আবদুল আযীয কাসেমি
হাজ্জাজ বিন ইউসুফ ইসলামের ইতিহাসের একজন জালিম, বিতর্কিত ও প্রভাবশালী শাসক। উমাইয়া খিলাফতের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব ছিলেন তিনি। তাঁর শাসনামলে একাধারে ভয় ও শ্রদ্ধার পাত্র হয়ে উঠেছিলেন হাজ্জাজ।
হাজ্জাজ ৬৬১ খ্রিস্টাব্দে (৪০ হিজরি) বর্তমান সৌদি আরবের তায়েফে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পুরো নাম আবু মুহাম্মদ হাজ্জাজ বিন ইউসুফ আল-সাকাফি। তিনি তায়েফের প্রভাবশালী গোত্র বনু সাকিফের সদস্য ছিলেন।
হাজ্জাজের প্রাথমিক জীবন সম্পর্কে তেমন বিস্তাঁরিত জানা যায় না। তবে ঐতিহাসিক যাহাবি তাঁর শিক্ষকদের সংক্ষিপ্ত একটি তালিকা দিয়েছেন। যেখানে রয়েছেন বিখ্যাত সাহাবি আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস (রা.) ও হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমরের (রা.) নাম।
হাফেজ শামসুদ্দিন যাহাবি তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ ‘সিয়ারু আলামিন নুবালা’য় অতি সংক্ষেপে তাঁকে মূল্যায়ন করেছেন এভাবে—‘আল্লাহ তাঁকে ৯৫ হিজরির রমজান মাসে ধ্বংস করেছেন। এ লোকটি ছিলেন একাধারে জালিম, প্রতাপশালী, নাসিবি, নিকৃষ্ট ও খুনি। পাশাপাশি তাঁর মধ্যে ছিল বীরত্ব, সাহসিকতা, ধূর্ততা, কূটবুদ্ধি, ভাষার অলংকার ও কোরআনের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ। তাঁর জঘন্য সব কর্মকাণ্ডের নাতিদীর্ঘ বিবরণ আমি (তাঁরিখুল ইসলাম) গ্রন্থে দিয়েছি। ... আমরা তাঁকে অভিশাপ দেই, ভালোবাসি না। বরং তাঁকে আল্লাহর জন্যই ঘৃণা করি। আর এটি ইমানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খুঁটি। তাঁর কিছু ভালো কর্ম রয়েছে, যেগুলো তাঁর মন্দের সমুদ্রে হারিয়ে যাবে। তাঁর পরিণতি আল্লাহর হাতে। তবে তিনি সামগ্রিকভাবে ইমানদার ছিলেন। তাঁর মতো আরও বহু স্বৈরাচার ও জালিম পৃথিবীর ইতিহাসে রয়েছে।’
হাজ্জাজ বিন ইউসুফের উত্থান শুরু হয় উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ানের শাসনামলে। তিনি প্রথমে একজন শিক্ষক হিসেবে কাজ করতেন। কিন্তু তাঁর দক্ষতা ও যোগ্যতা তাঁকে দ্রুত উমাইয়া প্রশাসনে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে নিয়ে যায়। তিনি খলিফা আবদুল মালিকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এবং পরবর্তীতে তাঁকে ইরাকের গভর্নর নিযুক্ত করা হয়।
হাজ্জাজ ৬৯৪ খ্রিস্টাব্দে (৭৫ হিজরি) ইরাকের গভর্নর নিযুক্ত হন। ইরাক তখন উমাইয়া খিলাফতের একটি অস্থির প্রদেশ ছিল, যেখানে বিভিন্ন বিদ্রোহ ও অরাজকতা চলছিল। হাজ্জাজ অত্যন্ত কঠোর হাতে ইরাকের শাসনভার গ্রহণ করেন এবং দ্রুতই তিনি অরাজকতা দমন করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেন।
হাজ্জাজের কঠোর শাসন ও দমননীতি যদিও বাহ্যিকভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছিল, কিন্তু তাঁর পৈশাচিক জুলুম ও অন্যায়ের হাত থেকে বড় বড় ব্যক্তিরাও রেহাই পাননি। খুন ঝরানোতে তিনি বিশেষ তৃপ্তি অনুভব করতেন। ন্যূনতম বিরোধিতা তিনি সহ্য করতেন না। বিভিন্ন উপলক্ষে তাঁর প্রদত্ত বক্তৃতাগুলো ইতিহাস সংরক্ষণ করেছে। সেসব বক্তৃতা পাঠ করলে আজও অন্তরাত্মা কেঁপে ওঠে। তাঁর অন্যায় খুন ঝরানো থেকে বাঁচতে পারেননি নবীজির সাহাবিরাও। হজরত আব্দুল্লাহ বিন যুবাইরের (রা.) মতো বিখ্যাত সাহাবিকেও তিনি হত্যা করেন।
হাজ্জাজ বিন ইউসুফের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অর্জন মনে করা হয়, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়েরের বিদ্রোহ দমন। অথচ এটি তাঁর জীবনের প্রধানতম কলঙ্কজনক অধ্যায়। আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়ের (রা.) ছিলেন একজন প্রভাবশালী সাহাবি এবং তিনি নিজেকে মক্কায় খলিফা ঘোষণা করেছিলেন। হাজ্জাজ বিন ইউসুফ খলিফা আবদুল মালিকের নির্দেশে সেনাবাহিনী নিয়ে মক্কা অবরোধ করেন। কাবা শরিফ ঘেরাও করে সেখানে মিনজানিক (ক্ষেপণাস্ত্র) নিক্ষেপ করে কাবাঘর ধ্বংস করেন। অবশেষে ৬৯২ খ্রিস্টাব্দে (৭৩ হিজরি) আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়েরকে হত্যা করেন। এভাবে ত্রাসের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করে উমাইয়া খিলাফতের অখণ্ডতা রক্ষা করেন হাজ্জাজ।
হাজ্জাজ বিন ইউসুফ শুধু একজন কঠোর শাসকই ছিলেন না, তিনি একজন দক্ষ প্রশাসকও ছিলেন। তিনি ইরাক ও হিজাজে বিভিন্ন প্রশাসনিক সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেন। কর ব্যবস্থা সংস্কার করেন, নতুন সেচ প্রকল্প চালু করেন এবং রাস্তাঘাট ও সেতু নির্মাণে মনোনিবেশ করেন। তাঁর এই সংস্কারগুলো উমাইয়া খিলাফতের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
হাজ্জাজ বিন ইউসুফ ছিলেন অত্যন্ত কঠোর ও নির্দয় শাসক। তিনি শাসনকার্যে কোনো রকম ছাড় দিতেন না এবং তাঁর আদেশ অমান্য করলে কঠোর শাস্তি দিতেন। তাঁর এই কঠোরতা তাঁকে অনেকের কাছে ভয়ংকর ব্যক্তিত্বে পরিণত করেছিল। তবে তিনি ছিলেন অত্যন্ত দক্ষ ও যোগ্য প্রশাসক, যিনি অল্প সময়ের মধ্যে অরাজকতা দমন করে স্থিতিশীলতা আনতে সক্ষম হয়েছিলেন।
হাজ্জাজ ৭১৪ খ্রিস্টাব্দে (৯৫ হিজরি) ওয়াসিতে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মৃত্যু উমাইয়া খিলাফতের জন্য এক বড় ক্ষতি ছিল। তাঁর মৃত্যুর পর উমাইয়া খিলাফত ধীরে ধীরে দুর্বল হতে শুরু করে।
হাজ্জাজ বিন ইউসুফ ইসলামের ইতিহাসের একজন জালিম, বিতর্কিত ও প্রভাবশালী শাসক। উমাইয়া খিলাফতের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব ছিলেন তিনি। তাঁর শাসনামলে একাধারে ভয় ও শ্রদ্ধার পাত্র হয়ে উঠেছিলেন হাজ্জাজ।
হাজ্জাজ ৬৬১ খ্রিস্টাব্দে (৪০ হিজরি) বর্তমান সৌদি আরবের তায়েফে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পুরো নাম আবু মুহাম্মদ হাজ্জাজ বিন ইউসুফ আল-সাকাফি। তিনি তায়েফের প্রভাবশালী গোত্র বনু সাকিফের সদস্য ছিলেন।
হাজ্জাজের প্রাথমিক জীবন সম্পর্কে তেমন বিস্তাঁরিত জানা যায় না। তবে ঐতিহাসিক যাহাবি তাঁর শিক্ষকদের সংক্ষিপ্ত একটি তালিকা দিয়েছেন। যেখানে রয়েছেন বিখ্যাত সাহাবি আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস (রা.) ও হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমরের (রা.) নাম।
হাফেজ শামসুদ্দিন যাহাবি তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ ‘সিয়ারু আলামিন নুবালা’য় অতি সংক্ষেপে তাঁকে মূল্যায়ন করেছেন এভাবে—‘আল্লাহ তাঁকে ৯৫ হিজরির রমজান মাসে ধ্বংস করেছেন। এ লোকটি ছিলেন একাধারে জালিম, প্রতাপশালী, নাসিবি, নিকৃষ্ট ও খুনি। পাশাপাশি তাঁর মধ্যে ছিল বীরত্ব, সাহসিকতা, ধূর্ততা, কূটবুদ্ধি, ভাষার অলংকার ও কোরআনের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ। তাঁর জঘন্য সব কর্মকাণ্ডের নাতিদীর্ঘ বিবরণ আমি (তাঁরিখুল ইসলাম) গ্রন্থে দিয়েছি। ... আমরা তাঁকে অভিশাপ দেই, ভালোবাসি না। বরং তাঁকে আল্লাহর জন্যই ঘৃণা করি। আর এটি ইমানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খুঁটি। তাঁর কিছু ভালো কর্ম রয়েছে, যেগুলো তাঁর মন্দের সমুদ্রে হারিয়ে যাবে। তাঁর পরিণতি আল্লাহর হাতে। তবে তিনি সামগ্রিকভাবে ইমানদার ছিলেন। তাঁর মতো আরও বহু স্বৈরাচার ও জালিম পৃথিবীর ইতিহাসে রয়েছে।’
হাজ্জাজ বিন ইউসুফের উত্থান শুরু হয় উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ানের শাসনামলে। তিনি প্রথমে একজন শিক্ষক হিসেবে কাজ করতেন। কিন্তু তাঁর দক্ষতা ও যোগ্যতা তাঁকে দ্রুত উমাইয়া প্রশাসনে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে নিয়ে যায়। তিনি খলিফা আবদুল মালিকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এবং পরবর্তীতে তাঁকে ইরাকের গভর্নর নিযুক্ত করা হয়।
হাজ্জাজ ৬৯৪ খ্রিস্টাব্দে (৭৫ হিজরি) ইরাকের গভর্নর নিযুক্ত হন। ইরাক তখন উমাইয়া খিলাফতের একটি অস্থির প্রদেশ ছিল, যেখানে বিভিন্ন বিদ্রোহ ও অরাজকতা চলছিল। হাজ্জাজ অত্যন্ত কঠোর হাতে ইরাকের শাসনভার গ্রহণ করেন এবং দ্রুতই তিনি অরাজকতা দমন করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেন।
হাজ্জাজের কঠোর শাসন ও দমননীতি যদিও বাহ্যিকভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছিল, কিন্তু তাঁর পৈশাচিক জুলুম ও অন্যায়ের হাত থেকে বড় বড় ব্যক্তিরাও রেহাই পাননি। খুন ঝরানোতে তিনি বিশেষ তৃপ্তি অনুভব করতেন। ন্যূনতম বিরোধিতা তিনি সহ্য করতেন না। বিভিন্ন উপলক্ষে তাঁর প্রদত্ত বক্তৃতাগুলো ইতিহাস সংরক্ষণ করেছে। সেসব বক্তৃতা পাঠ করলে আজও অন্তরাত্মা কেঁপে ওঠে। তাঁর অন্যায় খুন ঝরানো থেকে বাঁচতে পারেননি নবীজির সাহাবিরাও। হজরত আব্দুল্লাহ বিন যুবাইরের (রা.) মতো বিখ্যাত সাহাবিকেও তিনি হত্যা করেন।
হাজ্জাজ বিন ইউসুফের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অর্জন মনে করা হয়, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়েরের বিদ্রোহ দমন। অথচ এটি তাঁর জীবনের প্রধানতম কলঙ্কজনক অধ্যায়। আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়ের (রা.) ছিলেন একজন প্রভাবশালী সাহাবি এবং তিনি নিজেকে মক্কায় খলিফা ঘোষণা করেছিলেন। হাজ্জাজ বিন ইউসুফ খলিফা আবদুল মালিকের নির্দেশে সেনাবাহিনী নিয়ে মক্কা অবরোধ করেন। কাবা শরিফ ঘেরাও করে সেখানে মিনজানিক (ক্ষেপণাস্ত্র) নিক্ষেপ করে কাবাঘর ধ্বংস করেন। অবশেষে ৬৯২ খ্রিস্টাব্দে (৭৩ হিজরি) আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়েরকে হত্যা করেন। এভাবে ত্রাসের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করে উমাইয়া খিলাফতের অখণ্ডতা রক্ষা করেন হাজ্জাজ।
হাজ্জাজ বিন ইউসুফ শুধু একজন কঠোর শাসকই ছিলেন না, তিনি একজন দক্ষ প্রশাসকও ছিলেন। তিনি ইরাক ও হিজাজে বিভিন্ন প্রশাসনিক সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেন। কর ব্যবস্থা সংস্কার করেন, নতুন সেচ প্রকল্প চালু করেন এবং রাস্তাঘাট ও সেতু নির্মাণে মনোনিবেশ করেন। তাঁর এই সংস্কারগুলো উমাইয়া খিলাফতের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
হাজ্জাজ বিন ইউসুফ ছিলেন অত্যন্ত কঠোর ও নির্দয় শাসক। তিনি শাসনকার্যে কোনো রকম ছাড় দিতেন না এবং তাঁর আদেশ অমান্য করলে কঠোর শাস্তি দিতেন। তাঁর এই কঠোরতা তাঁকে অনেকের কাছে ভয়ংকর ব্যক্তিত্বে পরিণত করেছিল। তবে তিনি ছিলেন অত্যন্ত দক্ষ ও যোগ্য প্রশাসক, যিনি অল্প সময়ের মধ্যে অরাজকতা দমন করে স্থিতিশীলতা আনতে সক্ষম হয়েছিলেন।
হাজ্জাজ ৭১৪ খ্রিস্টাব্দে (৯৫ হিজরি) ওয়াসিতে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মৃত্যু উমাইয়া খিলাফতের জন্য এক বড় ক্ষতি ছিল। তাঁর মৃত্যুর পর উমাইয়া খিলাফত ধীরে ধীরে দুর্বল হতে শুরু করে।
পবিত্র কোরআনের অন্যতম ফজিলতপূর্ণ আয়াত হলো ‘আয়াতুল কুরসি।’ মহানবী (সা.) এই আয়াতটিকে কোরআনের শ্রেষ্ঠ আয়াত হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। একবার তিনি সাহাবি উবাই ইবনে কাআব (রা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার মতে কোরআনের কোন আয়াতটি সবচেয়ে মহান?’ জবাবে উবাই (রা.) বলেন, ‘আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া...’
৩৮ মিনিট আগেক্ষমতা বা রাজত্ব পেলে মানুষ আল্লাহ ভোলা হয়ে যায়। হয়ে ওঠে বেপরোয়া ও অহংকারী। দুর্বলের ওপর অবাধে চালায় অত্যাচার ও নিপীড়ন। আসলে ক্ষমতাসীনদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এটা একটা বড় পরীক্ষা। ক্ষমতা পেয়ে বান্দা কেমন আচরণ করে, সেটাই দেখতে চান আল্লাহ তাআলা। তবে সবাই তো এক না।
১৪ ঘণ্টা আগেআল্লাহ তাআলার অফুরন্ত নেয়ামতের অবারিত ঠিকানা জান্নাত। জান্নাতকে পার্থিব নেয়ামত দ্বারা আল্লাহ তাআলা সাজিয়েছেন—যা কোনো চোখ চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো ব্যক্তির অন্তর তা কল্পনাও করতে পারেনি।
১৬ ঘণ্টা আগেমহান আল্লাহ আমাদের একমাত্র রিজিকদাতা। সমগ্র সৃষ্টিকুলের রিজিকের ব্যবস্থা তিনিই করে থাকেন। তাই রিজিকের সন্ধানে দিশেহারা নয়, বরং আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন থাকা জরুরি। কোরআন ও হাদিসের আলোকে ৪টি আমল করলে রিজিক বৃদ্ধি হবে বলে আশা করা যায়।
১৭ ঘণ্টা আগে