ইসলাম ডেস্ক
দোয়া মুমিনের হাতিয়ার। হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী, দোয়া স্বতন্ত্র ইবাদত। দোয়াকে বলা হয়, মনের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণের অন্যতম মাধ্যম। দোয়ার মাধ্যমে ভাগ্যও পরিবর্তন করা সম্ভব।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘দোয়া ছাড়া আর কোনো কিছুই আল্লাহর সিদ্ধান্তকে বদলাতে পারে না। (সুনানে তিরমিজি: ২১৩৯)
আল্লাহ তাআলা বান্দাকে দোয়ার প্রতি উৎসাহিত করেছেন। তিনি বলেন, তোমরা আমার কাছে দোয়া করো। আমি তোমাদের দোয়া কবুল করব।’ (সুরা মুমিন: ৬০)
তা ছাড়া রাসুলুল্লাহ (সা.) বিভিন্ন হাদিসে উম্মতকে দোয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধ করেছেন। তিনি বলেছেন, দোয়া সকল ইবাদতের মূল। (সুনানে তিরমিজি: ৩৩৭১)
চাওয়া-পাওয়া পূরণের অন্যতম উপায় আল্লাহর কাছে দোয়া করা। বিপদ-আপদ, টানাপোড়েন, হতাশায় আমরা দোয়া করি। কিন্তু নানা কারণে সেই দোয়া কখনো কখনো কবুল হয় না। দোয়া করার আগে কিছু বিষয় মেনে চললে, তা কবুল হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়—
হারাম থেকে বাঁচা: যে ব্যক্তি খাদ্যপানীয়, পোশাকপরিচ্ছদ এবং জীবন-জীবিকা হারাম পন্থায় গ্রহণ করে, তার দোয়া কবুল না হওয়ার বিষয়ে নবী করিম (সা.) সতর্ক করেছেন। (সুনানে তিরমিজি: ২৯৮৯)
আস্থা, বিনয় ও মনোযোগ: নবী করিম (সা.) বলেন, ‘তোমরা কবুল হওয়ার পূর্ণ আস্থা নিয়ে দোয়া করো। আল্লাহ অমনোযোগী ও অসাড় মনের দোয়া কবুল করেন না।’ (সুনানে তিরমিজি: ৩৪৭৯)
আল্লাহর প্রশংসা ও দরুদ পাঠ: রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, দোয়া করার পূর্বে উচিত হলো আল্লাহ তাআলার প্রশংসা ও রাসুলের প্রতি দরুদ পাঠ করা। এরপর যা ইচ্ছা তা চাওয়া। (সুনানে আবু দাউদ)
নিরাশ ও তাড়াহুড়ো পরিত্যাগ: মহানবী (সা.) বলেন, তোমাদের প্রত্যেক ব্যক্তির দোয়া কবুল হয়ে থাকে, যদি সে তাড়াহুড়ো না করে আর বলে যে—আমি দোয়া করলাম, কিন্তু কবুল হলো না। (সহিহ্ বুখারি: ৬৩৪০)
দোয়া মুমিনের হাতিয়ার। হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী, দোয়া স্বতন্ত্র ইবাদত। দোয়াকে বলা হয়, মনের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণের অন্যতম মাধ্যম। দোয়ার মাধ্যমে ভাগ্যও পরিবর্তন করা সম্ভব।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘দোয়া ছাড়া আর কোনো কিছুই আল্লাহর সিদ্ধান্তকে বদলাতে পারে না। (সুনানে তিরমিজি: ২১৩৯)
আল্লাহ তাআলা বান্দাকে দোয়ার প্রতি উৎসাহিত করেছেন। তিনি বলেন, তোমরা আমার কাছে দোয়া করো। আমি তোমাদের দোয়া কবুল করব।’ (সুরা মুমিন: ৬০)
তা ছাড়া রাসুলুল্লাহ (সা.) বিভিন্ন হাদিসে উম্মতকে দোয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধ করেছেন। তিনি বলেছেন, দোয়া সকল ইবাদতের মূল। (সুনানে তিরমিজি: ৩৩৭১)
চাওয়া-পাওয়া পূরণের অন্যতম উপায় আল্লাহর কাছে দোয়া করা। বিপদ-আপদ, টানাপোড়েন, হতাশায় আমরা দোয়া করি। কিন্তু নানা কারণে সেই দোয়া কখনো কখনো কবুল হয় না। দোয়া করার আগে কিছু বিষয় মেনে চললে, তা কবুল হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়—
হারাম থেকে বাঁচা: যে ব্যক্তি খাদ্যপানীয়, পোশাকপরিচ্ছদ এবং জীবন-জীবিকা হারাম পন্থায় গ্রহণ করে, তার দোয়া কবুল না হওয়ার বিষয়ে নবী করিম (সা.) সতর্ক করেছেন। (সুনানে তিরমিজি: ২৯৮৯)
আস্থা, বিনয় ও মনোযোগ: নবী করিম (সা.) বলেন, ‘তোমরা কবুল হওয়ার পূর্ণ আস্থা নিয়ে দোয়া করো। আল্লাহ অমনোযোগী ও অসাড় মনের দোয়া কবুল করেন না।’ (সুনানে তিরমিজি: ৩৪৭৯)
আল্লাহর প্রশংসা ও দরুদ পাঠ: রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, দোয়া করার পূর্বে উচিত হলো আল্লাহ তাআলার প্রশংসা ও রাসুলের প্রতি দরুদ পাঠ করা। এরপর যা ইচ্ছা তা চাওয়া। (সুনানে আবু দাউদ)
নিরাশ ও তাড়াহুড়ো পরিত্যাগ: মহানবী (সা.) বলেন, তোমাদের প্রত্যেক ব্যক্তির দোয়া কবুল হয়ে থাকে, যদি সে তাড়াহুড়ো না করে আর বলে যে—আমি দোয়া করলাম, কিন্তু কবুল হলো না। (সহিহ্ বুখারি: ৬৩৪০)
জুমার খুতবা চলাকালে মোবাইল ব্যবহার করা যাবে? যেমন ফেসবুক স্ক্রল করা, মেসেঞ্জার চেক করা ইত্যাদি। এ বিষয়ে ইসলামের নির্দেশনা জানতে চাই।
১৭ ঘণ্টা আগেজুমার নামাজ সপ্তাহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এটি মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে আদায় করতে হয়। এটি মুসলমানদের সাপ্তাহিক ঈদের দিন। প্রাপ্তবয়স্ক ও মানসিকভাবে সুস্থ সব পুরুষের জন্য জুমার নামাজ আদায় করা ফরজ। জুমার খুতবা শোনাও ওয়াজিব। তাই জুমার জন্য আগেভাগে প্রস্তুতি নিয়ে মসজিদে উপস্থিত হওয়া মুমিনের...
১৭ ঘণ্টা আগেজুলুম এক অন্ধকার, যা মানবতাকে গ্রাস করার চেষ্টা করেছে প্রতিটি যুগে। কিন্তু চিরন্তন সত্য হলো, জুলুম ক্ষণস্থায়ী, আর মজলুমের বিজয় সুনিশ্চিত। মজলুমের কান্না আল্লাহর আরশ পর্যন্ত পৌঁছে যায়। তার দোয়ার মধ্যে কোনো পর্দা থাকে না। নবীজি (সা.) সতর্ক করে বলেছেন, ‘মজলুমের দোয়াকে ভয় করো। কারণ, তার (দোয়া) এবং আল্লা
২০ ঘণ্টা আগেনবীজি (সা.) সমগ্র সৃষ্টিজগতের জন্য রহমতস্বরূপ। তাঁর দয়া ও ভালোবাসা শুধু মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না, তা পশুপাখিসহ সব প্রাণীর প্রতি প্রসারিত হয়েছিল। তবে বিড়ালের প্রতি তাঁর ভালোবাসা ছিল বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। বিড়ালের প্রতি তাঁর এই ভালোবাসা ইসলামে প্রাণীর অধিকারের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
২০ ঘণ্টা আগে