Ajker Patrika

সময় এখন ম্যাচিং মাস্কের

দিতি আহমেদ, ঢাকা
আপডেট : ০২ আগস্ট ২০২১, ১০: ৫৬
সময় এখন ম্যাচিং মাস্কের

করোনা সঙ্গে নিয়ে আমাদের আপাতত বাঁচতে হবে। মাস্ক, স্যানিটাইজার ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা করোনা থেকে মুক্তির অন্যতম সহজ পথ। তাই মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দিতেই হবে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের মাস্ক পাওয়া যায়। অন্যান্য মাস্কের সঙ্গে পাওয়া যায় ম্যাচিং মাস্ক। এর বেশ জনপ্রিয়তাও রয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।

শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, কুর্তির সঙ্গে মিলিয়ে পাওয়া যাচ্ছে মাস্ক। এ ছাড়া বেনারসি, কাঞ্জিভরম, ঢাকাই জামদানি কিংবা জরি-ভেলভেটের দামি লেহেঙ্গা–সব ধরনের পোশাকের সঙ্গে ম্যাচিং করে মাস্ক কিনছেন ফ্যাশনসচেতন সবাই। ফ্যাশনের এই দৌড়ে পিছিয়ে নেই ছেলেরাও। টি-শার্ট ও শার্টের সঙ্গে ম্যাচিং মাস্কের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। ছেলেদের পাঞ্জাবির সঙ্গেও পাওয়া যাচ্ছে ম্যাচিং মাস্ক। এককথায়, মাস্কের জন্য ‘মিস ম্যাচ’ হওয়ার আর কোনো সুযোগই থাকছে না।

করোনার আবহে প্রথমে মাস্ক বিক্রি শুরু করে ওষুধের দোকানগুলো। কিন্তু সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে হাল ফ্যাশনের মাস্ক। বুটিক থেকে শুরু করে ববি প্রিন্ট, সিল্ক থেকে শুরু করে কটন বা হ্যান্ডলুমেরও মাস্ক আছে। আবার কেউ কেউ চাইলে পেয়ে যাবেন বেনারসি ও জামদানির সঙ্গে পরার জন্য থ্রি–লেয়ার মাস্ক। নামীদামি ফ্যাশন হাউসগুলো তো বটেই, সেই সঙ্গে ছোট দোকানগুলোও প্রতিটি পোশাকের সঙ্গে ম্যাচিং মাস্ক তুলে ধরছে ক্রেতার সামনে।

করোনা থেকে সুরক্ষিত থাকতে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। এমনিই হোক আর ম্যাচিং করেই হোক, মাস্ক থাকতেই হবে মুখে।

তবে ফ্যাশনেবল ম্যাচিং মাস্ক কেনার আগে দেখে নিতে হবে লেয়ারগুলো ঠিক আছে কি না। অন্তত তিন লেয়ারের মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। সেটাই স্বাস্থ্যসম্মত। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

জোরপূর্বক অপুর স্বীকারোক্তি নিয়েছেন বিএনপির ইশরাক, এনসিপির ব্যবস্থা করা সংবাদ সম্মেলনে দাবি স্ত্রীর

‘মিরপুরের উইকেটের পাশে পুঁইশাক বের হচ্ছে, এত বছর হয়নি কেন’

ভোররাতে হাঁসের মাংস খেতে ৩০০ ফুটে যান আসিফ মাহমুদ, না পেয়ে যান ওয়েস্টিনে

উপদেষ্টা ফরিদা আখতার ভুলভাবে কথা বলেছেন: প্রেস সচিব

নীলা মার্কেটের হাঁসের মাংস নাকি ওয়েস্টিনের—কোনটি সেরা

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত