সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি যদি ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট হতে পারেন, তাহলে ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গাকারীদের ক্ষমা করে দেবেন। গত শনিবার টেক্সাসে এক র্যালিতে অংশ নিয়ে তিনি এমন বক্তব্য দেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্রাম্প অভিযোগ করে বলেছেন, ‘ক্যাপিটল হিলে যারা আক্রমণ করেছিল তাদের’ অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসী’ বলে আখ্যায়িত করেছিল এফবিআই। ভীষণ অন্যায্য আচরণ করা হয়েছে তাদের সঙ্গে। তারা যদি ক্ষমার যোগ্য হয়, আমরা ক্ষমতায় গেলে তাদের অবশ্যই ক্ষমা করব।’
৭৫ বছর বয়সী এই মার্কিন ধনকুবের গত মার্কিন নির্বাচনের ফল ঘোষণার সময় থেকেই তাঁর সমর্থকদের প্রতি প্রতিবাদ করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘প্রসিকিউটররা যদি ভুল বা বেআইনি কিছু করেন, তবে আমাদের অবশ্যই প্রতিবাদ করতে হবে।’
ট্রাম্প বলেন, তাঁর ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে বাইডেনের বিজয় উল্টে দিতে পারতেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি সেই ক্ষমতা ব্যবহার করেননি। ট্রাম্প এটাও দাবি করেন, ২০২০ সালের নির্বাচনে তিনিই ছিলেন আইনসংগত বিজয়ী।
ট্রাম্প হয়তো হোয়াইট হাউসের ক্ষমতা হারিয়েছেন। হারিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রভাব বিস্তারের ক্ষমতা। কিন্তু মার্কিন রাজনীতিতে এখনো আধিপত্য বিস্তারের ক্ষমতা তিনি রাখেন।
এত বিতর্ক সত্ত্বেও ২০২৪ সালে অনুষ্ঠেয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের মনোনয়ন ট্রাম্প পেতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে। ২২ মিলিয়ন ডলার হাতে নিয়ে তিনি এখনো দলের সবচেয়ে সফল তহবিল সংগ্রহকারী।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের টেলিভিশন এনবিসি এক জরিপ চালিয়েছে। সেই জরিপে ৫৬ শতাংশ রিপাবলিকান দলের চেয়ে ট্রাম্পকে বেশি পছন্দ করেন বলে জানিয়েছেন।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি যদি ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট হতে পারেন, তাহলে ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গাকারীদের ক্ষমা করে দেবেন। গত শনিবার টেক্সাসে এক র্যালিতে অংশ নিয়ে তিনি এমন বক্তব্য দেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্রাম্প অভিযোগ করে বলেছেন, ‘ক্যাপিটল হিলে যারা আক্রমণ করেছিল তাদের’ অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসী’ বলে আখ্যায়িত করেছিল এফবিআই। ভীষণ অন্যায্য আচরণ করা হয়েছে তাদের সঙ্গে। তারা যদি ক্ষমার যোগ্য হয়, আমরা ক্ষমতায় গেলে তাদের অবশ্যই ক্ষমা করব।’
৭৫ বছর বয়সী এই মার্কিন ধনকুবের গত মার্কিন নির্বাচনের ফল ঘোষণার সময় থেকেই তাঁর সমর্থকদের প্রতি প্রতিবাদ করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘প্রসিকিউটররা যদি ভুল বা বেআইনি কিছু করেন, তবে আমাদের অবশ্যই প্রতিবাদ করতে হবে।’
ট্রাম্প বলেন, তাঁর ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে বাইডেনের বিজয় উল্টে দিতে পারতেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি সেই ক্ষমতা ব্যবহার করেননি। ট্রাম্প এটাও দাবি করেন, ২০২০ সালের নির্বাচনে তিনিই ছিলেন আইনসংগত বিজয়ী।
ট্রাম্প হয়তো হোয়াইট হাউসের ক্ষমতা হারিয়েছেন। হারিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রভাব বিস্তারের ক্ষমতা। কিন্তু মার্কিন রাজনীতিতে এখনো আধিপত্য বিস্তারের ক্ষমতা তিনি রাখেন।
এত বিতর্ক সত্ত্বেও ২০২৪ সালে অনুষ্ঠেয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের মনোনয়ন ট্রাম্প পেতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে। ২২ মিলিয়ন ডলার হাতে নিয়ে তিনি এখনো দলের সবচেয়ে সফল তহবিল সংগ্রহকারী।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের টেলিভিশন এনবিসি এক জরিপ চালিয়েছে। সেই জরিপে ৫৬ শতাংশ রিপাবলিকান দলের চেয়ে ট্রাম্পকে বেশি পছন্দ করেন বলে জানিয়েছেন।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৩ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৪ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৪ ঘণ্টা আগে