আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধ বন্ধ না করলে তিনি ইউক্রেনকে দীর্ঘ-পাল্লার ‘টমাহক’ ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করার কথা বিবেচনা করতে পারেন। এর জবাবে সোমবার (১৩ অক্টোবর) রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বর্তমান নিরাপত্তা পরিষদের উপপ্রধান দিমিত্রি মেদভেদেভ সতর্ক করে বলেছেন—এই ধরনের পদক্ষেপ ‘সবার জন্যই ভয়াবহ পরিণতি’ ডেকে আনতে পারে, বিশেষ করে ট্রাম্পের নিজের জন্যও।
এর আগে রোববার (১২ অক্টোবর) এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘আমি পুতিনকে বলব—যুদ্ধ শেষ না হলে আমরা হয়তো টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠাব। হয়তো পাঠাব না, কিন্তু পাঠাতেও পারি। তারা কি সত্যিই নিজেদের দিকে টমাহক আসতে দেখতে চায়? আমার তা মনে হয় না।’
এর জবাবে মেদভেদেভ টেলিগ্রামে লিখেছেন, ‘একবার টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হলে সেটি পারমাণবিক না প্রচলিত—তা আলাদা করা যায় না।’
মেদভেদেভ ইঙ্গিত দেন—এমন পরিস্থিতিতে রাশিয়ার প্রতিক্রিয়াও ভয়াবহ হতে পারে। তিনি লিখেছেন, ‘রাশিয়া কীভাবে জবাব দেবে? একদম ঠিকই ভাবছেন!’ বিশেষজ্ঞদের মতে, এই বক্তব্যের মাধ্যমে মেদভেদেভ পরোক্ষভাবে পারমাণবিক প্রতিক্রিয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
মেদভেদেভ আরও বলেন, ‘আমরা শুধু আশা করতে পারি, এটা ট্রাম্পের আরেকটি ফাঁকা বুলি... যেমন তিনি বলেছিলেন, রাশিয়ার কাছাকাছি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠাবেন।’
গত আগস্টে ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, যুদ্ধ নিয়ে মেদভেদেভের ‘উসকানিমূলক মন্তব্যের’ জবাবে তিনি রাশিয়ার কাছাকাছি দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠিয়েছিলেন।
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন অবশ্য অনেক আগেই সতর্ক বার্তা দিয়েছিলেন। তিনি সতর্ক করেছিলেন, ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করা হলে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া সম্পর্ক ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়ে যাবে’।
মার্কিন এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা প্রায় ২ হাজার ৫০০ কিলোমিটার। এটি রাশিয়ার যে কোনো অংশে, এমনকি মস্কোতেও আঘাত হানতে সক্ষম।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করে, তবে ইউক্রেন সেগুলো শুধুমাত্র সামরিক উদ্দেশেই ব্যবহার করবে, রাশিয়ার সাধারণ নাগরিকদের বিরুদ্ধে নয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধ বন্ধ না করলে তিনি ইউক্রেনকে দীর্ঘ-পাল্লার ‘টমাহক’ ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করার কথা বিবেচনা করতে পারেন। এর জবাবে সোমবার (১৩ অক্টোবর) রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বর্তমান নিরাপত্তা পরিষদের উপপ্রধান দিমিত্রি মেদভেদেভ সতর্ক করে বলেছেন—এই ধরনের পদক্ষেপ ‘সবার জন্যই ভয়াবহ পরিণতি’ ডেকে আনতে পারে, বিশেষ করে ট্রাম্পের নিজের জন্যও।
এর আগে রোববার (১২ অক্টোবর) এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘আমি পুতিনকে বলব—যুদ্ধ শেষ না হলে আমরা হয়তো টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠাব। হয়তো পাঠাব না, কিন্তু পাঠাতেও পারি। তারা কি সত্যিই নিজেদের দিকে টমাহক আসতে দেখতে চায়? আমার তা মনে হয় না।’
এর জবাবে মেদভেদেভ টেলিগ্রামে লিখেছেন, ‘একবার টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হলে সেটি পারমাণবিক না প্রচলিত—তা আলাদা করা যায় না।’
মেদভেদেভ ইঙ্গিত দেন—এমন পরিস্থিতিতে রাশিয়ার প্রতিক্রিয়াও ভয়াবহ হতে পারে। তিনি লিখেছেন, ‘রাশিয়া কীভাবে জবাব দেবে? একদম ঠিকই ভাবছেন!’ বিশেষজ্ঞদের মতে, এই বক্তব্যের মাধ্যমে মেদভেদেভ পরোক্ষভাবে পারমাণবিক প্রতিক্রিয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
মেদভেদেভ আরও বলেন, ‘আমরা শুধু আশা করতে পারি, এটা ট্রাম্পের আরেকটি ফাঁকা বুলি... যেমন তিনি বলেছিলেন, রাশিয়ার কাছাকাছি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠাবেন।’
গত আগস্টে ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, যুদ্ধ নিয়ে মেদভেদেভের ‘উসকানিমূলক মন্তব্যের’ জবাবে তিনি রাশিয়ার কাছাকাছি দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠিয়েছিলেন।
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন অবশ্য অনেক আগেই সতর্ক বার্তা দিয়েছিলেন। তিনি সতর্ক করেছিলেন, ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করা হলে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া সম্পর্ক ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়ে যাবে’।
মার্কিন এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা প্রায় ২ হাজার ৫০০ কিলোমিটার। এটি রাশিয়ার যে কোনো অংশে, এমনকি মস্কোতেও আঘাত হানতে সক্ষম।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করে, তবে ইউক্রেন সেগুলো শুধুমাত্র সামরিক উদ্দেশেই ব্যবহার করবে, রাশিয়ার সাধারণ নাগরিকদের বিরুদ্ধে নয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে মিসরে পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানিয়েছেন মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিসরের পর্যটন শহর শারম আল শেখে সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে ট্রাম্প ও সিসি যৌথভাবে...
২ মিনিট আগেইসরায়েলের সঙ্গে বন্দী বিনিময় চুক্তির আওতায় মুক্তি পাওয়া বহু ফিলিস্তিনি বন্দীর পরিবার আনন্দের সঙ্গে তাঁদের প্রিয়জনের ফেরার অপেক্ষায় ছিল। কিন্তু সোমবারের (১৩ অক্টোবর) তাঁদের সেই আনন্দ বিষাদে পরিণত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সময় সকাল ৮টা থেকে রেডক্রসের হাতে ২০ জন জীবিত ইসরায়েলি বন্দীকে হস্তান্তর করে হামাস। পরে তাঁদের ইসরায়েলে নেওয়া হয়। এর কিছুক্ষণ পর যুদ্ধবিরতি চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ১ হাজার ৯৬৮ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেয় ইসরায়েল।
২ ঘণ্টা আগেআফ্রিকার দ্বীপরাষ্ট্র মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট আন্দ্রি রাজোয়েলিনা দেশ ছেড়ে গেছেন বলে জানিয়েছে ফরাসি রেডিও আরএফআই। প্রতিবেদনে বলা হয়, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর সঙ্গে এক চুক্তির পর রাজোয়েলিনাকে ফরাসি সামরিক বিমানে করে দেশ থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে