অবৈধ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকো সীমান্তে ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। পাশাপাশি অভিবাসীদের নির্বাসনের জন্য মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের ঘাঁটিগুলোকে ‘আশ্রয়কেন্দ্র’ হিসেবে ব্যবহারের পরিকল্পনা করছেন তিনি। আজ বুধবার এক অভ্যন্তরীণ সরকারি নথির বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজ।
গতকাল হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লেভিট জানান, প্রেসিডেন্ট ১ হাজার ৫০০ সেনা দক্ষিণ সীমান্তে মোতায়েনের নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। এই সেনাদের ক্যালিফোর্নিয়ার সান ডিয়েগো এবং টেক্সাসের এল পাসোতে মোতায়েন হবে। সীমান্তে এরই মধ্যে ২ হাজার ৫০০ সেনা রয়েছেন।
তবে সিবিএস নিউজের পাওয়া নথি থেকে জানা যায়, সীমান্তে সহায়তার জন্য ১০ হাজার সেনা পাঠানোর পরিকল্পনা করেছেন ট্রাম্প। কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশনের (সিবিপি) ওই নথিটি ২১ জানুয়ারির, ট্রাম্পের শপথ নেওয়ার এক দিন পরের।
নথি থেকে জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশকারী অভিবাসীদের আটকে রাখার জন্য মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের ঘাঁটিগুলো ব্যবহার করা হতে পারে। পাশাপাশি অভিবাসন ও কাস্টমস ফরেক্সট্রাকশনের (আইসিই) ধারণক্ষমতা বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে ট্রাম্প প্রশাসন। আইসিই কর্মকর্তারা ১৪টি নতুন আটক কেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা করছেন। প্রতি কেন্দ্রে ১ হাজার করে অভিবাসীকে রাখা যাবে। এ ছাড়া ১০ হাজার মানুষ ধারণক্ষমতার আরও চারটি কেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।
গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন সামরিক বাহিনীর এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, ক্যালিফোর্নিয়া ও টেক্সাস সীমান্তে ১ হাজার ৫০০ সেনা মোতায়েন করা হবে। এই সেনাদের মধ্যে ১ হাজার সেনা এবং ৫০০ মেরিন সেনা থাকবে। সেখানে হেলিকপ্টারও পাঠানো হবে।
তিনি আরও বলেন, ফেডারেল আইন সাধারণত বেসামরিক আইনপ্রয়োগের ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীকে ব্যবহারের অনুমতি দেয় না। তাই এ সেনারা আইনপ্রয়োগ করতে পারবেন না। তাঁদের মূল দায়িত্ব থাকবে সিবিপিকে সহায়তা করা এবং সীমান্তে বাধা নির্মাণে সহায়তা করা, যাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ কমানো যায়।
ট্রাম্পের অন্যতম প্রধান নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল অভিবাসনে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া। প্রেসিডেন্ট হলে প্রথম কার্যদিবসেই এই বিষয়ে নির্বাহী আদেশ দেবেন বলেছিলেন তিনি। শপথের দিনই এক নির্বাহী আদেশে দক্ষিণ সীমান্তে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন তিনি। পাশাপাশি সীমান্তে সেনা মোতায়েন করার নির্দেশ দেন।
অবৈধ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকো সীমান্তে ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। পাশাপাশি অভিবাসীদের নির্বাসনের জন্য মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের ঘাঁটিগুলোকে ‘আশ্রয়কেন্দ্র’ হিসেবে ব্যবহারের পরিকল্পনা করছেন তিনি। আজ বুধবার এক অভ্যন্তরীণ সরকারি নথির বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজ।
গতকাল হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লেভিট জানান, প্রেসিডেন্ট ১ হাজার ৫০০ সেনা দক্ষিণ সীমান্তে মোতায়েনের নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। এই সেনাদের ক্যালিফোর্নিয়ার সান ডিয়েগো এবং টেক্সাসের এল পাসোতে মোতায়েন হবে। সীমান্তে এরই মধ্যে ২ হাজার ৫০০ সেনা রয়েছেন।
তবে সিবিএস নিউজের পাওয়া নথি থেকে জানা যায়, সীমান্তে সহায়তার জন্য ১০ হাজার সেনা পাঠানোর পরিকল্পনা করেছেন ট্রাম্প। কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশনের (সিবিপি) ওই নথিটি ২১ জানুয়ারির, ট্রাম্পের শপথ নেওয়ার এক দিন পরের।
নথি থেকে জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশকারী অভিবাসীদের আটকে রাখার জন্য মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের ঘাঁটিগুলো ব্যবহার করা হতে পারে। পাশাপাশি অভিবাসন ও কাস্টমস ফরেক্সট্রাকশনের (আইসিই) ধারণক্ষমতা বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে ট্রাম্প প্রশাসন। আইসিই কর্মকর্তারা ১৪টি নতুন আটক কেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা করছেন। প্রতি কেন্দ্রে ১ হাজার করে অভিবাসীকে রাখা যাবে। এ ছাড়া ১০ হাজার মানুষ ধারণক্ষমতার আরও চারটি কেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।
গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন সামরিক বাহিনীর এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, ক্যালিফোর্নিয়া ও টেক্সাস সীমান্তে ১ হাজার ৫০০ সেনা মোতায়েন করা হবে। এই সেনাদের মধ্যে ১ হাজার সেনা এবং ৫০০ মেরিন সেনা থাকবে। সেখানে হেলিকপ্টারও পাঠানো হবে।
তিনি আরও বলেন, ফেডারেল আইন সাধারণত বেসামরিক আইনপ্রয়োগের ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীকে ব্যবহারের অনুমতি দেয় না। তাই এ সেনারা আইনপ্রয়োগ করতে পারবেন না। তাঁদের মূল দায়িত্ব থাকবে সিবিপিকে সহায়তা করা এবং সীমান্তে বাধা নির্মাণে সহায়তা করা, যাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ কমানো যায়।
ট্রাম্পের অন্যতম প্রধান নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল অভিবাসনে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া। প্রেসিডেন্ট হলে প্রথম কার্যদিবসেই এই বিষয়ে নির্বাহী আদেশ দেবেন বলেছিলেন তিনি। শপথের দিনই এক নির্বাহী আদেশে দক্ষিণ সীমান্তে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন তিনি। পাশাপাশি সীমান্তে সেনা মোতায়েন করার নির্দেশ দেন।
ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
২ মিনিট আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
৪ মিনিট আগেলোহিত সাগরে মার্কিন রণতরীতে তাৎক্ষণিকভাবে হামলা চালানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি। মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভির এক প্রতিবেদনে হুতি মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারির বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, জায়নবাদী শত্রুর পক্ষে মার্কিন আগ্রাসন উপেক্ষা করার মতো নয়।
২৬ মিনিট আগেচলমান সংঘাতে প্রাণনাশের আশঙ্কায় সম্ভাব্য তিনজন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। যে কোনো সময় গুপ্তহত্যার শিকার হতে পারেন, এমন শঙ্কায় বর্তমানে বাঙ্কারে অবস্থান করছেন তিনি। অবস্থান গোপন রাখতে মোবাইল ফোনসহ যেকোনো ডিভাইস ব্যবহার থেকে বিরত থাকছেন।
৪১ মিনিট আগে