যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইসরায়েলের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। বলেছেন, ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ণাঙ্গ সমর্থন আছে। একই সঙ্গে ইরানকে ইসরায়েলের হামলার জন্য ‘ভয়াবহ পরিণতি’ ভোগ করতে হবে। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার রাতে হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই হুমকি উচ্চারণ করেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাইডেন বলেন, ‘আমার নির্দেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী সক্রিয়ভাবে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষাকে সমর্থন করেছে। ইরানের আক্রমণ পরাজিত এবং অকার্যকর বলে মনে হচ্ছে।’
বাইডেন আরও বলেন, ‘এটি ইসরায়েলের সামরিক সক্ষমতার প্রমাণ...এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের মধ্যে (ইরানের) নির্লজ্জ আক্রমণের পূর্বাভাস এবং প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে নিবিড় পরিকল্পনারও একটি প্রমাণ।’ এ সময় ইরানকে সতর্ক করে দিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো ভুল করবেন না, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে সম্পূর্ণরূপে, সম্পূর্ণরূপে, সম্পূর্ণরূপে সমর্থন করছে।’
সাংবাদিকেরা জানতে চান, ইসরায়েল কীভাবে ইরানের হামলায় প্রতিক্রিয়া জানাতে চায়? জবাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, এটি সক্রিয় আলোচনার বিষয় এবং তেহরানের পরিণতি এখনো ‘দেখা বাকি।’
মঙ্গলবার রাতে ইসরায়েলে ১৮০টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান। এ হামলায় তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে ইসরায়েল সরকার।
এর আগে মঙ্গলবার ইসরায়েলি বাহিনীর লেবানন ও সিরিয়ার দামেস্কে ব্যাপক বিমান হামলা চালানোর খবর পাওয়া যায়। এমনকি লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলের সীমান্ত এলাকায় ঢুকে পড়ে স্থল অভিযান চালায় ইসরায়েলি সেনারা। এর পরপর ইসরায়েলে ইরানি হামলার খবর পাওয়া গেল।
এদিকে, হামলা শুরুর পরপরই ইসরায়েলকে টার্গেট করে নিক্ষেপ করা ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ভূপাতিত করতে সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মঙ্গলবার রাতে এক লাইভ প্রতিবেদনে আল জাজিরা জানিয়েছে, ইরান ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করার পরপরই হোয়াইট হাউস থেকে জো বাইডেনের বিবৃতি জারি করা হয়।
ইসরায়েলের আশপাশের অঞ্চলগুলোতে যুক্তরাষ্ট্র বিগত দিনগুলোতে সামরিক উপস্থিতি বাড়িয়েছে। এর আগে গত ১৩ এপ্রিল ইসরায়েলের ওপর একটি হামলা চালিয়েছিল ইরান। সে সময়ও ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রগুলো গুলি করে ভূপাতিত করার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল মার্কিন বাহিনী
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইসরায়েলের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। বলেছেন, ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ণাঙ্গ সমর্থন আছে। একই সঙ্গে ইরানকে ইসরায়েলের হামলার জন্য ‘ভয়াবহ পরিণতি’ ভোগ করতে হবে। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার রাতে হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই হুমকি উচ্চারণ করেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাইডেন বলেন, ‘আমার নির্দেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী সক্রিয়ভাবে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষাকে সমর্থন করেছে। ইরানের আক্রমণ পরাজিত এবং অকার্যকর বলে মনে হচ্ছে।’
বাইডেন আরও বলেন, ‘এটি ইসরায়েলের সামরিক সক্ষমতার প্রমাণ...এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের মধ্যে (ইরানের) নির্লজ্জ আক্রমণের পূর্বাভাস এবং প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে নিবিড় পরিকল্পনারও একটি প্রমাণ।’ এ সময় ইরানকে সতর্ক করে দিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো ভুল করবেন না, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে সম্পূর্ণরূপে, সম্পূর্ণরূপে, সম্পূর্ণরূপে সমর্থন করছে।’
সাংবাদিকেরা জানতে চান, ইসরায়েল কীভাবে ইরানের হামলায় প্রতিক্রিয়া জানাতে চায়? জবাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, এটি সক্রিয় আলোচনার বিষয় এবং তেহরানের পরিণতি এখনো ‘দেখা বাকি।’
মঙ্গলবার রাতে ইসরায়েলে ১৮০টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান। এ হামলায় তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে ইসরায়েল সরকার।
এর আগে মঙ্গলবার ইসরায়েলি বাহিনীর লেবানন ও সিরিয়ার দামেস্কে ব্যাপক বিমান হামলা চালানোর খবর পাওয়া যায়। এমনকি লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলের সীমান্ত এলাকায় ঢুকে পড়ে স্থল অভিযান চালায় ইসরায়েলি সেনারা। এর পরপর ইসরায়েলে ইরানি হামলার খবর পাওয়া গেল।
এদিকে, হামলা শুরুর পরপরই ইসরায়েলকে টার্গেট করে নিক্ষেপ করা ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ভূপাতিত করতে সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মঙ্গলবার রাতে এক লাইভ প্রতিবেদনে আল জাজিরা জানিয়েছে, ইরান ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করার পরপরই হোয়াইট হাউস থেকে জো বাইডেনের বিবৃতি জারি করা হয়।
ইসরায়েলের আশপাশের অঞ্চলগুলোতে যুক্তরাষ্ট্র বিগত দিনগুলোতে সামরিক উপস্থিতি বাড়িয়েছে। এর আগে গত ১৩ এপ্রিল ইসরায়েলের ওপর একটি হামলা চালিয়েছিল ইরান। সে সময়ও ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রগুলো গুলি করে ভূপাতিত করার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল মার্কিন বাহিনী
বিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
৪ মিনিট আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
৩৪ মিনিট আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
২ ঘণ্টা আগে