ইসলাম ডেস্ক
আমরা সবাই চাই, আমাদের প্রতিটি দিন ভালো কাটুক; সুন্দরভাবে অতিবাহিত হোক। এ জন্য দরকার ইবাদত, জিকির আর তিলাওয়াতে দিন শুরু করা। এর জন্য মহানবী (সা.) হতে পারেন আমাদের জন্য উত্তম আদর্শ। নবীজির আদর্শ আমাদের জীবনের আলো, যা অন্ধকারে পথ দেখায় এবং পরকালের মুক্তির নিশ্চয়তা দেয়। আমরা যদি দিনের শুরুটা নবীজি (সা.)-এর দেখানো পথে করতে পারি, তাহলে আশা করা যায়, আমাদের দিনটি হবে কল্যাণময়।
নবী করিম (সা.)-এর দিন শুরু হতো তাহাজ্জুদের মাধ্যমে। তিনি শেষ রাতে ঘুম থেকে উঠে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করতেন। এটা তাঁর প্রতি আল্লাহর নির্দেশও ছিল। আল্লাহ তাআলা নবী করিম (সা.)-কে উদ্দেশ করে পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘আর রাতের কিছু অংশে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করো; এটি তোমার এক অতিরিক্ত কর্তব্য। শিগগির তোমার প্রতিপালক তোমাকে প্রশংসিত স্থানে উন্নীত করবেন।’ (সুরা ইসরা: ৭৯)। আমাদের দিনটিও শুরু হতে পারে তাহাজ্জুদের মাধ্যমে। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘ফরজ নামাজসমূহের পর উত্তম নামাজ হলো তাহাজ্জুদ।’ (সহিহ্ মুসলিম)। রাতে একটু দ্রুত ঘুমিয়ে গেলে শেষ রাতে উঠে তাহাজ্জুদ আদায় করা সহজ হয়।
তাহাজ্জুদের পর ওয়াক্ত হলে নবীজি (সা.) আদায় করতেন ফজরের নামাজ। ঘুমের কারণে কোনোভাবেই যেন এ নামাজ কাজা না হয়, সে বিষয়ে আমাদের সচেতন থাকতে হবে। কেননা এটি ফরজ নামাজ। ফরজ নামাজ কাজা করার শাস্তি ভয়াবহ। পাশাপাশি এ নামাজ আদায়ের প্রতিদানও চমৎকার। আল্লাহর নবী বলেন, ‘ফজরের দুই রাকাত নামাজ দুনিয়া এবং দুনিয়ার মধ্যে যা কিছু আছে, সবকিছু থেকে উত্তম।’ (সহিহ্ মুসলিম: ১৫৭৩)
নবীজি (সা.) ফজরের নামাজের পর কোরআন তিলাওয়াত করতেন। আমরাও তা করতে পারি। তিলাওয়াত শেষে আল্লাহর কাছে বরকতের দোয়া করে দৈনন্দিন কাজ শুরু করতে পারি। আল্লাহর রাসুল দোয়া করেছেন, ‘হে আল্লাহ, আমার উম্মতের জন্য দিনের শুরু বরকতময় করুন।’ (সুনানে আবু দাউদ: ২৬০৬)
আমরা সবাই চাই, আমাদের প্রতিটি দিন ভালো কাটুক; সুন্দরভাবে অতিবাহিত হোক। এ জন্য দরকার ইবাদত, জিকির আর তিলাওয়াতে দিন শুরু করা। এর জন্য মহানবী (সা.) হতে পারেন আমাদের জন্য উত্তম আদর্শ। নবীজির আদর্শ আমাদের জীবনের আলো, যা অন্ধকারে পথ দেখায় এবং পরকালের মুক্তির নিশ্চয়তা দেয়। আমরা যদি দিনের শুরুটা নবীজি (সা.)-এর দেখানো পথে করতে পারি, তাহলে আশা করা যায়, আমাদের দিনটি হবে কল্যাণময়।
নবী করিম (সা.)-এর দিন শুরু হতো তাহাজ্জুদের মাধ্যমে। তিনি শেষ রাতে ঘুম থেকে উঠে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করতেন। এটা তাঁর প্রতি আল্লাহর নির্দেশও ছিল। আল্লাহ তাআলা নবী করিম (সা.)-কে উদ্দেশ করে পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘আর রাতের কিছু অংশে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করো; এটি তোমার এক অতিরিক্ত কর্তব্য। শিগগির তোমার প্রতিপালক তোমাকে প্রশংসিত স্থানে উন্নীত করবেন।’ (সুরা ইসরা: ৭৯)। আমাদের দিনটিও শুরু হতে পারে তাহাজ্জুদের মাধ্যমে। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘ফরজ নামাজসমূহের পর উত্তম নামাজ হলো তাহাজ্জুদ।’ (সহিহ্ মুসলিম)। রাতে একটু দ্রুত ঘুমিয়ে গেলে শেষ রাতে উঠে তাহাজ্জুদ আদায় করা সহজ হয়।
তাহাজ্জুদের পর ওয়াক্ত হলে নবীজি (সা.) আদায় করতেন ফজরের নামাজ। ঘুমের কারণে কোনোভাবেই যেন এ নামাজ কাজা না হয়, সে বিষয়ে আমাদের সচেতন থাকতে হবে। কেননা এটি ফরজ নামাজ। ফরজ নামাজ কাজা করার শাস্তি ভয়াবহ। পাশাপাশি এ নামাজ আদায়ের প্রতিদানও চমৎকার। আল্লাহর নবী বলেন, ‘ফজরের দুই রাকাত নামাজ দুনিয়া এবং দুনিয়ার মধ্যে যা কিছু আছে, সবকিছু থেকে উত্তম।’ (সহিহ্ মুসলিম: ১৫৭৩)
নবীজি (সা.) ফজরের নামাজের পর কোরআন তিলাওয়াত করতেন। আমরাও তা করতে পারি। তিলাওয়াত শেষে আল্লাহর কাছে বরকতের দোয়া করে দৈনন্দিন কাজ শুরু করতে পারি। আল্লাহর রাসুল দোয়া করেছেন, ‘হে আল্লাহ, আমার উম্মতের জন্য দিনের শুরু বরকতময় করুন।’ (সুনানে আবু দাউদ: ২৬০৬)
মুমিনের বহুল প্রত্যাশিত ইবাদত হজে মাবরুর। ‘হজে মাবরুর’ হজের একটি পরিভাষা। সহজে বললে, হজে মাবরুর হলো সেই হজ, যা আল্লাহর কাছে কবুল হয়। হজ পালনের সময় বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা...
৬ ঘণ্টা আগেপ্রতি মাসে তিন দিন রোজা রাখার মধ্যে বেশ ফজিলত রয়েছে। হাদিসের ভাষায় এই তিনটি রোজাকে বলায় হয় আইয়ামে বিজের রোজা। এই রোজা প্রতি আরবি মাসের তেরো, চৌদ্দ ও পনেরো তারিখে রাখতে হয়।
১ দিন আগেএকজন মুসলমানের জীবনে ইমান এক অমূল্য সম্পদ। তবে সৎকার ছাড়া ইমানও মূল্যহীন। আসুন, ইমান ও সৎকাজের পুরস্কার সম্পর্কে সংক্ষেপে জেনে নিই।
১ দিন আগেএক মুসলমানের ওপর অন্য মুসলমানের গুরুত্বপূর্ণ ছয়টি হক রয়েছে, যা সম্পর্কের সৌহার্দ্য ও সমাজের দৃঢ়তা বজায় রাখে। হাদিসে বর্ণিত সেই হকগুলো পালন করলে পারস্পরিক ভালোবাসা বৃদ্ধি পায় এবং দ্বীনি ভ্রাতৃত্ব মজবুত হয়।
১ দিন আগে