তীব্র দাবানলে জ্বলছে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের বিভিন্ন অংশ। এর মধ্যে চারদিকে সমুদ্র বেষ্টিত মাউই অংশের লাহাইনা শহরের অসংখ্য মানুষ আগুন থেকে বাঁচতে পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
বুধবার রাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাওয়াইয়ের দাবানলকে কেয়ামতের সঙ্গে তুলনা করছে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো। এই দাবানলে লাহাইনা শহরটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অসংখ্য মানুষ ঘর-বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন। তাঁদের অনেকেই সমুদ্রে অবস্থান করছেন।
শহরটির বিদ্যুৎ ব্যবস্থাও নষ্ট হয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ধ্বংসাবশেষের কারণে উদ্ধার তৎপরতায়ও ব্যাঘাত ঘটছে।
বিবিসি জানিয়েছে, হাওয়াইয়ের বিভিন্ন অংশে অন্তত সাতটি দাবানলের সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ মাউই অংশের লাহাইনা অঞ্চলও পুড়ছে। শহরটিতে প্রায় ১৩ হাজার মানুষ বসবাস করেন।
মার্কিন কোস্টগার্ডের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আগুন থেকে বাঁচতে সাগরে ঝাঁপিয়ে পড়া বেশ কিছু মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে।
বর্তমানে লাহাইনা শহরে কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা জানা না গেলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে—শহরটির রাস্তা-ঘাট থেকে শুরু করে অসংখ্য বাড়ি-ঘর ও দোকান-পাট দাউ দাউ করে জ্বলছে।
ডিকার নামে শহরটির এক বাসিন্দা জানান, দাবানলের কারণে অসংখ্য মানুষ মুহূর্তের মধ্যেই নিঃস্ব হয়ে গেছেন।
ডাস্টিন কালেইপো নামে একজন বলেন, ‘আমাদের যা কিছু ছিল সব ধ্বংস হয়ে গেছে। আমাদের চার্চ, স্কুল, আমাদের সব স্মৃতিচিহ্ন চোখের পলকে নাই হয়ে গেছে।’
জানা গেছে, হ্যারিকেন ডোরার প্রভাবে লাহাইনার দাবানল বিপজ্জনক এবং শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, তীব্র বাতাসের কারণে হেলিকপ্টারের মাধ্যমে আগুন নেভানোর প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
তীব্র দাবানলে জ্বলছে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের বিভিন্ন অংশ। এর মধ্যে চারদিকে সমুদ্র বেষ্টিত মাউই অংশের লাহাইনা শহরের অসংখ্য মানুষ আগুন থেকে বাঁচতে পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
বুধবার রাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাওয়াইয়ের দাবানলকে কেয়ামতের সঙ্গে তুলনা করছে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো। এই দাবানলে লাহাইনা শহরটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অসংখ্য মানুষ ঘর-বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন। তাঁদের অনেকেই সমুদ্রে অবস্থান করছেন।
শহরটির বিদ্যুৎ ব্যবস্থাও নষ্ট হয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ধ্বংসাবশেষের কারণে উদ্ধার তৎপরতায়ও ব্যাঘাত ঘটছে।
বিবিসি জানিয়েছে, হাওয়াইয়ের বিভিন্ন অংশে অন্তত সাতটি দাবানলের সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ মাউই অংশের লাহাইনা অঞ্চলও পুড়ছে। শহরটিতে প্রায় ১৩ হাজার মানুষ বসবাস করেন।
মার্কিন কোস্টগার্ডের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আগুন থেকে বাঁচতে সাগরে ঝাঁপিয়ে পড়া বেশ কিছু মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে।
বর্তমানে লাহাইনা শহরে কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা জানা না গেলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে—শহরটির রাস্তা-ঘাট থেকে শুরু করে অসংখ্য বাড়ি-ঘর ও দোকান-পাট দাউ দাউ করে জ্বলছে।
ডিকার নামে শহরটির এক বাসিন্দা জানান, দাবানলের কারণে অসংখ্য মানুষ মুহূর্তের মধ্যেই নিঃস্ব হয়ে গেছেন।
ডাস্টিন কালেইপো নামে একজন বলেন, ‘আমাদের যা কিছু ছিল সব ধ্বংস হয়ে গেছে। আমাদের চার্চ, স্কুল, আমাদের সব স্মৃতিচিহ্ন চোখের পলকে নাই হয়ে গেছে।’
জানা গেছে, হ্যারিকেন ডোরার প্রভাবে লাহাইনার দাবানল বিপজ্জনক এবং শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, তীব্র বাতাসের কারণে হেলিকপ্টারের মাধ্যমে আগুন নেভানোর প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
২ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে