কাউসার লাবীব
আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। জাতির ভবিষ্যৎ কর্ণধার। তাদের বেড়ে ওঠার পদ্ধতিই নির্ধারণ করে দেয় আগামীর দিনে জাতি কতটা সুন্দর ও সমৃদ্ধ হবে। যদি তাদের আদর্শ ও নৈতিক গুণাবলিতে গড়ে তোলা যায়, তাহলে তারাই একদিন জাতিকে সঠিক পথ দেখাবে। আর তাদের আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ধর্মীয় শিক্ষা। এ শিক্ষা শিশুর জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নীতি-নৈতিকতা ও মানবিক মূল্যবোধের ভিত্তি স্থাপন করে।
ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
ধর্ম মানুষের সঙ্গে তার সৃষ্টিকর্তার পরিচয় করিয়ে দেয়। আমাদের জীবন চলার পথে দিকনির্দেশনা দেয়। ভালো-মন্দ, ন্যায়-অন্যায় ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্য চিনিয়ে দেয়। ধর্মীয় শিক্ষা একটি শিশুকে সময়ের পরিবর্তনে নীতিবান মানুষে পরিণত করে। এ কারণেই ইসলামে শিশুদের ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়ার প্রতি বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। মহানবী (সা.) এই বিষয়ে বলেছেন, ‘তোমরা সন্তানদের (শিশুদের) স্নেহ করো, তাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করো এবং তাদের সদাচরণ ও শিষ্টাচার শেখাও।’ (জামে তিরমিজি) অন্য হাদিসে তিনি বলেন, ‘বাবার পক্ষ থেকে সন্তানের প্রতি সর্বোত্তম উপহার হলো উত্তম শিক্ষা।’ (জামে তিরমিজি)
ইসলামে শিশুদের ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব এত বেশি যে এটি মা-বাবার ওপর সন্তানের অধিকার হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। হজরত ওমর (রা.) বলেন, ‘আল্লাহর কিতাব (কোরআন) শেখানো মা-বাবার ওপর সন্তানের অধিকার।’ এই শিক্ষা শুধু ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং এতে ইমান, আকিদা, আদব-আখলাক, বিশুদ্ধ কোরআন তিলাওয়াত এবং দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় দোয়া ও মাসায়েল শেখানো অন্তর্ভুক্ত। এই শিক্ষা সন্তানকে ভবিষ্যৎ জীবনে একজন সৎ, সত্যবাদী এবং দেশ ও জাতির কল্যাণকামী নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করে।
দ্বীনি শিক্ষা: আত্মার খোরাক
সন্তানকে নৈতিকভাবে গড়ে তোলার জন্য দ্বীনি ইলম বা ধর্মীয় জ্ঞান অপরিহার্য। এটি কেবল পাঠ্য শিক্ষা নয়, বরং এটি জীবনদর্শনের আলো। জ্ঞান ছাড়া আল্লাহ ও রাসুলের সঠিক পরিচয় জানা সম্ভব নয়। এটি মানুষকে পার্থিব লোভ-লালসা থেকে মুক্ত করে এবং পরকালের জীবনের প্রতি সচেতন করে তোলে। পবিত্র কোরআনের প্রথম আয়াতেই আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘পড়ো, তোমার প্রভুর নামে...’ (সুরা আলাক: ১)। এটি জ্ঞান অর্জনের প্রতি ইসলামের গুরুত্ব প্রমাণ করে।
সন্তানের ধর্মীয় শিক্ষায় বাবার দায়িত্ব
সন্তানের সুষ্ঠু লালন-পালন ও ভরণপোষণের দায়িত্ব বাবার ওপর বর্তায়। তবে এই দায়িত্ব কেবল আর্থিক সহায়তায় সীমাবদ্ধ নয়। সন্তানের মানসিক বিকাশ, শিক্ষাদীক্ষা ও নীতি-নৈতিকতার যত্ন নেওয়াও বাবার প্রধান দায়িত্ব। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা লুকমান (আ.), নুহ (আ.), ইবরাহিম (আ.) এবং ইয়াকুব (আ.)-এর মতো মহান নবীদের দৃষ্টান্ত তুলে ধরেছেন—যাঁরা তাঁদের সন্তানদের ধর্মীয় শিক্ষা ও নৈতিকতার ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন ছিলেন।
হজরত লুকমান (আ.) তাঁর সন্তানকে যেসব উপদেশ দিয়েছিলেন, তা আমাদের জন্য শিক্ষণীয়। তিনি প্রথমেই আল্লাহর সঙ্গে শিরক না করতে বলেছেন, যা ইসলামের মৌলিক ভিত্তি। এরপর তিনি পরকালের জবাবদিহির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন এবং সৎকাজে আদেশ ও অসৎকাজে নিষেধ করার শিক্ষা দিয়েছেন। তিনি আরও শিখিয়েছেন, বিপদাপদে ধৈর্য ধরতে এবং অহংকার পরিহার করে বিনয়ী হতে।
হজরত নুহ (আ.) তাঁর অবিশ্বাসী সন্তানকেও শেষ মুহূর্তে আল্লাহর পথে আসার আহ্বান করেছেন। আবার হজরত ইবরাহিম (আ.) নিজের ও সন্তানদের জন্য আল্লাহর কাছে বিশেষভাবে দোয়া করেছেন। হজরত ইয়াকুব (আ.) মৃত্যুর আগেও তাঁর সন্তানদের ইমানের ওপর অবিচল থাকার ওয়াদা করিয়েছিলেন। এই ঘটনাগুলো আমাদের শেখায় যে একজন বাবার প্রধান দায়িত্ব হলো সন্তানকে আল্লাহর প্রতি অবিচল বিশ্বাসী হিসেবে গড়ে তোলা।
শিক্ষকের ভূমিকায় মা
সন্তানের নৈতিক ও ধর্মীয় চরিত্র গঠনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখেন মা। বলা হয়ে থাকে, মায়ের কোলই সন্তানের প্রথম শিক্ষালয়। একজন দ্বীনদার, পরহেজগার ও দায়িত্বশীল মায়ের তত্ত্বাবধানে বেড়ে ওঠা সন্তান খুব দ্রুত সচ্চরিত্রবান, ন্যায়পরায়ণ ও জ্ঞানপিপাসু হিসেবে গড়ে ওঠে। ইতিহাসে বহু মহান ব্যক্তির সফলতার পেছনে তাঁদের মায়ের বিস্ময়কর ভূমিকা ছিল।
দায়িত্বে অবহেলা নয়
সন্তানকে ধর্মীয় জ্ঞান দেওয়া যেহেতু মা-বাবার প্রধান দায়িত্ব, তাই এই দায়িত্ব পালনে অবহেলা করলে তাঁদের পরকালে জবাবদিহি করতে হবে। হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল, অধীনদের সম্পর্কে তোমাদের জিজ্ঞেস করা হবে।’ (সহিহ বুখারি)। পবিত্র কোরআনেও বলা হয়েছে, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা নিজেদের এবং তোমাদের পরিবার-পরিজনকে আগুন থেকে রক্ষা করো।’ (সুরা তাহরিম: ৬)
সন্তানের নৈতিক ভিত্তি গঠনে মা-বাবার ভূমিকা অপরিসীম। শৈশবে পাওয়া শিক্ষা পাথরে খোদাই করা অক্ষরের মতো স্থায়ী হয়। তাই সন্তানের সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে মা-বাবার উচিত তাদের ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষায় যত্নবান হওয়া। এতে একদিকে যেমন সন্তানের ইহকাল ও পরকালের জীবন সুন্দর হবে, তেমনি একটি শক্তিশালী ও আদর্শ সমাজও গড়ে উঠবে।
আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। জাতির ভবিষ্যৎ কর্ণধার। তাদের বেড়ে ওঠার পদ্ধতিই নির্ধারণ করে দেয় আগামীর দিনে জাতি কতটা সুন্দর ও সমৃদ্ধ হবে। যদি তাদের আদর্শ ও নৈতিক গুণাবলিতে গড়ে তোলা যায়, তাহলে তারাই একদিন জাতিকে সঠিক পথ দেখাবে। আর তাদের আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ধর্মীয় শিক্ষা। এ শিক্ষা শিশুর জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নীতি-নৈতিকতা ও মানবিক মূল্যবোধের ভিত্তি স্থাপন করে।
ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা
ধর্ম মানুষের সঙ্গে তার সৃষ্টিকর্তার পরিচয় করিয়ে দেয়। আমাদের জীবন চলার পথে দিকনির্দেশনা দেয়। ভালো-মন্দ, ন্যায়-অন্যায় ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্য চিনিয়ে দেয়। ধর্মীয় শিক্ষা একটি শিশুকে সময়ের পরিবর্তনে নীতিবান মানুষে পরিণত করে। এ কারণেই ইসলামে শিশুদের ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়ার প্রতি বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। মহানবী (সা.) এই বিষয়ে বলেছেন, ‘তোমরা সন্তানদের (শিশুদের) স্নেহ করো, তাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করো এবং তাদের সদাচরণ ও শিষ্টাচার শেখাও।’ (জামে তিরমিজি) অন্য হাদিসে তিনি বলেন, ‘বাবার পক্ষ থেকে সন্তানের প্রতি সর্বোত্তম উপহার হলো উত্তম শিক্ষা।’ (জামে তিরমিজি)
ইসলামে শিশুদের ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব এত বেশি যে এটি মা-বাবার ওপর সন্তানের অধিকার হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। হজরত ওমর (রা.) বলেন, ‘আল্লাহর কিতাব (কোরআন) শেখানো মা-বাবার ওপর সন্তানের অধিকার।’ এই শিক্ষা শুধু ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং এতে ইমান, আকিদা, আদব-আখলাক, বিশুদ্ধ কোরআন তিলাওয়াত এবং দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় দোয়া ও মাসায়েল শেখানো অন্তর্ভুক্ত। এই শিক্ষা সন্তানকে ভবিষ্যৎ জীবনে একজন সৎ, সত্যবাদী এবং দেশ ও জাতির কল্যাণকামী নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করে।
দ্বীনি শিক্ষা: আত্মার খোরাক
সন্তানকে নৈতিকভাবে গড়ে তোলার জন্য দ্বীনি ইলম বা ধর্মীয় জ্ঞান অপরিহার্য। এটি কেবল পাঠ্য শিক্ষা নয়, বরং এটি জীবনদর্শনের আলো। জ্ঞান ছাড়া আল্লাহ ও রাসুলের সঠিক পরিচয় জানা সম্ভব নয়। এটি মানুষকে পার্থিব লোভ-লালসা থেকে মুক্ত করে এবং পরকালের জীবনের প্রতি সচেতন করে তোলে। পবিত্র কোরআনের প্রথম আয়াতেই আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘পড়ো, তোমার প্রভুর নামে...’ (সুরা আলাক: ১)। এটি জ্ঞান অর্জনের প্রতি ইসলামের গুরুত্ব প্রমাণ করে।
সন্তানের ধর্মীয় শিক্ষায় বাবার দায়িত্ব
সন্তানের সুষ্ঠু লালন-পালন ও ভরণপোষণের দায়িত্ব বাবার ওপর বর্তায়। তবে এই দায়িত্ব কেবল আর্থিক সহায়তায় সীমাবদ্ধ নয়। সন্তানের মানসিক বিকাশ, শিক্ষাদীক্ষা ও নীতি-নৈতিকতার যত্ন নেওয়াও বাবার প্রধান দায়িত্ব। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা লুকমান (আ.), নুহ (আ.), ইবরাহিম (আ.) এবং ইয়াকুব (আ.)-এর মতো মহান নবীদের দৃষ্টান্ত তুলে ধরেছেন—যাঁরা তাঁদের সন্তানদের ধর্মীয় শিক্ষা ও নৈতিকতার ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন ছিলেন।
হজরত লুকমান (আ.) তাঁর সন্তানকে যেসব উপদেশ দিয়েছিলেন, তা আমাদের জন্য শিক্ষণীয়। তিনি প্রথমেই আল্লাহর সঙ্গে শিরক না করতে বলেছেন, যা ইসলামের মৌলিক ভিত্তি। এরপর তিনি পরকালের জবাবদিহির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন এবং সৎকাজে আদেশ ও অসৎকাজে নিষেধ করার শিক্ষা দিয়েছেন। তিনি আরও শিখিয়েছেন, বিপদাপদে ধৈর্য ধরতে এবং অহংকার পরিহার করে বিনয়ী হতে।
হজরত নুহ (আ.) তাঁর অবিশ্বাসী সন্তানকেও শেষ মুহূর্তে আল্লাহর পথে আসার আহ্বান করেছেন। আবার হজরত ইবরাহিম (আ.) নিজের ও সন্তানদের জন্য আল্লাহর কাছে বিশেষভাবে দোয়া করেছেন। হজরত ইয়াকুব (আ.) মৃত্যুর আগেও তাঁর সন্তানদের ইমানের ওপর অবিচল থাকার ওয়াদা করিয়েছিলেন। এই ঘটনাগুলো আমাদের শেখায় যে একজন বাবার প্রধান দায়িত্ব হলো সন্তানকে আল্লাহর প্রতি অবিচল বিশ্বাসী হিসেবে গড়ে তোলা।
শিক্ষকের ভূমিকায় মা
সন্তানের নৈতিক ও ধর্মীয় চরিত্র গঠনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখেন মা। বলা হয়ে থাকে, মায়ের কোলই সন্তানের প্রথম শিক্ষালয়। একজন দ্বীনদার, পরহেজগার ও দায়িত্বশীল মায়ের তত্ত্বাবধানে বেড়ে ওঠা সন্তান খুব দ্রুত সচ্চরিত্রবান, ন্যায়পরায়ণ ও জ্ঞানপিপাসু হিসেবে গড়ে ওঠে। ইতিহাসে বহু মহান ব্যক্তির সফলতার পেছনে তাঁদের মায়ের বিস্ময়কর ভূমিকা ছিল।
দায়িত্বে অবহেলা নয়
সন্তানকে ধর্মীয় জ্ঞান দেওয়া যেহেতু মা-বাবার প্রধান দায়িত্ব, তাই এই দায়িত্ব পালনে অবহেলা করলে তাঁদের পরকালে জবাবদিহি করতে হবে। হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল, অধীনদের সম্পর্কে তোমাদের জিজ্ঞেস করা হবে।’ (সহিহ বুখারি)। পবিত্র কোরআনেও বলা হয়েছে, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা নিজেদের এবং তোমাদের পরিবার-পরিজনকে আগুন থেকে রক্ষা করো।’ (সুরা তাহরিম: ৬)
সন্তানের নৈতিক ভিত্তি গঠনে মা-বাবার ভূমিকা অপরিসীম। শৈশবে পাওয়া শিক্ষা পাথরে খোদাই করা অক্ষরের মতো স্থায়ী হয়। তাই সন্তানের সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে মা-বাবার উচিত তাদের ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষায় যত্নবান হওয়া। এতে একদিকে যেমন সন্তানের ইহকাল ও পরকালের জীবন সুন্দর হবে, তেমনি একটি শক্তিশালী ও আদর্শ সমাজও গড়ে উঠবে।
সৌদি আরবের শহরগুলোর নামকরণের পেছনে রয়েছে ইতিহাস, ভূগোল, এবং আধ্যাত্মিকতার গভীর সম্পর্ক। মক্কা ও মদিনা থেকে শুরু করে জেদ্দা এবং নিওম পর্যন্ত, এই শহরগুলোর নাম তাদের উৎপত্তি ও তাৎপর্যকে নির্দেশ করে।
৬ ঘণ্টা আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৭ ঘণ্টা আগেইসলামের দৃষ্টিতে পরিচ্ছন্নতা ও পবিত্রতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। ইসলাম শুধু ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার ওপর জোর দেয় না, বরং সামাজিক, পরিবেশগত ও আধ্যাত্মিক পরিচ্ছন্নতাকেও সমান গুরুত্ব দেয়।
১২ ঘণ্টা আগেপবিত্র কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত এক ঐশী গ্রন্থ; যা মানবজাতিকে সঠিক পথের দিশা দিতে নাজিল হয়েছে। পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করা একটি স্বতন্ত্র ইবাদত, যার প্রতিটি অক্ষরের বিনিময়ে মুমিন বান্দা দশটি করে নেকি লাভ করে। হাদিসে এই ফজিলত সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে।
১ দিন আগে