ইসলাম ডেস্ক
কোনো মানুষই ভুলের ঊর্ধ্বে নয়। তাই প্রত্যেকের উচিত, নিজের ভুল শুধরে নিতে মনোযোগী হওয়া। দুঃখজনক সত্য হলো, মানুষ নিজের ভুলের চেয়ে অন্যের ভুল খুঁজতে বেশি আগ্রহী। মহানবী (সা.) বলেন, ‘মানুষ ভাইয়ের চোখে পড়া সামান্য ময়লাও দেখতে পায়, কিন্তু নিজের চোখে পড়া খড়কুটাও দেখতে পায় না।’ (ইবনে হিব্বান, আদাবুল মুফরাদ)
ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যের দোষ খুঁজে বেড়ানো গুনাহের কাজ। তাই এ অভ্যাস ত্যাগ করা উচিত। মহানবী (সা.) এমনটি করতে নিষেধ করেছেন এবং এমনটি যারা করবে, তাদের কঠিন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। এরশাদ হচ্ছে, ‘তোমরা দোষত্রুটি তালাশ করবে না। কারণ যারা তাদের দোষত্রুটি খুঁজে বেড়াবে, আল্লাহও তাদের দোষত্রুটি খুঁজবেন। আর আল্লাহ কারও দোষত্রুটি তালাশ করলে তাকে তার ঘরের মধ্যেই অপদস্থ করে ছাড়বেন।’ (আবু দাউদ, তিরমিজি)
অন্য হাদিসে এরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি মুসলিম ভাইয়ের গোপনীয় বিষয় গোপন রাখবে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার গোপনীয় বিষয় গোপন রাখবেন। আর যে ব্যক্তি মুসলিম ভাইয়ের গোপনীয় বিষয় ফাঁস করবে, আল্লাহ তার গোপনীয় বিষয় ফাঁস করে দেবেন। এমনকি এই কারণে তাকে তার ঘরে পর্যন্ত অপদস্থ করবেন।’ (ইবনে মাজাহ)
দোষ খোঁজার উদাহরণ হতে পারে—মানুষের ব্যক্তিগত পাপাচার ও দোষ অনুসন্ধান করা, ক্ষতি করা, ব্যক্তিগত স্বার্থ অর্জনের জন্য কারও পেছনে লেগে থাকা ও গোয়েন্দাগিরি করা, লুকিয়ে কারও কথা শোনা, আইডি হ্যাক করা, পাসওয়ার্ড চুরি করা, ইনবক্স চেক করা, গোপনীয়ভাবে কারও ছবি তোলা, ভিডিও ধারণ করা, কথা রেকর্ড করা ইত্যাদি।
তবে দেশ, সমাজ ও গণমানুষের নিরাপত্তা বিধান নিশ্চিত করতে, শান্তিশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে এবং অপরাধী ধরতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে দায়িত্বপ্রাপ্ত কারও জন্য অনুসন্ধান চালানো ইসলামের দৃষ্টিতে বৈধ।
কোনো মানুষই ভুলের ঊর্ধ্বে নয়। তাই প্রত্যেকের উচিত, নিজের ভুল শুধরে নিতে মনোযোগী হওয়া। দুঃখজনক সত্য হলো, মানুষ নিজের ভুলের চেয়ে অন্যের ভুল খুঁজতে বেশি আগ্রহী। মহানবী (সা.) বলেন, ‘মানুষ ভাইয়ের চোখে পড়া সামান্য ময়লাও দেখতে পায়, কিন্তু নিজের চোখে পড়া খড়কুটাও দেখতে পায় না।’ (ইবনে হিব্বান, আদাবুল মুফরাদ)
ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যের দোষ খুঁজে বেড়ানো গুনাহের কাজ। তাই এ অভ্যাস ত্যাগ করা উচিত। মহানবী (সা.) এমনটি করতে নিষেধ করেছেন এবং এমনটি যারা করবে, তাদের কঠিন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। এরশাদ হচ্ছে, ‘তোমরা দোষত্রুটি তালাশ করবে না। কারণ যারা তাদের দোষত্রুটি খুঁজে বেড়াবে, আল্লাহও তাদের দোষত্রুটি খুঁজবেন। আর আল্লাহ কারও দোষত্রুটি তালাশ করলে তাকে তার ঘরের মধ্যেই অপদস্থ করে ছাড়বেন।’ (আবু দাউদ, তিরমিজি)
অন্য হাদিসে এরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি মুসলিম ভাইয়ের গোপনীয় বিষয় গোপন রাখবে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার গোপনীয় বিষয় গোপন রাখবেন। আর যে ব্যক্তি মুসলিম ভাইয়ের গোপনীয় বিষয় ফাঁস করবে, আল্লাহ তার গোপনীয় বিষয় ফাঁস করে দেবেন। এমনকি এই কারণে তাকে তার ঘরে পর্যন্ত অপদস্থ করবেন।’ (ইবনে মাজাহ)
দোষ খোঁজার উদাহরণ হতে পারে—মানুষের ব্যক্তিগত পাপাচার ও দোষ অনুসন্ধান করা, ক্ষতি করা, ব্যক্তিগত স্বার্থ অর্জনের জন্য কারও পেছনে লেগে থাকা ও গোয়েন্দাগিরি করা, লুকিয়ে কারও কথা শোনা, আইডি হ্যাক করা, পাসওয়ার্ড চুরি করা, ইনবক্স চেক করা, গোপনীয়ভাবে কারও ছবি তোলা, ভিডিও ধারণ করা, কথা রেকর্ড করা ইত্যাদি।
তবে দেশ, সমাজ ও গণমানুষের নিরাপত্তা বিধান নিশ্চিত করতে, শান্তিশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে এবং অপরাধী ধরতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে দায়িত্বপ্রাপ্ত কারও জন্য অনুসন্ধান চালানো ইসলামের দৃষ্টিতে বৈধ।
পবিত্র কোরআনের অন্যতম ফজিলতপূর্ণ আয়াত হলো ‘আয়াতুল কুরসি।’ মহানবী (সা.) এই আয়াতটিকে কোরআনের শ্রেষ্ঠ আয়াত হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। একবার তিনি সাহাবি উবাই ইবনে কাআব (রা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার মতে কোরআনের কোন আয়াতটি সবচেয়ে মহান?’ জবাবে উবাই (রা.) বলেন, ‘আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া...’
১ ঘণ্টা আগেক্ষমতা বা রাজত্ব পেলে মানুষ আল্লাহ ভোলা হয়ে যায়। হয়ে ওঠে বেপরোয়া ও অহংকারী। দুর্বলের ওপর অবাধে চালায় অত্যাচার ও নিপীড়ন। আসলে ক্ষমতাসীনদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এটা একটা বড় পরীক্ষা। ক্ষমতা পেয়ে বান্দা কেমন আচরণ করে, সেটাই দেখতে চান আল্লাহ তাআলা। তবে সবাই তো এক না।
১৪ ঘণ্টা আগেআল্লাহ তাআলার অফুরন্ত নেয়ামতের অবারিত ঠিকানা জান্নাত। জান্নাতকে পার্থিব নেয়ামত দ্বারা আল্লাহ তাআলা সাজিয়েছেন—যা কোনো চোখ চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো ব্যক্তির অন্তর তা কল্পনাও করতে পারেনি।
১৬ ঘণ্টা আগেমহান আল্লাহ আমাদের একমাত্র রিজিকদাতা। সমগ্র সৃষ্টিকুলের রিজিকের ব্যবস্থা তিনিই করে থাকেন। তাই রিজিকের সন্ধানে দিশেহারা নয়, বরং আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন থাকা জরুরি। কোরআন ও হাদিসের আলোকে ৪টি আমল করলে রিজিক বৃদ্ধি হবে বলে আশা করা যায়।
১৭ ঘণ্টা আগে