ইউক্রেন সংকটের শুরু থেকেই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি দিয়ে আসছে রাশিয়া। সম্প্রতি বেশ কিছু ফ্রন্টে রুশ সেনারা পশ্চাৎপসরণে বাধ্য হওয়ার পর সেই আশঙ্কা আরও তীব্র হয়েছে। এ অবস্থায় পাল্টা হুংকার দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি বলেছেন, পুতিনের পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি বিশ্বে ‘কেয়ামত’ ডেকে আনতে পারে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কে দলীয় এক অনুষ্ঠানে বাইডেন বলেছেন, ‘৬০ বছরের মধ্যে বিশ্ব আর কখনো এতটা পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকিতে পড়েনি। ১৯৬২ সালে যুক্তরাষ্ট্র-কিউবার ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর কেউ আমাদের পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সরাসরি হুমকি দেয়নি। রাশিয়া যদি ইউক্রেনে কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করে, তাহলে বিশ্বে রোজ কেয়ামতের পরিস্থিতি তৈরি হবে।’
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নাম উল্লেখ না করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘তিনি (পুতিন) এমন এক ব্যক্তি, যাকে আমি হাড়ে হাড়ে চিনি। তিনি যে কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র, জৈব বা রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি দিচ্ছেন, তা কিন্তু কোনো ধাপ্পাবাজি নয়। ইউক্রেনে তাঁর সেনাবাহিনী ভীষণ মার খাচ্ছে। তাই রণক্ষেত্রের চিত্রপট বদলাতে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের ভয় দেখাচ্ছেন তিনি।’
গত শতাব্দীতে স্নায়ুযুদ্ধের সময় ১৯৬২ সালে বিশ্ব পারমাণবিক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছিল। তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নকে তাক করে তুরস্কে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের নাকের ডগায় কিউবায় একই ধরনের অস্ত্র মোতায়েন করে রাশিয়া। পরে আপসে উভয় পক্ষই ক্ষেপণাস্ত্র সরিয়ে নেয়।
সম্প্রতি পুতিনসহ শীর্ষ রুশ কর্মকর্তারা একাধিকবার বলছেন, ‘ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষায় প্রয়োজনে সব ধরনের উপায়ের আশ্রয় নেবে রাশিয়া।’ এটাকে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের ইঙ্গিত বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
ইউক্রেন সংকটের শুরু থেকেই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি দিয়ে আসছে রাশিয়া। সম্প্রতি বেশ কিছু ফ্রন্টে রুশ সেনারা পশ্চাৎপসরণে বাধ্য হওয়ার পর সেই আশঙ্কা আরও তীব্র হয়েছে। এ অবস্থায় পাল্টা হুংকার দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি বলেছেন, পুতিনের পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি বিশ্বে ‘কেয়ামত’ ডেকে আনতে পারে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কে দলীয় এক অনুষ্ঠানে বাইডেন বলেছেন, ‘৬০ বছরের মধ্যে বিশ্ব আর কখনো এতটা পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকিতে পড়েনি। ১৯৬২ সালে যুক্তরাষ্ট্র-কিউবার ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর কেউ আমাদের পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সরাসরি হুমকি দেয়নি। রাশিয়া যদি ইউক্রেনে কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করে, তাহলে বিশ্বে রোজ কেয়ামতের পরিস্থিতি তৈরি হবে।’
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নাম উল্লেখ না করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘তিনি (পুতিন) এমন এক ব্যক্তি, যাকে আমি হাড়ে হাড়ে চিনি। তিনি যে কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র, জৈব বা রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি দিচ্ছেন, তা কিন্তু কোনো ধাপ্পাবাজি নয়। ইউক্রেনে তাঁর সেনাবাহিনী ভীষণ মার খাচ্ছে। তাই রণক্ষেত্রের চিত্রপট বদলাতে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের ভয় দেখাচ্ছেন তিনি।’
গত শতাব্দীতে স্নায়ুযুদ্ধের সময় ১৯৬২ সালে বিশ্ব পারমাণবিক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছিল। তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নকে তাক করে তুরস্কে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের নাকের ডগায় কিউবায় একই ধরনের অস্ত্র মোতায়েন করে রাশিয়া। পরে আপসে উভয় পক্ষই ক্ষেপণাস্ত্র সরিয়ে নেয়।
সম্প্রতি পুতিনসহ শীর্ষ রুশ কর্মকর্তারা একাধিকবার বলছেন, ‘ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষায় প্রয়োজনে সব ধরনের উপায়ের আশ্রয় নেবে রাশিয়া।’ এটাকে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের ইঙ্গিত বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
এরই মধ্যে যুদ্ধবিরতি নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর লিকুদ পার্টির মধ্যে। এই যুদ্ধবিরতির তীব্র বিরোধিতা করেছেন পার্টির সদস্য ড্যান ইলাউজ। ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, ‘ইসরায়েল কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে পারে না। একমাত্র যে চুক্তিতে ইসরায়েল স্বাক্ষর করতে পারে
৩ মিনিট আগেউভয় পক্ষে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও প্রাণহানির পর অবশেষে ইরান-ইসরায়েলের ১২ দিনের যুদ্ধ শেষ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে ও কাতারের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তবে এই যুদ্ধবিরতিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি দীর্ঘ ২০ মাসের বেশি সময় ধরে ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ চলতে থাকা গাজাকে।
১১ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণা অনুযায়ী, ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি কার্যকর হচ্ছে। গতকাল সোমবার ওয়াশিংটন ডিসিতে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা (২২: ০০ জিএমটি) নাগাদ ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, যুদ্ধবিরতি ‘এখন থেকে প্রায় ৬ ঘণ্টার মধ্যে’ কার্যকর হতে শুরু
৪০ মিনিট আগেকাতার সরকারের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। ইরান ও ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলোতেও উভয় পক্ষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার খবর এসেছে। তবে কোনো সরকারের পক্ষ থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বক্তব্য দেওয়া হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে