মুহাম্মাদ রাহাতুল ইসলাম

ঝিনাইদহ জেলার অন্তর্গত কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নে ৩ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত সুলতানি আমলের প্রাচীন শহর মোহাম্মদাবাদ। এই শহরে রয়েছে ১৫টির বেশি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, যার মধ্যে অধিকাংশই মসজিদ। বর্তমানে বারোবাজার নামে পরিচিত এই এলাকা প্রাচীনকালে ছাপাইনগর হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিল। ইতিহাস থেকে জানা যায়, বিখ্যাত সংস্কারক খান জাহান আলী ১২ জন সহচর নিয়ে ছাপাইনগর এসেছিলেন। সেখান থেকেই এর নাম বারোবাজার।
যুদ্ধ বা মহামারিতে ছাপাইনগর ধ্বংস হয়ে যায়। পরে ১৯৯৩ সালের প্রত্নতাত্ত্বিক খননের ফলে বের হয়ে আসে এসব ঐতিহাসিক নিদর্শন। তন্মধ্যে সাতগাছিয়া মসজিদ, ঘোপের ঢিপি কবরস্থান, নামাজগাহ কবরস্থান, গলাকাটা মসজিদ, জোড়বাংলা মসজিদ, মনোহর মসজিদ, জাহাজঘাটা, দমদম প্রত্নস্থান, গোড়ার মসজিদ, পীর পুকুর মসজিদ, শুকুর মল্লিক মসজিদ, নুনগোলা মসজিদ, খড়ের দিঘি কবরস্থান, পাঠাগার মসজিদ ও বাদেডিহি কবরস্থান অন্যতম। সব স্থাপনাই কাছাকাছি অবস্থিত।
জোড়বাংলা মসজিদ খননের সময় একটি শিলালিপি পাওয়া যায়। তাতে লেখা ছিল ‘শাহ সুলতান মাহমুদ ইবনে পুসাইন ৮০০ হিজরি’। এ থেকে আন্দাজ করা যায়, স্থাপনাগুলো প্রায় ৬৫০ বছরের পুরোনো। কালক্রমে জৌলুশ হারালেও এসব ধ্বংসাবশেষ দেখে খুব সহজেই অনুমান করা যায়, কতটা উন্নত ও সমৃদ্ধ ছিল প্রাচীন মোহাম্মদাবাদ শহর। ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে এই এলাকায় রয়েছে একাধিক পুকুরও। সবুজ বৃক্ষবেষ্টিত গ্রামীণ প্রকৃতির পাশাপাশি কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে এসব প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।
গোড়ার মসজিদ
এসব স্থাপনার মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় অবস্থায় আছে ‘গোড়ার মসজিদ’। এ মসজিদের বাইরের দিকে রয়েছে টেরাকোটার অপূর্ব কাজ। মসজিদটি চার গম্বুজবিশিষ্ট।
গলাকাটা মসজিদ
মসজিদ থেকে ৩০ গজ পূর্ব দিকে প্রায় ৪-৫ বিঘা আয়তনের একটি প্রাচীন জলাশয় আছে। পাশে রয়েছে একটি মসজিদ। জনশ্রুতি আছে, সে সময়ের এক অত্যাচারী রাজা, প্রজাদের বলি দিয়ে এই মসজিদের দিঘির মধ্যে লাশ ফেলে দিত। সে অনুযায়ী এর নাম হয়েছে ‘গলাকাটা মসজিদ’। গলাকাটা মসজিদটি সুলতানি আমলের আরেক অনিন্দ্যসুন্দর স্থাপত্যশিল্প। প্রায় ২১ ফুট লম্বা ও ১৮ ফুট চওড়া এই মসজিদ খনন করে তোলা হয় ১৯৯৪ সালে।
জোড় বাংলা মসজিদ
গলাকাটা মসজিদ থেকে সামান্য পশ্চিম পাশে, সড়কের বিপরীত দিকে এক গম্বুজবিশিষ্ট জোড় বাংলা মসজিদের অবস্থান। মসজিদটি খনন করা হয় ১৯৯৩ সালে। তখন এখানে একটি ইট পাওয়া যায়, তাতে আরবি অক্ষরে লেখা ছিল ‘শাহ সুলতান মাহমুদ ইবনে হুসাইন, ৮০০ হিজরি।’ ধারণা করা হয়, ৮০০ হিজরির দিকে সুলতান মাহমুদ এই মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। ১৯৯২-৯৩ সালে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ খনন করে এটি উন্মোচন করে। ছোট ছোট পাতলা ইটে গাঁথা এই মসজিদ ১১ ফুট উঁচু একটি প্ল্যাটফর্মের ওপর স্থাপিত।
বড় সাতগাছিয়া আদিনা মসজিদ
বারোবাজারের মসজিদগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় সাতগাছিয়া আদিনা মসজিদ। বারোবাজারের একেবারে প্রায় শেষ মাথায় পাকা সড়ক ছেড়ে হাতের ডানে গ্রাম্য পথে সামান্য সামনের দিকে চলতে হয়। এটির শুধু দেয়াল আর নিচের অংশ অবশিষ্ট আছে। স্থানীয়রা ওপরে টিনের চালা দিয়েছে। জানা যায়, সর্বপ্রথম গ্রামের লোকজনই মাটির নিচ থেকে এই মসজিদ উদ্ধার করে। প্রায় ৭৭ ফুট লম্বা ও ৫৫ ফুট চওড়া মসজিদের পশ্চিম দেয়ালে লতাপাতার নকশা সমৃদ্ধ তিনটি মিহরাব রয়েছে। সুলতানি আমলে নির্মিত এ মসজিদের সঙ্গে একটি সমৃদ্ধ পাঠাগার ছিল বলে জানা যায়। মসজিদের পাশেই একটি বিরাট দিঘি। নাম পিঠেগড়া পুকুর।
মনোহর দিঘি মসজিদ
১৯৯২ ও ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর বারোবাজার প্রত্নতত্ত্বস্থলে খননকার্য পরিচালনা করে। সে সময় মনোহর ঢিবি নামক স্থান থেকে মনোহর মসজিদের ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হয়। এ মসজিদটি যেখানে আবিষ্কৃত হয়, তার পাশে একটি জলাশয় থাকায় একে মনোহর দিঘি মসজিদ নামে ডাকা হয়। খননের পর থেকে এটি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আওতাধীন রয়েছে।
পীর পুকুর মসজিদ
এই মসজিদও ছিল মাটির নিচে। এই মসজিদে ছাদ নেই, শুধু দেয়াল আছে। মসজিদটি লাল ইটের তৈরি। পীর পুকুর প্রত্নস্থলের পশ্চিমে মসজিদটির অবস্থান। ১৯৯৪ সালে খননের ফলে এ স্থানে ১৫ গম্বুজবিশিষ্ট এ মসজিদের ধ্বংসাবশেষ উন্মোচিত হয়।
পাঠাগার মসজিদ
মিঠাপুকুর মৌজায় একটি ছোট ও অনুচ্চ মসজিদ। ১৯৯৫ সালে খননের ফলে এ বর্গাকার মসজিদের ধ্বংসাবশেষ উন্মোচিত হয়। মসজিদের দেয়াল ১.৩৮ মিটার পুরু। মসজিদটির ওপরের অংশ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
নুনগোলা মসজিদ
বারোবাজার হাসিলবাগে অবস্থিত নুনগোলা মসজিদটিও বর্গাকৃতির একটি মসজিদ। মসজিদটিতে তিনটি অর্ধবৃত্তাকৃতির মিহরাব আছে। মিহরাবে ছোট ছোট বর্গাকৃতির মধ্যে বিভিন্ন জ্যামিতিক নকশা আছে। মসজিদের বাইরের দেয়ালে পর্যায়ক্রমিক খাড়া চাল ও খাঁজ আছে। এগুলোতে দিগন্ত রেখাকৃতির ছাঁচে গড়া নকশা আছে। মসজিদের ওপরে একটি গম্বুজ আছে।
শুকুর মল্লিক মসজিদ
শুকুর মল্লিক মসজিদ হাসিলবাগ মৌজায় অবস্থিত। এটি বারোবাজার থেকে ৩০০ মিটার দক্ষিণে। পার্শ্ববর্তী কৃষিজমি থেকে এর উচ্চতা প্রায় ৩ মিটার। ১৯৯৬ সালের খননে এ বর্গাকার মসজিদের ধ্বংসাবশেষ বের করা হয়। এর দেয়াল ১.২২ মিটার পুরু। গম্বুজ বিলুপ্ত এবং দেয়াল নির্দিষ্ট উচ্চতা পর্যন্ত বিদ্যমান ছিল।

ঝিনাইদহ জেলার অন্তর্গত কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নে ৩ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত সুলতানি আমলের প্রাচীন শহর মোহাম্মদাবাদ। এই শহরে রয়েছে ১৫টির বেশি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, যার মধ্যে অধিকাংশই মসজিদ। বর্তমানে বারোবাজার নামে পরিচিত এই এলাকা প্রাচীনকালে ছাপাইনগর হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিল। ইতিহাস থেকে জানা যায়, বিখ্যাত সংস্কারক খান জাহান আলী ১২ জন সহচর নিয়ে ছাপাইনগর এসেছিলেন। সেখান থেকেই এর নাম বারোবাজার।
যুদ্ধ বা মহামারিতে ছাপাইনগর ধ্বংস হয়ে যায়। পরে ১৯৯৩ সালের প্রত্নতাত্ত্বিক খননের ফলে বের হয়ে আসে এসব ঐতিহাসিক নিদর্শন। তন্মধ্যে সাতগাছিয়া মসজিদ, ঘোপের ঢিপি কবরস্থান, নামাজগাহ কবরস্থান, গলাকাটা মসজিদ, জোড়বাংলা মসজিদ, মনোহর মসজিদ, জাহাজঘাটা, দমদম প্রত্নস্থান, গোড়ার মসজিদ, পীর পুকুর মসজিদ, শুকুর মল্লিক মসজিদ, নুনগোলা মসজিদ, খড়ের দিঘি কবরস্থান, পাঠাগার মসজিদ ও বাদেডিহি কবরস্থান অন্যতম। সব স্থাপনাই কাছাকাছি অবস্থিত।
জোড়বাংলা মসজিদ খননের সময় একটি শিলালিপি পাওয়া যায়। তাতে লেখা ছিল ‘শাহ সুলতান মাহমুদ ইবনে পুসাইন ৮০০ হিজরি’। এ থেকে আন্দাজ করা যায়, স্থাপনাগুলো প্রায় ৬৫০ বছরের পুরোনো। কালক্রমে জৌলুশ হারালেও এসব ধ্বংসাবশেষ দেখে খুব সহজেই অনুমান করা যায়, কতটা উন্নত ও সমৃদ্ধ ছিল প্রাচীন মোহাম্মদাবাদ শহর। ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে এই এলাকায় রয়েছে একাধিক পুকুরও। সবুজ বৃক্ষবেষ্টিত গ্রামীণ প্রকৃতির পাশাপাশি কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে এসব প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।
গোড়ার মসজিদ
এসব স্থাপনার মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় অবস্থায় আছে ‘গোড়ার মসজিদ’। এ মসজিদের বাইরের দিকে রয়েছে টেরাকোটার অপূর্ব কাজ। মসজিদটি চার গম্বুজবিশিষ্ট।
গলাকাটা মসজিদ
মসজিদ থেকে ৩০ গজ পূর্ব দিকে প্রায় ৪-৫ বিঘা আয়তনের একটি প্রাচীন জলাশয় আছে। পাশে রয়েছে একটি মসজিদ। জনশ্রুতি আছে, সে সময়ের এক অত্যাচারী রাজা, প্রজাদের বলি দিয়ে এই মসজিদের দিঘির মধ্যে লাশ ফেলে দিত। সে অনুযায়ী এর নাম হয়েছে ‘গলাকাটা মসজিদ’। গলাকাটা মসজিদটি সুলতানি আমলের আরেক অনিন্দ্যসুন্দর স্থাপত্যশিল্প। প্রায় ২১ ফুট লম্বা ও ১৮ ফুট চওড়া এই মসজিদ খনন করে তোলা হয় ১৯৯৪ সালে।
জোড় বাংলা মসজিদ
গলাকাটা মসজিদ থেকে সামান্য পশ্চিম পাশে, সড়কের বিপরীত দিকে এক গম্বুজবিশিষ্ট জোড় বাংলা মসজিদের অবস্থান। মসজিদটি খনন করা হয় ১৯৯৩ সালে। তখন এখানে একটি ইট পাওয়া যায়, তাতে আরবি অক্ষরে লেখা ছিল ‘শাহ সুলতান মাহমুদ ইবনে হুসাইন, ৮০০ হিজরি।’ ধারণা করা হয়, ৮০০ হিজরির দিকে সুলতান মাহমুদ এই মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। ১৯৯২-৯৩ সালে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ খনন করে এটি উন্মোচন করে। ছোট ছোট পাতলা ইটে গাঁথা এই মসজিদ ১১ ফুট উঁচু একটি প্ল্যাটফর্মের ওপর স্থাপিত।
বড় সাতগাছিয়া আদিনা মসজিদ
বারোবাজারের মসজিদগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় সাতগাছিয়া আদিনা মসজিদ। বারোবাজারের একেবারে প্রায় শেষ মাথায় পাকা সড়ক ছেড়ে হাতের ডানে গ্রাম্য পথে সামান্য সামনের দিকে চলতে হয়। এটির শুধু দেয়াল আর নিচের অংশ অবশিষ্ট আছে। স্থানীয়রা ওপরে টিনের চালা দিয়েছে। জানা যায়, সর্বপ্রথম গ্রামের লোকজনই মাটির নিচ থেকে এই মসজিদ উদ্ধার করে। প্রায় ৭৭ ফুট লম্বা ও ৫৫ ফুট চওড়া মসজিদের পশ্চিম দেয়ালে লতাপাতার নকশা সমৃদ্ধ তিনটি মিহরাব রয়েছে। সুলতানি আমলে নির্মিত এ মসজিদের সঙ্গে একটি সমৃদ্ধ পাঠাগার ছিল বলে জানা যায়। মসজিদের পাশেই একটি বিরাট দিঘি। নাম পিঠেগড়া পুকুর।
মনোহর দিঘি মসজিদ
১৯৯২ ও ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর বারোবাজার প্রত্নতত্ত্বস্থলে খননকার্য পরিচালনা করে। সে সময় মনোহর ঢিবি নামক স্থান থেকে মনোহর মসজিদের ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হয়। এ মসজিদটি যেখানে আবিষ্কৃত হয়, তার পাশে একটি জলাশয় থাকায় একে মনোহর দিঘি মসজিদ নামে ডাকা হয়। খননের পর থেকে এটি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আওতাধীন রয়েছে।
পীর পুকুর মসজিদ
এই মসজিদও ছিল মাটির নিচে। এই মসজিদে ছাদ নেই, শুধু দেয়াল আছে। মসজিদটি লাল ইটের তৈরি। পীর পুকুর প্রত্নস্থলের পশ্চিমে মসজিদটির অবস্থান। ১৯৯৪ সালে খননের ফলে এ স্থানে ১৫ গম্বুজবিশিষ্ট এ মসজিদের ধ্বংসাবশেষ উন্মোচিত হয়।
পাঠাগার মসজিদ
মিঠাপুকুর মৌজায় একটি ছোট ও অনুচ্চ মসজিদ। ১৯৯৫ সালে খননের ফলে এ বর্গাকার মসজিদের ধ্বংসাবশেষ উন্মোচিত হয়। মসজিদের দেয়াল ১.৩৮ মিটার পুরু। মসজিদটির ওপরের অংশ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
নুনগোলা মসজিদ
বারোবাজার হাসিলবাগে অবস্থিত নুনগোলা মসজিদটিও বর্গাকৃতির একটি মসজিদ। মসজিদটিতে তিনটি অর্ধবৃত্তাকৃতির মিহরাব আছে। মিহরাবে ছোট ছোট বর্গাকৃতির মধ্যে বিভিন্ন জ্যামিতিক নকশা আছে। মসজিদের বাইরের দেয়ালে পর্যায়ক্রমিক খাড়া চাল ও খাঁজ আছে। এগুলোতে দিগন্ত রেখাকৃতির ছাঁচে গড়া নকশা আছে। মসজিদের ওপরে একটি গম্বুজ আছে।
শুকুর মল্লিক মসজিদ
শুকুর মল্লিক মসজিদ হাসিলবাগ মৌজায় অবস্থিত। এটি বারোবাজার থেকে ৩০০ মিটার দক্ষিণে। পার্শ্ববর্তী কৃষিজমি থেকে এর উচ্চতা প্রায় ৩ মিটার। ১৯৯৬ সালের খননে এ বর্গাকার মসজিদের ধ্বংসাবশেষ বের করা হয়। এর দেয়াল ১.২২ মিটার পুরু। গম্বুজ বিলুপ্ত এবং দেয়াল নির্দিষ্ট উচ্চতা পর্যন্ত বিদ্যমান ছিল।

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
পিতা-মাতা মানুষের জীবনের অমূল্য সম্পদ। সন্তানের প্রতি তাঁদের স্নেহ, ভালোবাসা, ত্যাগ ও মমতার প্রতিদান কোনো কিছু দিয়েই পরিশোধ করা সম্ভব নয়। তাই সন্তানের অন্যতম বড় দায়িত্ব হলো পিতা-মাতার জন্য দোয়া করা। দোয়াই জীবিত অবস্থায় তাঁদের জন্য শান্তি এনে দেয় এবং মৃত্যুর পরও অব্যাহত সওয়াবের উৎস হয়ে থাকে।
১০ ঘণ্টা আগে
দাম্পত্যজীবন আল্লাহর বিশেষ উপহার। আর বৈবাহিক জীবনে সচেতন স্ত্রী পাওয়া পরম সৌভাগ্যের। একজন সহানুভূতিশীল স্ত্রী শুধু জীবনসঙ্গিনীই নন, স্বামীর জন্য নির্ভরতার জায়গা। এমন স্ত্রীর উপস্থিতি একটি ঘরে এনে দেয় শান্তি ও ভালোবাসার উষ্ণতা।
২০ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ১৫ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ০৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৬ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৪৭ মিনিট | ০৬: ০৩ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪৩ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৪ মিনিট | ০৫: ১৯ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২১ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৭ মিনিট | ০৪: ৪৬ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ১৫ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ০৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৬ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৪৭ মিনিট | ০৬: ০৩ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪৩ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৪ মিনিট | ০৫: ১৯ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২১ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৭ মিনিট | ০৪: ৪৬ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

ঝিনাইদহ জেলার অন্তর্গত কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নে ৩ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত সুলতানি আমলের প্রাচীন শহর মোহাম্মদাবাদ। এই শহরে রয়েছে ১৫টির বেশি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, যার মধ্যে অধিকাংশই মসজিদ। বর্তমানে বারোবাজার নামে পরিচিত এই এলাকা প্রাচীনকালে ছাপাইনগর হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিল। ইতিহাস থেক
২৯ মার্চ ২০২৪
পিতা-মাতা মানুষের জীবনের অমূল্য সম্পদ। সন্তানের প্রতি তাঁদের স্নেহ, ভালোবাসা, ত্যাগ ও মমতার প্রতিদান কোনো কিছু দিয়েই পরিশোধ করা সম্ভব নয়। তাই সন্তানের অন্যতম বড় দায়িত্ব হলো পিতা-মাতার জন্য দোয়া করা। দোয়াই জীবিত অবস্থায় তাঁদের জন্য শান্তি এনে দেয় এবং মৃত্যুর পরও অব্যাহত সওয়াবের উৎস হয়ে থাকে।
১০ ঘণ্টা আগে
দাম্পত্যজীবন আল্লাহর বিশেষ উপহার। আর বৈবাহিক জীবনে সচেতন স্ত্রী পাওয়া পরম সৌভাগ্যের। একজন সহানুভূতিশীল স্ত্রী শুধু জীবনসঙ্গিনীই নন, স্বামীর জন্য নির্ভরতার জায়গা। এমন স্ত্রীর উপস্থিতি একটি ঘরে এনে দেয় শান্তি ও ভালোবাসার উষ্ণতা।
২০ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেশরিফ আহমাদ

পিতা-মাতা মানুষের জীবনের অমূল্য সম্পদ। সন্তানের প্রতি তাঁদের স্নেহ, ভালোবাসা, ত্যাগ ও মমতার প্রতিদান কোনো কিছু দিয়েই পরিশোধ করা সম্ভব নয়। তাই সন্তানের অন্যতম বড় দায়িত্ব হলো পিতা-মাতার জন্য দোয়া করা। দোয়াই জীবিত অবস্থায় তাঁদের জন্য শান্তি এনে দেয় এবং মৃত্যুর পরও অব্যাহত সওয়াবের উৎস হয়ে থাকে।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যখন মানুষ মারা যায় তখন তিন প্রকার আমল ব্যতীত তাঁর সব আমল বন্ধ হয়ে যায়। এক. সদকায়ে জারিয়া। দুই. এমন ইলম—যার দ্বারা উপকার সাধিত হয়। তিন. নেককার সন্তান—যে তার জন্য দোয়া করতে থাকে। (সহিহ্ মুসলিম: ১৬৩১)
কোরআনে পিতা-মাতার জন্য তিনটি দোয়া বিশেষভাবে উল্লেখ রয়েছে। এগুলোর মাধ্যমে দোয়া করা উত্তম।
এক. রহমতের দোয়া: ‘রাব্বির হামহুমা কামা রব্বাইয়ানি সগিরা।’ অর্থ: ‘হে আমার প্রতিপালক, তাদের প্রতি দয়া করুন, যেমন তারা আমাকে শৈশবে লালন-পালন করেছেন।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৪)
দুই. ক্ষমা প্রার্থনার দোয়া: ‘রব্বানাগ ফিরলি ওয়ালি ওয়ালিদাইয়া ওয়ালিল মুমিনিনা ইয়াওমা ইয়াক্কুমুল হিসাব।’ অর্থ: ‘হে আমাদের প্রতিপালক, রোজ কেয়ামতে আমাকে, আমার পিতা-মাতা ও সকল মুমিনকে ক্ষমা করুন।’ (সুরা ইবরাহিম: ৪১)
তিন. সবার জন্য দোয়া: ‘রাব্বিগ ফিরলি ওয়ালি ওয়ালিদাইয়া ওয়ালিমান দাখালা বাইতিয়া মুমিনাও ওয়ালিল মুমিনিনা ওয়াল মুমিনাত। ওয়ালা তাজিদিজ জা-লিমিনা ইল্লা তাবারা।’ অর্থ: ‘হে আমার রব, আমাকে, আমার পিতা-মাতাকে, যে আমার ঘরে ইমানদার হয়ে প্রবেশ করবে তাকে এবং মুমিন নারী-পুরুষদের ক্ষমা করুন আর আপনি জালিমদের ধ্বংস ছাড়া কিছু বাড়িয়ে দেবেন না। (সুরা নুহ: ২৮)
সন্তান যখন পিতা-মাতার জন্য দোয়া করে আল্লাহ তাআলা তখন তাৎক্ষণিকভাবে কবুল করেন এবং তাঁদের প্রতি রহমত বর্ষণ করেন। তাই সন্তানদের উচিত দোয়া কবুলের মুহূর্তগুলোতে তাঁদের জন্য বেশি বেশি দোয়া করা। অন্তত দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পরে দোয়ায় তাঁদের স্মরণ রাখা। আল্লাহ তাআলা সবাইকে নিয়মিত দোয়া করার তাওফিক দান করুন।

পিতা-মাতা মানুষের জীবনের অমূল্য সম্পদ। সন্তানের প্রতি তাঁদের স্নেহ, ভালোবাসা, ত্যাগ ও মমতার প্রতিদান কোনো কিছু দিয়েই পরিশোধ করা সম্ভব নয়। তাই সন্তানের অন্যতম বড় দায়িত্ব হলো পিতা-মাতার জন্য দোয়া করা। দোয়াই জীবিত অবস্থায় তাঁদের জন্য শান্তি এনে দেয় এবং মৃত্যুর পরও অব্যাহত সওয়াবের উৎস হয়ে থাকে।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যখন মানুষ মারা যায় তখন তিন প্রকার আমল ব্যতীত তাঁর সব আমল বন্ধ হয়ে যায়। এক. সদকায়ে জারিয়া। দুই. এমন ইলম—যার দ্বারা উপকার সাধিত হয়। তিন. নেককার সন্তান—যে তার জন্য দোয়া করতে থাকে। (সহিহ্ মুসলিম: ১৬৩১)
কোরআনে পিতা-মাতার জন্য তিনটি দোয়া বিশেষভাবে উল্লেখ রয়েছে। এগুলোর মাধ্যমে দোয়া করা উত্তম।
এক. রহমতের দোয়া: ‘রাব্বির হামহুমা কামা রব্বাইয়ানি সগিরা।’ অর্থ: ‘হে আমার প্রতিপালক, তাদের প্রতি দয়া করুন, যেমন তারা আমাকে শৈশবে লালন-পালন করেছেন।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৪)
দুই. ক্ষমা প্রার্থনার দোয়া: ‘রব্বানাগ ফিরলি ওয়ালি ওয়ালিদাইয়া ওয়ালিল মুমিনিনা ইয়াওমা ইয়াক্কুমুল হিসাব।’ অর্থ: ‘হে আমাদের প্রতিপালক, রোজ কেয়ামতে আমাকে, আমার পিতা-মাতা ও সকল মুমিনকে ক্ষমা করুন।’ (সুরা ইবরাহিম: ৪১)
তিন. সবার জন্য দোয়া: ‘রাব্বিগ ফিরলি ওয়ালি ওয়ালিদাইয়া ওয়ালিমান দাখালা বাইতিয়া মুমিনাও ওয়ালিল মুমিনিনা ওয়াল মুমিনাত। ওয়ালা তাজিদিজ জা-লিমিনা ইল্লা তাবারা।’ অর্থ: ‘হে আমার রব, আমাকে, আমার পিতা-মাতাকে, যে আমার ঘরে ইমানদার হয়ে প্রবেশ করবে তাকে এবং মুমিন নারী-পুরুষদের ক্ষমা করুন আর আপনি জালিমদের ধ্বংস ছাড়া কিছু বাড়িয়ে দেবেন না। (সুরা নুহ: ২৮)
সন্তান যখন পিতা-মাতার জন্য দোয়া করে আল্লাহ তাআলা তখন তাৎক্ষণিকভাবে কবুল করেন এবং তাঁদের প্রতি রহমত বর্ষণ করেন। তাই সন্তানদের উচিত দোয়া কবুলের মুহূর্তগুলোতে তাঁদের জন্য বেশি বেশি দোয়া করা। অন্তত দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পরে দোয়ায় তাঁদের স্মরণ রাখা। আল্লাহ তাআলা সবাইকে নিয়মিত দোয়া করার তাওফিক দান করুন।

ঝিনাইদহ জেলার অন্তর্গত কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নে ৩ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত সুলতানি আমলের প্রাচীন শহর মোহাম্মদাবাদ। এই শহরে রয়েছে ১৫টির বেশি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, যার মধ্যে অধিকাংশই মসজিদ। বর্তমানে বারোবাজার নামে পরিচিত এই এলাকা প্রাচীনকালে ছাপাইনগর হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিল। ইতিহাস থেক
২৯ মার্চ ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
দাম্পত্যজীবন আল্লাহর বিশেষ উপহার। আর বৈবাহিক জীবনে সচেতন স্ত্রী পাওয়া পরম সৌভাগ্যের। একজন সহানুভূতিশীল স্ত্রী শুধু জীবনসঙ্গিনীই নন, স্বামীর জন্য নির্ভরতার জায়গা। এমন স্ত্রীর উপস্থিতি একটি ঘরে এনে দেয় শান্তি ও ভালোবাসার উষ্ণতা।
২০ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

দাম্পত্যজীবন আল্লাহর বিশেষ উপহার। আর বৈবাহিক জীবনে সচেতন স্ত্রী পাওয়া পরম সৌভাগ্যের। একজন সহানুভূতিশীল স্ত্রী শুধু জীবনসঙ্গিনীই নন, স্বামীর জন্য নির্ভরতার জায়গা। এমন স্ত্রীর উপস্থিতি একটি ঘরে এনে দেয় শান্তি ও ভালোবাসার উষ্ণতা।
সংসারের খুঁটিনাটি কাজে তাঁর যত্ন, সন্তান লালনে নিষ্ঠা এবং স্বামীর প্রতি সহযোগিতা সংসারকে করে সহজ ও সুখকর। সংসারের ছন্দ, জীবনের ভারসাম্যও আসে তাঁর অনুরণনে।
মানবসভ্যতার ইতিহাসে প্রথম ও ঘনিষ্ঠতম সম্পর্ক স্বামী-স্ত্রীর বন্ধন। আল্লাহ তাআলা যখন হজরত আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করলেন, তখন তাঁর হৃদয়ের প্রশান্তির জন্য বানালেন হজরত হাওয়া (আ.)-কে।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ পাক বলেন, ‘হে মানবকুল, তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে ভয় করো, যিনি তোমাদের একটি মাত্র ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং তা থেকে তাঁর জোড়া সৃষ্টি করেছেন। এরপর সেই দুজন থেকে বহু নর-নারীর বিস্তার ঘটিয়েছেন।’ (সুরা নিসা: ১)
দাম্পত্যজীবনের বন্ধনের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর তিনিই পানি থেকে মানুষ সৃষ্টি করেছেন। এরপর মানুষের মাঝে বংশীয় সম্পর্ক ও বৈবাহিক আত্মীয় সম্পর্ক স্থাপন করেছেন। তোমার প্রতিপালক সবকিছু করতে সক্ষম।’ (সুরা ফুরকান: ৫৪)
ক্ষণস্থায়ী এই জীবনে স্বামী-স্ত্রী একে অন্যের সহায়ক ও পরিপূরক। কোরআনের ভাষায়, ‘তারা তোমাদের আবরণ এবং তোমরা তাদের আবরণ।’ (সুরা বাকারা: ১৮৭)
স্বামী-স্ত্রীর মাঝে নিজেদের সঠিক বোঝাপড়া জীবনে এনে দেয় প্রশান্তি ও প্রেমের ছায়া। বেলা শেষে স্বামীর উপস্থিতি স্ত্রীর জন্য হয় আশ্রয়ের মতো। আর দিনভর হাজারো চাপে পুরুষ যখন ক্লান্ত হয়ে বাসায় ফেরে, তখন তাঁর মনে প্রশান্তির বাতাস বয়ে যায় স্ত্রীর সংস্পর্শে।
পবিত্র কোরআনে তা এসেছে এভাবে, ‘তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্য থেকেই সঙ্গিনী সৃষ্টি করেছেন; যাতে তোমরা তার কাছে প্রশান্তি লাভ করতে পারো। আর তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক ভালোবাসা ও দয়া সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা রুম: ২১)

দাম্পত্যজীবন আল্লাহর বিশেষ উপহার। আর বৈবাহিক জীবনে সচেতন স্ত্রী পাওয়া পরম সৌভাগ্যের। একজন সহানুভূতিশীল স্ত্রী শুধু জীবনসঙ্গিনীই নন, স্বামীর জন্য নির্ভরতার জায়গা। এমন স্ত্রীর উপস্থিতি একটি ঘরে এনে দেয় শান্তি ও ভালোবাসার উষ্ণতা।
সংসারের খুঁটিনাটি কাজে তাঁর যত্ন, সন্তান লালনে নিষ্ঠা এবং স্বামীর প্রতি সহযোগিতা সংসারকে করে সহজ ও সুখকর। সংসারের ছন্দ, জীবনের ভারসাম্যও আসে তাঁর অনুরণনে।
মানবসভ্যতার ইতিহাসে প্রথম ও ঘনিষ্ঠতম সম্পর্ক স্বামী-স্ত্রীর বন্ধন। আল্লাহ তাআলা যখন হজরত আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করলেন, তখন তাঁর হৃদয়ের প্রশান্তির জন্য বানালেন হজরত হাওয়া (আ.)-কে।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ পাক বলেন, ‘হে মানবকুল, তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে ভয় করো, যিনি তোমাদের একটি মাত্র ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং তা থেকে তাঁর জোড়া সৃষ্টি করেছেন। এরপর সেই দুজন থেকে বহু নর-নারীর বিস্তার ঘটিয়েছেন।’ (সুরা নিসা: ১)
দাম্পত্যজীবনের বন্ধনের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর তিনিই পানি থেকে মানুষ সৃষ্টি করেছেন। এরপর মানুষের মাঝে বংশীয় সম্পর্ক ও বৈবাহিক আত্মীয় সম্পর্ক স্থাপন করেছেন। তোমার প্রতিপালক সবকিছু করতে সক্ষম।’ (সুরা ফুরকান: ৫৪)
ক্ষণস্থায়ী এই জীবনে স্বামী-স্ত্রী একে অন্যের সহায়ক ও পরিপূরক। কোরআনের ভাষায়, ‘তারা তোমাদের আবরণ এবং তোমরা তাদের আবরণ।’ (সুরা বাকারা: ১৮৭)
স্বামী-স্ত্রীর মাঝে নিজেদের সঠিক বোঝাপড়া জীবনে এনে দেয় প্রশান্তি ও প্রেমের ছায়া। বেলা শেষে স্বামীর উপস্থিতি স্ত্রীর জন্য হয় আশ্রয়ের মতো। আর দিনভর হাজারো চাপে পুরুষ যখন ক্লান্ত হয়ে বাসায় ফেরে, তখন তাঁর মনে প্রশান্তির বাতাস বয়ে যায় স্ত্রীর সংস্পর্শে।
পবিত্র কোরআনে তা এসেছে এভাবে, ‘তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্য থেকেই সঙ্গিনী সৃষ্টি করেছেন; যাতে তোমরা তার কাছে প্রশান্তি লাভ করতে পারো। আর তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক ভালোবাসা ও দয়া সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা রুম: ২১)

ঝিনাইদহ জেলার অন্তর্গত কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নে ৩ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত সুলতানি আমলের প্রাচীন শহর মোহাম্মদাবাদ। এই শহরে রয়েছে ১৫টির বেশি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, যার মধ্যে অধিকাংশই মসজিদ। বর্তমানে বারোবাজার নামে পরিচিত এই এলাকা প্রাচীনকালে ছাপাইনগর হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিল। ইতিহাস থেক
২৯ মার্চ ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
পিতা-মাতা মানুষের জীবনের অমূল্য সম্পদ। সন্তানের প্রতি তাঁদের স্নেহ, ভালোবাসা, ত্যাগ ও মমতার প্রতিদান কোনো কিছু দিয়েই পরিশোধ করা সম্ভব নয়। তাই সন্তানের অন্যতম বড় দায়িত্ব হলো পিতা-মাতার জন্য দোয়া করা। দোয়াই জীবিত অবস্থায় তাঁদের জন্য শান্তি এনে দেয় এবং মৃত্যুর পরও অব্যাহত সওয়াবের উৎস হয়ে থাকে।
১০ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ০৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৫ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৪৬ মিনিট | ০৬: ০২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪৩ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৪ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৭ মিনিট | ০৪: ৪৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ০৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৫ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৪৬ মিনিট | ০৬: ০২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪৩ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৪ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৭ মিনিট | ০৪: ৪৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

ঝিনাইদহ জেলার অন্তর্গত কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নে ৩ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত সুলতানি আমলের প্রাচীন শহর মোহাম্মদাবাদ। এই শহরে রয়েছে ১৫টির বেশি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, যার মধ্যে অধিকাংশই মসজিদ। বর্তমানে বারোবাজার নামে পরিচিত এই এলাকা প্রাচীনকালে ছাপাইনগর হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিল। ইতিহাস থেক
২৯ মার্চ ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
পিতা-মাতা মানুষের জীবনের অমূল্য সম্পদ। সন্তানের প্রতি তাঁদের স্নেহ, ভালোবাসা, ত্যাগ ও মমতার প্রতিদান কোনো কিছু দিয়েই পরিশোধ করা সম্ভব নয়। তাই সন্তানের অন্যতম বড় দায়িত্ব হলো পিতা-মাতার জন্য দোয়া করা। দোয়াই জীবিত অবস্থায় তাঁদের জন্য শান্তি এনে দেয় এবং মৃত্যুর পরও অব্যাহত সওয়াবের উৎস হয়ে থাকে।
১০ ঘণ্টা আগে
দাম্পত্যজীবন আল্লাহর বিশেষ উপহার। আর বৈবাহিক জীবনে সচেতন স্ত্রী পাওয়া পরম সৌভাগ্যের। একজন সহানুভূতিশীল স্ত্রী শুধু জীবনসঙ্গিনীই নন, স্বামীর জন্য নির্ভরতার জায়গা। এমন স্ত্রীর উপস্থিতি একটি ঘরে এনে দেয় শান্তি ও ভালোবাসার উষ্ণতা।
২০ ঘণ্টা আগে