সাব্বির আহমেদ
ইসলামের অন্যতম রুকন নামাজ। নামাজ আদায়ের জন্য অজু আবশ্যক। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জান্নাতের চাবি নামাজ। আর নামাজের চাবি হচ্ছে অজু।’ (জামে তিরমিজি: ৪)। অজু করার পর বেশ কিছু কারণ পাওয়া গেলে তা ভেঙে যায়।
অজু ভেঙে যায় যে ৭ কারণে: ১. পায়খানা ও প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে কিছু বের হলে। ২. নামাজে উচ্চ স্বরে হাসলে। ৩. মুখ ভরে বমি করলে। ৪. থুতুর সঙ্গে রক্তের ভাগ সমান বা বেশি হলে। ৫. চিৎ বা কাত হয়ে হেলান দিয়ে ঘুমালে। ৬. কিছু সময়ের জন্য বেহুঁশ বা উন্মাদ হলে। ৭. শরীরের যেকোনো জায়গা থেকে রক্ত, পুঁজ বা পানি বের হয়ে গড়িয়ে পড়লে।
উল্লিখিত বিষয়গুলো থেকে বোঝা যায়, শরীর থেকে রক্ত বের হয়ে গড়িয়ে পড়া অজু ভাঙার অন্যতম একটি কারণ। আমাদের সমাজে অনেকে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয় এবং তাদের নিয়মিত ডায়াবেটিস পরীক্ষার প্রয়োজন দেখা দেয়। এই রোগে আক্রান্ত মানুষজনের প্রশ্ন—ডায়াবেটিস পরীক্ষা করালে কি অজু ভেঙে যাবে, নতুনভাবে অজু করে নামাজ আদায় করতে হবে?
সাধারণত দেখা যায়, ডায়াবেটিস পরীক্ষার সময় রক্তে সুগারের পরিমাণ নির্ণয়ের জন্য একটি সূক্ষ্ম সুইয়ের সাহায্যে আঙুলের মাথায় খোঁচা দেওয়া হয়। এতে রক্ত বেরিয়ে এলে টেস্টিং স্ট্রিপে সামান্য রক্ত নিয়ে তা যন্ত্রে প্রবেশ করিয়ে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা হয়।
জেনে রাখার বিষয় হলো, উল্লিখিত পদ্ধতিতে ডায়াবেটিস পরীক্ষার সময় যদি গড়িয়ে পড়বে এই পরিমাণ রক্ত বের না হয়, তাহলে অজু ভাঙবে না। নামাজ আদায়ের জন্য নতুন করে অজু করার প্রয়োজন পড়বে না। তবে যদি সুইয়ের সাহায্যে আঙুলের মাথায় খোঁচা দেওয়ার পর গড়িয়ে পড়বে—এই পরিমাণ রক্ত বের হয়, তাহলে অজু ভেঙে যাবে। এ ছাড়া ডায়াবেটিস পরীক্ষার জন্য যদি ইনজেকশন দিয়ে রক্ত নেওয়া হয় এবং তা যদি গড়িয়ে পড়ার পরিমাণ হয়, তাহলে অজু ভেঙে যাবে।
ইসলামের অন্যতম রুকন নামাজ। নামাজ আদায়ের জন্য অজু আবশ্যক। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জান্নাতের চাবি নামাজ। আর নামাজের চাবি হচ্ছে অজু।’ (জামে তিরমিজি: ৪)। অজু করার পর বেশ কিছু কারণ পাওয়া গেলে তা ভেঙে যায়।
অজু ভেঙে যায় যে ৭ কারণে: ১. পায়খানা ও প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে কিছু বের হলে। ২. নামাজে উচ্চ স্বরে হাসলে। ৩. মুখ ভরে বমি করলে। ৪. থুতুর সঙ্গে রক্তের ভাগ সমান বা বেশি হলে। ৫. চিৎ বা কাত হয়ে হেলান দিয়ে ঘুমালে। ৬. কিছু সময়ের জন্য বেহুঁশ বা উন্মাদ হলে। ৭. শরীরের যেকোনো জায়গা থেকে রক্ত, পুঁজ বা পানি বের হয়ে গড়িয়ে পড়লে।
উল্লিখিত বিষয়গুলো থেকে বোঝা যায়, শরীর থেকে রক্ত বের হয়ে গড়িয়ে পড়া অজু ভাঙার অন্যতম একটি কারণ। আমাদের সমাজে অনেকে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয় এবং তাদের নিয়মিত ডায়াবেটিস পরীক্ষার প্রয়োজন দেখা দেয়। এই রোগে আক্রান্ত মানুষজনের প্রশ্ন—ডায়াবেটিস পরীক্ষা করালে কি অজু ভেঙে যাবে, নতুনভাবে অজু করে নামাজ আদায় করতে হবে?
সাধারণত দেখা যায়, ডায়াবেটিস পরীক্ষার সময় রক্তে সুগারের পরিমাণ নির্ণয়ের জন্য একটি সূক্ষ্ম সুইয়ের সাহায্যে আঙুলের মাথায় খোঁচা দেওয়া হয়। এতে রক্ত বেরিয়ে এলে টেস্টিং স্ট্রিপে সামান্য রক্ত নিয়ে তা যন্ত্রে প্রবেশ করিয়ে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা হয়।
জেনে রাখার বিষয় হলো, উল্লিখিত পদ্ধতিতে ডায়াবেটিস পরীক্ষার সময় যদি গড়িয়ে পড়বে এই পরিমাণ রক্ত বের না হয়, তাহলে অজু ভাঙবে না। নামাজ আদায়ের জন্য নতুন করে অজু করার প্রয়োজন পড়বে না। তবে যদি সুইয়ের সাহায্যে আঙুলের মাথায় খোঁচা দেওয়ার পর গড়িয়ে পড়বে—এই পরিমাণ রক্ত বের হয়, তাহলে অজু ভেঙে যাবে। এ ছাড়া ডায়াবেটিস পরীক্ষার জন্য যদি ইনজেকশন দিয়ে রক্ত নেওয়া হয় এবং তা যদি গড়িয়ে পড়ার পরিমাণ হয়, তাহলে অজু ভেঙে যাবে।
ইসলামের ইতিহাসের এক গভীর শোকের মাস হলো মহররম। এই মাসের দশম দিন ‘আশুরা’ মুসলিম জাতির হৃদয়ে বহন করে এক গাঢ় স্মৃতি, করুণ ইতিহাস ও চেতনার মশাল। আর এই দিনের সঙ্গে অবিচ্ছেদ্যভাবে জড়িয়ে আছে কারবালার প্রান্তরে হুসাইন ইবনে আলী (রা.)-এর শাহাদাত। মহররম, আশুরা ও কারবালা—এই তিনটি শব্দ যেন ত্যাগ, সত্য এবং
১ দিন আগেপ্রত্যেক সভ্য জাতির মধ্যে পারস্পরিক দেখা-সাক্ষাতের সময় ভালোবাসা ও সম্প্রীতি প্রকাশার্থে কোনো কোনো বাক্য আদান-প্রদান করার প্রথা প্রচলিত আছে। কিন্তু তুলনা করলে দেখা যাবে যে ইসলামের সালাম যতটুকু ব্যাপক অর্থবোধক, অন্য কোনো জাতির অভিবাদন ততটুকু নয়। কেননা, এতে শুধু ভালোবাসাই প্রকাশ করা হয় না...
১ দিন আগেমহানবী (সা.) ৪০ বছর বয়সে আল্লাহর পক্ষ থেকে নবুওয়াতপ্রাপ্ত হোন। এরপর আল্লাহর নির্দেশে তিনি ইসলামের দাওয়াত মানুষের কাছে পৌঁছাতে থাকেন। তাঁর দাওয়াতে বিবেক সম্পন্ন মানুষজন সত্যপথ চিনতে পারে। ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নিতে শুরু করে। নবী করিম (সা.)-এর আহ্বানে মানুষের সঠিক পথে আসার বিষয়টি মক্কার কাফেররা...
১ দিন আগেজান্নাত কেবল এক কল্পনার জগৎ নয়, বরং পরকালীন জীবনে আল্লাহ তাআলার প্রতিশ্রুত এক বাস্তব পুরস্কার—যা তিনি প্রস্তুত রেখেছেন তাঁর প্রিয় বান্দাদের জন্য। এই জান্নাত কোনো সাধারণ বসতবাড়ি নয়, এটি এমন এক শান্তিময় আবাস—যেখানে নেই দুঃখ-কষ্ট, হিংসা কিংবা মৃত্যু। তবে এই জান্নাতের অধিকারী হবেন কারা?
১ দিন আগে