যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দাবি করেছেন, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ১৯৮০-র দশক থেকে অর্থাৎ ৪০ বছরের বেশি সময় ধরে চেনেন। একই সঙ্গে তিনি এই দাবি করেছেন যে, রাশিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট মোটেও ভালো লোক নন, এ কারণে পুতিন তাঁকে নিয়ে সব সময়ই উদ্বিগ্ন ছিলেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার ফ্রান্সের নরম্যান্ডিতে ইউরোপে মিত্র বাহিনীর অবতরণের দিন অর্থাৎ ডি-ডের ৮০তম বার্ষিক উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে যোগ দেন বাইডেন। সেই অনুষ্ঠানের ফাঁকে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাইডেন এ কথা বলেন।
সাক্ষাৎকারে মার্কিন প্রেসিডেন্টের কাছে পুতিনের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘আমি তাকে ৪০ বছর ধরে চিনি। তিনি ৪০ বছর ধরে আমাকে নিয়ে উদ্বিগ্ন। তিনি মোটেও ভালো মানুষ নন। তিনি একজন স্বৈরশাসক, এবং এই হামলা (ইউক্রেনে) চালিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি তাঁর দেশকে একত্রে ধরে রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য সংগ্রাম করে যাচ্ছেন।’
বাইডেনের এই মন্তব্য অনলাইনে হাস্যরসের সৃষ্টি করেছে। কারণ, ১৯৮০-এর দশকের শুরুর দিকে পুতিন লেনিনগ্রাদে সোভিয়েত গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবির গোপন এজেন্ট ছিলেন। ১৯৮২ সালে পুতিনের বয়স হয় মাত্র ৩০ বছর এবং সেই দশকের শেষার্ধে পুতিন স্পাই হিসেবে পূর্ব জার্মানিতে কাজ করেন। ১৯৯৯ সালে রাশিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর চমকপ্রদ নিয়োগের আগ পর্যন্ত তিনি আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত ব্যক্তিত্ব ছিলেন না।
এর আগে, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ‘পাগলা কুত্তার বাচ্চা’ বলে গালি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বাইডেন বলেন, ‘মানুষের সর্বশেষ অস্তিত্বের হুমকি হলো জলবায়ু। তবে আমাদের পুতিনের মতো পাগলা কুত্তার বাচ্চাদের কারণে সারাক্ষণ পারমাণবিক যুদ্ধ নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। অথচ মানব জাতির অস্তিত্বের জন্য হুমকি হলো জলবায়ু।’
তবে সেই গালিকে বিদ্রুপাত্মকভাবে উড়িয়ে দেন পুতিন। তিনি বলেন, এ জন্যই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পের চেয়ে তাঁর বাইডেনকে বেশি পছন্দ। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বাইডেনের ‘অভদ্র’ মন্তব্য নিয়ে প্রশ্ন করা হলে পুতিন বিদ্রূপের হাসি হাসেন এবং বলেন, ‘আমরা যেকোনো প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত। তবে আমার মনে হয়, রাশিয়ার জন্য বাইডেনই বেশি পছন্দসই প্রেসিডেন্ট। আর তিনি যা বলেছেন, তা থেকে প্রমাণিত হয়, আমি একেবারে সঠিক।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দাবি করেছেন, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ১৯৮০-র দশক থেকে অর্থাৎ ৪০ বছরের বেশি সময় ধরে চেনেন। একই সঙ্গে তিনি এই দাবি করেছেন যে, রাশিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট মোটেও ভালো লোক নন, এ কারণে পুতিন তাঁকে নিয়ে সব সময়ই উদ্বিগ্ন ছিলেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার ফ্রান্সের নরম্যান্ডিতে ইউরোপে মিত্র বাহিনীর অবতরণের দিন অর্থাৎ ডি-ডের ৮০তম বার্ষিক উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে যোগ দেন বাইডেন। সেই অনুষ্ঠানের ফাঁকে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাইডেন এ কথা বলেন।
সাক্ষাৎকারে মার্কিন প্রেসিডেন্টের কাছে পুতিনের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘আমি তাকে ৪০ বছর ধরে চিনি। তিনি ৪০ বছর ধরে আমাকে নিয়ে উদ্বিগ্ন। তিনি মোটেও ভালো মানুষ নন। তিনি একজন স্বৈরশাসক, এবং এই হামলা (ইউক্রেনে) চালিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি তাঁর দেশকে একত্রে ধরে রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য সংগ্রাম করে যাচ্ছেন।’
বাইডেনের এই মন্তব্য অনলাইনে হাস্যরসের সৃষ্টি করেছে। কারণ, ১৯৮০-এর দশকের শুরুর দিকে পুতিন লেনিনগ্রাদে সোভিয়েত গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবির গোপন এজেন্ট ছিলেন। ১৯৮২ সালে পুতিনের বয়স হয় মাত্র ৩০ বছর এবং সেই দশকের শেষার্ধে পুতিন স্পাই হিসেবে পূর্ব জার্মানিতে কাজ করেন। ১৯৯৯ সালে রাশিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর চমকপ্রদ নিয়োগের আগ পর্যন্ত তিনি আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত ব্যক্তিত্ব ছিলেন না।
এর আগে, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ‘পাগলা কুত্তার বাচ্চা’ বলে গালি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বাইডেন বলেন, ‘মানুষের সর্বশেষ অস্তিত্বের হুমকি হলো জলবায়ু। তবে আমাদের পুতিনের মতো পাগলা কুত্তার বাচ্চাদের কারণে সারাক্ষণ পারমাণবিক যুদ্ধ নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। অথচ মানব জাতির অস্তিত্বের জন্য হুমকি হলো জলবায়ু।’
তবে সেই গালিকে বিদ্রুপাত্মকভাবে উড়িয়ে দেন পুতিন। তিনি বলেন, এ জন্যই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পের চেয়ে তাঁর বাইডেনকে বেশি পছন্দ। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বাইডেনের ‘অভদ্র’ মন্তব্য নিয়ে প্রশ্ন করা হলে পুতিন বিদ্রূপের হাসি হাসেন এবং বলেন, ‘আমরা যেকোনো প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত। তবে আমার মনে হয়, রাশিয়ার জন্য বাইডেনই বেশি পছন্দসই প্রেসিডেন্ট। আর তিনি যা বলেছেন, তা থেকে প্রমাণিত হয়, আমি একেবারে সঠিক।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন, এমন সময় তিনি তাঁর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন গণমাধ্যমকে জানাতে যে, তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় নেবেন। এই নির্দেশনার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল, প্রকৃত পরিকল্পনা গোপন রাখা।
৫ মিনিট আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৬ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৬ ঘণ্টা আগে