গাজায় চলমান সংকটের সমাধান চাইলে ইসরায়েল রাষ্ট্রকে বিলুপ্ত করে এর শাসনভার হামাস ও ফিলিস্তিনি জনগণের হাতে দিয়ে হতে হবে। এমনটাই মনে করেন অধিকাংশ মার্কিন তরুণ, যাঁদের বয়স ১৮ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে। সাম্প্রতিক এক জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে।
জরিপটি পরিচালনা করেছে যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর আমেরিকান পলিটিক্যাল স্টাডিজ (ক্যাপস), শিকাগোভিত্তিক থিংকট্যাংক দ্য হ্যারিস পোল এবং বাজার গবেষণাপ্রতিষ্ঠান হ্যারিস এক্স। জরিপটি প্রকাশিত হয়েছে, গত শুক্রবার। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জরিপ অনুসারে, ৫১ শতাংশ মার্কিন তরুণ মনে করেন, ইসরায়েল রাষ্ট্রকে বিলুপ্ত করতে হবে। বিপরীতে মাত্র ৩২ শতাংশ তরুণ দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানকে উপযুক্ত সমাধান বলে মনে করেন। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ১৭ শতাংশ মনে করেন, আরব দেশগুলোর উচিত ফিলিস্তিনিদের নিজেদের সঙ্গে একীভূত করে নেওয়া যাতে এই সংকট শেষ হয়।
তবে জরিপে অংশ নেওয়াদের সব বয়সীর মধ্যে প্রতি ১০ জনের ৬ জন মনে করেন, দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান কার্যকর। বিপরীতে ১৯ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন ইসরায়েলকে ফিলিস্তিনের সঙ্গে মিশিয়ে ফেলা উচিত। ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলমান যুদ্ধ ইসরায়েল ও ইহুদি জনগণের ব্যাপারে মার্কিন তরুণ ও বয়স্কদের মধ্যে নাটকীয় বিভাজন উঠে এসেছে সর্বশেষ জরিপটিতে।
গত সপ্তাহে ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্ট ও জরিপ প্রতিষ্ঠান ইউগভ মিলে একটি জরিপ চালিয়েছিল। সেখানে দেখা গেছে, ৩০ বছরের কম বয়সী মার্কিন প্রাপ্তবয়স্কদের প্রায় অর্ধেকই বিশ্বাস করে, জার্মান নাৎসি বাহিনী যে ইহুদি গণহত্যা ঘটিয়েছে তা পৌরাণিক কোনো কাহিনি আর না হয়, তারা নিশ্চিত নয় যে এটি আদৌ ঘটেছে কি না।
যা হোক, হার্ভার্ড-হ্যারিস জরিপে উঠে এসেছে যে ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী তরুণদের দুই-তৃতীয়াংশ বলেছেন, ইহুদিরা নিপীড়ক ও তাদের সঙ্গে নিপীড়ক হিসেবেই আচরণ করা উচিত। তবে সব বয়সী মার্কিনের মধ্যে ৭৩ শতাংশই এমন ইহুদিবিরোধী মন্তব্যের সঙ্গে একমত নন। জরিপ অনুসারে, সব বয়সী মার্কিনের মধ্যে ৩৭ শতাংশই মনে করেন, গাজায় ইসরায়েল গণহত্যা চালাচ্ছে।
গাজায় চলমান সংকটের সমাধান চাইলে ইসরায়েল রাষ্ট্রকে বিলুপ্ত করে এর শাসনভার হামাস ও ফিলিস্তিনি জনগণের হাতে দিয়ে হতে হবে। এমনটাই মনে করেন অধিকাংশ মার্কিন তরুণ, যাঁদের বয়স ১৮ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে। সাম্প্রতিক এক জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে।
জরিপটি পরিচালনা করেছে যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর আমেরিকান পলিটিক্যাল স্টাডিজ (ক্যাপস), শিকাগোভিত্তিক থিংকট্যাংক দ্য হ্যারিস পোল এবং বাজার গবেষণাপ্রতিষ্ঠান হ্যারিস এক্স। জরিপটি প্রকাশিত হয়েছে, গত শুক্রবার। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জরিপ অনুসারে, ৫১ শতাংশ মার্কিন তরুণ মনে করেন, ইসরায়েল রাষ্ট্রকে বিলুপ্ত করতে হবে। বিপরীতে মাত্র ৩২ শতাংশ তরুণ দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানকে উপযুক্ত সমাধান বলে মনে করেন। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ১৭ শতাংশ মনে করেন, আরব দেশগুলোর উচিত ফিলিস্তিনিদের নিজেদের সঙ্গে একীভূত করে নেওয়া যাতে এই সংকট শেষ হয়।
তবে জরিপে অংশ নেওয়াদের সব বয়সীর মধ্যে প্রতি ১০ জনের ৬ জন মনে করেন, দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান কার্যকর। বিপরীতে ১৯ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন ইসরায়েলকে ফিলিস্তিনের সঙ্গে মিশিয়ে ফেলা উচিত। ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলমান যুদ্ধ ইসরায়েল ও ইহুদি জনগণের ব্যাপারে মার্কিন তরুণ ও বয়স্কদের মধ্যে নাটকীয় বিভাজন উঠে এসেছে সর্বশেষ জরিপটিতে।
গত সপ্তাহে ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্ট ও জরিপ প্রতিষ্ঠান ইউগভ মিলে একটি জরিপ চালিয়েছিল। সেখানে দেখা গেছে, ৩০ বছরের কম বয়সী মার্কিন প্রাপ্তবয়স্কদের প্রায় অর্ধেকই বিশ্বাস করে, জার্মান নাৎসি বাহিনী যে ইহুদি গণহত্যা ঘটিয়েছে তা পৌরাণিক কোনো কাহিনি আর না হয়, তারা নিশ্চিত নয় যে এটি আদৌ ঘটেছে কি না।
যা হোক, হার্ভার্ড-হ্যারিস জরিপে উঠে এসেছে যে ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী তরুণদের দুই-তৃতীয়াংশ বলেছেন, ইহুদিরা নিপীড়ক ও তাদের সঙ্গে নিপীড়ক হিসেবেই আচরণ করা উচিত। তবে সব বয়সী মার্কিনের মধ্যে ৭৩ শতাংশই এমন ইহুদিবিরোধী মন্তব্যের সঙ্গে একমত নন। জরিপ অনুসারে, সব বয়সী মার্কিনের মধ্যে ৩৭ শতাংশই মনে করেন, গাজায় ইসরায়েল গণহত্যা চালাচ্ছে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে