রিক্তা রিচি
শিশুরা চঞ্চল প্রকৃতির হবে, এটাই স্বাভাবিক। তাদের আবেগ, অনুভূতি রাগ-ক্রোধও থাকে অনেক। কখনো কখনো তারা বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে যায়। স্বাভাবিক রাগ থাকতেই পারে। কিন্তু অতিরিক্ত রাগ ভালো নয়। সন্তান রাগ করলে বাবা মায়ের উচিত শিশুকে সামলানো। কেন সে রাগ করেছে, তার কারণ খুঁজে বের করা। প্যারেন্ট ডটকম অবলম্বনে জানাচ্ছেন রিক্তা রিচি।
রাগ বুঝবেন যেভাবে
সন্তান খুব ছোট ছোট বিষয়ে রেগে যাবে।
নিজের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলবে এবং রাগে ফেটে পড়বে।
অনুভূতি প্রকাশ করতে অক্ষম হবে।
বেপরোয়া আচরণ করবে।
হুমকি দেওয়ার মতো করে কথা বলবে। কান্না করবে।
তাদের নিজেদের আচরণের জন্য অন্যদের দোষারোপ করবে।
দীর্ঘক্ষণ রাগ করে থাকবে।
যেভাবে রাগ সামলাবেন
সহানুভূতিশীল হোন
সন্তান রাগ করলে বকা-ঝকা না করে তার প্রতি সহানুভূতিশীল হোন। তাকে সময় দিন। তার প্রতি মনোযোগী হোন। আপনি যদি শিশুকে বকা না দিয়ে শান্ত গলায় কথা বলেন, তাহলে সেও ধীরে ধীরে শান্ত হবে।
সন্তানের অনুভূতি বুঝুন
সন্তানের আচরণ, অনুভূতি, ক্রোধ, চিৎকার-চেঁচামেচির কারণ বোঝার চেষ্টা করুন। শিশুরা অনুভূতি প্রকাশ করতে পারে না। তাই সন্তানকে তার অনুভূতি প্রকাশের জন্য কিছু শব্দ শিখিয়ে দিন। তাহলে সে তার মনের অপূর্ণতা ও দুঃখগুলো আপনার সঙ্গে ভাগাভাগি করতে পারবে।
সময় নিন
সন্তান রেগে থাকলে তাকে বকা কিংবা ধমক দেবেন না। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তার রাগ না কমলে রাগ করার কারণ জিজ্ঞেস করুন। সরাসরি আলোচনা করুন। যদি আপনার শিশু হিংস্র আচরণ করে, তাহলে তাকে দু-এক মিনিটের মধ্যে শান্ত করুন। নয়তো খারাপ কিছু করে ফেলতে পারে। শ্বাস-প্রশ্বাস ও যোগচর্চা শেখাতে পারেন শিশুকে।
রাগের সময় মনে মনে এক থেকে দশ পর্যন্ত গুনতে থাকলে ধীরে ধীরে রাগ কমতে থাকে। আপনি আপনার শিশুকে এই বিষয়টি শেখাতে পারেন।
প্রশংসা করুন
শিশুদের সঙ্গে ভালো আচরণ করুন। তাহলে আপনাকে দেখে তারাও ভালো আচরণ শিখবে। তাদের ভালো আচরণ ও কাজের জন্য প্রশংসা করুন। তারা আরও ইতিবাচক হবে।
নিয়ম বেঁধে দিন
সন্তানের মেজাজ যখন ঠান্ডা থাকবে, তখন তাকে কিছু নিয়ম বেঁধে দিন। নিয়মের মধ্যে হতে পারে রাগ করলে কোনো খারাপ কথা উচ্চারণ করা যাবে না, কাউকে আঘাত করা যাবে না, কোনো কিছু ভাঙা যাবে না ইত্যাদি।
সবচেয়ে বড় কথা, শিশুর সঙ্গে সহজ হোন। তাদের সময় দিন। তাদের ভালোবাসুন।
শিশুরা চঞ্চল প্রকৃতির হবে, এটাই স্বাভাবিক। তাদের আবেগ, অনুভূতি রাগ-ক্রোধও থাকে অনেক। কখনো কখনো তারা বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে যায়। স্বাভাবিক রাগ থাকতেই পারে। কিন্তু অতিরিক্ত রাগ ভালো নয়। সন্তান রাগ করলে বাবা মায়ের উচিত শিশুকে সামলানো। কেন সে রাগ করেছে, তার কারণ খুঁজে বের করা। প্যারেন্ট ডটকম অবলম্বনে জানাচ্ছেন রিক্তা রিচি।
রাগ বুঝবেন যেভাবে
সন্তান খুব ছোট ছোট বিষয়ে রেগে যাবে।
নিজের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলবে এবং রাগে ফেটে পড়বে।
অনুভূতি প্রকাশ করতে অক্ষম হবে।
বেপরোয়া আচরণ করবে।
হুমকি দেওয়ার মতো করে কথা বলবে। কান্না করবে।
তাদের নিজেদের আচরণের জন্য অন্যদের দোষারোপ করবে।
দীর্ঘক্ষণ রাগ করে থাকবে।
যেভাবে রাগ সামলাবেন
সহানুভূতিশীল হোন
সন্তান রাগ করলে বকা-ঝকা না করে তার প্রতি সহানুভূতিশীল হোন। তাকে সময় দিন। তার প্রতি মনোযোগী হোন। আপনি যদি শিশুকে বকা না দিয়ে শান্ত গলায় কথা বলেন, তাহলে সেও ধীরে ধীরে শান্ত হবে।
সন্তানের অনুভূতি বুঝুন
সন্তানের আচরণ, অনুভূতি, ক্রোধ, চিৎকার-চেঁচামেচির কারণ বোঝার চেষ্টা করুন। শিশুরা অনুভূতি প্রকাশ করতে পারে না। তাই সন্তানকে তার অনুভূতি প্রকাশের জন্য কিছু শব্দ শিখিয়ে দিন। তাহলে সে তার মনের অপূর্ণতা ও দুঃখগুলো আপনার সঙ্গে ভাগাভাগি করতে পারবে।
সময় নিন
সন্তান রেগে থাকলে তাকে বকা কিংবা ধমক দেবেন না। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তার রাগ না কমলে রাগ করার কারণ জিজ্ঞেস করুন। সরাসরি আলোচনা করুন। যদি আপনার শিশু হিংস্র আচরণ করে, তাহলে তাকে দু-এক মিনিটের মধ্যে শান্ত করুন। নয়তো খারাপ কিছু করে ফেলতে পারে। শ্বাস-প্রশ্বাস ও যোগচর্চা শেখাতে পারেন শিশুকে।
রাগের সময় মনে মনে এক থেকে দশ পর্যন্ত গুনতে থাকলে ধীরে ধীরে রাগ কমতে থাকে। আপনি আপনার শিশুকে এই বিষয়টি শেখাতে পারেন।
প্রশংসা করুন
শিশুদের সঙ্গে ভালো আচরণ করুন। তাহলে আপনাকে দেখে তারাও ভালো আচরণ শিখবে। তাদের ভালো আচরণ ও কাজের জন্য প্রশংসা করুন। তারা আরও ইতিবাচক হবে।
নিয়ম বেঁধে দিন
সন্তানের মেজাজ যখন ঠান্ডা থাকবে, তখন তাকে কিছু নিয়ম বেঁধে দিন। নিয়মের মধ্যে হতে পারে রাগ করলে কোনো খারাপ কথা উচ্চারণ করা যাবে না, কাউকে আঘাত করা যাবে না, কোনো কিছু ভাঙা যাবে না ইত্যাদি।
সবচেয়ে বড় কথা, শিশুর সঙ্গে সহজ হোন। তাদের সময় দিন। তাদের ভালোবাসুন।
চল্লিশ বছর বয়সের পর চোখের নিচে বলিরেখা দেখা, ত্বকের অনুজ্জ্বল ভাব আরও স্পষ্ট হতে শুরু করে। এ সময় যত ব্যস্তই থাকুন না কেন, দিনের একটু সময় নিজের জন্য বরাদ্দ রাখুন, নিজের যত্ন নিন। খাদ্যতালিকায় শরীর ও ত্বকের উপযোগী খাবারকে প্রাধান্য দিন। তবেই ত্বক হাসবে নতুন করে।
৭ ঘণ্টা আগেসারা দিন হাতের ত্বকের ওপর সূর্যরশ্মির প্রচণ্ড অত্যাচার চলে। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবে হাতের ত্বকের রং মুখের ত্বকের তুলনায় গাঢ় হয়ে যায়। প্রায় সবার ক্ষেত্রে দেখা যায় মুখের রঙের তুলনায় হাতের রং একটু গাঢ়। ফলে পুরো দেহের ত্বকের রঙের এই ভারসাম্যহীনতা দূর করতে হাতের যত্ন নিতে হবে একটু মনে করেই।
১৭ ঘণ্টা আগেনবম থেকে এগারো শতকের জাপানে ছাতা ছিল কেবল ক্ষমতাবানদের ব্যবহার্য জিনিস। তখন শাসক বা ধর্মীয় নেতাদের মাথার ওপর সম্মান ও আধ্যাত্মিক ছায়ার প্রতীক হিসেবে দীর্ঘ হাতলযুক্ত বড় ছাতা ধরা হতো। বারো শতকের পর সাধারণ মানুষও ছাতা ব্যবহার শুরু করে।
১ দিন আগেড. উইনগার্ডের মতে, মশা কাকে বেশি কামড়াবে, তার ৮৫ শতাংশ নির্ভর করে আমাদের জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের ওপর। তবে বাকি অংশ আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি কিছু সাধারণ অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে। তিনি গ্রীষ্মকালে মশার হাত থেকে বাঁচতে ৫টি বৈজ্ঞানিক উপায় জানিয়েছেন।
১ দিন আগে