কাউসার লাবীব
তওবা মানে ক্ষমা চেয়ে সঠিক পথে ফিরে আসা। তওবা মানে নিজের ভুল স্বীকার করে প্রায়শ্চিত্ত গড়ার চেষ্টা করা। সহজে বললে—পাপের পথ ছেড়ে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, তাঁর নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করা এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা করা। পাপ করে ফেললে নিজের ভুল বুঝতে পেরে তওবা করে ফিরে আসা প্রকৃত মোমিনের কর্তব্য। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা বাকারা: ২২২)।
মহানবী (সা.) বলেন ‘ওই সত্তার শপথ—যাঁর হাতে আমার প্রাণ, যদি তোমরা পাপকাজে লিপ্ত না হতে, তা হলে আল্লাহ পৃথিবী থেকে তোমাদের বিলুপ্ত করে পরিবর্তে এমন নতুন এক জাতি নিয়ে আসতেন, যারা গুনাহ করবে, অতঃপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবে আর আল্লাহ তাদের ক্ষমা করবেন, গুনাহ মাফ করবেন।’ (সহিহ্ মুসলিম: ২৭৪৯)
পাপ থেকে ক্ষমা চেয়ে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করা হলো সালাতুত তওবা বা তওবার নামাজ। গুনাহ করার সঙ্গে সঙ্গে এ নামাজ আদায় করা উচিত। বিগত জীবনের গুনাহ থেকে তওবার নিয়তেও তা পড়া যায়। এই নামাজের জন্য গোসল করা মোস্তাহাব। নামাজের আগে মনে মনে নিয়ত করবে, হে আল্লাহ, দুই রাকাত তওবার নামাজ আদায় করছি, আপনি কবুল করুন। তওবার নামাজ আদায়ের নিয়ম অন্যান্য নফল নামাজের মতোই। নিয়ত করে তাকবির বেঁধে নামাজ শুরু করবে। দুই রাকাতেই ফাতেহার পর অন্য সুরা মেলাবে। বৈঠকে আত্তাহিয়্যাতু, দরুদ শরিফ ও দোয়ায়ে মাসুরা পড়ে সালাম ফেরাবে।
নবীজি (সা.) বলেন, ‘কোনো বান্দা পাপ করে ফেললে এরপর ভালোভাবে অজু করে যদি দুই রাকাত নামাজ আদায় করে এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন।’ (সুনানে আবু দাউদ: ১৫২১)
তাই প্রতিদিনের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে তওবার মাধ্যমে আল্লাহর নিকট ফিরে যাওয়াই প্রকৃত মুক্তির পথ।
তওবা মানে ক্ষমা চেয়ে সঠিক পথে ফিরে আসা। তওবা মানে নিজের ভুল স্বীকার করে প্রায়শ্চিত্ত গড়ার চেষ্টা করা। সহজে বললে—পাপের পথ ছেড়ে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, তাঁর নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করা এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা করা। পাপ করে ফেললে নিজের ভুল বুঝতে পেরে তওবা করে ফিরে আসা প্রকৃত মোমিনের কর্তব্য। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা বাকারা: ২২২)।
মহানবী (সা.) বলেন ‘ওই সত্তার শপথ—যাঁর হাতে আমার প্রাণ, যদি তোমরা পাপকাজে লিপ্ত না হতে, তা হলে আল্লাহ পৃথিবী থেকে তোমাদের বিলুপ্ত করে পরিবর্তে এমন নতুন এক জাতি নিয়ে আসতেন, যারা গুনাহ করবে, অতঃপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবে আর আল্লাহ তাদের ক্ষমা করবেন, গুনাহ মাফ করবেন।’ (সহিহ্ মুসলিম: ২৭৪৯)
পাপ থেকে ক্ষমা চেয়ে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করা হলো সালাতুত তওবা বা তওবার নামাজ। গুনাহ করার সঙ্গে সঙ্গে এ নামাজ আদায় করা উচিত। বিগত জীবনের গুনাহ থেকে তওবার নিয়তেও তা পড়া যায়। এই নামাজের জন্য গোসল করা মোস্তাহাব। নামাজের আগে মনে মনে নিয়ত করবে, হে আল্লাহ, দুই রাকাত তওবার নামাজ আদায় করছি, আপনি কবুল করুন। তওবার নামাজ আদায়ের নিয়ম অন্যান্য নফল নামাজের মতোই। নিয়ত করে তাকবির বেঁধে নামাজ শুরু করবে। দুই রাকাতেই ফাতেহার পর অন্য সুরা মেলাবে। বৈঠকে আত্তাহিয়্যাতু, দরুদ শরিফ ও দোয়ায়ে মাসুরা পড়ে সালাম ফেরাবে।
নবীজি (সা.) বলেন, ‘কোনো বান্দা পাপ করে ফেললে এরপর ভালোভাবে অজু করে যদি দুই রাকাত নামাজ আদায় করে এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন।’ (সুনানে আবু দাউদ: ১৫২১)
তাই প্রতিদিনের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে তওবার মাধ্যমে আল্লাহর নিকট ফিরে যাওয়াই প্রকৃত মুক্তির পথ।
আল্লাহর সন্তুষ্টি, প্রেম ও ভালোবাসা অর্জনের এক অনন্য প্রেমময় ও তুলনাহীন ইবাদত হজ। আজকের লেখায় আলোচনা করব হজের প্রকারভেদ, হজের প্রয়োজনীয় মাসআলা ও আহকাম বিষয়ে।
৯ ঘণ্টা আগেমুমিনের বহুল প্রত্যাশিত ইবাদত হজে মাবরুর। ‘হজে মাবরুর’ হজের একটি পরিভাষা। সহজে বললে, হজে মাবরুর হলো সেই হজ, যা আল্লাহর কাছে কবুল হয়। হজ পালনের সময় বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা...
১৭ ঘণ্টা আগেপ্রতি মাসে তিন দিন রোজা রাখার মধ্যে বেশ ফজিলত রয়েছে। হাদিসের ভাষায় এই তিনটি রোজাকে বলায় হয় আইয়ামে বিজের রোজা। এই রোজা প্রতি আরবি মাসের তেরো, চৌদ্দ ও পনেরো তারিখে রাখতে হয়।
১ দিন আগেএকজন মুসলমানের জীবনে ইমান এক অমূল্য সম্পদ। তবে সৎকার ছাড়া ইমানও মূল্যহীন। আসুন, ইমান ও সৎকাজের পুরস্কার সম্পর্কে সংক্ষেপে জেনে নিই।
২ দিন আগে