্ক ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং ত্বক নরম-কোমল করতে সাহায্য করে।
উপকরণ
ডিমের কুসুম এবং মধু
ব্যবহার প্রক্রিয়া
একটি ডিমের কুসুম এবং এক চা-চামচ মধু ভালো করে মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে দশ-পনেরে মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। এতে ত্বকের রক্ত চলাচল বজায় থেকপ ত্বক মশ্চরাইজ হবে। একই ভাবে ডিমের কুসুমের সঙ্গে গাজরের রস মিশিয়ে মুখে মাখলেও ত্বক উপকৃত হবে।
নানা পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ডিম খেতেও যেমন ভালো তেমনি ত্বকের চর্চায়ও এর জুড়ি মেলা ভার। ডিমে রয়েছে প্রোটিন সমৃদ্ধ নানান পুষ্টিগুণ। ডিমের সাদা অংশের ব্যবহার ত্বককে ঝকঝকে মসৃণ করতে সাহায্য করে। ত্বকের উপরিভাগের তেলতেলে ভাব দূর করে, অবাঞ্ছি লোম অপসারণেও সহায়তা করে। ত্বকের ইলাস্টিসিটি বাড়িয়ে ত্বককে টান টান করে সতেজ করে তোলে। এর নিয়মিত ব্যবহারে তারুণ্য ধরে রাখতেও সাহায্য করে। তাই বাড়িতেই করা যেতে পারে প্রাকৃতিক এই উপদানের সঙ্গে আর দু একটি উপাদান মিশিয়ে ফেসপ্যাক বানিয়ে ত্বকচর্চা।
উপকরণ-১
একটি ডিমের সাদা অংশ এবং চালের গুঁড়ো বা ওটস।
ব্যবহার প্রক্রিয়া
রাতে ঘুমাতে যাবার আগে ভালো করে ফেসওয়াশে মুখ পরিষ্কার করে নিন। একটি ডিমের কুসুম সরিয়ে একটি ছোট বাটিতে ডিমের সাদা অংশটুকু নিন। এবার ২ চা- চামচ ওটসের গুঁড়ো বা চালের গুঁড়োর সঙ্গে ডিমের সাদা অংশটুকু সামান্য পানি দিয়ে মিশিয়ে নিন। তারপর সারা মুখে মেখে পনেরো থেকে বিশ মিনিট রেখে দিন। শুকিয়ে টান টান হয়ে এলে কুসুম গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের লোমের গোড়ায় জমে থাকা তেল, মরা সাদা মরা চামড়া, ব্ল্যাকহেডস দূর করে ত্বককের ভেতরে পুষ্টি যুগিয়ে পরিষ্কার ঝকঝকে করে তুলবে।
এর প্রথম ব্যবহার থেকে থেকেই বুঝতে পারবেন ত্বকের নরম কোমল ভাব। এই প্যাকটি সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহারে পাওয়া যাবে আশানুরূপ ফলাফল।
উপকরণ-২
ডিমের সাদা অংশ ও লেবুর রস
ব্যবহার প্রক্রিয়া
হালকা কুসুম গরম পানিতে তোয়ালে বা রুমাল ভিজিয়ে মুখ, ঘাড় ও গলা মুছে নিন। এরপর পছন্দমত ফেইসওয়াশ দিয়ে ভালোমতো ত্বক পরিষ্কার করে নিন। তারপর ডিমের সাদা অংশ এবং লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মুখমণ্ডল এবং ঘাড় গলায় সমানভাবে লাগিয়ে পনেরো বিশ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
উপকরণ-৩
ডিমের সাদা অংশ এবং একটি ব্রাশ
ব্যবহার প্রক্রিয়া
প্রথমে একটি ব্রাশ নিয়ে ডিমের সাদা অংশ পাতলা করে মুখে মেখে নিতে হবে। শুকিয়ে গেলে আরও একবার মাখতে হবে। এভাবে দুই থেকে তিনবার ডিমের সাদা অংশ দিয়ে মুখে প্রলেপ লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিতে হবে। তারপর ওই প্রলেপ পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে, টেনে তুলে ফেললে ত্বক যেমন প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান পাবে তেমনি মুখের অবাঞ্ছিত লোম দূর করতেও সহায়তা করবে।
এ তো গেল ডিমের সাদা অংশের গুণগান। এবার আসা যাক ডিমের কুসুমের কথায়। ত্বকের চর্চায় ডিমের কুসুমেরও রয়েছে অনন্য ভূমিকা। ডিমের কুসুম শুষ্ক ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং ত্বক নরম-কোমল করতে সাহায্য করে।
উপকরণ
ডিমের কুসুম এবং মধু
ব্যবহার প্রক্রিয়া
একটি ডিমের কুসুম এবং এক চা-চামচ মধু ভালো করে মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে দশ-পনেরে মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। এতে ত্বকের রক্ত চলাচল বজায় থেকপ ত্বক মশ্চরাইজ হবে। একই ভাবে ডিমের কুসুমের সঙ্গে গাজরের রস মিশিয়ে মুখে মাখলেও ত্বক উপকৃত হবে।
চল্লিশ বছর বয়সের পর চোখের নিচে বলিরেখা দেখা, ত্বকের অনুজ্জ্বল ভাব আরও স্পষ্ট হতে শুরু করে। এ সময় যত ব্যস্তই থাকুন না কেন, দিনের একটু সময় নিজের জন্য বরাদ্দ রাখুন, নিজের যত্ন নিন। খাদ্যতালিকায় শরীর ও ত্বকের উপযোগী খাবারকে প্রাধান্য দিন। তবেই ত্বক হাসবে নতুন করে।
৬ ঘণ্টা আগেসারা দিন হাতের ত্বকের ওপর সূর্যরশ্মির প্রচণ্ড অত্যাচার চলে। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবে হাতের ত্বকের রং মুখের ত্বকের তুলনায় গাঢ় হয়ে যায়। প্রায় সবার ক্ষেত্রে দেখা যায় মুখের রঙের তুলনায় হাতের রং একটু গাঢ়। ফলে পুরো দেহের ত্বকের রঙের এই ভারসাম্যহীনতা দূর করতে হাতের যত্ন নিতে হবে একটু মনে করেই।
১৭ ঘণ্টা আগেনবম থেকে এগারো শতকের জাপানে ছাতা ছিল কেবল ক্ষমতাবানদের ব্যবহার্য জিনিস। তখন শাসক বা ধর্মীয় নেতাদের মাথার ওপর সম্মান ও আধ্যাত্মিক ছায়ার প্রতীক হিসেবে দীর্ঘ হাতলযুক্ত বড় ছাতা ধরা হতো। বারো শতকের পর সাধারণ মানুষও ছাতা ব্যবহার শুরু করে।
১ দিন আগেড. উইনগার্ডের মতে, মশা কাকে বেশি কামড়াবে, তার ৮৫ শতাংশ নির্ভর করে আমাদের জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের ওপর। তবে বাকি অংশ আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি কিছু সাধারণ অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে। তিনি গ্রীষ্মকালে মশার হাত থেকে বাঁচতে ৫টি বৈজ্ঞানিক উপায় জানিয়েছেন।
১ দিন আগে